২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

শাহজালাল রহ:-এর জন্মভূমি, তর্ক ও সত্য

-

তিনি প্রাচ্যের অন্যতম জ্যোতির্ময় পুরুষ। সাধকশ্রেষ্ঠ এবং বিজেতা। সুফিদের মধ্যে তিনি শাইখ শুয়ুখ বা গুরুদের গুরু।১ শাহজালাল (রহ:) নামেই তিনি ভুবনবিখ্যাত। বিশ্বের মহান দরবেশদের মধ্যে তিনি অন্যতম।২ পরিব্রাজক ও সংস্কারক হিসেবে মধ্যপ্রাচ্য থেকে তার বঙ্গদেশে আগমন ঘটেছিল। তুরস্ক বা ইয়েমেনে জন্ম হয়েছিল এই অতিমানবের। হজরত শাহজালাল রহ:-এর জন্ম, মৃত্যু এবং বঙ্গদেশে তার আগমন নিয়ে বিভক্ত ইতিহাসবিদরা। গবেষণা করে দূর ইতিহাসের এসব ঘটনাপঞ্জির যোগসূত্র স্থাপনে হিমশিম খেতে হচ্ছে এখনো।৩
তারই ক্লান্তিহীন সাধনার ফলে বাংলাদেশ ও আসামের মানুষ লাভ করেছে ইসলাম। সিলেট শহর ছিল তার শুদ্ধাচার ও ধর্মপ্রচারের কেন্দ্রস্থল। এখান থেকে ছড়াতে থাকে তার সাধনাধারা ও আধ্যাত্মিক প্রভাব। ফলে ‘সিলেট, কুমিল্লা, নোয়াখালী, মোমেনশাহী, চট্টগ্রাম, ঢাকা তথা বাংলা-আসামের লাখ লাখ মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় লাভ করেন।৪ তিনি মুসলিম বাংলার ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাকে এ দেশে মুসলিম জাতিসত্তার আদিরূপকার বা প্রেটন সেইন্ট অব বাংলাদেশ বলে চিহ্নিত করা হয়।
ঐতিহাসিক সূত্রগুলোয় নানামুখী দাবি শাহজালালের পরিচিতি নিয়ে। তার জীবন ও সাধনাবিষয়ক সমসাময়িক বিবরণ সীমিত, অস্পষ্ট। আলাউদ্দীন হুসেন শাহের (১৩৯৩-১৫১৯) সমকালীন দু’টি শিলালিপিতে তার নাম উল্লেখ আছে। এতে লিপিবদ্ধ তার নাম হচ্ছে, শায়খুল মাশায়েখ মখদুম শায়খ জালাল মজররদ বিন মুহাম্মদ। সংক্ষেপে শায়খ জালাল । জালাল মূল নাম। শায়খ (গুরু ও বরেণ্য) মখদুম (জাতি যার খেদমতে নিয়োজিত) শায়খুল মাশায়েখ (পীরদের শিরোমণি) হচ্ছে উপাধি। কালক্রমে আরবি শব্দ শায়খ ফারসি শব্দ শাহ (বাদশাহ-রাজা) এ রূপান্তরিত হয়।
১৬১৩ সালে একজন শাত্তারি সুফিপণ্ডিত মুহাম্মদ গাউস মানডুবীর কর্তৃক সঙ্কলিত গুলজারে আবরার গ্রন্থে হজরত শাহজালাল রহ: সম্পর্কে বিবরণ পাওয়া যায়। তিনি এসব বিবরণ সংগ্রহ করেন শায়খ আলী শের রচিত শারহ ই নুজহাতুল আরওয়াহ গ্রন্থ থেকে। শায়খ আলী শের ছিলেন সিলেটে হজরত শাহজালালের শিষ্য ও সঙ্গী শায়খ নুরুল হুদার বংশধর। আধুনিককালে হজরত শাহজালালের প্রথম লিখিত জীবনীগ্রন্থ হচ্ছে সুহেল ই ইয়ামন। ১৮৫৯ সালে সিলেটের মুন্সেফ মৌলভী নাসিরুদ্দীন হায়দার ফারসি ভাষায় বইটি রচনা করেন। প্রকাশিত হয় লখনৌর নওল কিশোর কর্তৃক। গ্রন্থটি রচনায় বিশেষ দুই পাণ্ডুলিপির সহায়তা নেন তিনি। প্রথমটি মুহিউদ্দীন খাদিমের রেসালা। -১৭১১ সালে যা রচিত হয় মুরশিদাবাদের তখনকার নবাব জাফর আলী খান নাসিরের আদেশে।
অন্যটি রওজাতুস সালাতিন। লেখকের নাম উল্লেখ নেই। কিন্তু গ্রন্থের নানা ভাষ্যে বোঝা যায়, এর লেখক শাহ হামিদুদ্দীন নারনুভির বংশধরদের কেউ একজন হয়ে থাকবেন। হামিদুদ্দীন নারনুভি ছিলেন শাহজালাল রহ:-এর অন্যতম সফরসঙ্গী। রওজাতুস সালাতিন রচিত হয়- ১৭২১ ঈসায়ী সনে। গ্রন্থ দু’টি সিলেটে মুসলিম বিজয়ের ৪০০ বছর পরের প্রকাশনা। এ দুই ফারসি পাণ্ডুলিপি ছিল মুফতি পরিবারের কাজী মুহাম্মদ হাসানের লাইব্রেরিতে। দু’টিরই মূল কপি বর্তমানে পাওয়া যায় না।৫ সমকালীন বিবিধ সূত্রে গ্রন্থ দু’টির বিবরণ প্রমাণিত হয়।
শাহজালালের ইন্তেকালের বহু পরে তার জীবনী রচিত হলেও তার সম্পর্কে রচনাধারা তৈরি হয় তার জীবৎকালেই। খাজা কুতুব উদ্দিন বখতিয়ার কাকীর (১১৭৩-১২৩৫) রহ: দলিলুল আরেফিন, হজরত শেখ ফরিদ গঞ্জেশকর রহ:-এর (১১৭৩-১২৬৬) ফাওয়ায়িদুস সালিকীন, শায়খ বদরুদ্দীন ইসহাক রহ:-এর আসরারুল আওলিয়া, খাজা আমীর হাসান সিজ্জী দেহলভী (১২২৫-১৩৩৭) সঙ্কলিত হজরত নিজাম উদ্দীন আওলিয়া রহ:-এর (১২৩৮-১৩২৫) বাণী গ্রন্থ ফাওয়ায়িদুল ফুয়াদ কিংবা বিশ্ববিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতার (১৩০৪-১৩৭৮ খ্রি.) রিহলাহ এ খুবই মর্যাদা ও গুরুত্বসহকারে আলোচিত হন হজরত শাহজালাল (১১৯৬-১৩৪৬)। এসব গ্রন্থ প্রামাণ্য এবং শাহজালাল রহ:-এর সমকালে কিংবা একেবারে নিকটকালে রচিত। অতএব শাহজালাল রহ: সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য ইতিহাসে অস্পষ্ট থাকার মানে এই নয় যে, শাহজালাল রহ:-এর ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠা অস্পষ্ট।
তার জন্মস্থান নিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মতামত। কিছু মত একেবারেই ধারণাপ্রসূত। যেমন, বিখ্যাত শেকশুভোদয়া গ্রন্থকারের মতে, তিনি জন্মগ্রহণ করেন ভারতের উত্তর প্রদেশের ইটোয়া এলাকায়! কিছু ভারতীয় লেখক দাবি করেন, তিনি আসলে সিলেটে জন্মগ্রহণকারী একজন!
ড. সগীর হাসান মাসুমী মনে করেন, শাহজালালের জন্মভূমি মধ্য এশিয়ার বোখারাতে হওয়াই অধিকতর সম্ভব।৬ মুফতি আজহারুদ্দীন একই মত পোষণ করেন। তাদের মতে কোনিয়ার অবস্থান বোখারা এলাকায়। আজহারুদ্দীন লিখেন, ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ থেকে একদল তীর্থযাত্রী দৃঢ়তার সাথে আমাদের বলে গেছেন যে, কোনিয়া বোখারার সীমান্তবর্তী একটি ছোট শহর এবং এটি স্বয়ং তারা পরিদর্শন করে এসেছেন।৭ এ মতামত প্রশ্ন তৈরি করে যে, কোনিয়া বোখারার একটি শহরের নাম হলেই শাহজালালকে সেখানকার বাসিন্দা হতে হবে কেন? মূলত সগীর হাসান এমন কোনো প্রামাণ্য সূত্র উল্লেখ করেননি, যা তার দাবির পক্ষে স্পষ্টভাবে কথা বলে।
ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ দাবি করেন, তিনি তুর্কিস্তানের কুনিয়ার অধিবাসী ছিলেন। কুনিয়াই হচ্ছে তার জন্মভূমি।৮ ১৫০৫ খ্রিষ্টাব্দে সিলেট শহরের আম্বরখানায় আবিষ্কৃত হয় এক শিলালিপি। এতে ছিল শাহজালাল রহ:-এর বিবরণ। হোসেন শাহী আমলের এই শিলালিপিতে তার পরিচয়ে লেখা হয়েছে হজরত শাহজালাল মুজররদে কুনিয়াবী।৯ এ জেড এম শামসুল আলম অন্য সব বর্ণনা প্রত্যাখ্যান করে দাবি করেছেন, তিনি তুর্কিস্তানের অন্তর্গত কুনিয়াবাসী ছিলেন।১০
এটি সত্য যে, শাহজালাল রহ:-এর দরগায় একটি ফলকলিপিতে তিনি কুর্নিয়া বা কুনিয়াবাসী ছিলেন বলে উল্লেখ আছে। কিন্তু এটি কি তুরস্কের সেই বিখ্যাত কুনিয়া? প্রাচ্যবিদ বুকানন স্পষ্ট করেছেন, এ কুনিয়া তুরস্কের নয়, এটি ইয়েমেনের এক এলাকা।১১ গবেষক মুহম্মদ নুরুল হক ও নুরুল আনোয়ার হোসেন বুকাননের সাথে একমত। তাদের মতে, কুনিয়া ইয়েমেনেরই এলাকা, যেখানে শাহজালাল রহ:-এর জন্ম হয়।১২
ঐতিহাসিক এস এম ইকরামের মতে, তিনি তুর্কিবংশীয়, জন্ম তার বাংলায়। তার বিখ্যাত আবে কাওসার গ্রন্থে এবং অহ টহহড়ঃরপবফ অপপড়ঁহঃ ড়ভ ঝযবরশয ঔধষধষ ড়ভ ঝুষযবঃ প্রবন্ধে প্রাচীন ফারসি জীবনীকার গৌস মান্ডুবীর সূত্রে তিনি এ দাবি প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেন। তার দাবি, মান্ডুবীর গুলজারে আবরার এ শাহজালালকে অভিহিত করা হয়েছে তুর্কিস্তানজাত বাঙালি।১৩ কিন্তু তিনি তুর্কিবংশীয় ছিলেন বলে কোনো প্রমাণ নেই। সেখানকার সুফিদের কোনো বিবরণীতে বা ইতিহাসে নেই তার উল্লেখ। এই নামে কোনো বুজুর্গেরই সাক্ষাৎ মিলে না সেকালে। গুলজারে আবরারে শায়খের মুর্শিদের নাম লেখা হয় সৈয়দ আহম ইয়েসভি। অথচ তিনি শাহজালালের জন্মের বহু আগে, ১১৭৮ সালে ইন্তেকাল করেন।
