১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

সুখের কারখানা

-

দক্ষিণ কোরিয়ার কিছু কেন্দ্রের কক্ষকে বলা হয় ‘সুখের কারখানা’ বা হ্যাপিনেস ফ্যাক্টরি। এ ছোট কক্ষগুলোতে ফোন বা ল্যাপটপ ব্যবহারের অনুমতি নেই এবং বাসিন্দারা কয়েদিদের মতো নীল পোশাক পরেন। তবে, তারা কয়েদি নন। তাদের উদ্দেশ্য, একাকিত্বের অভিজ্ঞতা অর্জন করা।
এ কেন্দ্রগুলোতে যেসব অভিভাবকরা আসেন, তাদের সন্তানরা ‘হিকিকোমোরি’ নামে পরিচিত, যারা সমাজ থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেয়। একটি জরিপে দেখা গেছে, ১৯ থেকে ৩৪ বছর বয়সী ৫ শতাংশের বেশি তরুণ এ অবস্থার শিকার।
নির্জন কক্ষে থাকার অভিজ্ঞতায় অভিভাবকেরা তাদের সন্তানদের মানসিক অবস্থা ও আবেগগুলো আরো ভালোভাবে বুঝতে পারছেন। যেমন জিন ইয়ং-হে (ছদ্মনাম) বলেন, তার ছেলে তিন বছর ধরে নিজেকে আলাদা করে রেখেছে, এবং নির্জন কক্ষে থাকার পর তিনি তার ছেলের অবস্থা আরো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাস্থ্য ও কল্যাণবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, তরুণদের গুটিয়ে নেয়ার প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বেকারত্ব, সামাজিক সম্পর্কের সমস্যা, পারিবারিক দ্বন্দ্ব এবং স্বাস্থ্যগত সমস্যা।
দক্ষিণ কোরিয়ায় আত্মহত্যার হারও বেশি। এ সমস্যার সমাধানে সরকার পাঁচ বছরের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ইন্টারনেট।

 


আরো সংবাদ



premium cement
বাকৃবিতে ১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে জাতীয় ভাষা উৎসব শুরু টঙ্গীতে শূরায়ে নেজামপন্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশ চট্টগ্রামে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সীমান্তে নিজের বন্দুকের গুলিতে আহত বিএসএফ সদস্য ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বোমা হামলার হুমকি বোয়ালখালীতে ডোবায় পড়ে শিশুর মৃত্যু আল্লাহর নীতির বাস্তবায়ন ছাড়া শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় : মজিবুর রহমান চাটমোহরে কৃষকলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৭ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন বৈধ অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া ভারতের জন্য কতটা উদ্বেগের

সকল