২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

স্মৃতির দুয়ারে কড়া নাড়ে

-

জীবনের গোধূলিলগ্নে এসে পেছন ফিরে তাকালে অনেক কথাই মনে পড়ে। ১৯৬৫ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএম হলের অর্থনীতি অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের আবাসিক ছাত্র। অধ্যাপক রেহমান সোবহান আমাদের প্যাটার্নস অব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট পেপারের আমেরিকার অর্থনৈতিক উন্নয়নের ইতিহাস পড়ান। এক ক্লাসে বিষয়বস্তুর বাইরে গিয়ে বললেন ‘অলওয়েজ থিংক দ্যাট ইউ আর ইন অ্যা ডেজার্ট’। এ কথার অর্থ তখন বুঝিনি। এখন মনে হয় এ কথা বলার অর্থ হয়তো, এই জনাকীর্ণ পৃথিবীতে তুমি নিজেকে একা ভাববে। তাহলেই হয়তো তুমি কিছু মৌলিক জ্ঞান আহরণ করতে পারবে। অপর দিকে অধ্যাপক ড. আবু মাহমুদ মাইক্রো অর্থনীতি পড়াতে গিয়ে অনার্স প্রথম বর্ষের ক্লাসে হঠাৎ একদিন বললেন যে, বই লেখা সহজ। এক কৌটা আঠা, কিছু প্রাসঙ্গিক বই এবং একটি কাঁচি নিয়ে বসবে। কাঁচি দিয়ে বই কাটবে আর আঠা দিয়ে জোড়া লাগাবে। তাহলেই একটি বই হয়ে যাবে।’ সম্ভব এই বিব্রতকর অবস্থা থেকে নিস্তার লাভের জন্যই তিনি তার লেকচারকালে হঠাৎ থেমে বলতেন ‘থিংক’। চিন্তা করলেই হয়তো তার লেকচারের সার বস্তু বোঝা যাবে এবং মৌলিক কিছু শেখা যাবে। রেহমান সোবহানও এ কারণেই হয়তো বলেছিলেন যে ‘অলওয়েজ থিংক দ্যাট ইউ আর ইন অ্যা ডেজার্ট’। অর্থাৎ বিরান মরুভূমিতেই তুমি তোমার নিজস্ব পথ খুঁজে পাবেÑ মৌলিক কিছু জ্ঞান আবিষ্কার করতে পারবে। এসব কথা যথার্থই তাৎপর্যপূর্ণ।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান আমাদের টিউটরিয়াল ক্লাস নিতেন। একটি টিউটরিয়াল ক্লাসে তিনি আমাকে আমেরিকার অর্থনীতিতে কৃষ্ণাঙ্গদের অবদান বা এ জাতীয় একটি পেপার তৈরি করে পড়ার নির্দেশ দেন। ১৫ দিন সময়। এর মধ্যে আমাকে পেপার রেডি করে উপস্থাপন করতে হবে। তোপখানা রোডে ইউএসআইএস লাইব্রেরিতে ১০-১২ দিন বিস্তর খাটাখাটি করে একটি পেপার রেডি করি। রেহমান সোবহানকে সন্তুষ্ট করা কঠিন। পেপারটি তৈরি করতে তাই আমাকে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে। আমি নিজে সন্তুষ্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত এটি কাটাছেঁড়া ঝালাই করেছি। পেপারটির ওপর নিজে যখন সন্তুষ্ট হলাম তখন ভাবলাম, এটি উপস্থাপন করা যায়। স্যার সন্তুষ্ট হবেন। কিন্তু বিধি বাম। যেদিন টিউটরিয়াল ক্লাস সে দিন ঘটল এক অচিন্তনীয় অঘটন। আমি সময় মতো টিউটরিয়াল ক্লাসের জন্য প্রস্তুত হয়ে ডিপার্টমেন্টের কাছাকাছি পৌঁছতেই একই টিউটরিয়াল গ্র“পের জনাতিনেক সহপাঠী আমাকে পাঁজাকোলা করে তিনতলা থেকে নিচে দোতলায় এনে নামিয়ে দিলো। তারা বলল যে, তারা আজ টিউটরিয়ালের জন্য প্রস্তুত নয়। আমি যেন আজ পেপার না পড়ি? আমাকে কিছুতেই তারা সে দিন টিউটরিয়াল ক্লাসে পেপার পড়তে যেতে দিলো না। এ কাজে নেতৃত্ব দিয়েছিল ঢাকা নবাব পরিবারের সদস্য, আমাদেরই এক সহপাঠী সামস নামে একটি ছেলে। এটা ছিল স্রেফ একটা প্র্যাকটিক্যাল জোক।