দেওয়ান নুরুল আনোয়ার হোসেন চৌধুরীর ভাষ্য হচ্ছে, ‘এই রূপ বর্ণনার পক্ষে সমসাময়িক বা অন্যবিধ সমর্থনযোগ্য প্রমাণও নেই। অপরপক্ষে জনপ্রিয় ঐতিহ্যসমৃদ্ধ স্থানীয় ইতিহাস এবং সমসাময়িক মালফুজাত, ইবনে বতুতার সফরনামা ও শিলালিপিতে ভিন্নরূপ বর্ণনা পাওয়া যায়।১৪
শাহজালাল রহ:-এর প্রাচীন জীবনীকার সৈয়দ নাসিরুদ্দীন হায়দারের মতে, তিনি ইয়েমেনে জন্মগ্রহণ করেন।১৫ তার পিত্রালয় ছিল এমন প্রদেশে, কিন্তু মাতুলালয় ছিল মক্কায়।১৬ হিজরি ষষ্ঠ শতকের শেষাংশে কোরাইশ বংশের একটি শাখা মক্কা শহর থেকে হেজাজের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তের ইয়েমেনে গিয়ে বসবাস করে। এই বংশধারার ফসল হজরত শাহজালাল। হেজাজের তখনকার প্রদেশ ইয়েমেনের কুনিয়া শহরে জন্ম হয় তার।১৭
তিনি যে জন্মসূত্রে ইয়েমেনি ছিলেন, সেটি প্রমাণ হয় প্রাচীন কয়েকটি নসবনামা থেকেও।১৮ তার সঙ্গীদের অনেকেই ছিলেন ইয়েমেনের বাসিন্দা। শাহ আলী ইয়েমেনি রহ: ছিলেন ইয়েমেনের যুবরাজ। তিনি শায়িত আছেন শাহজালালের মাজারের পাশেই। সোলাইমান করনী কুরাইশী ছিলেন শাহজালালের প্রধান এক সঙ্গী। ওয়ায়েস করনীর স্মৃতিধন্য ইয়েমেনের করনের বাসিন্দা এ দরবেশ ছিলেন দাঈ ও সৈনিক। করনে এখনো কুরাইশী কিছু খান্দানের বসবাস রয়েছে। যারা বহু শতক ধরে সেখানে বসবাস করছেন। দরবেশদের সাথে বা মুজাহিদদের সাথে দূরদেশে বেরিয়ে পড়া তাদের প্রাচীন ঐতিহ্য। সোলাইমান করনী সিলেটের যে এলাকায় ধর্মপ্রচার করেন, তা এখনো করনশী নামে পরিচিত। দরবেশ-সৈনিকদের আরো অনেকেই ছিলেন ইয়েমেনজাত। যারা তার সাথে সিলেটে আসেন এবং থেকে যান। তাদের বংশধররা আজ অবধি সিলেটে বসবাস করছেন। বহু পরিবারে সংরক্ষিত আছে বংশীয় পরম্পরা। যা প্রমাণ করে, শাহজালালের কোনো সঙ্গী এ ভূখণ্ডে তাদের আদিপুরুষ। বৃহত্তর সিলেটের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রাচীন মাজারগুলোয় শায়িত বহু সাধকই ইয়েমেনের অধিবাসী বলে স্বীকৃত ও বিখ্যাত।
শাহজালালের নামই বহন করে ইয়েমেনের পরিচয়। এক শব্দের জালাল নাম আরব ঐতিহ্যের জানান দেয়। শাহজালাল মজররদে ইয়েমেনি নামেই জীবতকাল থেকেই অভিহিত ছিলেন। বহু শতক চলে গেছে, এখনো লোকমুখে তিনি ইয়েমেনি বা এমনী। ইয়েমেনি মানে ইয়েমেনের একজন। শুধু কি লোকমুখে? সাহিত্যে এবং ইতিহাসেও এটি প্রতিষ্ঠিত। ধ্রুপদ ভাষ্যকার মুহম্মদ মবশ্বির আলি চৌধুরীর স্পষ্ট বিবরণÑ শাহজালাল রহ: জন্মসূত্রে এমনীর নাগরিক, তাই তাকে এমনী বলে অভিহিত করা হয়।