২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

রোজায় বিকল্প রাস্তায় শরীরের এনার্জির ব্যবহার

রোজায় বিকল্প রাস্তায় শরীরের এনার্জির ব্যবহার। - ছবি : সংগৃহীত

গত সংখ্যার পর

গ্লুকোজের অভাবে শরীরের অগ্রাধিকারমূলকভাবে ফ্যাটি এসিড উৎস থেকে এনার্জির ব্যবস্থা করাটাই হলো মেটাবলিক সুইচিং।

যেহেতু রোজায় গ্লুকোজের সাপ্লাই বাইরে থেকে বন্ধ, শরীর তখন লিভারের গ্লাইকোজেন ভাঙ্গার পর ফ্যাট ভেঙে প্রথমে ফ্যাটি এসিড তৈরি করে এবং ফ্যাটি এসিডকেই পরবর্তীতে কিটোন বডিতে রূপান্তরিত করে এবং তাকেই এনার্জি হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে। এই যে শরীরের শক্তি জোগানোর জন্য গ্লুকোজের পরিবর্তে বাধ্য হয়ে শরীর ফ্যাটকে কাজে লাগাচ্ছে, এটাকেই বলা হচ্ছে মেটাবলিক সুইচিং। মেটাবলিক সুইচিং হঠাৎ করে একদিনে হয়ে উঠে না। ক্রমাগত ফাস্টিং এর কারণে শরীর একসময় মেটাবলিক সুইচিং এ চলে যায়। রমজানের রোজা এর জন্য মোক্ষম সময়।

মেটাবলিক সুইচিং এর সুবিধা হলো একবার এতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে অল্প খেয়ে এবং অধিকক্ষণ না খেয়ে ক্ষুধা ছাড়াই কাজ করার আপনি যথেষ্ট শক্তি পাবেন। শরীরে ফ্যাট জমা হওয়ার সুযোগ পাবে না কারণ আপনি বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ফ্যাট ব্যবহার করতে শরীরকে অভ্যস্ত করে ফেলেছেন।

রোজায় কম ইনসুলিনের মাত্রা, গ্রোথ হরমোনের উচ্চ মাত্রা এবং এড্রেনালিন-এর বর্ধিত পরিমাণ সবই শরীরের চর্বি ভাঙ্গে এবং শক্তির জন্য এর ব্যবহার সহজ করে।

রোজায় ‘স্পেসিফিক ডাইনামিক অ্যাকশন’ (এসডিএ) গতি পায় : খাবার এনার্জিতে রূপান্তরিত হতে গেলে শরীরের নিজস্ব কিছু এনার্জি খরচ হয়। যেমন খাবার থেকে ১০০ কিলোক্যালরি এনার্জি বানাতে শরীরের কার্বোহাইড্রেটে ৭ কিলোক্যালোরি, ফ্যাটে ১২ কিলোক্যালরি এবং প্রোটিনে ৩০ কিলোক্যালরি এনার্জি লস হয়। যেটা শরীরের প্রি-এক্সিসটিং এনার্জি থেকে খরচ হয়। একে ‘স্পেসিফিক ডাইনামিক অ্যাকশন’ বলে। রোজায় শরীর ফ্যাট এবং প্রোটিন ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে গেলে ‘স্পেসিফিক ডাইনামিক অ্যাকশন' বেড়ে গিয়ে বেশি এনার্জি খরচ করতে হয় কেবল খাবার হজম করতে গিয়ে। এটাও রোজার একটা সুবিধা। রোজা অবস্থায় শরীর এনার্জি নেয় গ্লাইকোজেন, ফ্যাটি এসিড, এমাইনো এসিড এবং ক্ষেত্র বিশেষে ‘কোরি সাইকেল’ থেকে।
রোজায় বিকল্প ধারায় এনার্জি প্রাপ্তি ও খরচ বেড়ে যায়: রোজায় ফ্যাটি এসিড ভেঙ্গে এনার্জি প্রাপ্তির কারণে অক্সিজেন ব্যবহারও বেড়ে যায়। অক্সিজেনের ব্যবহার বেড়ে যাওয়া মানে মেটাবলিক অ্যাক্টিভিটি বেড়ে যাওয়া। শরীরে ক্রমাগত ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় কিছু রিয়েক্টিভ অক্সিজেন স্পেসিস তৈরি হচ্ছে। আবার ক্ষতিকর এই রিয়েক্টিভ অক্সিজেন স্পেসিসকে নিউট্রাল করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে এন্টি-অক্সিডেন্ট। কিন্তু কখনো কখনো রিয়েক্টিভ অক্সিজেন প্রোডাকশন মাত্রা বেড়ে গেলে শরীরের প্রোটিন, ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেটের ইনজুরি হতে থাকে। এই অতিরিক্ত রিয়েক্টিভ অক্সিজেন হওয়াটাকেই অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বলে।