পরদিন ক্লাসে রেহমান সোবহান গত দিনের টিউটরিয়াল ক্লাসে আমার না যাওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করেন। কারো নাম উল্লেখ না করেই ঘটনাটির কথা বলি। আমার কথা শুনে তিনি শুধু বললেনÑ ‘পিকিউলিয়ার’। আমি বুঝলাম, তিনি আমার উত্তরে সন্তুষ্ট হননি। ক্লাসের পরে তার কক্ষে গিয়ে করা আমার তৈরি পেপারটি তাকে দেখালাম এবং ঘটনাটি খুলে বললাম। ঘটনাটি যারা ঘটিয়েছে এবারো আমি তাদের কারো নাম উল্লেখ করিনি। তিনি বললেন, তিনি আমাকে পেপার পড়ার সুয়োগ দেবেন এবং পরবর্তী টিউটরিয়াল ক্লাসে আমিই পেপার পড়ব। আমি তার কক্ষ থেকে বেরিয়ে এলাম। আমার মনে হয় কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা তিনি যেভাবেই হোক জানতে পেরেছেন। সম্ভবত সামসকে তিনি তিরস্কার করেছেন। কে একজন বলল, ‘খালেদ নাম বলে দিয়েছে’। সামস তা-ই বিশ্বাস করে ডিপার্টমেন্টের সামনের করিডোরে দাঁড়িয়ে আমার দিকে ভয়ার্ত দৃষ্টিতে আড়চোখে তাকিয়ে অশ্লীল ভাষায় একটা গালি দিলো। জবাবে শুধু বললামÑ ‘স্যারকে আমি কারো নাম বলিনি।’
সামস আমাকে বিশ্বাস করল না। সে আর কিছু না বলেই অভিমান করে চলে গেল। পরের টিউটরিয়াল ক্লাসে আমি পেপারটি পড়ি। আমার পড়ার সময় কেউ টুঁ শব্দটিও করল না। স্যারসহ সবাই মনোযোগ দিয়ে শুনল। আমার মনে হলো পেপারটি কেবল ভালোই লিখেছি তা-ই নয়, পড়েছিও ভালো। পড়া শেষ হলে স্যার টিউটরিয়াল ক্লাসের অন্যদের কাছে এর ওপর প্রশ্ন আহ্বান করলেন। কেউ প্রশ্ন করল না। আমার মনে হলো, রেহমান সোবহানকে আমি সন্তুষ্ট করতে পেরেছি। সামস এবং আরো দু’য়েকজন সে দিনের টিউটরিয়াল ক্লাসে উপস্থিত ছিল না। পরে সামসকে বহুবার বলতে শুনেছি রেহমান সোবহান তাকে যেখানেই দেখতেন তিনি বলতেন ‘আই রিমেম্বার’। এ কথা থেকে অনুমান করি ঢাকার নবাব পরিবারের সাথে রেহমান সোবহানের সম্পর্ক ছিল। এর অল্প ক’দিন পরেই পেপারটি আমার হলের রিডিং ডেস্ক থেকে খোয়া যায়। পরে আমি যখন করাচি পিআইডিইতে স্টাফ ইকোনমিস্ট, তখন এক দুপুরে সামসকে করাচির ‘রড়ি’ বাজারে আমার সামনে দিয়ে পথ চলতে দেখেছি। সে আমার দিকে তাকায়নি। আমাকে দেখেছে কি না জানি না। আমি তার দিকে তাকিয়েছি। সে নিচ দিকে চোখ রেখে এতই নিবিষ্ট মনে পথ চলছিল যে, আমি তার মনোযোগ নষ্ট করতে চাইনি।
এর পরে অনেক ‘দুর্গমগিরি কান্তার মরু’ পেরিয়ে ১৯৭৩ সালের প্রথম দিকে আমি যখন মর্নিং নিউজে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছি তখন এক দুপুরে প্লানিং কমিশনে যাই। কমিশনের মেম্বার প্রফেসর রেহমান সোবহানের সাথে দেখা করলাম। কুশল বিনিময়ের পর তিনি সস্নেহে আমাকে যা বললেন তা অনেকটা এরকমÑ ‘ডু ইউ ওয়ান্ট টু ডু সামথিং অন ইউর লাইন’? তিনি সম্ভবত জানতে চাইছিলেন অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট কোনো কাজ করতে চাই কি না। তিনি কি এটাও জানতে চেয়ে ছিলেন যে, প্লানিং কমিশনে কোনো কাজ দিলে আমি করতে রাজি কি না; জানি না। প্লানিং কমিশনে অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ পদের জন্য আমি ইন্টারভিউ দিয়েছিলাম কিন্তু চাকরি হয়নি। এ সংস্থার ডেপুটি চেয়ারম্যান প্রফেসর নূরুল ইসলাম যিনি পিআইডিই-এর ডাইরেক্টর ছিলেন এবং আমাকে চেনেন ও জানেন, তার সাথেও দেখা করেছি অথচ কোনো কাজ হয়নি। তাই আমি এই সংস্থায় চাকরির আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি। রেহমান সোবহানকে বললামÑ ‘আই ওয়ান্ট টু রিমেইন অন দিস লাইন। প্লিজ হেল্প মি উইথ সাম নিউজ।’ তিনি বললেনÑ ‘নাউ আই ডোন্ট হ্যাভ এনি নিউজ টু গিভ ইউ। কাম আফটার ফিফটিন ডেজ।’ তাকে সালাম ও ধন্যবাদ জানিয়ে চলে এলাম। এর মধ্যে ১৫ দিন না যেতেই মর্নিং নিউজ বন্ধ হয়ে গেলে আমি আর তার কাছে যাইনি।