১৯ ইংরেজ শাসনামলে ইংরেজ গবেষকরা আধুনিক যাচাই ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে দেখান, তিনি ইয়েমেন থেকেই এ দেশে আসেন। এ সময়ে প্রায় সব লেখকই তাকে ইয়েমেনের অধিবাসী বলে স্বীকার করেন। প্রায় দেড়শত লেখক হজরত শাহজালালকে ইয়েমেনি বলে চিহ্নিত করেন।২০ গবেষকদের রচনায় বরাবরই এই ধারা প্রবল থেকেছে। যেমন, ডক্টর গোলাম সাকলায়েনের বর্ণনাÑ বাংলাদেশের পীর-দরবেশদের মধ্যে শ্রীহট্টের শাহজালাল মুজররদ-ই- ইয়েমেনি এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। তিনি ইয়েমেন দেশে জন্মগ্রহণ করেন।২১
আ ন ম বজলুর রশীদের ভাষ্য, হজরত শাহজালাল রহ: ছিলেন আরবের অধিবাসী। ইয়েমেন থেকে দিল্লি হয়ে তিনি সিলেট আসেন।২২
আবদুল জলিলের বিবরণ, হজরত শাহজালাল রহ: হেজাজের অন্তর্গত ইয়েমেন প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন।২৩
ড. মঈনুদ্দীন আহমদ খানের বর্ণনা, তার আরবি ও ইয়েমেনি ... হওয়ার বিষয়টি নির্ভরযোগ্য তথ্য দ্বারা সমর্থিত।২৪
দেওয়ান মুহম্মদ আজরফ, মুহাম্মদ আহবাব চৌধুরী, সৈয়দ মর্তুজা আলী, মুহম্মদ আসদ্দর আলী, সৈয়দ মোস্তফা কামালসহ আধুনিক গবেষকদের ভাষ্যে একই প্রতিধ্বনি শোনা যায়। অতএব তরুণতম গবেষক সুস্থিরভাবে লিখতে পারেন...
শাহজালাল রহ:-এর জন্ম হেজাজের বিখ্যাত ইয়েমেনে, এক উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন কুরাইশ বংশীয় পরিবারে।২৫

গ্রন্থপঞ্জি
১. সৈয়দ নাসিরুদ্দীন হায়দার : সুহেলে এমন : মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল হাকিম অনূদিত, জুলাই-২০০১, মোবাইল পাঠাগার, ৫৩, দরগা মহল্লাহ, সিলেট, পৃ. ১১. ২. এ জেড এম শামসুল আলম : হজরত শাহজালাল কুনিয়াভী রহ: ঢাকা, খোশরোজ কিতাব মহল লি. তৃতীয় সংস্করণ, ১৯৯৬, পৃ.৫. ৩. ইবরাহীম চৌধুরী : বাবা শাহজালাল : দৈনিক প্রথম আলো ১২ আগস্ট, ২০১৭. ৪. সালমা আক্তার, বাঙলায় ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশে হজরত শাহজালাল রহ:-এর অবদান (১৩৫৪ খ্রি.-১৩৮৪ খ্রি.) জুলাই, ২০১৯, পৃ.১২. ৫. প্রফেসর আহমেদ শরীফ উদ্দীন, সিলেটের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতি, ঢাকা, প্রথম সংস্করণ, ১৯৯৯। পৃ-১০৭. ৬. মুহাম্মদ ফয়জুর রহমান, হজরত শাহজালাল রহ: ও তিন শ’ ষাট আওলিয়া , দেশকাল প্রকাশনী, ২৩ মে, ১৯৯২, পৃ. ১২. ৭. মুফতি আজহারুদ্দীন আহমদ সিদ্দিকী : শ্রীহট্টে ইসলামজ্যোতি। সিলেট, ১৯৩৮, পৃ. ২২.
