২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

নীরব ঘাতক নয় তবে গুপ্তচর

-

প্রকাশ্য কিংবা নীরব কিছু ঘাতক রোগ আছে যারা অন্যের সহযোগিতায় মানুষকে শিকারে পরিণত করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংজ্ঞানুযায়ী এদের বেশির ভাগই নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ বা এনসিডি।
আমরা যত ধরনের রোগে আক্রান্ত হই, সেগুলো প্রধানত দুই রকম- একটি হলো অসংক্রামক রোগ এবং অপরটি হলো সংক্রামক রোগ। অসংক্রামক রোগের জন্য কোনো রোগজীবাণু দায়ী নয়, বরং দায়ী হলো আমাদের শরীরের ক্ষতিকারক বিচ্যুতি যার সাথে লাইফ স্টাইল, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশ ও অন্যান্য ফ্যাক্টর জড়িত। যেমন- কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজেস (করনারি আর্টারি ডিজিজ যার কারণে হয় হার্ট অ্যাটাক, সেরেব্রোভাস্কুলার ডিজিজ বা স্ট্রোক), ক্যান্সার, ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ (এম্ফাইসেমা, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস) ও ডায়াবেটিস ইত্যাদি।

বেশির ভাগ মৃত্যুর জন্য দায়ী বিভিন্ন রোগ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষের মৃত্যুর জন্য উপরে বর্ণিত চারটি ‘এনসিডি’ দায়ী, যা প্রতিরোধযোগ্য। সংস্থাটি বলছে, প্রতি বছর বিশ্বে মোট চার কোটি ১০ লাখ লোক মারা যায় নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের কারণে, যা মোট মৃত্যুর ৭১ শতাংশ। এর মধ্যে ৭৭ শতাংশই হলেন নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশের অধিবাসী। তবে এ পরিণতি গরিব হওয়ার কারণে নয়, বরং তা হয় রোগ সম্পর্কে অজ্ঞতা থেকে। প্রতি বছর বিশ্বে ৩০-৬৯ বছর বয়সী মানুষ অকালে মারা যায় মৃত্যু হয় এক কোটি ৫০ লাখ। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশের উপরে অকাল মৃত্যু হয় নিম্ন ও মধ্য আয়ের হতভাগা গরিব দেশগুলোতে। সেরিব্রোভাস্কুলার ডিজিজ, ক্যান্সার, ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ ও ডায়াবেটিস- এ চারটি রোগের কারণে পৃথিবীব্যাপী মারা যায় যথাক্রমে এক কোটি ৭৯ লাখ, ৯৩ লাখ, ৪১ লাখ ও ১৫ লাখ। এ চারটি রোগের কারণেই প্রতি বছর পৃথিবীতে অকাল মৃত্যু হয় ৮০ শতাংশ লোকের। বর্তমানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ (এনসিডি) নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে টার্গেট হলো ২০২৫ ও ২০৩০ সালের মধ্যে অকাল মৃত্যু যথাক্রমে এক-তৃতীয়াংশ ও এক চতুর্থাংশে নামিয়ে আনা।

কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ
কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ বলতে বোঝায় হার্ট, হার্টে রক্ত সরবরাহকারী করোনারি আর্টারি এবং সারা শরীরে রক্তবহনকারী আর্টারি ও শিরার বিভিন্ন রোগ- যেমন হার্ট অ্যাটাক। ব্রেনের আর্টারি ব্লক হওয়ায় অহরহ হচ্ছে স্ট্রোক। এ ছাড়াও আছে ডিপ ভেইন থ্রম্বসিস ও পালমোনারি এম্বলিসম নামক আরেকটি হঠাৎ মৃত্যুর রোগ। এটি হয় রক্তনালীতে রক্ত জমাট বেঁধে বা ক্লট দিয়ে। আছে কার্ডিওম্যোপ্যাথি, হার্ট ভাল্বের রোগ, জন্মগত বা কঞ্জেনিটাল হার্ট ডিজিজ ইত্যাদি।

অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ
এনসিডিগুলোর নিয়ন্ত্রণে এগুলোর রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোকেই সবার আগে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এই রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো তিন বড় ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়। প্রথমত, অভ্যাসগত রিস্ক ফ্যাক্টর যা মানুষ চাইলে পাল্টাতে পারে; যেমন- ধূমপান, মদ্যপান, পুষ্টিহীন খাবার (কম ভিটামিন, শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, অধিক ক্যালরি- লবণ, অধিক ফ্যাট-কার্বোহাইড্রটে সমৃদ্ধ খাবার) এবং কম ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি বা শরীরচর্চাহীনতা। দ্বিতীয়ত, মেটাবলিক রিস্ক ফ্যাক্টর যা মডিফাই করা মানুষের জন্য অসম্ভব নয়, তবে খানিকটা কষ্টকর যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে আরো চারটি রিস্ক ফ্যাক্টর যেমন- হাইপারটেনশন, অতিরিক্ত ওজন, হাইপারগ্লাইসেমিয়া ও হাইপারলিপিডেমিয়া। তৃতীয়ত, নন-মডিফায়েবেল রিস্ক ফ্যাক্টর : যেমন- বয়স, লিঙ্গ, জেনেটিক ও পারিবারিক, জাতিগত বিভিন্নতা প্রভৃতি।
এনসিডির প্রতিটি রোগের সাথেই কোনো না কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর জড়িত আছে।
আমরা সহজেই যা পরিত্যাগ করে সুস্থ থাকতে পারি, তা না করায় কী পরিণতি হচ্ছে, দেখে নিন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতি বছর অতিরিক্ত তামাক সেবন, পাতে অতিরিক্ত লবণ, মদ্যপান ও কম ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটির কারণে মারা যায় যথাক্রমে ৭২ লাখ, ৪১ লাখ, ৩৩ লাখ ও ১৬ লাখ লোক।
ধূমপানের ভয়ঙ্কর চিত্র : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বর্তমান বিশ্বে ১৩০ কোটি ধূমপায়ী আছে এবং এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ২০২৫ সালের মধ্যে তা বেড়ে দাঁড়াবে ১৬০ কোটিতে। ধূমপান সম্পর্কিত কারণে প্রতি পাঁচ সেকেন্ডে একজন করে মানুষ মারা যায়। তামাক তার অর্ধেক ব্যবহারকারীকে হত্যা করে। তামাক প্রতি বছর ৮০ লাখের বেশি মানুষকে হত্যা করে। ৭০ লাখেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয় সরাসরি তামাক সেবনে এবং প্রায় ১২ লাখ লোকের মৃত্যু হয় পরোক্ষ ধূমপানে। বিশ্বের ১৩০ কোটি তামাক সেবনকারীর ৮০ শতাংশই নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশের বাসিন্দা।
সিডিসির গবেষণা- প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ধূমপায়ীরা গড়ে ১৩.২ বছর জীবন হারায় এবং ধূমপানের কারণে মহিলা ধূমপায়ীরা ১৪.৫ বছর জীবন হারায়। একটি সিগারেটে চার হাজার আট শতাধিক রাসায়নিক থাকে, যার মধ্যে ৬৯টি ক্যান্সারের কারণ।
পৃথিবীতে সম্মিলিতভাবে এইচআইভি, অবৈধ ওষুধ সেবন, মাদকদ্রব্য সেবন, মোটরবাইক এক্সিডেন্ট এবং আগুনজনিত কারণে যত লোকের মৃত্যু হয়, তার চেয়েও এককভাবে ধূমপানের কারণে বেশি লোক মারা যায়। আমেরিকার বিভিন্ন যুদ্ধে যত লোক এ পর্যন্ত মারা গেছে, তার চেয়েও ১০ গুণ বেশি লোক অকালেই ঝরে পড়েছে শুধু ধূমপানের কারণে।
অধূমপায়ীদের চেয়ে ধূমপায়ীরা হার্ট ডিজি, স্ট্রোক ও ফুসফুস ক্যান্সারের বেশি ঝুঁঁকিতে থাকে যথাক্রমে ২-৪ গুণ, ২-৪ গুণ ও ২৫ গুণ। ধূমপানের কারণে রক্তনালী চিকন ও শক্ত হয়ে যায় ফলে রক্তনালীর গায়ে ক্লট জমা হয়ে সহজেই স্ট্রোক হতে পারে। এমনকি পায়ে ও চামড়ায় রক্ত প্রবাহ কমিয়ে দেয়, ফলে পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ হয়। সিওপিডির রোগী ধূমপায়ী হলে মৃত্যুঝুঁঁকি ১২-১৩ গুণ বাড়িয়ে দেয়।

ধূমপান ছেড়ে দিলে যে উপকার আপনি পাবেন :
২০ মিনিট পর হার্ট রেট ও ব্লাড প্রেসার কমতে শুরু করে। ১২ ঘণ্টা পরে রক্তে কার্বন মনোক্সাইড স্বাভাবিক মাত্রায় নেমে আসে। সিগারেট ছেড়ে দেয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রক্তে নিকোটিন লেভেল নরমাল হয়ে যায়। ছাড়ার দুই দিনের মধ্যে খাবারের স্বাভাবিক ঘ্রান ও স্বাদ ফিরে আসে। কিন্তু তৃতীয় দিন থেকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মাথাব্যথা ও অস্বস্তি অনুভব হয়। ছাড়ার এক মাস পর থেকে কাশি-শ্বাস কষ্ট থাকলে কমতে শুরু করে। তিন মাসের মাথায় ব্লাড সার্কুলেশনের উন্নতি হয়। ৯ মাসের মাথায় ফুসফুসের সিলিয়া ও মিউকাস মেমব্রেন পুরোপুরি ঠিক হয়ে যায়।
এক বছর পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁঁকি অনেক কমে যায়। কাশি ও উপরের শ্বাসযন্ত্রের সমস্যাগুলো উন্নত হতে শুরু করে। দুই থেকে পাঁচ বছর পর সিডিসির নির্ভরযোগ্য সূত্র অনুসারে, ধূমপান না করা লোকের মতোই স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়।
মদ্যপান : বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতি বছর ৩০ লাখ লোক মারা যায় শুধু অ্যালকোহল ব্যবহারে; যা মোট মৃত্যুর ৫.৩ শতাংশ (পুরুষ-৭.৭ ও মহিলা- ২.৬ শতাংশ)। অ্যালকোহল ব্যবহারে পাঁচ কোটি ৩০ লাখ লোক শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে অচল হয়ে পড়ে, যার ৪০ শতাংশই মানসিক ভারসাম্যহীন। অতিরিক্ত অ্যালকোহল ব্যবহারে শরীরে দুই শতাধিক রোগের সৃষ্টি হতে পারে। অ্যালকোহলে আসক্ত গর্ভবতী মায়েরা যে সন্তান প্রসব করে তাদের অনেকেরই ফিটাল অ্যালকোহল সিন্ড্রম নামক স্থায়ী সমস্যা নিয়ে।
ধূমপান ও মদের গ্রহণযোগ্য মাত্রা নেই : গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ নামের বৈশ্বিক উদ্যোগের গবেষণায় এটি প্রমাণিত হয়েছে, সিগারেটের যেমন কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই, তেমনি মদেরও কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই। মদ পান করলে ক্ষতি হবেই। গবেষকরা এই প্রথমবারের মতো এক সুরে এসব কথা স্বীকার করে নিয়েছেন। ১৯৯০ সালের মধ্যে ১৯৫টি দেশে মদের ব্যবহার, অসুস্থতা ও মৃত্যুর তথ্য এতে বিশ্লেষণ করে গবেষকরা বলেছেন, মদের কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই। এই বৈশ্বিক উদ্যোগের সাথে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) অসংক্রামক ব্যাধি বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলিয়া নাহিদ বলেছেন, ‘মদ সরাসরি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে, উচ্চ রক্তচাপ বাড়ায়, এটি ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। এই প্রথমবারের মতো বিশ্বের গবেষকরা এক সুরে বলছেন, মদের কোনো গ্রহণযোগ্য মাত্রা নেই।’
চিনে নিন পুষ্টিহীন খাবার : সেচুরেটেড ফ্যাটি এসিড ও ট্রান্সফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার। মানবসৃষ্ট অতিরিক্ত প্রসেজড খাবার যেমন- পিৎজা, বার্গার, হটডগ, ডোনাটস, ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি। সব ধরনের অতিরিক্ত লবণ ও সুগার এবং ফ্যাট থেকে আহরিত ক্যালরিসমৃদ্ধ খাবার অথচ যথেষ্ট ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ নয়। চিনিযুক্ত, সফট ড্রিংকস, কোকিজ, আইসক্রিম, চকোলেট, আচার ও ফুটপাথের খাবার। সব ধরনের বেকিং করা খাবার, ব্রেড, ডেজার্ট, ক্যান্ডি, পাইস, চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, গ্রিল করা খাবার। অতিরিক্ত প্রসেস করা প্যাকেটজাত খাবার। কম পানি খাওয়া ও পাতে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া।
কোথায় পাবো পুষ্টিযুক্ত খাবার : পরিমিত লো ফ্যাট, লো কার্ভ খাবার, পলিআনসেচুরেটেড ফ্যাটি এসিড, ন্যাচারাল ফলমূল, শাকসবজি ও ভিটামিনসমৃৃদ্ধ এবং বিশেষ করে বাসায় তৈরি খাবার সাধারণত পুষ্টিযুক্ত খাবার। যাদের অর্থনৈতিক দিক একটু ভালো, অনেকেই এ ভেবে আনন্দ পাই যে, যে খাবার যত বেশি সুস্বাদু আর দামি, সে খবার তত বেশি পুষ্টিকর আর নামী। এ ধারণা বাস্তবতার বিপরীত বটে। বরং বেশি সুস্বাদু খাবার মানেই মানব সৃষ্ট প্রসেজড, বেকিং, ফ্রাইং ইত্যাদি ধরনের খাবার, যার প্রায় সবই পুষ্টিহীন এবং নানান রোগ সৃষ্টির বাগাড়। খাবার যত ন্যাচারাল, অপেক্ষাকৃত কম দর, যা প্রকৃতিতে সহজে পাওয়া যায় এবং যা সব মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে তাই পুষ্টিকর।
শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা : শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা বলতে বোঝায়, এমন ব্যক্তিদের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কিত দুর্বলতা, যা মিনিমাম লেভেলে না থাকলে এনসিডির অন্তর্ভুক্ত নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মধ্যম মানের শারীরিক সক্রিয়তা সপ্তাহে ১৫০ মিনিটের কম হলে তাকে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা বলে। এটি বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর চতুর্থ বড় রিস্ক ফ্যাক্টর। যারা দিবারাত্রি কেবল শুয়ে বসে কাটায়, তারা ২০-৩০ শতাংশ বেশি মৃত্যুঝুঁঁকিতে থাকে তাদের চেয়ে যারা প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট মধ্যম মানের শরীরচর্চা করে। সিডিসির রিপোর্টে জানা গেছে, আমেরিকার বড়দের মধ্যে প্রতি চারজনের একজন এবং স্কুল বয়সের প্রতি পাঁচজনের চারজন শারীরিক নিষ্ক্রিয়তায় দিন কাটায়। অলস মুখ আর ব্যস্ত পা নয়, বরং ব্যস্ত মুখ অলস পা-ই সরাসরি হার্ট ডিজিজের জন্য দায়ী। নিজকে সর্বদা যৌক্তিক কর্মে নিয়োজিত রাখা স্বাস্থ্যের জন্য উত্তম।
হার্ট ডিজিজের জন্য দায়ী যেসব রিস্ক ফ্যাক্টর যেমন- স্থূলতা, হাইপারটেনশন, হাইপারলিপিডেমিয়া, হাইপারগ্লাইসেমিয়া, টাইপ-২ ডায়াবেটিস মেলিটাস ইত্যাদির জন্য শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা সরাসরি দায়ী।
লেখক : সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি, শেরবাংলা নগর, ঢাকা
towhid.drhossain@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement