১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩ বৈশাখ ১৪৩১, ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ফের সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চান রাফায়েল

ফের সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চান রাফায়েল - সংগৃহীত

গতবছর লিগের প্রথম পর্ব শেষে তাকে বাদ দেয়ারই পরিকল্পনা করেন শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের কোচ সাইফুল বারী টিটু। এই হুমকিতে নড় চড়ে বসা। ফলে ফিরতি পর্বে জ্বলে উঠা। যার ফলশ্রুতিতে গতবছরের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতা। বলা হচ্ছে রাফায়েল উডুইন প্রসঙ্গে। গত লিগের প্রথম ১২ ম্যাচে এই নাইজেরিয়ানের করা গোলের সংখ্যা মাত্র ছয়। কিন্তু ফিরতি লিগের ১২ ম্যাচে করা গোলের সংখ্যা ১৬টি। যার তার লিগে মোট গোলের সংখ্যা নিয়ে যায় ২২ এ। লিগ শেষে তার দল তৃতীয় স্থান পেলেও রাফায়েল হয়েছেন সর্বোচ্চা গোলদাতা। তবে এবার এই স্ট্রাইকারটির মতো ধুকছে শেখ রাসেলও। ছয় ম্যাচে পাঁচ পয়েন্ট শেখ রাসেলের। আর এই কয় ম্যাচে রাফায়েলের করা গোলের সংখ্যা মাত্র দুই। অবশ্য ইনজুরির জন্য দুই ম্যাচ খেলা হয়নি তার। এরপরও রাফায়েলের ঘোষণা, এ বারের লিগেও আমি সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চাই। গতবছর করেছিলাম ২২ গোল। এবার টার্গেট ৩০ গোল।

করোনা মহামারীর কারণে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের খেলা অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত। কবে তা মাঠে গড়াবে ঠিক নেই। অবশ্য এরপরও নিজের ফিটনেস ধরে রাখতে বাসায় জিম আর বাইরে জগিং করছেন রাফায়েল। লিগ পুনরায় শুরুর অনিশ্চয়তা থাকায় ফুটবলারদের মধ্যে চলে আসতে পারে আলসেমি। কোচরা তাদের বাড়ীতে ফিট থাকার জন্য সিডিউল করে দিলেও কেউ কেউ তা নাও মানতে পারেন। অতীতে তা দেখা গেছে। তবে রাফায়েল জানালেন, আমি এই সব বিষয়ে সচেতন। মোটেই অলস নয়। ফিটনেস ধরে রাখার জন্য বাড়ীর বাইরে কিছুক্ষণ জগিং করি। আর বাসায় করি ফিটনেস ট্রেনিং। জিম করি সেখানে।

বসুন্ধরাতেই শেখ রাসেলের অন্য বিদেশী আজিজভ আলীশের, এলিসন উডুকাদেরদের সাথে এক বাসায় থাকেন রাফায়েল। তার পরিবার নাইজেরিয়াতে। তাদের জন্য মন কাঁদে তার। কিন্তু দেশে ফেরারতো নেই কোনো উপায়। তাই বাংলাদেশেই অবস্থান। অবশ্য এদেশে ভালোই আছেন বলে জানান তিনি। তার দেশে করোনা রোগী থাকলেও এখনও তা ছড়িয়ে পড়েনি। দেন এই তথ্য।

এবারের লিগে দলের পারফরম্যান্সের বিশ্লেষনে না গিয়ে শুধু বলেন, ‘আমাদের গতবারের দল আরো শক্তিশালী ছিল। তবে আশা করি লিগ শুরু হলে কোচ টিটুর অধীনে আবার দারুন খেলবে শেখ রাসেল।’ লিগে এবার এখন পর্যন্ত মাত্র দুই গোল রাফায়েলের। এখন তার পক্ষে কি বাকী ম্যাচ গুলোতে গোলের বন্যা বইয়ে ফের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়া সম্ভব? যেখানে ঢাকা আবাহনীর সানডে চিজোবা, আরামবাগের এলিটা কিংসলে পাঁচ গোল করে দিয়ে এগিয়ে আছেন। চারটি করে গোল শেখ জামালের ওমর জোবে, চট্টগ্রাম আবাহনীর নিক্সনের। রাফায়েলের জবাব, ‘অবশ্যই সম্ভব। সে আত্মবিশ্বাস আমার আছে। আমি গতবছর লিগের প্রথম পর্বে ছয় করেছিলাম। তবে ফিরতি রাউন্ডে ১৬ গোল দিয়ে হয়েছিলাম সর্বোচ্চ গোলদাতা। সুতরাং এবারও পারবো সবচেয়ে বেশী গোল করতে।’
তবে অন্যদের মতো তারও জানান, তীব্র আকাংখা কবে মাঠে গড়াবে লিগ। কি ঘোষনা দেবে বাফুফে বা লিগ কমিটি।

ক্লাব ক্যারিয়ারে আরো একবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন তিনি। তা ২০১২ সালে ইউরোপের দেশ বুলগেরিয়ার তৃতীয় বিভাগের লিগে। দলের নামটি অবশ্য মনে করতে পারলেন না বেশ কঠিন বলে। সেবার তার করা গোল ছিল ২৪টি। তা ১৯ ম্যাচে।

গতবছর লিগের প্রথম পর্ব শেষে তাকে বাদ দেয়ারই পরিকল্পনা করেন শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের কোচ সাইফুল বারী টিটু। এই হুমকিতে নড় চড়ে বসা। ফলে ফিরতি পর্বে জ্বলে উঠা। যার ফলশ্রæতিতে গতবছরের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতা। বলা হচ্ছে রাফায়েল উডুইন প্রসঙ্গে। গত লিগের প্রথম ১২ ম্যাচে এই নাইজেরিয়ানের করা গোলের সংখ্যা মাত্র ছয়। কিন্তু ফিরতি লিগের ১২ ম্যাচে করা গোলের সংখ্যা ১৬টি। যার তার লিগে মোট গোলের সংখ্যা নিয়ে যায় ২২ এ। লিগ শেষে তার দল তৃতীয় স্থান পেলেও রাফায়েল হয়েছেন সর্বোচ্চা গোলদাতা। তবে এবার এই স্ট্রাইকারটির মতো ধুকছে শেখ রাসেলও। ছয় ম্যাচে পাঁচ পয়েন্ট শেখ রাসেলের। আর এই কয় ম্যাচে রাফায়েলের করা গোলের সংখ্যা মাত্র দুই। অবশ্য ইনজুরির জন্য দুই ম্যাচ খেলা হয়নি তার। এরপরও রাফায়েলের ঘোষনা, এ বারের লিগেও আমি সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে চাই। গতবছর করেছিলাম ২২ গোল। এবার টার্গেট ৩০ গোল।

করোনা মহামারীর কারনে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের খেলা অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত। কবে তা মাঠে গড়াবে ঠিক নেই। অবশ্য এরপরও নিজের ফিটনেস ধরে রাখতে বাসায় জিম আর বাইরে জগিং করছেন রাফায়েল। লিগ পুনরায় শুরুর অনিশ্চয়তা থাকায় ফুটবলারদের মধ্যে চলে আসতে পারে আলসেমি। কোচরা তাদের বাড়ীতে ফিট থাকার জন্য সিডিউল করে দিলেও কেউ কেউ তা নাও মানতে পারেন। অতীতে তা দেখা গেছে। তবে রাফায়েল জানালেন, আমি এই সব বিষয়ে সচেতন। মোটেই অলস নয়। ফিটনেস ধরে রাখার জন্য বাড়ীর বাইরে কিছুক্ষন জগিং করি। আর বাসায় করি ফিটনেস ট্রেনিং। জিম করি সেখানে।

বসুন্ধরাতেই শেখ রাসেলের অন্য বিদেশী আজিজভ আলীশের, এলিসন উডুকাদেরদের সাথে এক বাসায় থাকেন রাফায়েল। তার পরিবার নাইজেরিয়াতে। তাদের জন্য মন কাঁদে তার। কিন্তু দেশে ফেরারতো নেই কোনো উপায়। তাই বাংলাদেশেই অবস্থান। অবশ্য এদেশে ভালোই আছেন বলে জানান তিনি। তার দেশে করোনা রোগী থাকলেও এখনও তা ছড়িয়ে পড়েনি। দেন এই তথ্য।

এবারের লিগে দলের পারফরম্যান্সের বিশ্লেষনে না গিয়ে শুধু বলেন, ‘আমাদের গতবারের দল আরো শক্তিশালী ছিল। তবে আশা করি লিগ শুরু হলে কোচ টিটুর অধীনে আবার দারুন খেলবে শেখ রাসেল।’ লিগে এবার এখন পর্যন্ত মাত্র দুই গোল রাফায়েলের। এখন তার পক্ষে কি বাকী ম্যাচ গুলোতে গোলের বন্যা বইয়ে ফের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়া সম্ভব? যেখানে ঢাকা আবাহনীর সানডে চিজোবা, আরামবাগের এলিটা কিংসলে পাঁচ গোল করে দিয়ে এগিয়ে আছেন। চারটি করে গোল শেখ জামালের ওমর জোবে, চট্টগ্রাম আবাহনীর নিক্সনের। রাফায়েলের জবাব, ‘অবশ্যই সম্ভব। সে আত্মবিশ্বাস আমার আছে। আমি গতবছর লিগের প্রথম পর্বে ছয় করেছিলাম। তবে ফিরতি রাউন্ডে ১৬ গোল দিয়ে হয়েছিলাম সর্বোচ্চ গোলদাতা। সুতরাং এবারও পারবো সবচেয়ে বেশী গোল করতে।’
তবে অন্যদের মতো তারও জানান, তীব্র আকাংখা কবে মাঠে গড়াবে লিগ। কি ঘোষনা দেবে বাফুফে বা লিগ কমিটি।

ক্লাব ক্যারিয়ারে আরো একবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন তিনি। তা ২০১২ সালে ইউরোপের দেশ বুলগেরিয়ার তৃতীয় বিভাগের লিগে। দলের নামটি অবশ্য মনে করতে পারলেন না বেশ কঠিন বলে। সেবার তার করা গোল ছিল ২৪টি। তা ১৯ ম্যাচে।


আরো সংবাদ



premium cement