২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ওষুধের দামের লাগাম টানুন

-

রোগব্যাধির ঊর্ধ্বগতিতে বাড়ছে ওষুধের চাহিদা। এ সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরা। বাড়তি দামে ওষুধ বিক্রি করছে ফার্মেসিগুলো। শহর থেকে গ্রামে সর্বত্র একই অবস্থা। করোনা রোগীর জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারিত থাকলেও বিক্রি করা হচ্ছে তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা দামে। ৫০০-৬০০ টাকার ইঞ্জেকশন বিক্রি করা হচ্ছে ১৫ শ’ থেকে দুই হাজার টাকায়। এ ছাড়াও সর্দি-কাশি, জ্বরের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় ওষুধ সরবরাহে রয়েছে সঙ্কট। কোভিড টিকা গ্রহণকারী কিংবা জ্বর সর্দিতে আক্রান্ত রোগী বাড়ায় প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধের চাহিদাও বেড়েছে অনেক। সরবরাহ সঙ্কটে দামও নেয়া হচ্ছে বাড়তি। বাংলাদেশ কেমিস্ট্র অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির পক্ষ থেকেও প্যারাসিটামলের বাড়তি চাহিদার বিষয়টি জানানো হয়েছে। ওষুধের বাড়তি দামে বিপাকে পড়তে হচ্ছে নিম্নবিত্ত ও গরিব-দুঃখীদের। করোনায় উপার্জনহীন দুঃসময়ে এক টাকাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিধায় ওষুধের বাড়তি দাম পরিশোধে হতাশ কর্মহীন মানুষ। তাই এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। বাড়তি দাম বন্ধ করে ওষুধের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা ও সরবরাহ বাড়ানো প্রয়োজন।
আবু মো: ফজলে রোহান
শিক্ষার্থী, দারুন্নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসা, ডেমরা, ঢাকা।


আরো সংবাদ



premium cement