১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিজরি
`

বৈষম্যমুক্ত নিরাপদ সমাজ গঠনের চ্যালেঞ্জ

বৈষম্যমুক্ত নিরাপদ সমাজ গঠনের চ্যালেঞ্জ - নয়া দিগন্ত

বহুত্ববাদী সমাজ বিনির্মাণে সর্বাগ্রে প্রয়োজন সহনশীল সমাজ। বেঁচে থাকার প্রয়োজনে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারের যেমন প্রয়োজন আছে তেমনি কৃষক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি, চামার ঝাড়–দার, দর্জি ও কুটির শিল্পীরও প্রয়োজন আছে। প্রত্যেকেই আমরা প্রত্যেকের ওপর নির্ভরশীল। এজন্য জাতিগত কুসংস্কার থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা জরুরি। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র ইত্যাদি ভুলে গিয়ে মানুষকে মানুষ হিসেবে ভাবতে হবে। সব শ্রেণীর ও পেশার মানুষকে মূল্যায়ন করতে হবে, সম্মান ও শ্রদ্ধা করতে হবে, মর্যাদা দিতে হবে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে দুর্বল ভাবলে চলবে না। কারণ রাষ্ট্রের সংবিধান সব নাগরিকের জন্য সমান সুযোগ ও সম-অধিকার দিয়েছে।

সমাজে প্রতিটি শ্রেণীরই নিজেদের অবস্থান তৈরি করে নিতে হবে। এজন্য শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ সংগঠন তথা রাষ্ট্রের প্রয়োজন। আধুনিক জীবনযাপনের জন্য সব ব্যবস্থা বিদ্যমান থাকবে। পরিবেশের উন্নয়ন হবে। মানুষের জীবনে শান্তি থাকবে। নরডিক দেশগুলোতে অনেক উন্নয়ন হয়েছে কিন্তু আত্মহত্যার হার বেশি। তার মানে, মানুষের মধ্যে হতাশা বেশি। বাংলাদেশের উন্নয়নও ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিত। এখানে কুসংস্কার থাকবে না। তাই যে কোনো সরকারকেই উদারপন্থী গণতান্ত্রিক হতে হবে।

স্বাধীনতা লাভের পর ৫২ বছর অতিক্রম হতে চলছে, কিন্তু গণতন্ত্র আমাদের দেশে অসুস্থতায় ভুগছে। বাংলাদেশে ব্যক্তি বা দলীয় নেতৃত্বের ভূমিকায় মিশ্র সাফল্য লক্ষণীয়। রাজনৈতিক দলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হলেও সেখানে বড় মাপের সংস্কারের প্রয়োজন আছে। কিন্তু তার প্রতি তেমন কোনো উৎসাহ দেখা যায় না। সিভিল সমাজের ভূমিকাও প্রশ্নবোধক। তারা মূলত আন্তর্জাতিক পুঁজির প্রবক্তা এবং দলীয়করণের দোষে দুষ্ট। সব মিলিয়ে গণতন্ত্রের ভাগ্য বাংলাদেশে এখনো তেমন সুপ্রসন্ন নয়।

গণতন্ত্রের সাফল্যের অন্তর্নিহিত বীজ বিদ্যমান থাকে উদারনীতির বিকাশের ধারায়। গুরুত্বের বিচারে উদারনীতির ভূমিকাকে লঘু ভাবা যায় না। একে অপরের প্রতি উদার না হলে নাগরিক সমাজে নানা মতের প্রসার ঘটে না। ব্যক্তিস্বাধীনতা এবং ভিন্নমত মেনে নেয়ার সংস্কৃতি গড়ে না উঠলে গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়। উদারবাদী মানসিকতা সমাজে এমনিতেই জন্ম নেয় না। তার বিকাশে সর্বজনীন শিক্ষার বিকাশ, মুক্ত মনের প্রসার, জ্ঞান-বিজ্ঞানকে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া প্রয়োজন হয়। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও এ ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা যায় না। রাষ্ট্রের পক্ষে নানা আইন প্রবর্তন করে উদারনীতির প্রসার ঘটানো সম্ভব হলেও সেসব উদ্যোগ আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থায় বর্তমানে হয় অনুপস্থিত নতুবা পুরোমাত্রায় নেই। উদারনীতি বিকাশের ক্ষেত্রে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা প্রায়শই বলা হয়। মধ্যবিত্ত বলতে বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, পেশাজীবী গোষ্ঠী, সাংস্কৃতিক কর্মীদের বোঝানো হলেও বাংলাদেশে তাদের অবদান প্রশ্নসাপেক্ষ। সিভিল সমাজ নামে যারা রাষ্ট্র বা রাজনীতির ঊর্ধ্বে দাঁড়িয়ে জনগণের পক্ষে কথা বলেন এবং গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হিসেবে যারা পরিচিত তাদের ভূমিকাও আজ প্রশ্নসাপেক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঙ্কীর্ণ রাজনৈতিক অবস্থান পরিহার করে তারা নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে পরিস্থিতি বিচার করতে অভ্যস্ত নন। সিভিল সমাজের মধ্যে অনেকে নব্য উদারনীতিক পুঁজিবাদী কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত। স্থানীয় পর্যায়ে ওই কেন্দ্রের স্বার্থ রক্ষার দায়িত্ব নিয়ে তারা গণতন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু তাদের বক্তব্য বা নীতিগত অবস্থানের প্রতি মানুষের তেমন আস্থা নেই। সে কারণে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তাদের যথাযথ ভূমিকা পালন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নিয়ন্ত্রিত বা আধিপত্যবাদী রাষ্ট্রে জঙ্গিবাদের জন্ম হবেই যা সময়ের ব্যাপার মাত্র। এমনকি নিয়ন্ত্রিত বা আধিপত্যবাদী রাষ্ট্রে যাদের জঙ্গি দমনে নিয়োজিত করা হয় একদিন সময়ের প্রবাহে তারাই রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে যায়, যার বহু প্রমাণ বিশ্বে আছে। এ পর্যন্ত বিবৃত লেখার প্রেক্ষিতে পাঠক সাধারণের মধ্যে কতিপয় জিজ্ঞাসা উদ্ভব হবে, যেমন- বৈষম্যমুক্ত ও নিরাপদ সমাজ প্রতিষ্ঠা কিভাবে সম্ভব? বৈষম্যমুক্ত নিরাপদ সমাজগঠনে দেশ ও জনগণ কি অসাধু আমলা ও রাজনীতির দুষ্টচক্রের কাছে জিম্মি? বৈষম্যমুক্ত নিরাপদ বাংলাদেশ জনগণের কামনা হওয়া কি অযৌক্তিক? বৈষম্যমুক্ত ও নিরাপদ সমাজ গঠনে সরকারের ভূমিকা কী হওয়া উচিত? উপরিউক্ত জিজ্ঞাসার সদুত্তর জনগণ অন্ততঃপক্ষে সরকার প্রধানের কাছে আশা করে। সেটি না হলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ হবে অন্ধকারাছন্নময়। সরকার একটি সহনশীল, গণতান্ত্রিক, বৈষম্যহীন ও উন্নত বাংলাদেশ উপহার দিয়ে সম্ভাবনাময় ও সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে তার মহিমাকে বিশ্বের কাছে প্রতিভাত করে তুলবে- নতুন প্রজন্ম এটাই প্রত্যাশা করে।

বঙ্গবন্ধুর শান্তির দর্শনের অন্যতম উপাদান ছিল যুদ্ধ পরিহার করে যেকোনো বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান, সব ধরনের বঞ্চনা ও শোষণমুক্তির মাধ্যমে ন্যায়ভিত্তিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমাজ প্রতিষ্ঠা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থাান এবং অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণ। তাই তিনি বলেছেন, ‘আমরা চাই, অস্ত্র প্রতিযোগিতায় ব্যয়িত অর্থ দুনিয়ার দুঃখী মানুষের কল্যাণের জন্য নিয়োগ করা হোক। তাহলে পৃথিবী থেকে দারিদ্র্যের অভিশাপ মুছে ফেলার কাজ অনেক সহজসাধ্য হবে।’

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর বিশ্ব সোভিয়েত ইউনিয়ন আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোড়লিপনায় প্রত্যক্ষ দুটো ব্লকে বিভক্ত হয়ে যায়। নিজেদের প্রভাববলয় সৃষ্টি করতে গড়ে তোলে সামরিক জোটও। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ কোনো সামরিক জোটে যোগ দেয়নি। তিনি স্পষ্ট করে বলেছিলেন, ‘আমরা সর্বপ্রকার অস্ত্র প্রতিযোগিতার পরিবর্তে দুনিয়ার সব শোষিত ও নিপীড়িত মানুষের কল্যাণে বিশ্বাসী বলেই বিশ্বের সব দেশ ও জাতির বন্ধুত্ব কামনা করি। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো প্রতি বিদ্বেষ নয়, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের এই নীতিতে আমরা আস্থাশীল। তাই সামরিক জোটগুলোর বাইরে থেকে সক্রিয় নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি আমরা অনুসরণ করে চলেছি।’ তিনি বিশ্বাস করতেন, রাষ্ট্রগুলোর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ব্যতিরেকে কখনোই বিশ্বে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা হতে পারে না।

বিএনপি ও আওয়ামী লীগ উভয় দলের সরকারের আমলে কারাগারে বন্দীদের উপচেপড়া চিত্র দেখা যায়। তবে বর্তমানে সে চিত্র বর্ণনাতীত। প্রতিটি কারাগারে ধারণক্ষমতার পাঁচ থেকে ছয়গুণ বেশি বন্দী রাখা হয়েছে, তাদের বেশির ভাগ হচ্ছে বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থক। ধারণক্ষমতার মাত্রাতিরিক্ত বন্দী রাখার ফলে কারাগার ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম। বন্দীরা বঞ্চিত হচ্ছে ন্যূনতম মানবাধিকার থেকে। চার বা ততোধিক মামলার আসামিদের ২৪ ঘণ্টা ডাণ্ডাবেড়ি পরিয়ে রাখা হয়, খেতে দেওয়া হয় মানুষের পক্ষে গ্রহণের অযোগ্য খাদ্য ও পানীয়, শোবার জন্য অধিকাংশ বন্দীকে দেয়া হয় মাত্র এক হাত প্রশস্ত জায়গা যেখানে চিত হয়ে শোয়া সম্ভব নয়। ফাইলের বহু বন্দী রাতের পর রাত শুতে না পেরে দাঁড়িয়ে বা বসে থাকে, যাদের গোসল দূরে থাক প্রাতঃকৃত্য সম্পন্ন করারও ন্যূনতম স্থান নেই। এর ফলে বিপুলসংখ্যক বন্দীকে নানা ধরনের শারীরিক অসুস্থতার শিকার হতে হয়, যে অসুস্থতার কোনো চিকিৎসা কারাগারে নেই।

আমাদের জনগণকে ভেতরে এক রকম বাইরে অন্যরকম এই মানসিকতা পরিহার করে এগোতে হবে। সমাজে মানুষের যে নৈতিক অধঃপতন হয়েছে- তা সুশাসনের অভাবে ঘটে থাকে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দুঃশাসন, দুর্নীতির ব্যাপারে রাষ্ট্রকে সজাগ থাকতে হবে। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, সব প্রতিষ্ঠান ও সমাজের মানুষকে তাদের আত্মসমালোচনার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিয়ে নিজ নিজ কাজে মনোযোগী হতে হবে। আত্মসমালোচনা ছাড়া সমাজের এ জট সহজে খোলার নয়। এ ক্ষেত্রে প্রচলিত আইন-কানুনের পরিবর্তন আবশ্যক।

সভ্যতার বিকাশে চাই মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। জাতীয় ঐক্যই পারে যে কোনো উন্নয়নের স্বর্ণ শিখরে নিয়ে যেতে। মহান মুক্তিযুদ্ধের ভেতর দিয়ে সাম্য, মানবিক মর্যাদা আর সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার যে স্বপ্ন দেখেছিলাম একদিন আমরা, তার কতটা পূরণ হয়েছে- সে হিসাব করার এখন সময় এসেছে। বাংলাদেশ আজ নিম্নমধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। দক্ষ ও কর্মক্ষম জনসম্পদ, কৃষিতে বিপ্লব, প্রবৃদ্ধি নিঃসন্দেহে দেশের জন্য আশার বার্তা বহন করে। তবে বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হলে শুধু অর্থনৈতিক আর অবকাঠামোগত উন্নয়নই যথেষ্ট নয়। টেকসই উন্নয়নের জন্য চাই একটি অংশীদারিমূলক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার সম্পন্ন, জনকল্যাণমূলক সহিষ্ণু, শক্তিকামী ও সমৃদ্ধ সমাজ। জাতীয় ঐক্যই দেশকে সুন্দর, সুদৃঢ় ও সংহতির চরম পর্যায়ে উঠাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। জাতীয় একাত্মতা ঠিক করবে আগামী দিনের বাংলাদেশ কেমন হবে।

