২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`

বর্ষার ‘বাইলা’ ও মাছ ধরার গল্প

বর্ষার ‘বাইলা’ ও মাছ ধরার গল্প - ছবি : সংগৃহীত

শৈশবে যে মাছটির সাথে প্রথম পরিচয় সে মাছটির নাম ‘বাইলা’। বালুময় স্থানে বাস করতে পছন্দ করে বলে এর আরেক নাম ‘বেলে’ মাছ। বর্ষার সাথে বোকাসোকা মাছটির রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক। মাছের মধ্যে বাইলার আগমন বর্ষার আগমনের শুরুতেই। এরা পরিষ্কার পানির স্রোতের তলায় বালুর ওপর অবস্থান করতে বেশি পছন্দ করে। উজানের দিকে মুখ রেখে চোখ মেলে মড়ার মতো পড়ে থাকে। ছোট মাছ কিংবা খাবারের মতো কিছু একটা মুখের কাছে এলেই খপ্ করে মুখে তুলে নেয়। স্বচ্ছ পানির দিকে নজর করলে মাটির ওপর এদের অবস্থান সহজেই চোখে পড়ে। বড়শিতে কেঁচো, রুটির মণ্ড কিংবা ছোট চিংড়ি গেঁথে মুখের কাছে নিলে আর রক্ষা নেই। টলটলে পানির তলায় বাইলার অবস্থান চিহ্নিত করে, ছোট্ট ছিপের মাথায় বাঁধা বড়শি তার মুখের কাছে নিয়ে যেতাম। মুখের কাছে খাবার দেখে বাছবিচার না করেই বড়শিসহ গিলে ফেলত। হ্যাঁচকা টানে উপরে তুলে ঠোঁট থেকে বড়শি খুলে পাতিলে রাখার পরেই শুরু হয় উৎপাত। গোবেচারা মাছটি পাতিলে রাখার পর এমন উৎপাত থেকেই হয়তো ‘বাইলা মাছের পাইলা (পাতিল) ভাঙা’ প্রবাদটির উদ্ভব হয়েছে।

বড় আকারের ফ্যাকাসে রঙের বাইলাকে আমরা বলতাম ‘গাউত্তা বাইলা’। গর্তে বাস করা থেকে ‘গাউত্তা’ নামকরণ। শুষ্ক মওসুমে নদীর ঢেউ লেগে কূলের কোনো কোনো অংশে গর্তের সৃষ্টি হলে কিংবা ইঁদুরের যেসব গর্ত বর্ষার পানিতে তলিয়ে যায় সেসব গর্তেও বাইলা মাছ আশ্রয় নিয়ে থাকে। বিশেষ করে পরিণত বয়সের বড় বাইলাই আত্মরক্ষার জন্য গর্তে প্রবেশ করে। গর্তে প্রবেশের ফলে পিঠের ছাই বর্ণের কালসে রঙটি ফ্যাকাসে হয়ে যায়। আবার কখনো কখনো গর্তের মধ্যেই কঙ্কালসার হয়ে মারা পড়ে।

স্কুলজীবনে সোনারগাঁ এলাকায় মেঘনাপারে থাকতাম। ভাদ্রের শুরুতে যখন নদীর কূল জাগতে শুরু করে তখন দলবেঁধে গোসল করতাম নদীতে। কখনো কখনো সাঁতরে চলে যেতাম ওই পাড়ে। প্রধান আকর্ষণ, গর্তের বাইলা ধরা। তীরের কাছে যেখানে গলা পরিমাণ পানি সেখানে খুঁজতাম বাইলার গর্ত। গলা পানিতে শরীর ডুবিয়ে গর্ত খুঁজতাম। পায়ের আঙুলের মাথায় গর্তের মুখ লাগলেই টুপ করে ডুব দিতাম। ডুব দিয়েই হাত ঢুকিয়ে দিতাম গর্তে। হাতের স্পর্শ পেয়ে প্রাণভয়ে বাইলা গর্তের ভেতরের দিকে প্রবেশ করত। হাতও প্রবেশ করত বাইলার সাথে সাথে। নদীতে ছিল তীব্র স্রোত। এক ডুবে বাইলাসহ উঠতে না পারলে পরের ডুবে গর্ত হারিয়ে যেত। এ অবস্থায় দম ফুরিয়ে যাওয়ার বিষয়টি বেমালুম ভুলে যেতাম। অনেক সময় গর্তে হাত ঢুকানো অবস্থায় স্রোত শরীর উল্টিয়ে দিত। বাইলার গর্তে হাত ঢুকানো অবস্থায় স্রোতে শরীর উল্টে, দম আটকে মারা যাওয়ার ঘটনা কখনো কখনো কানে আসত।