৮. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ : মাহে নও, ১৯৬২, জুলাই, পৃ. ৩, সিলেটের পীর হজরত শাহজালাল, আল ইসলাহ, ২৬ বর্ষ, ৮ সংখ্যা, জুলাই-ডিসেম্বর, ১৯৫৭. ৯ . প্রফেসর আহমেদ শরীফ উদ্দীন : প্রাগুক্ত : পৃ ১০৮।) ১০. শামসুল আলম : প্রাগুক্ত : পৃ.৩১. ১১. মুফতি আজহার উদ্দীন আহমদ : প্রাগুক্ত; পৃ.৩১. ১২ ড. মঈনুদ্দীন আহমদ খান : শাহজালাল : ইসলামী বিশ্বকোষ, ২৩ খণ্ড, ইফাবা, ১৯৯৭ পৃ. ৬৪৯, ১৩. শায়খ মুহাম্মদ আকরাম : আবে কাওসার : ফিরোজ সানন, করাচি-লাহোর, ১৯৫৮, পৃ. ২৩০, ১৪. দেওয়ান নূরুল আনোয়ার হোসেন চৌধুরী : হজরত শাহজালাল রহ: দলিল ও ভাষ্য : ইফাবা, জুন, ১৯৯৯, পৃ.১০৪. ১৫. সৈয়দ নাসিরুদ্দীন হায়দার। সুহেলে এমন : মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল হাকিম অনূদিত, জুলাই-২০০১, মোবাইল পাঠাগার, ৫৩, দরগা মহল্লাহ, সিলেট, পৃ. ১১. ১৬. সৈয়দ ইসলাহ উদ্দীন আহমদ : রক্তপাতহীন সিলেট বিজয় । হজরত শাহজালাল ইয়ামেনি, সৈয়দ মোহাম্মদ তাহের সম্পাদিত। ২৫ ডিসেম্বর, ২০০৪, পৃ.১৪. ১৭. মুফতি আজহারুদ্দীন সিদ্দিকী, প্রাগুক্ত : পৃ. ৩১, ১৮. সৈয়দ মোস্তফা কামাল : হজরত শাহজালাল রহ: ও তার কারামত : সিলেট, ১৯৯৭, ১৯.মুহম্মদ মবশ্বির আলি চৌধুরী : তারিখে জালালি। প্রথম প্রকাশ-১৮৬০। মোস্তাক আহমাদ দীন অনূদিত। উৎস প্রকাশন, ১২৭ আজিজ সুপার মার্কেট, ঢাকা-২০০৩। ২০. নূরুল আনোয়ার হোসেন চৌধুরী। হজরত শাহজালাল রহ:। আল ইসলাহ, শাহজালাল রহ: সংখ্যা, সিলেট। ২১. ডক্টর গোলাম সাকলায়েন : বাংলাদেশের সূফি সাধক , ইফাবা সংস্করণ, নভেম্বর,২০১১৯, পৃ.১৪৮. ২২. আ ন ম বজলুর রশীদ : আমাদের সূফি সাধক : ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ঢাকা, পৃ.৬। ২৩. আবদুল জলিল : পাক-ভারতে আওলিয়া : পৃ. ২০১ ২৪.ড. মুঈনুদ্দীন আহমদ খান : প্রাগুক্ত : পৃ. ৬৪৯, ২৫. মো: হাবিবুর রহমান : হজরত শাহজালাল রহ:-এর জীবন ও কর্ম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন পত্রিকা, ৪৫ বর্ষ, ৪র্থ সংখ্যা, এপ্রিল-জুন, ২০০৬ ।হ


আরো সংবাদ



premium cement