জাতীয় ঐক্য প্রতিটি রাষ্ট্রের জন্য একান্ত আবশ্যক। জাতীয় ঐক্যের অভাবে অনেক রাষ্ট্রের পতন ঘটেছে। আবার এর প্রভাবে অনেক রাষ্ট্র শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে। ঐক্যের অভাবেই পাকিস্তান তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে ধরে রাখতে পারেনি। সোভিয়েত ইউনিয়ন পারেনি এর অখণ্ডতা রক্ষা করতে। এই জাতীয় একাত্মতার সমস্যা আধুনিক বিশ্বের প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্রেই প্রকট আকারে দেখা দিয়েছে। লুসিয়ান পাই তার ‘Aspects of Political Development’ গ্রন্থে রাজনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্কটগুলোকে ৬টি ভাগে ভাগ করে আলোচনা করেছেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো জাতীয় একাত্মতার সঙ্কট। বিশেষ করে বৃহদায়তন রাষ্ট্রের জন্য এটি একটি মারাত্মক সমস্যা।

সামাজিক জীবনের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় জীবনে সহনশীলতার বড়ই অভাব। আমাদের রাজনীতি থেকে তো সহনশীলতা একবারেই বিদায় নিয়েছে। ভিন্নমত দমন করার জন্য পৃথিবীব্যাপী যে অসহনশীলতার চর্চা শুরু হয়েছে, তা সত্যিই দুঃখজনক। স্বাধীন দেশে ভিন্নমত থাকবে, সমালোচনা থাকবে, এটিই স্বাভাবিক। নিজের ক্ষমতার শক্তি প্রমাণে তুলনামূলক দুর্বল দেশগুলোর ওপর যে হত্যা নির্যাতন চালানো হয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অথচ রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা আছেন তাদের সর্বোচ্চ সহনশীল হওয়া দরকার ছিল। সমাজে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানুষের অধিকার হনন করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলা হচ্ছে। পারিবারিক জীবনের পাশাপাশি সামাজিক জীবনে সহনশীলতার চর্চা ফিরিয়ে নিয়ে আসা খুব জরুরি। সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় একে অপরের প্রতি সহনশীল আচরণ অত্যন্ত জরুরি ও অত্যাবশ্যক। ব্যক্তিজীবনে ও সামাজিক জীবনে সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর তথা বয়স্ক, বৃদ্ধ ও দুর্বল শ্রেণীর প্রতি শ্রদ্ধা, সম্মান ও সহনশীল আচরণের শিক্ষা দিয়ে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে। আমাদের সহনশীল ও মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ব্রত গ্রহণ করতে হবে।

লেখক : কলামিস্ট ও গবেষক, সাবেক উপ-মহাপরিচালক, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি


আরো সংবাদ



premium cement
গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ১৮ হাজার যতক্ষণ পর্যন্ত নেতাকর্মীদের মুক্তি না দেয়া হবে আন্দোলন চালিয়ে যাব : আরিফুল হক টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরাই মানবাধিকারের কথা বলে, প্রেসক্রিপশন দেয় : তথ্যমন্ত্রী ডিসেম্বরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : অর্থসচিব কাতারে ‘দোহা ফোরাম-২০২৩’-এ যোগ দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সোনারগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত মিয়ানমারে বিদ্রোহীদের দখলে তিন শ’র বেশি সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই ব্র্যান্ড ফোরাম পুরস্কার পেল রিচ্যাবল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে বাড়ি ফেরার পথে বিএনপির ১২ নেতাকর্মী আটক

সকল