বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিষিদ্ধ পল্লী যে সাংবাদিক ঢুকতে পারবে না : গয়েশ্বর রায়
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- ১৯ মে ২০২৪, ০০:০০
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো টাকা লুট করে পাচার করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে একটা হ্যাক হয়েছে, তা তাদের চেহারা দেখে বোঝা যায়। সাংবাদিকরা সেখানে ঢুকতে পারছে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কী কোন নিষিদ্ধ পল্লী, যে সাংবাদিক ঢুকতে পারবে না। সাংবাদিকদেরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা সেখানে ঢুকবে কি ঢুকবে না।
গতকাল শনিবার নয়াপল্টনের একটি রেস্টুরেন্টে জিয়া মঞ্চের ঢাকা বিভাগীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গয়েশ্বর রায় বলেন, গণমাধ্যম কর্মীরা চাকরি হারানোর ভয়ে আছে। তাই অনেক সত্য অপ্রকাশিত থাকছে। সাংবাদিক নির্যাতনের কোনো বিচার নেই। সাগর-রুনির হত্যার তদন্ত ১০৮ বার পিছানো হয়েছে। তিনি বলেন, ভারতের পণ্য বয়কটের কথা বলব না, তবে আগে নিজেদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করতে হবে ভারতের পণ্য ক্রয় করার আগে। কেননা তাদের ৫২৭টি পণ্য ইউরোপ ব্যান্ড করে দিয়েছে। পাশাপাশি দেশের জন্য ক্ষতিকর আওয়ামী লীগকেও বর্জন করতে হবে।
ওবায়দুল কাদেরের সমালোচনা করে গয়েশ্বর বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় কাদেররা কোথায় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় সবচেয়ে বেশি রাজাকার ছিল গোপালগঞ্জে। এখন গোপালগঞ্জে হারিকেন দিয়েও রাজাকার পাওয়া যায় না। এখন মুজিব কোট পরে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের হয়ে গেছেন। তাদের কারো নাম এখন রাজাকারের তালিকায় নেই। আওয়ামী লীগে মুক্তিযোদ্ধা নেই, সেটি বলা যাবে না, তবে যারা আছে সবাই প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আওয়ামী লীগ ফেরিওয়ালার মতো বিক্রি করছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ফয়েজুল্লা ইকবাল, সিনিয়র সহসভাপতি ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু তালেব প্রমুখ।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা