Naya Diganta

পদ্মা পাড়ি দিতে এখনো ভোগান্তি, মোটরসাইকেল পার করতে বিড়ম্বনা

পদ্মা পাড়ি দিতে এখনো ভোগান্তি, মোটরসাইকেল পার করতে বিড়ম্বনা

ঈদুল আজহায় ২১ জেলার প্রবেশমুখ মাওয়ায় বেড়েছে জনসাধারণের ভিড়। ঈদযাত্রায় শিমুলিয়া ফেরিঘাটের হয়রানি না থাকলেও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সড়কে।

বুধবার মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের মেদেনি মণ্ডল এলাকার টোলপ্লাজায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পার হওয়ার জন্য এসে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষজন।

নিষেধাজ্ঞা থাকায় সব থেকে বেশি বেকায়দায় পড়েছেন মোটরসাইকেল যাত্রীরা। তারা ট্রাক, ছোট পিকআপে করে পাড়ি করছেন মোটরসাইকেল। প্রতিটি মোটরবাইক পার করতে খরচ হচ্ছে এক হাজার থেকে ১২ শ’ টাকা। অনেকে খরচ বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলার দিয়ে পার করছেন মোটরবাইক।

ফরিদপুরের মো: আজগর জানান, ঈদের আগে বাইক নিয়ে পার হতে পারব বলে আশায় ছিলাম। কিন্তু সরকার এখনো বাইকের নিষেধাজ্ঞা তোলেনি তাই পিকআপে পার হতে হচ্ছে। এতে টাকাও খরচ হচ্ছে অনেক বেশি। আমাদের এই হয়রানি বন্ধ করার আহ্বান জানাচ্ছি।

পদ্মা সেতু উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন জানান, আমরা সরকারি নির্দেশনা মেনে যাত্রীদের সাহায্য করার চেষ্টা করছি। যথেষ্ট বাস সার্ভিস না থাকার ব্যাপারটি আমাদের এখতিয়ারে নেই। এই রুট দিয়ে নিরাপদে যাত্রী চলাচল করার জন্য পুলিশ সচেষ্ট আছে। তবে আমাদের অনুরোধ বেপরোয়া গতিতে যেন কেউ পদ্মা সেতুতে যানবাহন না চালায়।