২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

কানায় কানায় পূর্ণ গোলাপবাগ মাঠ

উত্তেজনাপূর্ণ বিএনপির গণসমাবেশ আজ; ১০ দফায় যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা আসছে
রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠ গণসমাবেশের একদিন আগে গতকাল বিকেলেই কানায় কানায় ভরে যায় : নয়া দিগন্ত -

কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা রাজনৈতিক উত্তেজনা, নয়া পল্টনে সংঘর্ষ, মির্জা ফখরুলসহ গণগ্রেফতার ও পুলিশের সাথে সিরিজ দেনদরবারের পর অবশেষে আজ ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ। গতকাল বেলা ৩টায় এই মাঠে বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ। অনুমতি পাওয়ার খবর পাওয়ার পরপরই দলটির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলমুখী হতে শুরু করেন। এতে গত রাতেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় গোলাপবাগ মাঠ।
গত অক্টোবরে দেশের ১০ বিভাগে গণসমাবেশের কর্মসূচি দিয়েছিল বিএনপি। এসব কর্মসূচি সফল করতে গিয়ে নানামুখী বাধার মুখে পড়ে দলটি। কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করেই প্রতিটি সমাবেশে বিপুল জনসমাগম ঘটে। বিএনপির শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন, আজ ১০ ডিসেম্বর বিভাগীয় পর্যায়ের সমাবেশ শেষ হচ্ছে। এ সমাবেশ থেকে ১০ দফা দাবিতে সরকারবিরোধী দলগুলোকে সাথে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হবে। আগামীতে দলটি ক্ষমতায় গেলে কী কী পরিবর্তন আনা হবে, তাও তুলে ধরা হবে সমাবেশে। দেয়া হবে নতুন কর্মসূচি। এর মধ্যে আগামী ২৪ ডিসেম্বর গণমিছিলের কর্মসূচিসহ বিক্ষোভ সমাবেশ, অনশন-অবস্থানের মতো কিছু কর্মসূচির ঘোষণাও আসতে পারে বলে জানা গেছে।
ঢাকায় আজকের সমাবেশ নিয়ে নভেম্বরের মাঝামাঝিতে নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে চিঠি দেয় বিএনপি। এরপর পুলিশের তরফ থেকে নয়া পল্টন নাকচ করে দিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৬ শর্তে সমাবেশের অনুমতির কথা জানানো হয়। কিন্তু সোহরাওয়ার্দী নিরাপদ নয়, এমন কথা বলে নয়া পল্টনেই সমাবেশ করার ওপর অনঢ় থাকে দলটি। গত এক সপ্তাহে এই নিয়ে পুলিশের সাথে পাঁচ-ছয় দফা বৈঠক করে দলটির নেতারা। বিকল্প ভেনু নিয়ে চলে দেনদরবার। এর মধ্যে গত ৭ ডিসেম্বর নয়া পল্টনে পুলিশের সাথে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। দলীয় কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে পুলিশ ৪ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে। নয়া পল্টন নেয়া হয় পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। গত বৃহস্পতিবার রাতে কমলাপুল স্টেডিয়াম ও মিরপুর বাংলা কলেজ মাঠ নিয়ে পুলিশের সাথে পুনরায় আলোচনা করার পর দুইটি স্পট পরিদর্শনে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুসহ একটি প্রতিনিধিদল। পরিদর্শন শেষে মির্জা আব্বাস জানান, কমলাপুর স্টেডিয়াম ও বাংলা কলেজ মাঠ কোনোটিই সমাবেশের জন্য উপযুক্ত নয়। বিএনপির নেতারা ওই রাতেই বিকল্প ভেনু হিসেবে গোলাপবাগ মাঠ পরিদর্শন করেন এবং সেখানে সমাবেশ করা যেতে পারে বলে সিদ্ধান্ত নেন। পরে গভীর রাতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উত্তরার বাসা থেকে এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে শাহজাহানপুরের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। আলোচনা-সমঝোতার জন্য তাদেরকে তুলে নেয়ার কথা বলা হলেও গতকাল দুপুরের দিকে দুইজনকে গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের জানান, গত ৮ ডিসেম্বর পল্টন থানায় পুলিশের ওপর হামলার উসকানিদাতা ও পরিকল্পনার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। বিকেলে আদালতে হাজির করা হয় দু’জনকে। আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়।
এমন পরিস্থিতিতে বেলা ২টায় বিকল্প ভেনু হিসেবে গোলাপবাগ মাঠ ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে ডিএমপিতে যান বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও দলের আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। এর ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পুলিশ বিএনপিকে গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশের অনুমতি দেয়।
