২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

পাল্টে যাচ্ছে গ্রামীণ বাঙলা

-

বাঙলা বলতেই যে চিত্রটি আমাদের চোখে ভেসে ওঠে তা বাঙলার গ্রাম। এ বাঙলাকে জমিদার কবি রবিঠাকুর বলে গেছেন ‘সোনার বাংলা’ আর ইংরেজি সাহিত্যের বাঙালি কবি জীবনানন্দ দাশ বলে গেছেন ‘রূপসী বাংলা’। বাঙলার এ দু’রূপ মিলেই কাজী নজরুল ইসলামের ‘বাংলাদেশ’। যে খনিতে সোনা মেলে তা সোনার খনি আর যে মাটিতে সোনা ফলে তা সোনার দেশ। বাঙলার মাটিতে সোনা ফলে তাই এটা ‘সোনার বাংলা’। এ দেশের মাটি এমনই উর্বর, কোনো প্রকারে একটু খুঁচিয়ে যেকোনো ফসলের বীজ বুনে দিলেই তা পত্রপল্লবে ফুলেফলে হেসে ওঠে। সে হাসি কৃষকের মুখে আবির মেখে হৃদয়ে সুখের ধ্বনির অনুরণন সৃষ্টি করে। কারণ সে জানে এ দিয়ে তার জীবন সুখে-সাহসে সমৃদ্ধ হবে। বৌ-বাচ্চার কানে সোনার দুল উঠবে, হাতে সোনার বালা হবে, গলে সোনার হার দুলবে, বছরের খোরাক হবে। তাই তো এ মাটি সোনার বাড়া। রবিঠাকুর গেয়েছেন- ‘সে মাটি মায়ের বাড়া’; কথাটাতে একটু অতিরঞ্জন আছে মনে হয়। কারণ মায়ের অধিক কি কিছু হয়! সেসব দেশে সব কালে। সে যা হোক, এ মাটি মায়ের মতোই আমাদের লালন করে। চিরহরিত চিরসবুজ এই দেশ কার না মন ভোলায়! পৃথিবীর কত প্রান্ত থেকে কত জাতি ধর্মের মানুষ এখানে এসেছেন। এ মাটিকে ভালোবেসে বসত গেড়েছেন। এ মাটির সাথে মিশে গেছেন। এ মাটিকে ভালোবেসে রক্ত দিয়েছেন। শস্য শ্যামল প্রান্তর। শ্যামল বন-বনানী। উন্নত সবুজ পাহাড়। বহতা নদী। বহু বিচিত্র ফল-ফুল। রাখালের বাঁশির সুর। মাঝির কণ্ঠে ভাটিয়ালি গান। গাড়িয়াল ভাইয়ের ভাওয়াইয়া। হাজার প্রজাতির পাখির গান। দোয়েল কোয়েল চিল ঘুঘু ডাহুকের ডাক। বাঁশবাগানের মাথার ওপর চাঁদের হাসি। গ্রামছাড়া ওই রাঙ্গামাটির পথ। কত বিচিত্র এই দেশ!

আমাদের ছেলেবেলায় সেই পঞ্চাশের দশকে এ মাটিতে আমরা ছিলাম মুক্ত বিহঙ্গের মতো। বনে বাদাড়ে পাখি শিকার করেছি। নদীনালা পুকুর খালবিলে মাছ ধরেছি। পাড়া-মহল্লায় ঘুরেফিরে হরেক রকম খেলা খেলেছি। গ্রামের প্রচলিত খেলাগুলো ছিল গোল্লাছুট, দাঁড়িয়াবান্ধা, ডাংগুলি, কাবাডি, ভলিবল, জাম্বুরার ফুটবল, লাটিম, ঘুড়ি উড়ানো প্রভৃতি। গাবগাছের ডাল কেটে গ্রামের মিস্ত্রিকে দিয়ে লাটিম বানিয়ে তাকেও দিয়েছি আমরাও নিয়েছি। শহরে এসে যোগ হলো মারবেল, হকি, ক্রিকেট, বেসবল, লনটেনিস, টেবিলটেনিস, ব্যাটমিন্টন জাতীয় শহুরে খেলা। গ্রাম এবং শহরের পুকুরে সাঁতার, ধোলাই খালের নোংরা কালো পানিতে সাঁতার ছিল অবাধ। গ্রামে যেমন এ পাড়া থেকে ও পাড়া এ গ্রাম থেকে ওই গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছি, তেমনি শহরে এসেও এ মহল্লা থেকে ওই মহল্লায় ঘোরাফেরা ছিল অবাধ। নদীনালা পুকুর খালবিলে মাছ ছিল প্রচুর। ছিপবড়শি দিয়ে, টেঁটা দিয়ে প্রাণভরে মাছ মেরেছি। বর্ষায় পাট কাটা শেষ হলে সেই পানিতে অল্প জায়গার শ্যাওলা ছাফ করে নৌকায় চড়ে বড়শি দিয়ে মাছ ধরেছি। শাপলা শালুক তুলেছি। বর্ষার আউশ ধান ক্ষেতের পাতায় বানানো মাকড়সার বাসা থেকে মাকড়সা ধরে তা দিয়ে ছোট মাছ ধরেছি। সে আনন্দ আজো মন ভোলায়।

গ্রামের আরাই ঘোষ শীতের ভোরে কাঁধে ভার ঝুলিয়ে মাঠা-মাখন বিক্রি করত। নিজ গোয়ালের গরুর দুধে মা-চাচীরা ছানা ও মাঠা তৈরি করতেন। নানা রকম মিষ্টি পায়েস ঘি মাখন হতো। শীতের পিঠা। পাকন পিঠা, পাটিসাপটা, মালপোয়া, চিতই, ভাপাপিঠা, মেরা, জালা জাতীয় নানা ধরনের পিঠা অগ্রহায়ণের নতুন ধানে হতো। মাঠ থেকে ভারা ভারা ধান নিয়ে কামলারা বাড়ির উঠানে স্তূপ করত। উঠানের মাঝখানে একটি খুঁটি গেড়ে তাতে চার-পাঁচটি গরু বেঁধে ঘুরিয়ে ধান মাড়াই হতো। উঠানে ধান শুকাতে দিলে তাতে শালিক এসে ধান খেত। বড়শিতে ভাত গেঁথে ছড়ানো ধানের ওপর ফেলে শালিক ধরেছি। শীতের প্রায় শুকিয়ে যাওয়া মাঠে ফাঁদ পেতে বক ধরেছি। গুলতি দিয়ে বনবাদাড়ে পাখি শিকার করেছি। স্বর্ণলতা দিয়ে বাঁশের বাতাতে ভোমা (যা বাতাসে ভোঁ ভোঁ করে বাজে) ঘুড়িতে লাগিয়ে উড়িয়েছি। গ্রামে মোরগলড়াই হতো। বড়রা গাছলাটিম খেলত। কাঠের তৈরি লাটিমের ভেতরটা ফাঁপা, গায়ে একটি ছোট ছিদ্র, ঘূর্ণয়মান লাটিমের এই ছিদ্রে বাতাস লেগে মিষ্টি সুর উঠত। অবাক বিস্ময়ে তা উপভোগ করেছি।

গ্রামে পুঁথি পড়া ও দোতরার গান হতো। তাঁতিরা সুর তুলে কাপড় বুনত। মাঠে কামলারা গাইত। বেহালা বাজিয়ে গায়ক ছাদ পিটানোর গান গাইত। কামলারা সে গান গেয়ে তালে তালে ছাদ পিটিয়ে জলছাদ নির্মাণ করত। যাত্রাপালা হতো। সন্ধ্যার পর অবসর সময়ে কেচ্ছাকাররা কেচ্ছা বলত। আমরা ছোটরা তাকে ঘিরে গোল হয়ে বসে সেই কেচ্ছা শুনতাম। কলের গানে গান শুনতাম। শহরে গ্রামে নাটক হতো। বিনা টিকিটে সেই নাটক আমরা উপভোগ করতাম। মনে আছে, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে যে নাটক হতো তা দেখে রমনা পার্ক ও রেসকোর্স ময়দানের মধ্যবর্তী জনবিরল ঘুটঘুটে অন্ধকারাচ্ছন্ন রাস্তা দিয়ে যখন বাসায় ফিরতাম ভয়ে গা ছমছম করত। প্রায় প্রতিদিন রমনা পার্কে যেতাম। সেখানের নানাজাতীয় গাছ ফুল লতাপাতা ও ছোট আকারের গ্রিন হাউজটি মন ভোলাত। শাহবাগের আনসার ক্যাম্পের মাঠটিতে ফুটবল খেলতাম। সেখানের পুকুরটিতে গোসল করতাম, সাঁতার কাটতাম। পশ্চিম পাশের খোলা জায়গায় স্কুল থেকে এসে ক্রিকেট খেলতাম। খেলা শেষে কখনো এরই পাশের কাঁটাবনের ভেতর দিয়ে পরিবাগের বাসায় ফিরতাম। রেসকোর্সে প্রতি রোববার স্কুল থেকে এসে ঘোড়দৌড় দেখতে যেতাম। সেসব এখন কেবলই স্মৃতি।

গ্রামে গেলে দূর-দূরান্তে ডুগ (কুস্তি) খেলা দেখতে চলে যেতাম। বিশেষ করে হাটবারে লোকে ভিড় করে গোল হয়ে সে ডুগ খেলা দেখত। রথের মেলা দেখতে চলে যেতাম দূরে ভিন গাঁয়ে। মেলা লোকে লোকারণ্য। মেলা থেকে রকমারি পণ্য কিনতাম। ভোটের সময় পাশের গ্রামে ভোট দেখতে যেতাম। সন্ধ্যায় মাগরিবের সময় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ পড়তে দেখতাম। ভোট গণনার আগেই ভোটের ফলাফল আঁচ করা যেত। যে প্রার্থীর পান-বিড়ি বেশি খরচ হয়েছে সে-ই ভোটে জিতবে বোঝা যেত। ভোটাররা যাকে ভোট দেবেন না তার পান-বিড়ি নিতেন না। গণতন্ত্রের সে এক সোনালি যুগ ছিল। একবার এক মজার ঘটনা ঘটেছিল। কে একজন আমার সর্বজন শ্রদ্ধেয় পুণ্যাত্মা বড় চাচার কানে তুলেছিল সেকালে আমাদের গ্রামের এক কুস্তিগির তাকে ভোট দেবে না। সে কী করে জানি না বিষয়টি জানতে পারে। ভোটের আগে একদিন এসে সে বড় চাচাকে গোপনে বলে গেল, ‘চাচা, ব্যালট বাক্সে সেপ্টিপিন লাগানো একটা ব্যালট প্যাপার থাকব। হিডাই আপনেরে দেওয়া আমার ভোট।’ ঠিক হয়েছিলও তাই। সেকালে মানুষের প্রতি মানুষের আস্থার একটি স্থান ছিল।

