২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`
স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে জামায়াত আমির

হিংসা-বিদ্বেষ-হানাহানি ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

-

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা: শফিকুর রহমান বলেছেন, বিগত ৫০ বছরেও জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেনি। জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস ছাড়া দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা কঠিন। দুর্ভাগ্যের বিষয় জাতীয় ঐক্যের পরিবর্তে দেশে অনৈক্য বিভেদ বিভাজন ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ দেশে যেসব সমস্যা বিরাজমান সেগুলোর সমাধান সকলে মিলে করতে হবে। এ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা আমাদের সবার দায়িত্ব। স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে আমাদের শপথ হবে ‘বিভেদ নয় ঐক্যের’ মাধ্যমে দেশকে গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জুলুম-নির্যাতনের শিকার হওয়া সত্ত্বেও শত প্রতিকূলতা ও প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করে রাজপথে প্রতিবাদ মুখর থেকেছে। আগামী দিনেও সবাইকে সাথে নিয়ে জামায়াতে ইসলামী দেশ গড়ার রাজনীতি অব্যাহত রাখবে ইনশা আল্লাহ। তাই ক্ষমতাসীনসহ সব রাজনৈতিক দল ও মহলের প্রতি আমাদের আহ্বান, আসুন স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির এ ঐতিহাসিক মুহূর্তে দেশের বৃহত্তর কল্যাণে জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সুস্থ ও গঠনমূলক রাজনীতির চর্চা করি। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ভুলে গিয়ে দেশের আলেম-ওলামা, শিক্ষক-সাংবাদিক, গবেষক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, ছাত্র-যুবক, শ্রমিক-কৃষক ও সব শ্রেণিপেশার মানুষসহ সর্বস্তরের জনগণ ঐক্যবদ্ধ হই। সুখী সমৃদ্ধশালী ইনসাফপূর্ণ বাংলাদেশ গঠনে হাতে হাত ধরে এগিয়ে যাই।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দেশবাসীর উদ্দেশে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেনÑ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, কেন্দ্রীয় প্রচার সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।
জামায়াত আমির দেশবাসীকে জামায়াতের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের সব শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন। বিশেষভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গনি ওসমানীকে স্মরণ করেন। ডা: শফিকুর রহমান দলের সাবেক আমির ভাষাসৈনিক অধ্যাপক গোলাম আযম, সাবেক আমির ও সাবেক মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীসহ সাবেক নেতাদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে মাসের পর মাস জেলখানায় আটক রাখা হয়েছে। বহুসংখ্যক নেতা ও কর্মীকে ক্রসফায়ার দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শত শত নেতাকর্মীকে রিমান্ডে নিয়ে শারীরিক, মানসিকভাবে নির্যাতন চালিয়ে অনেককে পঙ্গু করা হয়েছে। গুম করা হয়েছে অসংখ্য নেতাকর্মীকে। গুম হওয়া ব্যক্তিদেরকে পরিবারের কাছে অবিলম্বে ফিরিয়ে দেয়ার জন্য তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন এবং জামায়াতের শীর্ষ নেতাসহ বিরোধী দলের সব নেতাকর্মীর মুক্তি দাবি করেন।
ডা: শফিক বলেন, দীর্ঘ ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম লক্ষ্য ছিল গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, বেঁচে থাকার অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তি। জনগণের প্রত্যাশা ছিল তারা তাদের মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা পাবে, নিজের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করার ভোটাধিকার পাবে, ইজ্জত ও সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার গ্যারান্টি পাবে, সভা-সমাবেশ, চলাফেরা ও কথা বলার অধিকার পাবে। দুঃখের বিষয় আমরা সবকিছু হারাতে বসেছি।
তিনি বলেন, এ কথা অনস্বীকার্য যে বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশ অনেক কিছু অর্জন করেছে। আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। একটি পতাকা। আমাদের সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ বাহিনী সারা বিশ্বে দেশের সুনাম ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেছে। জনগণের অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রচেষ্টায় শিল্প ব্যবসা, বাণিজ্য, ব্যাংক বীমা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সমৃদ্ধি ঘটেছে। মালিক ও শ্রমিকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে গার্মেন্ট শিল্প অর্থনীতির প্রধান উৎসে পরিণত হয়েছে। কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন দেশের অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার করেছে। তবে নির্মোহ বিশ্লেষণ করলে দেখতে পাই অর্ধশতাব্দীর দীর্ঘ রাজনৈতিক পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ একটি অধিকার হারা জাতিতে পরিণত হয়েছে। সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ; কিন্তু কার্যত দেশ আজ গণতন্ত্রহীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে চলেছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে মানুষের অধিকারকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়। ব্যক্তির অধিকারের নিশ্চয়তা না থাকলে তার জীবন অর্থহীন হয়ে পড়ে। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হলো সংবিধান। সরকার সংবিধানের প্রতি অনুগত থেকে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ হবে। রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। বর্তমান সরকার সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। সরকারের বিভাজনের রাজনীতি ও প্রতিহিংসার কারণে দেশে বিরাজ করছে ভয়াবহ রাজনৈতিক সঙ্কট।
সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার, সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার, ভোটের অধিকার, ইজ্জত ও সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার, কথা বলার অধিকার এক কথায় মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের সুযোগ নেই। মানুষের মৌলিক অধিকার আজ ভূলুণ্ঠিত। মিছিল-সমাবেশসহ সব রাজনৈতিক কর্মসূচি কার্যত নিষিদ্ধ। স্বাধীনতার ৫০তম বর্ষে পদার্পণের মুহূর্তে জনগণের নিকট এখন বড় চ্যালেঞ্জ হলো রাজনৈতিক ও নাগরিক অধিকার অর্জনের নিশ্চয়তা।
নির্বাচনব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিজেদের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশের জনগণ অনেক আন্দোলন ও সংগ্রাম করেছে। অনেক আন্দোলন সংগ্রামের ফলে নিরপেক্ষ, অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য সব দলের সম্মতিতে কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা সংবিধানে সন্নিবেশিত হয়েছিল। কিন্তু বর্তমান সরকার তা বাতিল করে দেয়। আজ বাংলাদেশে নির্বাচনের কোনো পরিবেশ নেই। কেন্দ্র দখল, জাল ভোট প্রদান, ব্যালট বক্স ছিনতাই, আগের রাতেই ভোট প্রদানসহ ভোট ডাকাতির নানাবিধ ঘটনা নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। নির্বাচনের প্রতি মানুষের আর কোনো আগ্রহ নেই, গণতন্ত্রের জন্য এটি অশনি সঙ্কেত। ৫০ বছর পূর্তির বর্ষে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে যা ঘটেছে, তা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে জামায়াত আমির বলেন, যে দেশের বীর সন্তানেরা ‘কথা বলার স্বাধীনতা’ অর্জনের জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, সে দেশে স্বাধীন মত প্রকাশ ও কণ্ঠরোধ করার জন্য বারবার অপচেষ্টা চালানো হয়। সংবাদপত্র ও মিডিয়ার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ করা হয়। সরকার মত প্রকাশের অধিকার কেড়ে নেয়ার জন্য ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ জাতীয় সংসদে পাস করে। সম্পাদক পরিষদ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, সব বিরোধী দল ও বুদ্ধিজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ এ আইন পাস না করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। সবার মতামত অগ্রাহ্য করে আইনটি পাস করা হয়। মত প্রকাশের কারণে জেলে আটক রাখার মানবাধিকার পরিপন্থী এই আইনের মাধ্যমে সংবাদ কর্মী ও সাধারণ নাগরিকদের নির্যাতনের নতুন অধ্যায়ের সূচনা করা হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনমুখী দল উল্লেখ করে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী মনে করে শান্তিপূর্ণ উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের একমাত্র পথ হচ্ছে নির্বাচন। জামায়াতে ইসলামী মনে করে সত্যিকার গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হলে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন।
স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জামায়াতের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মজবুত ভূমিকা পালন করছে। দেশ ও জাতির স্বার্থবিরোধী কোনো পদক্ষেপ নেয়া হলে কিংবা বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা বিনষ্টকারী কোন তৎপরতা পরিলক্ষিত হলে জামায়াতে ইসলামী তৎক্ষণাৎ তার প্রতিবাদ জানিয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর কর্মীগণ স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জামায়াতের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী সূচনালগ্ন থেকেই সব ধরনের সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ভূমিকা পালন করে আসছে। জামায়াতে ইসলামী সর্বদাই মন্দের জবাব ভালোর মাধ্যমে দেয়ার চেষ্টা করেছে। বিগত ৫০ বছরে জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও কর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী সব ক্ষেত্রেই আক্রান্ত হয়েছে। দেশ ও মানুষের কল্যাণে জামায়াতে ইসলামীর গঠনমূলক তৎপরতা আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক পন্থায় সংগঠন পরিচালনা ও গণমানুষের কল্যাণে রাজনীতি করে আসছে। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতির দেশ। এ দেশে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায় যুগ যুগ ধরে মিলেমিশে বসবাস করছে। আমরা একটি আদর্শ লালন করি। সেই সাথে ভিন্নমতের প্রতিও শ্রদ্ধাশীল। সন্ত্রাস ও চরমপন্থার ঘোরতর বিরোধী আমরা। অমুসলিমদের ধর্মীয় অধিকার উপাসনালয়, তাদের ঘরবাড়ি, জানমাল রক্ষায় জামায়াত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমরা যেনতেন উপায়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার পক্ষপাতী নই।
কমসূচি : স্বাধীনতার ৫০ বর্ষপূতি উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সংগঠনের সর্বস্তরে তৃণমূল পর্যায়ে মিছিল/র্যালি, ৫০ বছরের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি এবং দেশ গঠনে জামায়াতের ভূমিকা আলোচনা ও সেমিনারের মাধ্যমে জনগণের সামনে তুলে ধরা, স্মারক ও বুকলেট প্রকাশ করা, বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে উপহার প্রদান এবং অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গৃহ সংস্কার ও নির্মাণে সহযোগিতা প্রদান, অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা, সন্তানদের শিক্ষা উপকরণ প্রদান, মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের সহায়তা, রোগীর সেবা, করোনায় মৃত্যুবরণকারীদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা, কন্যাদায়গ্রস্তদের বিয়ে ও আত্মকর্মসংস্থানে সহযোগিতা প্রদান, অসহায়, এতিম, পথশিশু ও দরিদ্রদের মধ্যে খাবার বিতরণ, ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প ও রক্তদান কর্মসূচি পালন, বছরব্যাপী রচনা, কেরাত, আজান, হামদ-নাত ও দেশাত্মবোধক গান ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন, ছাত্র, যুবক, শ্রমিক ও সাংস্কৃতিক বিভাগের মাধ্যমে খেলাধুলা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন ইত্যাদি।

 


আরো সংবাদ



premium cement
নোয়াখালীতে ল’ইয়ার্স কাউন্সিলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ‘আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ল’ ইয়ার্স কাউন্সিল কাজ করে যাচ্ছে’ পুকুরে পাওয়া গেল ১০০ ইলিশ অবন্তিকার আত্মহত্যা : জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন আবারো নামঞ্জুর পাথরঘাটায় বদর দিবস পালনে দেড় হাজার মানুষের ইফতারি আদমদীঘিতে ৭২ হাজার টাকার জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে : মন্ত্রী গাজীপুরে গাঁজার বড় চালানসহ আটক ২ দুই ঘণ্টায় বিক্রি হয়ে গেল ২৫০০ তরমুজ ড. ইউনূসের ইউনেস্কো পুরস্কার নিয়ে যা বললেন তার আইনজীবী

সকল