রেহমান সোবহানের সাথে সাক্ষাতের পর সেক্রেটারিয়েটের বাইরে এসে রিকশায় চেপে পরিবাগের বাসায় রওনা দিলাম। রিকশা যখন শাহবাগের কাছে রেডিও অফিস পার হয়ে উত্তর দিকে যাচ্ছে, তখন আমার চোখ বাষ্পাকুল হয়ে এলো। বুকের ভেতরটা ফুঁপিয়ে উঠল। কতকাল কারো স্নেহ পাইনি। আজ রেহমান সোবহান স্যার অন্তত আমার কাছে জানতে চাইলেন আমি আমার অধীত বিষয়ের লাইনে কিছু করতে চাই কি না। তিনি কি আমাকে সাহায্য করার জন্য এ কথা জিজ্ঞেস করলেন? জানি না। তিনি যে আমাকে ভোলেননি এটুকুর জন্যই আমার সেই দুর্দিনে আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। দেশের খ্যাতিমান বাঙালি অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ যারা পিআইডিইতে ছিলেন এবং আমাকে চেনেন ও জানেন, তাদেরও কয়েকজন এখানে গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন। পিআইডিইতে তাদের সাথে কাজ করেছি। তাদের একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ রিক্রুটমেন্ট ইন্টারভিউ বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং একজন সদস্য ছিলেন। এ কথা ভোলার নয়। আজ আমি একজন বিদ্বান শিক্ষকের সস্নেহ আদর পেলাম। অনুপ্রাণিত হলাম। রেহমান সোবহানের সাথে এটাই আমার শেষ দেখা।
আমি যখন অর্থনীতির ছাত্র তখন এসএম হলের নিকটবর্তী ব্রিটিশ কাউন্সিল লাইব্রেরিতে পড়াশোনা করতে নিয়মিত যাতায়াত করতাম। প্রায় প্রতি সপ্তাহেই দেখতাম রেহমান সোবহান ইংরেজি সাহিত্যের শেলফ থেকে বেছে বেছে গুটি কয়েক বই নিয়ে যেতেন। এর থেকে আমার একটি ধারণা জন্মে যে ইরেজি সাহিত্যের ওপর তার ভালো দখল আছে। ইংরেজি বলতেনও ভালো। তিনি কেবল অর্থনীতির কাটখোট্টা ছাত্র-শিক্ষকই ছিলেন না, এসব বই থেকে লব্ধ মানবজীবনের বিচিত্র অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি সম্ভবত তার অর্থনীতির জ্ঞানকে যাচাই করে দেখতেন। অর্থনীতি হলো, সমাজ বিজ্ঞান। তাই এসব বইয়ে বর্ণিত সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিচিত্র মানুষের জীবনাচরণ থেকেও তিনি অর্থনীতির পাঠ নিয়েছেন বলে আমার বিশ্বাস। আমার আরো মনে পড়ে, মোস্তফা ফারুক (?) নামে অর্থনীতির এক প্রভাষক সিএসপি হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে বিদায় নিচ্ছিলেন। সেই অনুষ্ঠানের সভাপতি বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর নুরুল ইসলাম এক বক্তার বক্তৃতা শুনে জানতে পারলেন ফারুক কবিতা লিখতেন। প্রফেসর ইসলাম তার সভাপতির বক্তব্যে বিস্ময় প্রকাশ করে বললেন, অর্থনীতির এত ভালো ছাত্র কবিতা লেখার সময় পায় কোথায়? প্রফেসর ইসলাম একজন বিদগ্ধ অর্থনীতিবিদ। তিনিও নিশ্চয় কবিতা না লিখলেও অর্থনীতির বাইরে সাহিত্য অধ্যয়ন করেছেন।
এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, আমেরিকার অর্থনীতিবিদ পল অ্যান্থনি স্যামুয়েলসন তত্ত্বীয় অর্থনীতির ওপর কাজের জন্য ১৯৭০ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। অর্থনীতির ওপর তার ধ্রুপদী পাঠ্যবই ‘ইকোনমিক্স’ একটি বহুল পঠিত এবং পরিচিত গ্রন্থ। এই বইটির প্রত্যেকটি অধ্যায়ের শুরুতে ইকোনমিক্সের বাইরে সাহিত্য ও অন্যান্য বিষয় থেকে তিনি প্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি দিয়েছেন। এই বইটি প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আই হ্যাভ সোয়েট মাই ব্লাড ওভার ইট’। বইটি পড়লে তার এই উক্তির যথার্থতার প্রমাণ পাওয়া যায়। মানুষের দৈনন্দিন কার্যকলাপের ভিত্তিতেই অর্থনীতির তাত্ত্বিক সূত্রাবলি গড়ে ওঠে। সে জন্যই অর্থনীতির ছাত্র-শিক্ষককেও মানুষের আচরণ সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ করতে হয়। এটাই সেই জ্ঞান যা সামাজিক মানুষকে পরিচালিত করে। তাই রেহমান সোবহানের ভাষায় কোনোরূপ পূর্বানুমান না নিয়ে খালি হাতে বিরান মরুভূমিতে চলার মতো করে অর্থনৈতিক তথ্যানুসন্ধানের লক্ষ্যে মানবসমাজে বিচরণ করতে হয়। ড. মাহমুদের ভাষায় তা করতে গিয়ে
চিন্তাশক্তি ব্যবহারের মাধ্যমেই এর শুদ্ধতা যাচাই করে নিতে হয়। ড. মাহমুদ আমাদের প্রায়ই বলতেন, সপ্তাহে কম করে হলেও একদিন যেন আমরা বিভিন্ন পণ্যের বাজারে যাই। বাজার অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র পণ্য বাজারকে বাদ দিয়ে এ বিষয়ের কেতাবি জ্ঞানে হয়তো কিছুটা লাভ করা যায়; কিন্তু কোনো মৌলিক তত্ত্ব আবিষ্কার করা যায় না।
মানব চরিত্রের যৌক্তিক বৈষয়িক আচরণ ও কার্যবিধির সূত্রাকার প্রকাশই অর্থনীতি। এখানে সুস্থ স্বাধীন মানুষ ও সমাজই বলে দেয় অর্থনৈতিক নীতি-নৈতিকতা কোন সূত্রে প্রকাশিত হবে। অর্থনীতি কোনো সামাজিক মানুষের ওপর চাপিয়ে দেয়া অলৌকিক বিষয় নয়; বরং সামাজিক বাস্তবতা থেকে তা উৎসারিত। ধর্মীয় বিবেচনায় মানুষ বিভিন্ন সমাজে বিভক্ত হতে পারে। তাদের রুচিরও বিভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু সব ক্ষেত্রেই বিভিন্ন সমাজ কর্তৃক অনুমোদিত বিষয়াবলি নিজ নিজ সামাজিক গণ্ডির ভেতর একই অমোঘ সূত্রের জন্ম দেয়। পুঁজিবাদী সমাজ, সমাজতান্ত্রিক সমাজ ও ইসলামী সমাজ পণ্যের ব্যবহার ও ভোগের দিক থেকে এক নয়। তাই পণ্যের চাহিদা ও জোগানের বিচারে তাদের মধ্যে একটা ভেদ রেখা টানতেই হয়। হ
লেখক : অর্থনীতির অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর ও ভাইস প্রিন্সিপাল,
মহিলা সরকারি কলেজ, কুমিল্লা


আরো সংবাদ



premium cement
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২৮ এপ্রিল খুলে দেয়ার প্রস্তুতি, ক্লাস চলবে শনিবারও মিরসরাইয়ে জুস খাইয়ে অজ্ঞান করে লুট, মূল হোতা গ্রেফতার বৃষ্টি কামনায় ঈশ্বরগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর ইসতিসকার নামাজ আদায় কুবিতে আল্টিমেটামের পর ভিসির কার্যালয়ে তালা ঝুলাল শিক্ষক সমিতি সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ শ্রমিক নিহতের খবরে ঈশ্বরগঞ্জে শোক দুর্যোগে এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু কেন বাংলাদেশে? জবিতে ভর্তি পরীক্ষায় আসন বেড়েছে ৫০টি বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের মাটির নিচে পাওয়া গ্রেনেড মাইন মর্টার শেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইন ক্লাসে যাচ্ছে জবি, বন্ধ থাকবে পরীক্ষা কুড়িগ্রামে রেলের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ

সকল