২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

চি ঠি প ত্র

-

প্রবীণ অবসরপ্রাপ্তদের পেনশন ভাতা
১৫ নভেম্ব, ২০২১ নয়া দিগন্তের চিঠিপত্র কলামে মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের লিখিত চিঠিটি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বাস্তবেই প্রবীণ অবসরপ্রাপ্তরা একেবারেই সুবিধাবঞ্চিত। বিশেষ করে যারা পঞ্চম ও ষষ্ঠ জাতীয় বেতন স্কেল ঘোষণার আগে অবসরে গেছেন তারা পেনশন পান খুবই কম। কারণ তখন বেতন কম ছিল এবং পেনশন নির্ধারণের হারও ছিল নিম্ন। নতুন স্কেল ঘোষণার সময় যে অবসরভাতা ও প্রণোদনা দেয়া হয়েছে পুরনোদের জন্য তা অপর্যাপ্ত। তাই যারা ষষ্ঠ জাতীয় বেতন স্কেল পাননি তাদের ৮০ শতাংশ ও তার আগের অবসরভোগীদের শতভাগ পেনশন বৃদ্ধির অনুরোধ করছি। ৭৪ বছর বয়স হলে চিকিৎসাভাতা সাড়ে চার হাজার টাকা, অশীতিপরের জন্য সাত হাজার টাকা ও নবতিপরের জন্য ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করার দাবি খুবই যৌক্তিক। এ ছাড়া বৈশাখীভাতা ও উৎসবভাতা ৫০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি করে বার্ষিক পেনশন বৃদ্ধির হার শতাংশে পাঁচ টাকা থেকে ১০ টাকা বৃদ্ধি করা মানবিক দাবি। এর আগে শতভাগ পেনশন আত্মস্বীকৃতদের বিষয় সুবিবেচনা করে সরকার মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
অতএব, প্রবীণ অবসরপ্রাপ্তদের পেনশনভাতার বিষয়ের সুবিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো: আবদুছ ছাত্তার, অবসরপ্রাপ্ত উপাধ্যক্ষ,
চরভদ্রাসন সরকারি কলেজ, ফরিদপুর

 

বিদ্যালয়ে তারা কারা!
দীর্ঘ দেড় বছর পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলল। অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র একটি জীবাণু ‘করোনা’ পুরো পৃথিবীকে লণ্ডভণ্ড করে দিলো। অনেকেরই আয় রোজগারে শুধু ব্যাঘাত নয়, পেশা বদলসহ পথে বসিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে শিক্ষক-অভিভাবক সবাই আছেন। তবে ভাগ্যবান সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকসহ চাকরিজীবীরা। কাজ না থাকলেও বেতনভাতা নিরাপদ ছিল। কিন্তু এমন মহাদুর্যোগেও যেন তাদের ‘মনোভাব’ দূর হয়নি। কী অদ্ভূত কারবার।
নবাবপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, ঢাকার দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের করোনা-পূর্ব ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালের কোচিং ফি বকেয়া ছিল, মানহীন হওয়ায় কেউ কোচিং করেছে, কেউ করেনি। স্কুলের কোচিংয়ের মান এত নিম্ন এবং অবহেলিত যে, কেউ কোচিং করতে আগ্রহী নয়। ভয়ভীতি দেখিয়ে, ছলাকলা করে তা করতে বাধ্য করা হয়। না হয় নানা ক্ষতির হুমকি তো আছেই। ওই কোচিংয়ের টাকা এত দিনেও তারা ভোলেননি। অসচ্ছল অভিভাবকদের বাধ্য করেই ছেড়েছেন। অথচ পাঠদানে তাদের এতটা আগ্রহ নেই, এমন কোচিং নিয়ে শিক্ষা বোর্ডে চিঠি দিলেও কোনো ফল দেখা যাচ্ছে না। তা হলে কি এভাবেই চলবে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান? কর্তৃপক্ষের কাছে এই আমাদের প্রশ্ন।
জনৈক অভিভাবক আবুল কাশেম,
১৫/২, ভজহরি লেন, ঢাকা


আরো সংবাদ



premium cement
ঈশ্বরগঞ্জে সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ব্যারিস্টার ফারজানাকে সংবর্ধনা যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে‘ভিত্তিহীন' তথ্য ব্যবহারের অভিযোগ বাংলাদেশ সরকারের মোদির মুসলিমবিরোধী মন্তব্যের প্রতিবাদ করায় সংখ্যালঘু নেতাকে বহিষ্কার ফ্লোরিডায় বাংলাদেশ কনস্যুলেটের নতুন কনসাল জেনারেল সেহেলী সাবরীন চান্দিনায় পানিতে ডুবে একই পরিবারের দুই শিশু মৃত্যু কেএনএফ সম্পৃক্ততা : গ্রেফতার ছাত্রলীগ নেতা সম্পর্কে যা জানা গেছে দেশে টিআইএনধারীর সংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ শ্রমজীবি মানুষের মাঝে ক্যাপ, পানি ও স্যালাইন বিতরণ করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর পশ্চিম নোয়াখালীতে হিট স্ট্রোকে শিক্ষার্থীর মৃত্যু বাবার বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ায় স্ত্রীর ২৭ স্থানে স্বামীর ধারালো অস্ত্রের আঘাত তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ১২ উপজেলায় মানববন্ধন

সকল