২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

করোনা পরিস্থিতির কারণ

-

এই নিবন্ধে কুরআনের আয়াত উদ্ধৃত করে বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের যে মহামারী বিস্তার ঘটেছে তার কারণ উদঘাটনের প্রয়াস পাব। এতে করে যারা কুরআন জানেন না বা পড়েন না তাদের মনে পবিত্র কুরআন সম্বন্ধে কৌতূহল জাগতে পারে এবং এর মাধ্যমে মানবজাতির পথনির্দেশক হিসেবে কুরআনে বর্ণিত অন্যান্য বাস্তব বিষয় সম্বন্ধেও অবহিত হতে পারবেন। মহান আল্লাহ তায়ালা এ পৃথিবীতে নিজের খলিফা বা প্রতিনিধি হিসেবে মানুষ পাঠিয়েই ক্ষান্ত হননি, তিনি তাদের জন্য জীবনবিধান হিসেবে শেষ নবী মোহাম্মদ সা:-এর মাধ্যমে পবিত্র কুরআন নাজিল করেছেন। আল্লাহ তায়ালা প্রতিশ্র“তি দিয়েছেন যারা তাঁর জীবনবিধান মান্য করে চলবে তাদের জন্য একাল ও পরকালে পুরস্কারের ব্যবস্থা রেখেছেন। যারা তা মান্য করবে না, তাদের মন্দ পরিণামের কথাও তিনি পবিত্র কুরআনে বিবৃত করেছেন। আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘কিন্তু তারা কুরআন প্রত্যাখ্যান করল, এখন তারা অচিরেই এ আচরণের পরিণাম বুঝতে পারবে।... অতএব, হে নবী আপনি কিছুকালের জন্য তাদের উপেক্ষা করুন। তারা বিদ্রোহের পরিণাম দেখতে পাবে। এরা কি তাহলে আমার আজাব ত্বরান্বিত করতে চায়? যাদের সতর্ক করা হয়েছিল, তাদের আঙ্গিনায় যখন আজাব নেমে এলো, সে সকালটা তাদের জন্য কত মন্দ ছিল’ (সূরা আস ছাফ্ফাত: আয়াত ১৭০, ১৭৪-১৭৭)।
মানুষ কুরআনের ও আল্লাহ তায়ালা নাজিলকৃত অপরাপর ধর্মগ্রন্থের নির্দেশনাবলি অমান্য করার কারণে মহাবিশ্ব পাপে ছেয়ে গেছে। এমনকি, কোনো কোনো দেশে সমকাম বৈধ করা হয়েছে। কিন্তু ইসলাম, খ্রিষ্টান ও ইহুদি ধর্মে সমকাম একটি ঘৃণ্য অপরাধ। বাইবেলে উল্লেখ আছে সডম (ঝড়ফড়স) ও গমোরা (এড়সড়ৎধয) এ দু’টি শহরের অধিবাসীদের মধ্যে সমকাম প্রবৃত্তি অত্যন্ত প্রকট হয়েছিল। এ কারণে জেহোভা (আল্লাহ্) ক্রুদ্ধ হয়ে শহর দু’টি ধ্বংস করে দেন। আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা তো নারীদের ছেড়ে কামতৃপ্তির জন্য পুরুষের কাছে গমন করো, তোমরা হচ্ছ বরং এক সীমালঙ্ঘনকারী জাতি’ (সূরা আল আরাফ : আয়াত ৮১)। বর্তমানকালে মেয়েদের মধ্যেও সমকাম প্রবৃত্তি লক্ষ্য করা যায়; তাও ঘৃণ্য সীমালঙ্ঘন। আল্লাহ্ তায়ালা সীমালঙ্ঘনকারীদের অপছন্দ করেন। সীমালঙ্ঘনের পরিণাম ভয়াবহ।
আল্লাহ্ তায়ালার দৃষ্টিতে, সীমালঙ্ঘনকারীদের সংখ্যা পৃথিবীতে বেড়েই চলেছে। খুন, ধর্ষণ, অবিচার, অনাচার, ব্যভিচার, বেপর্দা, ক্ষমতার লোভ প্রভৃতি সুস্পষ্টরূপেই সীমালঙ্ঘন। এসব পাপাচার ও অপরাধের পরিণাম ভয়াবহ। আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের ধারেকাছেও যেয়ো না, নিঃসন্দেহে এটা হচ্ছে একটি অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট পথ’ (সূরা বনি ইসরাইল : আয়াত ৩২)। আল কুরআনে বর্ণিত আছে, ‘কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম, সেখানে সে অনন্তকাল থাকবে। আল্লাহ্ তার প্রতি ক্রুদ্ধ থাকবেন, স্বীয় করুণা থেকে তাকে দূরে রাখবেন এবং তার জন্য যন্ত্রণাদায়ক আজাব প্রস্তুত রাখবেন’ (সূরা ৪ আন নিসা : আয়াত ৯৩)। বিচারকার্য সম্পর্কে আল্লাহ্ তায়ালার উক্তি, ‘তোমরা আল্লাহ্র সাক্ষীস্বরূপ ন্যায়বিচারের ওপর দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত থাকবে, যদিও তা তোমাদের নিজেদের বিপক্ষে কিংবা পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজনের বিরুদ্ধে যায়। হোক সে ধনী অথবা দরিদ্র, উভয়ের সাথে আল্লাহ্র সম্পর্ক অধিকতর। অতএব ন্যায়বিচার করতে গিয়ে তোমরা কামনা-বাসনার অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে কথা বলো অথবা পাশ কাটিয়ে যাও তবে জেনে রেখো, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমরা যা করো তার পরিপূর্ণ খবর রাখেন’ (সূরা আন নিসা : আয়াত ১৩৫)। পর্দার ব্যাপারে আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘হে নবী! আপনি আপনার পতœীদেরকে, আপনার কন্যাদেরকে এবং মুমিন নারীদেরকে বলে দিন, তারা যেন তাদের ওড়না নিজেদের ওপর টেনে দেয়। এতে সহজেই তাদের পরিচয় পাওয়া যাবে, ফলে তারা নির্যাতিতা হবে না’ (সূরা আহ্যাব : আয়াত ৫৯)। ক্ষমতার লোভ করা অন্যায়। ক্ষমতা, সম্মান ও প্রতিপত্তি দান ও হরণ করা আল্লাহ্ তায়ালার এখতিয়ার। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে নবী আপনি বলুন, হে রাজাধিরাজ মহান আল্লাহ্, তুমি যাকে ইচ্ছা তাকে সাম্রাজ্য দান করো, আবার যার কাছ থেকে চাও তা কেড়ে নাও, যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো, যাকে ইচ্ছা তুমি অপমানিত করো। সব রকমের কল্যাণ তোমার হাতেই নিবদ্ধ। তুমি নিশ্চয়ই সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান’ (সূরা আলে ইমরান : আয়াত ২৬)। বিজয় সম্পর্কে আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, আল্লাহ্ তো এ সিদ্ধান্ত জানিয়েই দিয়েছেন, ‘আমি এবং আমার রাসূল অবশ্যই জয়ী হবো’, নিঃসন্দেহে আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান, পরাক্রমশালী’ (সূরা আল মোজাদালাহ্ : আয়াত ২১)। আল্লাহ্ তায়ালার এসব নির্দেশ ও সিদ্ধান্ত বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে প্রতিনিয়ত লঙ্ঘন ও অমান্য করা হচ্ছে।
আল্লাহ্ তায়ালা গজবের আলামত সম্পর্কে বলেন, ‘যখন কোনো জনপদকে ধ্বংস করতে চাই তখন তার বিত্তশালী লোকদের নেক কাজ করতে আদেশ করি। কিন্তু তারা সেথায় পাপাচারে লিপ্ত হয়। তখন সে জনপদের বিরুদ্ধে আজাবের ফয়সালা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়, ফলে আমি সে জনপদকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেই’ (সূরা বনি ইসরাইল : আয়াত ১৬)। গজবের আগে জ্ঞানবান লোকদের কর্তব্যের ব্যাপারে আল্লাহ্ তায়ালা প্রশ্ন রাখেন এবং বলেন, ‘যেসব জাতি তোমাদের আগে গত হয়েছে তাদের মধ্যে এমন নেক লোক কেন রইল না, যারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করতে বাধা দিতো? তবে মুষ্টিমেয় লোক ছাড়া, যাদের আমি তাদের মধ্য থেকে রক্ষা করেছিলাম। আর জালিমরা সে আরাম-আয়েশের পেছনে পড়ে রইল যা তাদেরকে দেয়া হয়েছিল; তারা ছিল অপরাধী’ (সূরা হূদ : আয়াত ১১৬)। পার্থিব জীবনের আরাম-আয়েশ সম্পর্কে আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘পার্থিব জীবনকে কাফেরদের জন্য লোভনীয় করে রাখা হয়েছে। তারা মুমিনদের উপহাস করে। পক্ষান্তরে যারা আল্লাহ্কে ভয় করে তারা শেষ বিচারের দিন উচ্চ মর্যাদায় থাকবে। আর যাকে ইচ্ছা আল্লাহ্ সীমাহীন জীবিকা দান করেন’ (সূরা আল বাকারা : আয়াত ২১২)। এ ছাড়া হাদিসে বর্ণিত আছে, ‘যে সময়ে মানুষ ধন-সম্পদ সঞ্চয়ে মনোনিবেশ করবে, দালান-কোঠা-ইমারত নির্মাণে উৎসাহিত থাকবে এবং দরিদ্রদের দেখলে শত্র“র মতো মনে করবে, তখন আল্লাহ্ তায়ালা জনসমাজে চার প্রকার ‘বালা’ (বিপদ-আপদ) প্রেরণ করবেনÑ ১. দুর্ভিক্ষ ২. রাজশক্তির অত্যাচার ৩. বিচারকদের পক্ষপাতমূলক আচরণ এবং ৪. কাফের ও শত্র“দের দৌরাত্ম্য (ইমাম গাজ্জালি, কিমিয়ায়ে সা’আদাত, ১৯৭৭, চতুর্থ জিলদ্, পৃষ্ঠা ১৩৯-১৪০)। পৃথিবীতে এসব কার্যকলাপ আমরা হরহামেশাই প্রত্যক্ষ করছি এবং এগুলো আল্লাহ্ তায়ালার গজব নেমে আসার কারণ। আল্লাহ্ তায়ালার ইচ্ছাই সর্বজয়ী এবং তিনিই মহামান্য আর কেউ তা নয়। তবুও মানুষ সংযত হয় না।
এখন বিশ্বব্যাপী করোনার যে ভয়াবহতা, তা কুরআনি বিধান অমান্য করারই পরিণাম। আল্লাহ্ তায়ালার গজব অবতীর্ণ হলে অনুতাপ বা প্রার্থনা কোনো কাজে আসে না। এ ব্যাপারে আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘অতঃপর যখন তারা আমার আজাব প্রত্যক্ষ করল, তখন বলল : আমরা এক আল্লাহ্র প্রতি ঈমান আনলাম এবং তার সাথে যাদের শরিক সাব্যস্ত করতাম, তাদের পরিহার করলাম।’ যখন তারা আমার আজাব প্রত্যক্ষ করল বস্তুত তাদের এ ঈমান আনা তাদের কোনো কাজে আসেনি। আল্লাহ্র নিয়ম আগে থেকে তাঁর বান্দাদের মধ্যে চলে আসছে। (ঈমান আনা যখন কাজে আসল না) তখন কাফেররা ক্ষতিগ্রস্ত হলো’ (সূরা আল মুমিন : আয়াত ৮৪-৮৫)। গজব কেন এবং কিভাবে কার্যকর হয়, তা বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘আপনার আগের জাতিগুলোর কাছেও আমার রসূল পাঠিয়েছিলাম। তাদেরও আমি নানা দুঃখ-কষ্ট ও বিপর্যয়ের জালে আটকে রেখেছিলাম যাতে তারা বিনয়ের সাথে নতিস্বীকার করে। কিন্তু যখন সত্যি সত্যিই তাদের ওপর আমার বিপর্যয় আপতিত হলো, তখনো তারা কেন বিনীত হলো না? অধিকন্তু তাদের অন্তর এতে আরো শক্ত হয়ে গেল এবং তারা যা করে যাচ্ছিল, শয়তান তাদের কাছে তা আকর্ষণীয় করে তুলে ধরল। অতঃপর তারা সেসব কিছুই ভুলে গেল, যা তাদের বারবার স্মরণ করানো হয়েছিল। তারপরও তাদের সচ্ছলতার সব ক’টি দুয়ারই খুলে দিলাম। তাদের যা দেয়া হয়েছিল শেষ পর্যন্ত যখন তারা তাতেই মত্ত হয়ে গেল, তখন আমি তাদের হঠাৎ পাকড়াও করে নিলাম, ফলে তারা নিরাশ হয়ে পড়ল। এভাবে যারাই আল্লাহ্র ব্যাপারে জুলুম করেছে, তাদেরই মূলোচ্ছেদ করে দেয়া হয়েছে। আর সব প্রশংসা আল্লাহ্র জন্যই, যিনি সৃষ্টিকুলের মালিক’ (সূরা আল আনয়াম : আয়াত ৪২-৪৫)।
আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘আপনি তাদের বলে দিন, হ্যাঁ, আল্লাহ্ই তোমাদের সে অবস্থা এবং অন্যান্য বিপদ-আপদ থেকে বাঁচিয়ে দেন, তারপরও তোমরা তাঁর সাথে অন্যদের শরিক করো’ (সূরা আল আনয়াম : আয়াত ৬৪)। ‘আশা করা গিয়েছিল, এর ফলে তারা আল্লাহ্র কাছে বিনয়াবনত হবে। অতঃপর, তাদের দুঃখ-কষ্টের জায়গাকে সচ্ছল অবস্থা দ্বারা বদলে দিয়েছি, এমনকি যখন তারা আমার নেয়ামত দ্বারা প্রাচুর্য লাভ করল, তখন তারা আমাকেই ভুলে গেল এবং বলল, সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতা আমাদের পূর্বপুরুষদের ওপর এসেছে, অতঃপর আমি তাদের এমন আকস্মিকভাবে পাকড়াও করলাম, তারা টেরও পেল না। অথচ যদি সেই জনপদের মানুষগুলো ঈমান আনত এবং আল্লাহ্কে ভয় করত, তাহলে আমি তাদের ওপর আসমান-জমিনের যাবতীয় বরকতের দুয়ার খুলে দিতাম। কিন্তু তা না করে তারা আমার নবীকেই মিথ্যা প্রতিপন্ন করল, সুতরাং তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য তাদের ভীষণভাবে পাকড়াও করলাম। এ লোকালয়ের লোকগুলো কি এতই নির্ভয় হয়ে গেছে (যে তারা মনে করে), আমার আজাব নিঝুম রাতে তাদের কাছে আসবে না, যখন তারা গভীর ঘুমে বিভোর হয়ে থাকবে! অথবা জনপদের মনুষগুলো কি নির্ভয় হয়ে ধরে নিয়েছে যে, আমার আজাব তাদের ওপর মধ্য দিনে এসে পড়বে নাÑ যখন তারা খেল-তামাশায় মত্ত থাকবে! কিংবা তারা কি আল্লাহ্র কলাকৌশল থেকে নির্ভয় হয়ে গেছে, অথচ আল্লাহ্র কলা-কৌশল সম্পর্কে ক্ষতিগ্রস্ত ছাড়া অন্য কেউই নিশ্চিত হতে পারে না’ (সূরা আল আরাফ : আয়াত ৯৪-৯৯)। শেষ নবী মুহাম্মদ সা:-এর আগেও আল্লাহ্ তায়ালা নবী পাঠিয়েছেন, ‘(নবী না পাঠিয়ে কাউকে আজাব দিবেন, এমন) অবিচার তো আল্লাহ্ তায়ালা তাদের ওপর কখনো করতে পারেন না, বস্তুত তারা নিজেরাই নিজেদের ওপর জুলুম করেছে’ (সূরা আত তওবা : আয়াত ৭০)। ‘তারা কি দেখতে পায় না, প্রতি বছর তাদের কিভাবে বিভিন্ন পরীক্ষায় ফেলে একবার কিংবা দু’বার বিপর্যস্ত করা হচ্ছে, এর পরও তারা কোনো শিক্ষা গ্রহণ করে না’ (সূরা আত তাওবা : আয়াত ১২৬)। আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, ‘তোমাদের আগে অনেক মানবগোষ্ঠীকে আমি ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা জুলুম করেছিল। অথচ তাদের কাছে আমার সুস্পষ্ট নিদর্শনসহ তাদের রাসূলরা এসেছিল, কিন্তু তারা কোনো রকমেই ঈমান আনল না। এভাবেই আমি নাফরমান জাতিগুলোকে তাদের জুলুমের প্রতিফল দিয়ে থাকি’ (সূরা ইউনুস : আয়াত ১৩)। আজ এবং সর্বদা আমাদের একটিই প্রার্থনা, আর তা হলো, ‘দেখাও আমাদের সরল-সোজা পথ। সে লোকদের পথ যাদের তুমি অনুগ্রহ করেছ। তাদের পথ নয় যাদের ওপর তোমার গজব পড়েছে এবং তাদের পথও নয় যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে’ (সূরা আল ফাতিহা : আয়াত ৫-৭)। আমীন! হ
লেখক : অর্থনীতির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও
ভাইস প্রিন্সিপাল, কুমিল্লা মহিলা সরকারি কলেজ


আরো সংবাদ



premium cement
সিরাজগঞ্জে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নৈশ প্রহরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ৬ দাবিতে উত্তাল বুয়েট, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন মোরেলগঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু আল-আকসায় কোনো ধরণের সহিংসতা ছাড়াই অনুষ্ঠিত হলো তৃতীয় জুমআর জামাত ‘পেশাগত স্বার্থে সাংবাদিকদের ঐক্যবব্ধ হতে হবে’ গাজাবাসীর প্রধান কথা- ‘আমাদের খাবার চাই’ অধিকার প্রতিষ্ঠায় দেশপ্রেমিক জনতার ঐক্যের বিকল্প নেই : ডা: শফিকুর রহমান সোনাগাজীতে জামাতে নামাজ পড়ে বাইসাইকেল পুরস্কার পেল ২২ কিশোর গফরগাঁওয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশেহারা : আমিনুল লিবিয়ায় নিয়ে সালথার যুবককে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ১

সকল