গবেষণায় দেখা গেছে, রোজার মতো ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং ফ্যাট বার্নিং এর কারণে মাইটোকন্ড্রিয়াল অ্যাক্টিভিটি বেড়ে যায় এবং একই সাথে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস যার কারণে ফ্রি র‌্যাডিকাল ইনজুরি হয় তা কমিয়ে দেয়।
শুধু অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করে না, বরং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এনজাইম কার্যকলাপ বৃদ্ধি করে, বা অক্সিডাইজড ম্যাক্রোমোলিকুলসের টার্নওভার রেট বৃদ্ধি করে এবং সেই সাথে এলডিএল কোলেস্টেরল হ্রাস করে।
রোজা কোষের মেরামত প্রক্রিয়া প্ররোচিত করে, যেমন কোষ থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ এবং প্রয়োজনীয় অংশ পুনরায় কোষের কাজে লাগানোর ব্যবস্থা করা। নিয়মিত রোজা বংশ পরম্পরায় দীর্ঘায়ু এবং রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জিনের উপকারী পরিবর্তন ঘটে।

ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমিয়ে ডায়াবেটিস এবং প্রিডায়াবেটিসের হাত থেকে বাঁচায় রোজা।
নিয়মিত রোজায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং শরীরের প্রদাহ কমে যাওয়ার কারণে প্রদাহজনিত রোগ যেমন আলজেইমারস ডিজিজ, আরথ্রাইটিস, এজমা, মাল্টিপল স্কেলেরসিস এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়।
দীর্ঘ এক মাস রোজা যা মূলত: এবসুলিউট ড্রাই ফাস্টিং তা হার্ট ডিজিজের রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো যেমন হাইপারটেনশন, টোটাল কোলেস্টেরল, এলডিএল কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং ইনফ্লামেটরি মার্কার ইত্যাদি কমিয়ে দেয়। এই ভাবে স্বল্পমেয়াদী উপবাস একদিকে মেটাবলিক হার বাড়ায় (ক্যালরি বাড়ায়), অন্যদিকে খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেয়ার কারণে ক্যালরি ইনটেক কমিয়ে দেয় (ক্যালোরি কমায়)।

২০১৪ সালে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর উপর লিখিত একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রে দেখা গেছে এই ধরনের ফাস্টিং (৩-২৪ সপ্তাহ) ওজন ৩-৮% কমাতে সাহায্য করে। উক্ত গবেষণায় ৬-২৪ সপ্তাহের ফাস্টিং এ ভিসারাল ফ্যাট যা মানুষের পেটে থাকে তাও কমে যাওয়ার প্রমাণ পেয়েছেন ৪-৭% পর্যন্ত।

খাদ্য গ্রহণ বা সেহেরি খাবার ৮-১২ ঘণ্টা পর প্রকৃত ফাস্টিং অবস্থা শুরু হয়। ফাস্টিং অবস্থায় রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ কম থাকায় গ্লুকোজ ব্যবহৃত হতে পারে না। তবে ইনসুলিনের অনুপস্থিতিতে গ্লুকাগন নামক হরমোনের সিক্রেশন হয়।
ফাস্টিং অবস্থায় শরীর গ্লুকোজের পরিবর্তে ফ্যাটকেই এনার্জির প্রাইমারী উৎস হিসেবে বেছে নেয়। কিন্তু ফ্যাটকে শক্তির প্রাথমিক উৎস হিসেবে বেছে নেবার আগে শরীর গ্লুকাগন হরমোনের সাহায্যে গ্লাইকোজেন ও এমাইনো এসিড থেকে গ্লুকোজ তৈরি করে রক্তে ছেড়ে দিয়ে ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করে। এমনকি অনেক সময় ধরে না খেয়ে থাকলে কিডনি পর্যন্ত এমাইনো এসিড থেকে গ্লুকোজ তৈরি করতে থাকে। এই ভাবে নানান কারণে শরীরের অন্তত ৬০% এমাইনো এসিড গ্লুকোজে রূপান্তর হতে পারে। ফাস্টিং চলতে থাকলে এই গ্লুকাগন হরমোনের সহযোগিতায় ফ্যাট ভাঙ্গার কাজটি শুরু করে। লিভারের গ্লাইকোজেন শেষ হয়ে গেলেই কেবল শরীরের জমা ফ্যাট ভাঙ্গা শুরু হয়।

আমরা যে ১২-১৬ ঘণ্টার রোজা থাকি তা মূলত শর্ট টার্ম ফাস্টিংএর মধ্যে পড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে, রোজার মত শর্ট টার্ম ফাস্টিং শরীরের মেটাবলিজম ১৪% বাড়িয়ে দেয়।

ফাস্টিংয়ে ব্রেন কোষ বিকল্প রাস্তায় এনার্জি ব্যবহার করে এবং বেশী সক্রিয় থাকে: ফাস্টিং অবস্থায় আমাদের ব্রেন গøুকোজের পরিবর্তে কিটোন বডিকে মূল জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে। জ্বালানি হিসেবে কিটোন বডি ব্রেনের জন্য বেশি ভালো। এই কিটোন বডি আবার ব্রেনের বিভিন্ন কোষগুলোর মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করে।
একমাস নিয়মিত ফাস্টিংয়ে শরীর কোষের এক্সারসাইজ হয়ে যায়। হালকা থেকে মাঝারি ধরনের শরীর চর্চার ফলে যে পরিমাণ ফ্যাট বার্ণ হয়, তার চেয়েও বেশি ফ্যাট বার্ণ হয় নিয়মিত ফাস্টিং পিরিয়ডে।

বেঁচে থাকার জন্য চাই এনার্জি। মানুষ এই এনার্জি পায় খাবার খাদ্য গ্রহণ করে। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের বেঁচে থাকার জন্য ২০০০-২৫০০ কিলোক্যালরি তাপ দরকার। তবে এর ২০% খরচ হয় মাত্র ১২০০-১৪০০ গ্রাম ওজনের ব্রেনের নানাবিধ কাজের জন্য। এমনকি আমরা যখন বিশ্রামে থাকি, ঘুমন্ত থাকি এবং চিন্তা করি তখন বরং ব্রেন, হার্ট, লিভার, ফুসফুস এবং কিডনি ইত্যাদি ভাইটাল অর্গান সবচেয়ে বেশি এনার্জি খরচ করে। এ সময় সবচেয়ে কম এনার্জি খরচ করে মাংসপেশী ও হাড়।

প্রকৃতপক্ষে দিনের বেলা মানুষ যখন বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সক্রিয় থাকে কিংবা শরীরচর্চারত থাকে, তখন মাংসপেশী এবং হারের প্রয়োজনে সবচেয়ে বেশী এটিপি বা এনার্জি খরচ হয়। একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রোজা কাজে কর্মে মনযোগ, ভালো স্মৃতিশক্তি এবং এমনকি শক্তির মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

তবে কেউ যদি ফাস্টিং অবস্থায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের শরীরচর্চা করে তাহলে তো সোনায় সোহাগা। কারণ রোজা অবস্থায় শরীরচর্চা সাধারণ অবস্থার চেয়ে অন্তত ২০% অতিরিক্ত ফ্যাট ভেঙ্গে শরীরে শক্তির জোগান দেয়।

মেটাবলিক সুইচিংয়ের ফলে মেটাবলিক অ্যাক্টিভিটি বেড়ে সেলুলার এটিপি কমে যাবে, শরীরের এনাবলিক কার্যক্রম কমে যাবে কিন্তু ক্যাটাবলিক এবং মাইটোক্নড্রিয়াল অ্যাক্টিভিটি বেড়ে যাবে।

গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং ডায়াবেটিস মেলিটাস টাইপ -২, হাইপারটেনশন, ওজন এবং কার্ডিওভাস্কুলার রিস্ক অনেকটাই কমিয়ে দেয়।

খাওয়ার পর প্রথম চার ঘণ্টায় অভ্যন্তরীণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সচল রাখার পাশাপাশি কোষ ও টিস্যুর বিকাশ ঘটায় শরীর। এ সময়ে দরকারি হরমোন ইনসুলিন উৎপন্ন করে অগ্নাশয়। এর মধ্য দিয়ে রক্তে নিঃসৃত গ্লুকোজ ব্যবহারের পাশাপাশি পরবর্তী সময়ে ব্যবহারের জন্য কোষে বাড়তি শক্তিও মজুদ করা যায়। সাধারণত তাৎক্ষণিকভাবে গ্লুকোজ ব্যবহারের পর ১২-২৪ ঘণ্টা চলতে পারে এমন পরিমাণ গ্লুকোজ লিভার এবং মাংসপেশীতে গ্লাইকোজেন হিসেবে জমা হয়। গ্লাইকোজেন হিসেবে জমা প্রক্রিয়া সেচুরেটেড হওয়ার পর আবার ঐ গ্লুকোজ লিভার এবং মাংসপেশীতেই মূলত: ট্রাইগ্লিসারাইড ফ্যাট ফর্মে জমা থাকে।

১২-১৬ ঘণ্টার মতো যারা রোজা রাখবেন, তাদের শারীরিক ক্রিয়ার দ্বিতীয় ধাপ শুরু হবে চতুর্থ ঘণ্টা থেকে। এ পর্যায়ে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগাতে সঞ্চিত অতিরিক্ত পুষ্টি ব্যবহার করা শুরু করে শরীর।

কোষের শক্তি ফুরিয়ে গেলে শরীর নজর দেয় সঞ্চিত চর্বি বা ফ্যাটে। শরীর থেকে চর্বি নির্গমন এবং শক্তি জোগাতে এগুলো পুড়িয়ে ফেলার প্রক্রিয়াকে বলা হয় ‘কিটন বডিজ ফর এনার্জি’। এটি সাধারণত ঘটে ১৬তম ঘণ্টার কাছাকাছি সময়ে। তবে রেগুলার একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত না খেয়ে থাকলে কিটোন বডির ব্যবহার আরো আগে থেকে শুরু হয়ে যায় যা রোজায় ঘটে থাকে।

শরীর সঞ্চিত চর্বি পোড়ানোর পর্যায়ে কখন যাবে, সেটি নির্ভর করে রোজা শুরুর আগে গ্রহণ করা খাদ্যের ধরনের ওপরও। কেউ প্রচুর পরিমাণে শর্করা ও শ্বেতসার খাবার খেলে এ পর্যায় দেরিতে শুরু হবে। বিপরীতে কেউ শাকসবজি, চর্বি ও প্রোটিনজাতীয় খাবার খেলে আগেই সে পর্যায়ে পৌঁছাবে।

রোজা বা উপবাসের সবচেয়ে শক্তিশালী বৈশিষ্ট্যগুলোর একটি অটোফেজি। ১২-১৬ ঘণ্টার আশপাশের সময়ে এটি শুরু হয়। তবে রেগুলার রোজায় রমজানে এটিও আগেভাগে শুরু হয়।

অটোফেজি হলো এমন এক প্রক্রিয়া যার মধ্য দিয়ে কোষে থাকা মৃত বা ক্ষতিগ্রস্ত বস্তুগুলো সরিয়ে দেয় শরীর এবং বর্জ্যের প্রয়োজনীয় অংশ রেখে পুনরায় শক্তি উৎপাদনে কাজে লাগায়। শরীর কোষে জমে থাকা এসব বর্জ্য বস্তু বার্ধক্য, ক্যানসার ও দীর্ঘমেয়াদি রোগের কারণ হতে পারে।

লেখক : প্রজেক্ট ডাইরেক্টর, সিজেডএম কিডনি ডায়ালাইসিস অ্যান্ড ট্রান্সপ্লান্ট সেন্টার, শ্যামল বাংলা রিসোর্ট, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।


আরো সংবাদ



premium cement
জাতীয় দলে যোগ দিয়েছেন সাকিব, বললেন কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই কারওয়ান বাজার থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আহসান উল্লাহ ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি আনোয়ারায় বর্তমান স্বামীর হাতে সাবেক স্বামী খুন, গ্রেফতার ৩ ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বদরের শিক্ষায় ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : সেলিম উদ্দিন ইসলামের বিজয়ই বদরের মূল চেতনা : ছাত্রশিবির পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের মৃত্যু : বিশ্বব্যাংক নোয়াখালীতে ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সকল