হালকা থেকে গভীর সব পানিতেই বাইলার অবাধ বিচরণ। বর্ষার স্রোতের বেগ কমতেই ডিঙ্গি নৌকায় নেমে পড়ে হাত বড়শিওয়ালা। মাথায় মাথলা, এক হাতে বৈঠা আরেক হাতে ছিপ। বড়শির সাথে সুতায় বাঁধা ছোট্ট এক টুকরো সিসা। নিঃশব্দ সাধুর মতো ছিপের মাথা আস্তে আস্তে উপর-নিচ করার নাম ‘টুয়ানো’। ছিপের মাথা টুয়ানোর সাথে পানির তলার সিসাটি ওঠানামা করে। সিসা ওঠানামার সাথে বড়শিতে গাঁথা ছোট চিংড়িটি নড়াচড়া করতে থাকে। ছোট চিংড়ির নড়াচড়া দেখে সবার আগে ‘নষ্ট হয়’ বাইলার মাথা। বাইলা বড়শি মুখে নিতেই টের পায় বড়শিওয়ালা। যথেষ্ট দক্ষ বড়শিয়ালা ছাড়া এভাবে স্রোতের মাঝে একই সময়ে নৌকা ও ছিপ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।

গাঁয়ের দক্ষিণে বিল। বিলের চূড়ায় ঝরাক্ষেত (ধানজাতীয় গরুর ঘাস)। বর্ষায় ঝরার গাছ ফাঁক করে সিসা লাগানো বড়শি ফেলে টুয়াতে থাকলেই খাবারের লোভে কাছে আসে মাছ। ঠোকর টের পাওয়ার পর ঠোকররত মাছকে বড়শি গলাধঃকরণের জন্য একপলক সময় দিয়ে হ্যাঁচকা টান দিলেই মাছের মুখে আটকে যায় বড়শি। বড়শির সাথে উঠে আসা কালো রঙের ধাড়ি বাইলা নৌকার পানিতে পড়েই দাপাদাপি শুরু করে।

পেশাদার বড়শিওয়ালা একসাথে অনেক বড়শি নিয়ন্ত্রণ করে। কয়েকশ’ গজ লম্বা শক্ত রশির কয়েক ফুট দূরে দূরে, এক দেড় ফুট লম্বা সুতার মাথায় বড়শি বাঁধে। এ জাতীয় বড়শির নাম ‘ছড়া’। নৌকার মধ্যে সাজিয়ে রাখা হয় ছড়া বড়শি। এতে মাছের খাবার গেঁথে ছাড়া হয় পানিতে। মাটিতে পানির তলায় ছড়িয়ে থাকে বড়শি। খাল কিংবা নদীতে ছড়ার এক মাথায় ভাসমান চিহ্নসহ একটি একটি করে বড়শি ফেলা হয়। একটা নির্দিষ্ট সময় পরে প্রথম মাথায় গিয়ে বড়শি তোলা শুরু করেন। ছড়া বড়শির সাহায্যে সারা বছর নানা রকমের মাছ ধরলেও বর্ষার শেষদিকে প্রধান আকর্ষণ বাইলা মাছ।

পূর্ব-পশ্চিমে এক কিলোমিটার লম্বা ছিল আমাদের গ্রামটি। পূর্ণ বর্ষায় গ্রামটি আকণ্ঠ পানিতে ডুবে থাকত। প্রত্যেক বাড়ির উত্তর-দক্ষিণে ছিল নৌকা বাঁধার ঘাট। ওঠানামা করে গোসল করার মতো প্রত্যেক বাড়ির ঘাটের মাটি ও পানি ছিল স্বচ্ছ। রান্না ও ধোয়া-মোছার কাজ চলত ঘাটের পানিতেই। রান্নাসামগ্রীর উচ্ছিষ্টের লোভে ঘাটার পানিতে শুয়ে থাকত নানা আকারের বাইলা। অনেক বাড়ির কুলবধূরাও বড়শিতে চিংড়ি গেঁথে ছোট ছোট ছিপ ঘাটার পানিতে ফেলে রাখতেন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছিপ তুলতে গেলেই উঠে আসত বাইলা, টেংরা, পাবদা প্রভৃতি মাছ। এ কাজটি আমার মাকেও করতে দেখতাম। একদিন ছিপ তুলতে গিয়ে মায়ের বড়শি আটকে যায় পাশের গাছ-গাছালিতে। ডাক পড়ে আমার। ঝুপ করে পানিতে ঝাঁপ দিয়ে গাছালিমুক্ত করতেই দেখি, বড়শিতে আটকে রয়েছে প্রকাণ্ড এক বাইন মাছ।

আমাদের গাঁয়ের দক্ষিণ-পশ্চিমের মাঠে ছিল একটি সুগভীর জলাশয়। নদী এবং বিলের সংযোগস্থলে অবস্থিত জলাশয়কে আমরা বলতাম ‘কুড়’। এটির গভীরতা সম্পর্কে কারো সঠিক ধারণা ছিল না। আমরা মনে করতাম, কুড়ের তলা নেই। বর্ষায় কুড়ে কুণ্ডলাকারের স্রোত দেখলে পিলে চমকে যেত। শক্ত পেশির নির্ভীক লোক ছাড়া কেউ কুড়ের ওপর দিয়ে নৌকা পাড়ি দিত না। শুষ্ক মওসুমেও কুড়ের পাড় দিয়ে হাঁটতে গেলে গা ছমছম করত। শ্রাবণের শেষে পানি কমতে শুরু করলেই আমরা দলবেঁধে ছিপ নিয়ে হাজির হতাম কুড়ের পাড়ে। বড়শির সাথে সিসা বাঁধা থাকত। সিসার বড়শি দিয়ে টুয়াইয়ে টুয়াইয়ে বাইলা মাছ ধরার সুখানুভূতি ভুলতে পারছি না।

বহু দিন নদীর বাইলা মাছের সাথে দেখা হয় না। বর্ষা ফুরিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে ফুরিয়ে গেছে বাইলাও। যাত্রাবাড়ী আড়তে মাছ কিনতে গেলে চোখে পড়ে বস্তাভর্তি বাইলা। চাষ ছাড়া বিলুপ্তপ্রায় মাছটি বস্তাবস্তা পাওয়া সম্ভব নয়। নানা এলাকা থেকে আসা বাইলা ছাড়াও পাবদা, কই, শিং, টেংরা কোনটা খামারের জাত আর কোনটা নদীর, চেনা মুশকিল। এখনো হোটেলে একটি বাইলা মাছের দাম রাখা হয় ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা। দাম কেন বেশি হবে না, নদীর পানির বাইলা মাছের স্বাদ এখনো সব মাছের ঊর্ধ্বে। এক কেজি বাইলা মাছের দাম এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।

যখন থেকে English Poet William Cowper-এর God made the country, and man made the town. বাক্যটির বিশেষত্ব হারাতে শুরু করেছে তখন থেকে গাঁয়ে যাওয়া কমে যাচ্ছিল। প্রায় ৫ দশক পর প্রকৃতি পুনঃপ্রত্যাগমনের লক্ষণ দেখে আবার গাঁয়ে যাওয়া শুরু করি। বসবাসের উপযোগী করতে শুরু করি বসতঘরের সংস্কার কাজ। এ কাজের জন্য গত ৪ সেপ্টেম্বর বাড়ি যাওয়ার পথে সোনারগাঁয়ের এক কাঠের দোকানে বসি। এমন সময় ‘রাখবেন মেঘনার তাজামাছ’ শব্দ কানে যেতেই দেখি, দু’জন লোক। মাথায় অ্যালুমিনিয়ামের পাতিল, পাতিলের ওপর একই ধাতুর তৈরি বল (গামলা)। ডাকতেই কাছে আসলেন। পাতিল ও বলভর্তি মাছ। মেঘনা থেকে সদ্য তোলা মাছগুলো তখনো নড়াচড়া করছিল। রুই কাতলাসহ নানা প্রকার মাছের মধ্যে বাইলা মাছের দিকে নজর আটকে যায়। জ্যান্ত বাইলা মাছ আলাদা করে প্রতি কেজি ৭০০ টাকা দরে খরিদ করি।

