Naya Diganta

বেতারের ‘জীবন জয়ের গল্প’ নাটকে নূর, পাভেল, শতাব্দী

বাংলাদেশর মঞ্চ নাটকের, সিনেমার, টিভি নাটক ও বেতারের একজন অনবদ্য অভিনেতা জীবন্ত কিংবদন্তি শিল্পী আসাদুজ্জামান নূর। তিনি স্বাধীন বাংলা বেতারেরও শিল্পী। আসাদুজ্জামান নূর পরপর পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্যও বটে। অভিনয়ের দুনিয়ায় তিনি যেমন সব শ্রেণীর দর্শকের কাছে সমাদৃত ঠিক তেমনি একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে তার নির্বাচনী এলাকায় তিনি ততটাই গ্রহণযোগ্য এবং ভালোবাসার একজন সংসদ সদস্য। তবে অভিনয় করার মতো খুব কম সময়ই পেয়ে থাকেন তিনি। যে কারণে এখন নিয়মিত নাটক সিনেমায় তাকে দেখা যায় না। তবে গল্প ভালো লাগলে তিনি তার ব্যস্ত সময় থেকেই শিডিউল বের করে সময় দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশ বেতারের প্রতি আসাদুজ্জামান নূরের রয়েছে এক অন্যরকম ভালোলাগা। যে কারণে তিনি তার ব্যস্ত শিডিউল থেকে সময় বের করে বেতারের ‘জনস্বাস্থ্য স্বাস্থ্য পুষ্টি সেল’ বিভাগে প্রচারের জন্য তারিক মনজুর রচিত ও সৈয়দা ফেরদৌসী যাত্রী প্রযোজিত ছয় পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘জীবন জয়ের গল্প’ নাটকের জন্য গত ১৩ মার্চ দুপুরে আবারো সময় দিয়েছেন। নাটকে তিনি কখনো একটি পত্রিকার সম্পাদকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। যাত্রী জানান, গ্রামের চেয়ারম্যানের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শতাব্দী ওয়াদুদ। তার জমিতে চাষ করে একটি পিতলের কলসি পায় কৃষক আজাদ আবুল কালাম। গ্রামে খবর রটে যায় যে, ওই কলসিতে মোহর আছে। তারই খবর জানতে পত্রিকার সম্পাদক আসাদুজ্জামান নূর সাংবাদিক তানিয়াকে অ্যাসাইনম্যান্ট দেন। পরবর্তীতে জানা গেল, কলসিতে মোহর নেই, আছে শুধু মাটি। এখান থেকেই শিক্ষা লাভ করা যেতে পারে যে, লোভ করা যাবে না।