সমাবেশ শুরু হবে বেলা ১১টায় : নয়া পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ হবে- এই অনড় অবস্থান থেকে সরে এসে গতকাল বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে সায়েদাবাদের সন্নিকটে ‘গোলাপবাগ মাঠে ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশ হবে বলে জানান বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয়। জোটের শরিকদলগুলোর সাথে বেঠক করেন নেতারা।
ড. মোশাররফ বলেন, ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ গোলাপবাগ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। বেলা ১১টায় এই সমাবেশ শুরু হবে। আমি সব নেতাকর্মী ও সমর্থকদের আহ্বান জানাতে চাই, শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশে উপস্থিত হবেন। ঢাকাবাসীর প্রতি আহ্বান এই যে, স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য যে অপচেষ্টা করছে তার প্রতিবাদ জানাতে আপনারা সমাবেশে দলে দলে যোগ দিন।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশের সম্মতি চেয়ে লিখিত চিঠি দেয়া সত্ত্বেও তা নিয়ে সরকার গড়িমসি করে। আমরা না চাওয়া সত্ত্বেও অযাচিতভাবে ও স্বপ্রণোদিত হয়ে পুলিশ সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে নজিরবিহীনভাবে ২৬ শর্তে গণসমাবেশের যে সম্মতি দিয়োিছল তা অনিবার্য ও যুক্তিসঙ্গত কারণে আমরা প্রত্যাখান করে আলোচনার মাধ্যমে তৃতীয় কোনো উপযুক্ত স্থানে সভার অনুমতি দেয়ার যে অনুরোধ জানিয়েছি, তাতে তারা সায় দিতে গড়িমসি করেছে।
দলীয় কার্যালয়ের সামনে নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশি হামলা, গুলিবর্ষণ, কার্যালয়ে অভিযানসহ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও শুক্রবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতারের ঘটনাপ্রবাহের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তাদের মুক্তির দাবিও জানান খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
তিনি বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ৯টি বিভাগে জনসভা করেছি। সরকারের সব বাধা উপেক্ষা করে এসব জনসভায় জনতার ঢল নেমেছে। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশকে ঘিরে সরকারের এত ষড়যন্ত্র, গ্রেফতার-মামলার পরও ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশে জনতার ঢল নামবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
জ্বালানি তেলের মূল্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, দলীয় কর্মসূচি আসা নেতাকর্মীদের গুলি করে হত্যা, খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে গত ২২ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম থেকে বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসূচি শুরু হয়। আজ শনিবার ১০ ডিসেম্বর ঢাকার সমাবেশের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শেষ হবে।
নতুন কর্মসূচি আসছে : ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ থেকে আমরা আগামী দিনে এই সরকারের বিদায়ের জন্য কতগুলো চার্টার অব ডিমান্ড বা দফা ঘোষণা করব। যুগপৎ আন্দোলনের সূচনা হবে। আমরা আশা করছি, যুগপৎভাবে আমরা যে ১০ দফা দাবি প্রণয়ন করেছি প্রত্যেকটি দল নিজ নিজ অবস্থান থেকে তা ঘোষণা করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, এস এম ফজলুল হক, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, জহির উদ্দিন স্বপন, কায়সার কামাল, নাজিম উদ্দিন আলম, নিলোফার চৌধুরী মনি, অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম, মোশাররফ হোসেন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
১০ দফায় কী আছে : জানা গেছে, ১০ দফায় সংসদ বিলুপ্ত করে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ; ১৯৯৬ সালে সংবিধানে সংযোজিত ধারা ৫৮-খ, গ ও ঘ-এর আলোকে দলনিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন বা অন্তর্বর্তীকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন; বর্তমান কমিশন বিলুপ্ত করে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন; খালেদা জিয়াসহ সব বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী, সাংবাদিক ও আলেমদের সাজা বাতিল ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি নতুন মামলায় গ্রেফতার বন্ধ ও সভা-সমাবেশে বাধা সৃষ্টি না করা; ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ ও বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪সহ মৌলিক মানবাধিকার হরণকারী সব কালাকানুন বাতিল; বিদ্যুৎ, জ্বালানি, গ্যাস, পানিসহ জনসেবার সব