মেঘনা দিয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে নদীতে অনেক জেলে দেখতে পাই। প্রচণ্ড রোদ মাথায় করে বাড়ি গেলাম। বাড়ি এসে নৌকা থেকে টিনকাঠ নামাবার লোক খুঁজে পাচ্ছিলাম না। গ্রাম পুরুষশূন্য। জুমার নামাজ আদায়কালে যেখানে মসজিদের বারান্দা ভরা থাকে, সেখানে মসজিদ প্রায় ফাঁকা। কারণ হিসেবে জানা গেল, গাঙে মাছের ‘মাইর’ শুরু হয়েছে। বর্ষার শেষে ‘গাঙে মাছের মাইর’ শব্দটি কয়েক যুগ পরে শুনলাম। শৈশবে দেখেছি ‘গাঙে মাছের মাইর’ কাকে বলে। প্রতি বছর বর্ষার শেষে ‘মাছের মাইর’ মোকাবেলার জন্য আমাদের ঘরে থাকত একজোড়া কনুই জাল যার মধ্যে একটা বড় মাছের। প্রতি বর্ষায় একটি করে নতুন জাল বুনতেন বাবা। এমনই এক বর্ষার শেষে বাবা উঠানে বসে জালের লোছ (যেখানে মাছ আটকে থাকে) বাঁধছিলেন। সাড়ে সাত সের কাটির ১২ হাত লম্বা বড় মাছের কনুই জাল। পাশের বাড়ির মোহরালি দাদা এসে জানালেন, গাঙে মাছ মাইর দিয়েছে। দু’জন তাড়াহুড়া করে লোছ বাঁধা শেষ করে গাবগোবর ছাড়াই নতুনজাল নিয়ে রওনা হয়ে গেলেন। বাবার হাতে জাল, দাদার হাতে লগি। সেঁউতি হাতে নায়ের পানি সেঁচার কাজে লেগে যাই আমিও। দু’দিকে ধানক্ষেত। মাঝে গোপাট যেখান দিয়ে শাঁ শাঁ করে চলছে নাও পুবের গাঙের দিকে। গোপাটের মুখে যেতেই বাম দিকে গজার মাছের পোনার ঝাঁকের মতো কিলবিল করা কিছু একটা বাবার নজরে পড়ে। বাবার সঙ্কেত পেয়ে দাদা নাও ঘুরিয়ে দেন। সঙ্গোপনে কাছে গিয়ে জাল ছাড়েন বাবা। জাল ছাড়ার সাথে সাথে পানিতে নেমে পড়েন বাবাও। কোমর পানি। জালের ভেতর মাছের আলোড়ন শুরু হয়ে যায়। নাইলন সুতার নতুন জাল ছিড়ে বের হওয়ার সাধ্য নেই। আস্তে আস্তে জাল টানতে শুরু করতেই দৌড়ে জালের চূড়ায় চলে আসে কিছু মাছ। বাবা ও দাদা একত্রে জাল তুলতেই দেখি, লোছ ভর্তি নলা মাছ। নায়ের তলা মাছে মাছে সয়লাব।

খবরে প্রকাশ, ‘চলতি ইলিশের মৌসুমে জেলেদের জালে বেশ বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে। জেলেরা জানান, প্রতিটি ট্রলারে ৮০০ গ্রাম থেকে পৌনে দুই কেজি ওজনের প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। সাগরে ঝড়-বাদল নাহলে এ বছর ইলিশের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’

কারণ হিসেবে জানা যায়, ‘দেশজুড়ে যে সময়টা লকডাউন ছিল, সেই সময়টাই সাধারণভাবে ইলিশের বংশবৃদ্ধির সময়। অনেক মৎস্যজীবী বলছেন, এপ্রিল থেকে জুন ইলিশের প্রজননের সময়কাল। এর পরবর্তী সময় ইলিশ মাছের বেড়ে ওঠার সময়। এ বছর প্রজননের সময়ে সেরকমভাবে বেশি ইলিশ মাছ বাজারে আসেনি। পাশাপাশি, মোহনায় থাকা ৫০০ থেকে এক কেজি ওজনের ইলিশ বড়ও হয়েছে।’ বরিশালের পোর্ট রোডের ইলিশ মোকাম। প্রতিদিন মোকামে আসছে তিন থেকে চার টন মাছ।

একই কারণে বংশবৃদ্ধি ঘটেছে অপরাপর মাছেরও। টানা বৃষ্টির পর শুরু হয়েছে খরা। তাই মাছের মাইরটাও কড়া। হাট-বাজার ছাড়াও বিক্রেতারা ছড়িয়ে পড়ছে গাঁয়ে। নানা রকমের মাছসহ বাড়ি বাড়ি ঘুরছে। গাঁয়ের লোক সবাই নদীতে, কেউ মাছ ধরছে, কেউ মাছ ধরতে সাহায্য করছে, কেউ সস্তায় মাছ কিনছে, কেউবা একেবারে মুফতে মাছ পাওয়ার জন্য ডিঙি নিয়ে ঘুরছে জেলে নাওয়ের পেছনে পেছনে। ঠিক পাঁচ দশক আগের চিত্র।

লেখক : আইনজীবী ও কথাসাহিত্যিক

 


আরো সংবাদ



premium cement
বিশ্বের অন্যতম স্মার্ট হজ ব্যবস্থাপনা হবে বাংলাদেশে : ধর্মমন্ত্রী সিলেটে ৪৪ লাখ টাকার ভারতীয় চিনিসহ গ্রেফতার ৪ অবৈধ সম্পদ : এস কে সিনহার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২৬ জুন টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে চাপম্যান-আফ্রিদির উন্নতি থানচিতে ট্রাকে দুর্বৃত্তদের গুলি চীনের আনহুই প্রদেশের সাথে ডিএনসিসি’র সমঝোতা স্মারক সই আ’লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ : ২ শতাধিক ককটেল বিষ্ফোরণ, আহত ৫ রাঙ্গামাটিতে ডাম্প ট্রাক খাদে পড়ে নিহত ৬, আহত ৮ প্রতিবাদ সমাবেশকারীদের গ্রেফতারের নিন্দা জামায়াতের ‘সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না’ ফরিদপুরে বেইলি ব্রিজ অপসারণ করে স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

সকল