২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

বণ্টন বৈষম্যে মানুষ অনাহারী

অন্য দৃষ্টি
-

করোনাকালের নতুন পরিস্থিতিতে দেশের কয়েক কোটি মানুষ দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে গেছেন। একটি বিশাল শ্রেণী রয়েছে যারা দৈনিক দু’বেলা আহারের ব্যবস্থাও করতে পারছেন না। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের জন্য ত্রাণ ও নগদ সহায়তার কিছু কর্মসূচি অবশ্য নেয়া হয়েছে। দুর্নীতিবাজরা নিরন্ন মানুষের কাছে এগুলো পৌঁছানোর বদলে নিজেরা তা মেরে দিচ্ছে।
রাজধানী ঢাকা শহরের পরিবর্তিত চিত্রটি দেখে করোনার এ অভিঘাত কতটা গভীর আমরা তা আঁচ করতে পারছি। এই শহর মানুষের কোলাহল হইচইয়ে সব সময় জমজমাট থাকে। শহরের রাস্তায় একটু হাঁটার সুযোগ কম। ফুটপাথে মানুষের চলাচল ব্যস্ত সময়ে একটি বিশৃঙ্খল ও চলন্ত মিছিলে রূপ নেয়। সে সময়ে মানুষের স্রোত আপনাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। বিভিন্ন ধরনের যানবাহনে রাস্তা প্রায় সবসময় উপচেপড়া অবস্থা। ট্রাফিক সামলানো যায় না। যানজটের দীর্ঘলাইন ব্যস্ত মানুষের দুর্ভোগ বাড়ায়। অথচ সেই শহর এখন প্রায় জনশূন্য।
এই শহরে রাস্তা ফাঁকা, ট্রাফিক অলস সময় পার করেন, এটা চিন্তাও করা যায় না। এখন যানবাহনের সংখ্যা বেড়ে আবার যানজট সৃষ্টি করছে কিন্তু মানুষের সংখ্যা খুব বাড়েনি। রিকশাভ্যান দ্রুতগামী রাস্তায় চলাচলে বিঘœ সৃষ্টি করত, এর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। চায়ের টং দোকান বন্ধ হয়ে গেছে। যেগুলো চালু, সেগুলো জমছে না। গুলিস্তান মতিঝিল আরামবাগে শোরগোল তুলে আড্ডা দেয়া মানুষের হইচই আর নেই। শত রকমের ফেরিওয়ালার ব্যস্ত ছোটাছুটি নেই। রাস্তায় পসরা বসানো ক্ষুদ্র দোকানির দেখা নেই। শহরের চেহারা দেখে ধারণা হয় অর্ধেকের চেয়ে বেশি ব্যস্ততা কমে গেছে। তাতে বোঝা যায় কোটির চেয়ে বেশি মানুষ ঢাকা মহানগরী ছেড়ে গেছেন।
বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের একটি জরিপে ঢাকা শহরের এই চিত্রের কারণ কী তার আভাস মিলছে। তাদের এ জরিপটি করা হয়েছে সারা দেশের দুই হাজার ৩১৭ জন মানুষের ওপর। তার পরও ঢাকা শহর খালি হয়ে যাওয়ার কারণটি বোঝা যাচ্ছে। জরিপের ফলাফল বলছে শহরে মানুষের আয় গড়পড়তা ৭৯ শতাংশ কমে গেছে। জরিপটি তারা করেছিলেন মে মাসের ৯ থেকে ১৩ তারিখের মধ্যে। সরকার করোনার কারণে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল মার্চ মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। এর আগে পরে বাংলাদেশের মানুষের বড় ধরনের জনসংখ্যাগত পরিবর্তন ঘটেছে। এ পরিবর্তন এখনো ঘটে চলেছে।
ঢাকা থেকে লাখ লাখ মানুষ গ্রামের বাড়ি
ফিরে গেছেন। একদিন এই মানুষেরা অর্থনৈতিক কারণে ঢাকায় এসেছিলেন। একই কারণে
তারা আবার ফিরেও যাচ্ছেন। ব্র্যাকের ওই জরিপে ২৮ শতাংশ মানুষ বলেছেন, তাদের কোনো কাজ নেই। এদের মধ্যে খুদে উদ্যোক্তা থেকে বড় শিল্পপতিও রয়েছেন। অনেক শিল্প উদ্যোক্তার উৎপাদন সম্পূর্ণ বন্ধ। এর ফলে শুধু একজন শিল্পপতি বিপদে পড়লেন, এমন নয়। এর
একটা বিস্তৃত চেইন অভিঘাত পড়েছে। সে
শিল্প প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী সবাই কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। কারখানায় ব্যবহৃত মেশিন টুলস এবং ভাড়া করা জায়গা সবই বেকার হয়ে গেছে। এ ধরনের কতগুলো প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। একইভাবে শহরের কুলি, মজুর, রিকশাভ্যানওয়ালা,
ছোট দোকানিদের বিরাট অংশ বেকার হয়ে গেছেন। যারা বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এখন চাকরি করছেন তাদের অবস্থাও কঠিন। কারো বেতনভাতা বন্ধ হয়ে আছে, কারো কারো বেতন কমিয়ে দেয়া হচ্ছে।
শহরের দেয়ালে দেয়ালে ‘টু-লেট’ সাইন বোর্ড ঝুলছে। অনলাইনে বাড়ি ভাড়ার বিজ্ঞাপন অনেক বেড়ে গেছে। প্রতি মাসেই বর্ধিতহারে শহরের বাড়িগুলো ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। আর মানুষের স্রোত ঢাকার বাইরের দিকে। একই অবস্থা অন্যান্য শহরেও। মানুষ তল্পিতল্পাসহ বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। পাঁচ হাজার ৪৭১ জনের ওপর পরিচালিত ব্র্যাকের অন্য একটি জরিপে দেখা যাচ্ছে, দরিদ্র ছিলেন না এমন ৭৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার কিছুটা নিচে নেমে এসেছেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট ও অব ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ (বিআইডিএস) জানাচ্ছে, নতুন করে এক কোটি ৬৪ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে গেছেন।
কত মানুষ গ্রামে ফিরে গেছেন, তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তার ওপর রয়েছে বিদেশফেরত মানুষের চাপ। প্রতি বছর ছয় লাখের বেশি মানুষ বিদেশে যেতেন, তারাও রয়েছেন। বাংলাদেশে গ্রামের অর্থনীতি কৃষিকেন্দ্রিক। সেখানে আগে থেকে বাড়তি মানুষ রয়েছেন। বছরের বেশির ভাগ সময় তাদের কাজ থাকে না। একটা বিশাল অংশের নেই কোনো জমি। এ দিকে হঠাৎ করে এসে পড়া বাড়তি জনসংখ্যার চাপে পড়ছে গ্রামীণ অর্থনীতির ওপর। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন গ্রামে নগদ অর্থ সরবরাহের ব্যবস্থা করতে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেটি হতে পারে। নতুন নতুন রাস্তাঘাট নির্মাণ, বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কারের মতো কাজগুলো করার মাধ্যমে এটি হতে পারে। চলমান এ ধরনের উন্নয়নকর্মে বিপুল দুর্নীতি চলে আসছে। নতুন করে আরো কর্মসূচি নেয়া হলে দুর্নীতিবাজদের সুযোগ আরো বাড়বে। তার পরও সম্ভবত গ্রামকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ানোর পরামর্শই দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
গ্রামে গরিব মানুষের অবস্থা আরো খারাপ হচ্ছে। সদ্য গ্রামে ফিরে আসা মানুষেরা এই অতি গরিব মানুষের রুটি রুজিতে ভাগ বসাচ্ছেন। ছদ্ম বেকার, অর্ধ বেকার এখন পূর্ণ বেকারে পরিণত হবেন। এতে বৈষম্য আরো বাড়বে। না খাওয়া মানুষের এই বাড়তি সংখ্যার দায়ভার কার? সরকার তাদের দায়ভার নিতে পারছে না। আগে থেকে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি রয়েছে। ওই সব সুবিধাভোগীদের মধ্যে প্রকৃত দরিদ্রদের অনেকে সুযোগ পাননি; বরং রাজনৈতিক সুবিধাভোগীদের কাছে সামাজিক নিরাপত্তার অর্থকড়ি, নগদ ও ত্রাণ আগেভাগেই চলে যাচ্ছে।
মহামারী পরিস্থিতিতে সরকার ৫০ লাখ পরিবারকে নগদ আড়াই হাজার করে টাকা দেয়ার কর্মসূচি নিয়েছে। ঈদুল ফিতরের আগে অভাবী মানুষের কাছে সেটি পৌঁছে যাওয়ার কথা। বিপুল দুর্নীতির কারণে সেই কর্মসূচি অনেকটাই ভণ্ডুল হয়ে গেছে। এই অর্থ পৌঁছার কথা দিনমজুর, নির্মাণ শ্রমিক, কৃষি শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, পরিবহন শ্রমিক, হকারসহ সমাজের একেবারে সর্বহারা জনগণের কাছে। সংবাদমাধ্যমে দেখা গেল নগদ অর্থ চলে গেছে রাজনৈতিক নেতাকর্মী, তাদের পরিবার, বণ্টনকারী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অধীনস্থ ও আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে। সরকারি কর্মচারী ও পেনশনভোগীরাও নগদ সহায়তা পাওয়ার এ তালিকায় ঢুকে পড়েছেন।
কপর্দকহীন মানুষেরা যখন অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন তখন খবর পাওয়া গেল ধনী মানুষেরাও এই নগদ সহায়তা পেয়ে বসেছেন। তারা সরকারি দলের লোক, যাদের দোকানপাট বাড়িসহ বিপুল স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। একটি পত্রিকা রাজশাহী শহর থেকে নগদ সহায়তা পাওয়ার দুটো উদাহরণ তুলে ধরেছে। তাদের একজন স্থানীয় কৃষক লীগের সহসভাপতি। তিনি শহরে একজন ধনী হিসেবে পরিচিত। বাজারে তার দোকান আছে সেখান থেকে তিনি মোটা অঙ্কের ভাড়া পান। অন্য একজনের তিনতলা বাড়ি রয়েছে, তিনি নিজে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাসায় বসবাস করেন। নগদ সহায়তা পাওয়া এমন ধনী মানুষের সন্ধান তদন্ত করলে আরো বহু পাওয়া যাবে।
দুর্নীতির মাত্রাটি আরো বহুমাত্রিক। একটিমাত্র পরিচয়পত্র বা মোবাইল ফোনের বিপরীতে শত শত উপকারভোগীর তালিকা করা হয়েছে। যারা এই অপরাধ করেছে তারা সবাই চিহ্নিত। এদের ধরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য কঠিন নয়। আমাদের বিচার বিভাগও অত্যন্ত তৎপর। চাইলে সরকার দ্রুততার সাথে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে। মুশকিল হচ্ছে নিজেদের পছন্দনীয় মানুষের বিরুদ্ধে সরকারের আচরণ রহস্যময়। তারা যাই করুক না সে জন্য বিচার বা শাস্তি পেতে হয় না। এর আগেও অসংখ্য দুর্নীতিবাজ বিনা শাস্তিতে পার পেয়ে গেছে। এর ফলে সরকারের কর্মসূচি ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে। সরকার অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার পরিবর্তে ‘সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি’র নগদ সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করে দিলো। অনাহারী অর্ধাহারী মানুষেরা কিভাবে দিন গুজরান করছেন, কেউ খবর নিয়েছেন কি?
এ অবস্থায় বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা কী দাঁড়াবে তার সঠিক হিসাব কারো কাছে নেই। অনেক আছেন ছোট ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, যারা ঢাকা শহরে আয় উপার্জনের চেষ্টা করছেন তারা প্রয়োজনীয় উপার্জন করতে পারছেন না। যারা গ্রামে ফিরে গেছেন তারা বেকার। তারা গ্রামে ফিরে গেছেন এ জন্য যে সেখানে তাদের জন্য আশ্রয় রয়েছে। আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা অক্সফাম বলছে, অনাহারে বিশ্বে বিপুলসংখ্যক মানুষ মারা যাবে। এমনকি সেটি দিনে ১২ হাজারের বেশি। তবে তারা যেসব দেশের তালিকা দিয়েছে তাতে বাংলাদেশের নাম নেই।
খাদ্যশস্য উৎপাদনের ঘাটতির কারণে মানুষ দুর্ভিক্ষে পড়বে না। অর্থাৎ পৃথিবীতে পর্যাপ্ত খাদ্য না থাকায় মানুষ অনাহারী হবে না। দুর্ভিক্ষের মূল কারণ বণ্টনে ইনসাফের অভাব। দরিদ্র ও অভাবী মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্য জোগানোর জন্য দরকার ধনীদের সহায়তা। এখানে ‘ধনী’ বলতে ব্যক্তি ও দেশ উভয়কে বোঝানো হয়। ধনী দেশগুলো কৃপণ হয়ে যাচ্ছে। আগের চেয়ে সাহায্য বহুলাংশে বাড়ার কথা থাকলেও সেটি তারা কমিয়ে দিচ্ছে। অন্য দিকে বিশ্বের বেশির ভাগ সম্পদ মুষ্টিমেয় মানুষের কাছে পুঞ্জীভূত হয়েছে। তদুপরি করোনার এ দুঃসময়ে বিত্তশালীদের সম্পদ বেড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
বিশ্বে এখন প্রায় তিন হাজার বিলিয়নিয়ার রয়েছেন। যার ১০০ কোটি ডলার রয়েছে তিনি ‘বিলিয়নিয়ার’। একজন মানুষের আট হাজার কোটি টাকা থাকলে তিনি এই কাতারে পড়েন।
করোনার এই দুঃসময়ে এই ধনীদের মাত্র ১১ শতাংশ কিছু দান করেছেন। তাদের অনেকেরই দান আসলে খুব সামান্য। তাদের মোট সম্পদের
হিসাবে শূন্য দশমিক শূন্যের পরে সংখ্যা বসালে তার পর তার পরিমাণ জানা যায়। কেউ কেউ ব্যতিক্রমও আছেন। কেউ আছেন তার দানের পরিমাণ প্রকাশ করেননি। কেউ কেউ আছেন তিনি যে দান করেছেন এটাও প্রকাশ করেননি। কিন্তু মোটের ওপর দানের পরিমাণটা এতটা কম যে, সেটি প্রকৃত চাহিদার চেয়ে নগণ্য। আবার এই দান কোথায় খরচ করা হবে তার শর্ত রয়েছে। অক্সফার্মের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আফ্রিকার আটটি, আমেরিকার একটি এবং এশিয়ার আফগানিস্তানে দুর্ভিক্ষে প্রাণহানি ঘটবে।
সাহায্য প্রয়োজন এই মানুষের জন্য। আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থা যদি আগেই এদের কাছে খাদ্য সহায়তা নিয়ে উপস্থিত হয় তা হলে হয়তো
উচ্চ মাত্রায় প্রাণহানি ঘটবে না। দুর্ভাগ্য, এসব ধনী দেশ ও ধনী ব্যক্তির সামান্য কিছু দান দিয়ে
এসব দেশে দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা সম্ভব হলেও সেটি পর্যাপ্ত হবে না। অক্সফার্ম আগেভাগে ঘোষণা
দিয়েও সম্ভবত এই দুর্ভিক্ষ মোকাবেলা করতে পারবে না।
বাংলাদেশে পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছে। আপাতত দেশ খাদ্য ঘাটতিতে পড়বে না। তবুও ক্ষুধায় এ দেশে মানুষের মৃত্যু ঘটবে নাÑ এটি নিশ্চিত করে বলা যায় না। অর্ধাহারী-অনাহারী মানুষেরা এ দেশে রয়েছেন। উৎপাদিত খাদ্যশস্যে তাদেরও ভাগ রয়েছে। ইনসাফপূর্ণ সঠিক বণ্টন হলে তাদের ঘরে ঘরে প্রয়োজনীয় খাবার পৌঁছে যাওয়ার কথা। সরকার প্রধানত দুর্নীতির কারণে ত্রাণ নিয়ে তাদের কাছে পৌঁছাতে ব্যর্থ হচ্ছে। সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অতি ধনীরা নিজ উদ্যোগে এ কাজটি করতে পারেন। তবে এর নজির দেখা যাচ্ছে না। হ
ললংযরস১৪৬@ুধযড়ড়.পড়স


আরো সংবাদ



premium cement
ইউরোপ ও কিরগিজস্তানগামী শ্রমিকদের বহির্গমন ছাড়পত্রে অনিয়ম চুয়েট বন্ধ ঘোষণা : ভিসি অফিসে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের তালা এলএনজি ও সার আমদানিসহ ক্রয় কমিটিতে ৮ প্রস্তাব অনুমোদন মাহাথিরের ছেলেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত শুরু থাইল্যান্ডে হিটস্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু বৌভাতের অনুষ্ঠানে গিয়ে দুর্ঘটনা ফুটেছে কৃষ্ণচূড়া- জেগেছে রাঙা মঞ্জুরি প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের ৫ জন গ্রেফতার তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন দাবিতে উত্তরের ১২ উপজেলায় মানববন্ধন, সমাবেশ প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় ‘এমপিরাজ’ তৈরি হয়েছে : রিজভী উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্রের ধারা ক্ষুণ্ণ হবে : সিইসি

সকল