১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`

৮ আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীর বর্ণনা দিলেন ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত হত্যা

-

বরগুনার বহুল আলোচিত চাঞ্চল্যকর শাহনেওয়াজ রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় জেলা ও দায়রা জজ মো: আছাদুজ্জামানের আদালতে রোববার আরও তিনজনের স্যা ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে। জেলা ও দায়রা আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম গাজী, সিআইডির আইটি শাখার ফরেনসিক অফিসার রবিউল ইসলাম ও রাজু মিয়া যখন স্যা দেন তখন জেলা ও দায়রা আদালতে আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ৯ জন আসামি উপস্থিত ছিল। এ পর্যন্ত জেলা ও দায়রা আদালতে ৭২ জন স্যা ও জেরা সমাপ্ত হলো। শিশু আদালতে স্যা হয়নি। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আটজন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীর বর্ণনা দেন।
এ দিন জেলা ও দায়রা আদালতে চারজন স্যা শেষে সিআইডি ঢাকার ফরেনসিক ল্যাবরেটরি আইটি ফরেনসিক শাখার পুলিশ পরিদর্শক মো: বরিউল ইসলাম নয়া দিগন্তকে বলেন, আমি ১৮ জুলাই তদন্তকারী কর্মকর্তার পাঠানো ফেসবুক বন্ড ০০৭ ম্যাসেঞ্জার গ্রুপের আলামত প্রোফাইলের স্ক্রিনশট, লিংক, ডাটা ডাউন লোড স্ক্রিনশটের সফট কপি, পেন ড্রাইভে ভিডিও পরীা করে ১২৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন ২৫ জুলাই বরগুনা প্রেরণ করি।
স্যা রাজু মিয়া বলেন, আমি ৮ জুলাই সকালে বরগুনা সরকারি কলেজ রোডে মজিবরের দোকানে নাশতা খাইতে যাই। তখন পুলিশ রিফাত ফরাজিকে নিয়ে কলেজের সামনে আসে। তখন রিফাত ফরাজির দেখানো মতে কলেজের ভেতর লাইট পোস্টের কাছে একটি ডোবা থেকে বগি দা পুলিশ উদ্ধার করে। আমি সেই জব্দ তালিকায় স্বার করি।
আসামি পে ঢাকা থেকে আগত আইনজীবী মো: ফারুক হোসেন বলেন, আমরা ম্যাজিস্ট্রেটকে সাজেশন দিয়েছি যে, তিনি সঠিকভাবে ১৬৪ ধারার জবানবন্দী রেকর্ড করেননি।
রাষ্ট্র পরে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ভবন চন্দ্র হাওলাদার বলেন, আদালতে যে চারজন স্যা দিয়েছেন। তারা সবাই গুরুত্বপূর্ণ সাী। তার মধ্যে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ঢাকা সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবরেটরির আইটি শাখার পুলিশ পরিদর্শক রবিউল ইসলাম বিশদভাবে তার প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করেছেন।

 


আরো সংবাদ



premium cement