খাতে দর বাড়ানোর গণবিরোধী সিদ্ধান্ত বাতিল; নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা; গত ১৫ বছরে বিদেশে অর্থ পাচার, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাত, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাত ও শেয়ারবাজারসহ রাষ্ট্রীয় সব ক্ষেত্রে সংঘটিত দুর্নীতি চিহ্নিত করার লক্ষ্যে কমিশন গঠন; গুমের শিকার সব নাগরিককে উদ্ধার, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের প্রতি ঘটনার দ্রুত বিচারসহ ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, উপাসনালয় ভাঙচুর ও সম্পত্তি দখলের বিচার এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন ও বিচার বিভাগে সরকারি হস্তক্ষেপ বন্ধ করে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেয়ার কথা রয়েছে।
গোলাপবাগ মাঠ পূর্ণ : সমাবেশের অনুমতি পাওয়ার পর থেকেই রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে দলে দলে আসতে শুরু করেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। সন্ধ্যা গড়াতেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠে মতিঝিল এলাকার এই মাঠটি। সেই সাথে সমাবেশস্থলে আসতে পেরে বেশ উৎফুল্লও দেখা গেছে নেতাকর্মীদের।
গতকাল সন্ধ্যার পর সরেজমিন মাঠটি ঘুরে দেখা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে দলে দলে মিছিল নিয়ে প্রবেশ করছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীদের রিকশাযোগে সমাবেশস্থলে আসতে দেখা যায়। আবার অনেকে হেঁটে হেঁটেও আসছেন সমাবেশস্থলে। এ সময় নানা স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে রাজধানীর এই মাঠ।
মাঠের প্রবেশ মুখে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের। এ ছাড়াও র‌্যাব-পুলিশের পাশাপাশি আনসার সদস্যরাও ওই এলাকায় টহলে রয়েছেন।
জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান গণতন্ত্র মঞ্চের
বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সরকারের দমনপীড়নের বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ। একই সাথে তারা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ নেতাকর্মীদের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না এই আহ্বান জানান। তোপখানা রোডে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হয়।
বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর দমনপীড়ন ও গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডির সভাপতি আসম আবদুর রব বলেন, একটা জিঘাংসার বিস্তার ঘটাচ্ছে সরকার। তার অর্থ একটা গৃহযুদ্ধ। সরকারকে বলছি, পাড়ায়-মহল্লায় পেটুয়া বাহিনী সরিয়ে নিন। এভাবে দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবেন না। প্রয়োজনে রক্ত দিয়ে, এ দেশের মানুষকে বাঁচাব।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে বলি, আপনি ভুল পথে চলছেন। এক ঢাকা শহরে ৩৩ হাজার পুলিশ ও আনসার বাহিনী এনেছেন। কালাচাঁদপুর থেকে শুরু করে মিরপুর কালশি পর্যন্ত প্রত্যেকটি স্কুলের মাঠে আনসার-পুলিশ অবস্থান নিয়েছে। আপনার ছাত্রলীগের গুন্ডারা হকারদের ধরে এনে লাঠি দিয়ে পথে পথে দাঁড় করাতে চাইছে। এভাবে দেশ চলতে পারে না। এই পথ সঠিক পথ না। আপনি দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেবেন না।
সংবাদ সম্মেলনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, গণঅধিকার পরিষদের রাশেদ খান, জেএসডির শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরো সংবাদ



premium cement
দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশেহারা : আমিনুল লিবিয়ায় নিয়ে সালথার যুবককে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ১ মনুষ্য চামড়ায় তৈরি বইয়ের মলাট সরানো হলো হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আওয়ামী লীগকে বর্জন করতে হবে : ডা: ইরান আমরা একটা পরাধীন জাতিতে পরিণত হয়েছি : মেজর হাফিজ তরুণীর লাশ উদ্ধারের পর প্রেমিকসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা ভিয়েনায় মুসলিম বিশ্বের রাষ্ট্রদূতদের ইফতারে ইসলামিক রিলিজিয়াস অথোরিটি আমন্ত্রিত এবার বাজারে এলো শাওমির তৈরি বৈদ্যুতিক গাড়ি সকল কাজের জন্য আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার অনুভূতি থাকতে হবে : মাওলানা হালিম বিএনপি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য রাজনীতি করে : ড. মঈন খান সাজেকে পাহাড়ি খাদে পড়ে মাহিন্দ্রচালক নিহত

সকল