নদীনালা খালবিলে কত যে পানি ছিল। ফারাক্কা বাঁধ ছিল না, তাই এত পানি আর মাছ ছিল। সেই পানিপথে ফরিদপুরের কাঁসারিরা, দূর-দূরান্তের কুমাররা বর্ষাকালে নৌকায় করে গৃহস্থালির তৈজসপত্র নিয়ে আসত। সেকালে টাকার এত চল ছিল না। বিনিময় হতো পণ্যের বিনিময়ে পণ্যের। ক্ষেতের ধান-পাটের বিনিময়ে গৃহস্থরা এসব সওদা করত। কালো জাম আসত। পাটের বিনিময়ে আমরা তা রাখতাম। চিটা ধানের বিনিময়েও মাটির তৈরি হাঁড়িপাতিল রাখা যেত। গ্রামে গ্রামে কামার কুমার নাপিত ধোপা চিঁড়ামুড়ি বিক্রেতা ছিল। শহরে ওয়ারীর বাসায় দেখেছি আমওয়ালা বাসায় আম ভর্তি টুকরিটা রেখে বলে যেত, ‘সাহেব আইলে দাম নিয়া যামু।’ পরিবাগের বাসায় গফরগাঁয়ের চাল ব্যাপারীরা ঢেঁকিছাঁটা লাল রঙের নাজিরশাইল চালের বস্তাটা রেখে যেত। বলে যেত একসময় এসে দাম নিয়ে যাবে। গ্রামে ডাকলেই কাজের লোক পাওয়া যেত। তাকে বিনিময়ে কী দিতে হবে কী হবে না, সেটা বিষয় ছিল না। তবে মরিচক্ষেতের মরিচ যারা তুলত তাদের তিন ভাগের এক ভাগ মরিচ দিতে হতো। পাটের কাঠি থেকে পাট ছাড়ানোর বিনিময়ে পাটকাঠিগুলো তাদের দিয়ে দেয়া হতো। নৌকায় গাবের আঠা লাগিয়ে নৌকার কাঠ পচন থেকে রক্ষার জন্য নৌকা পানি থেকে পাড়ে উঠানোর জন্য লোকের অভাব হতো না। বিনা পারিশ্রমিকে সে কাজ যে কেউ করে দিয়ে যেত। কাজ শেষে নৌকা পানিতে নামাতেও তাই। ছোটখাটো যেকোনো কাজ লোকে এভাবে বিনা পারিশ্রমিকে আন্তরিকতার সাথে করে দিয়ে যেত। গ্রামীণ সমাজ যৌথ পরিবারের মতো ছিল।

পদ্মা যমুনার চরে সফেদ মনোরম কাশফুল। গ্রামে আম-জাম মুকুলের মধুর ঘ্রাণ। পলাশ শিমুল বকুলের সমারোহ। সবুজ সুন্দর ছোট ছোট গ্রাম। ফসলের ক্ষেত। বর্ষায় শাপলা শালুকের বাহারি সমারোহ। গ্রীষ্মের দুপুরে মাথাল মাথায় কৃষকের পিঠে রোদের তাপে ঘাম শুকিয়ে জমা নুনের চাকচিক্যময় রুপালি স্তর। রাখালের বাঁশির সুর। নদীতে জলাশয়ে জেলেদের মাছ ধরা। অগ্রহায়ণে মাছ ধরার জন্য সেচা পুকুর জলাশয়ের ওপর সোনালি ডানার উড়ন্ত চিলের ঝাঁকে গড়া বিশাল ছাতার মতো চাঁদোয়া। পানিতে টইটম্বুর নদীতে পালতোলা নৌকার সারি। বর্ষায় ক্ষেতের ধান পাটের কচি শ্যামলিমা। এসব গাছের পাতায় পাতায় উড়ে বেড়ানো প্রজাপতি ফড়িং। শীতের সকালে ক্ষেতে কৃষকের হাল বাওয়া। রকমারি রবিশস্যের বাহারি দৃশ্য। শরতের নীল আকাশে ভেসে চলা সাদা মেঘের নানা আকারের ভেলা। টিনের ঘরের চালে বর্ষার বারিপাতের ঝঙ্কার। ধান কাঁঠালের নৌকার সমারোহ। গাছে গাছে রকমারি পাখির গান। কলাপাতার চামর দোলানো। শীতে ক্ষেতের শিশিরভেজা মটরশুঁটির লতার পা জড়িয়ে ধরা। মায়াঘেরা পল্লীর এসব দৃশ্যের রূপমাধুর্য সে কি ভোলা যায়? আমরা একবার দেখি, বারবার দেখি গ্রামবাঙলার এ রূপমাধুর্য। এ রূপে পাগলপারা কত কবি, লেখক, গায়ক হৃদয় উজাড় করে মমতা মাখানো গান গেয়েছেন, কবিতা লিখেছেন, গল্প-উপন্যাস লিখেছেন। কত যে শিল্পী চিত্র এঁকেছেন।

আজ যান্ত্রিক সভ্যতার আগ্রাসনে পল্লীর সে রূপমাধুর্য ম্লান হয়েছে। সেকালে পল্লীতে দারিদ্র্য ছিল। আজ তা কিছুটা লাঘব হয়েছে। সেকালের ঝড়ঝঞ্ঝা আজো পল্লীকে তাড়া করে। নদীভাঙন এবং এর দুঃখ বাঙলার মানুষকে চিরকালই তাড়িয়ে বেড়ায়। সেকালে মানুষ ছিল কম। আজ মানুষ বেশি। প্রায় সবারই ভিটেমাটি ছিল। আজ তা সবার নেই। নদীভাঙনের তাড়া খেয়ে আজকাল মানুষ শহরে ছোটে। সেকালে যাতায়াত ব্যবস্থা আজকের মতো উন্নত ছিল না বলে তেমনটি হতো না। প্রায় সবারই জমি ছিল। নদীভাঙনে ঘরবাড়ি খুইয়ে সুবিধাজনক জায়গায় আবার বসত গড়ত। প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করে এসব সাহসী লোকগুলো গ্রামে বসবাস করত। আজো অনেকেই করে। গ্রামগুলো ছিল প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। লোকালয়ে সবার জমি ও সম্পদের প্রাচুর্য না থাকলেও পারস্পরিক সৌহার্দ্য ছিল। একের বিপদে দশে ঝাঁপিয়ে পড়ত। সরকার বলে যে কিছু একটা আছে তা মানুষ তখনই টের পেত যখন গ্রামে চুরি-ডাকাতি হলে নৌকায় চড়ে দূরের থানা থেকে পুলিশ আসত। এ ছাড়া গ্রামের সরদার মাতবররাই বিচার-আচার করতেন। গ্রামগুলো শান্ত সুন্দর নিরিবিলি ছায়া সুনিবিড় ছিল। বিকৃত গণতন্ত্র ও যান্ত্রিক সভ্যতা গ্রামের সেই সুস্থির পরিবেশ ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। গ্রামীণ জীবনে মানুষে মানুষে ঐক্যের বন্ধন বিনষ্ট করেছে। আগের সেই বাঙলা আজ আর নেই। যুগের সাথে সবই পাল্টে গেছে এবং যাচ্ছে। যা ছিল তার অনেক কিছুই চলে গেছে। যা ছিল না তার অনেক কিছুই এসেছে। এ ধারা চলতেই থাকবে। বাঙলা সুন্দর হোক। আমিন!

লেখক : অর্থনীতির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও ভাইস প্রিন্সিপাল, কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ


আরো সংবাদ



premium cement
নারায়ণগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি আহসান উল্লাহ ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার বিষয়ে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি আনোয়ারায় বর্তমান স্বামীর হাতে সাবেক স্বামী খুন, গ্রেফতার ৩ ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বদরের শিক্ষায় ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : সেলিম উদ্দিন ইসলামের বিজয়ই বদরের মূল চেতনা : ছাত্রশিবির পরিবেশ দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের মৃত্যু : বিশ্বব্যাংক নোয়াখালীতে ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ‘আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ল’ ইয়ার্স কাউন্সিল কাজ করে যাচ্ছে’ পুকুরে পাওয়া গেল ১০০ ইলিশ অবন্তিকার আত্মহত্যা : জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন আবারো নামঞ্জুর

সকল