১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`
রাজধানীতে ব্যাপক ধরপাকড়, তল্লাশি

সোহরাওয়ার্দীর বিকল্প প্রস্তাব বিবেচনা হতে পারে : ফখরুল

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর : নয়া দিগন্ত -

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে চলছে ব্যাপক ধরপাকড়। নেতাকর্মীদের বাসাবাড়িতে চলছে পুলিশের তল্লাশি অভিযান। চেকপোস্ট বসানো হয়েছে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বাসার সামনের রাস্তায়। দলটির নয়াপল্টন ও গুলশান কার্যালয় রাখা হয়েছে পুলিশের প্রহরায়। গতকাল সন্ধ্যার পর গুলশান কার্যালয়ের সামনে থেকে বিএনপির সিনিয়র নেতা আমান উল্লাহ আমান ও খায়রুল কবির খোকনের ব্যক্তিগত গাড়ি পুলিশ জব্দ করে। ঘণ্টাখানেক পরে গাড়ি দু’টি ছেড়ে দেয়া হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএনপি। এমন প্রেক্ষাপটে গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নয়াপল্টনেই সমাবেশ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। একই সাথে তিনি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিকল্প কোনো ভেনুর প্রস্তাব দেয়া হলে বিবেচনা করা হবে বলেও জানান।


বিএনপি দফতরের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, গত শনিবার রাতে যুবদল সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু ও সহসভাপতি নুরুল ইসলাম নয়নকে গ্রেফতার করে পুলিশ। রাজশাহীর সমাবেশ থেকে ঢাকায় ফেরার পথে গাবতলীর আমিনবাজার এলাকা থেকে তাদের ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করে। একই রাতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের বাসায় ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। এ সময় তার সহধর্মিণীর বড় ভাই আবদুর রহমান সোহেলকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার করা হয়েছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ধানমন্ডি থানার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের যুবদল নেতা জাকির, মিঠু ও টুটুল, নিউমার্কেট থানার ১৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসভাপতি আবুল মনসুর হাওলাদার, ৬৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা মো: শ্যামল ও রানা, কোতোয়ালি থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোস্তাক আহমেদ, সদস্য সচিব জামিল উদ্দিন পাপ্পু, কামরাঙ্গীর চর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জহিরুল হক ও জাহাঙ্গীর আলম, বংশাল থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা তারেক হোসেন রনি, ৩২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মো: আজম, ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম রাজু, চকবাজার থানা স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা নাঈম, কলাবাগান থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো: মুরাদ, জাহাঙ্গীর আলম, শাহীন হাওলাদার, লালবাগ থানা ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি ফরিদউদ্দিন রানা, সবুজবাগ থানা ৭৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি শহিদুর রহমান শহিদ, খিলগাঁও থানার ৭৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির প্রচার সম্পাদক ইব্রাহিম টিক্কা, শাহ আলম, ১০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ ফয়জুর রহমান ফজু, শ্যামপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা তমিজ উদ্দিন রাসেল, যাত্রাবাড়ী থানা-বিএনপি নেতা সাখাওয়াত হোসেন মামুন, ডেমরা থানা-ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মো: হাজী দুলাল, হাজারীবাগ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা শিপন মৃধা ও মিলন, শাহজাহানপুর থানা শ্রমিক দলনেতা মো: রুবেল, মো: নুরুল হক নুরুল ও আবু বক্করকে।


পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার হয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের কাফরুল থানার ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা বজলুর রশিদ বাবলু, পল্লবী থানার বিএনপি নেতা সামসুল ইসলাম সমু, ১৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা নাদিরুজ্জামান টিপু, ক্যান্টনমেন্ট থানার বিএনপি নেতা মো: সালাহউদ্দিন, উত্তর খান থানার বিএনপি নেতা মো: হাসান খান, রামপুরা থানার ৯৮ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম শাহীন, বাড্ডা থানার ছাত্রদল নেতা আনিসুর রহমান সীমান্ত, মোহাম্মদপুর থানার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সহসভাপতি মো: লোকমান হোসেন জুয়েল, তেজগাঁও থানা ২৫ ওয়ার্ড বিএনপি দফতর সম্পাদক মাওলানা মো: আশরাফ ও ২৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মো: আকরাম, শ্রমিক দলের ১৬ নম্বর ওয়ার্ড নেতা জসিম বেপারি, ৮ নম্বর ওয়ার্ড নেতা মো: আলম, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড নেতা মো: আলমাস উদ্দিনসহ আরো সাতজন। এ দিকে শনিবার রাতে ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাকের বাসভবনে ডিবি পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি।
‘সোহরাওয়ার্দীর বিকল্প প্রস্তাব দিলে বিবেচনা’ : সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিকল্প প্রস্তাব দিলে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব। গতকাল দুপুর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি, সবার উচিত এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা, যাতে দেশে গণতন্ত্রটা থাকে। সবচেয়ে বেশি দায়িত্বটা সরকারের। যেকোনো স্থানে আমার সমাবেশ করার অধিকার আছে- এটি আমার গণতান্ত্রিক অধিকার, এটি আমার সাংবিধানিক অধিকার। সেখানে আগ বাড়িয়ে যে এখানে নাশকতা হবে, অমুক হবে, তমুক হবে বলার অর্থ হচ্ছে আমার সাংবিধানিক অধিকারকে আপনি কেড়ে নিচ্ছেন। এটি প্রশ্নই উঠতে পারে না। তিনি বলেন, আমরা ঢাকায় ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করব। আবারো রিপিট করছি, সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবেই এই সমাবেশ হবে।


কোথায় হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেটা (নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে) তো আপনারা আগেই জানেন। আমরা তো বলেছি এটি।
নয়াপল্টনে তো অনুমতি দেয়নি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আপনাদেরকে অনুমতি দিয়েছে- এরকম প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটি তো আপনি জানতে পারবেন কখন কী করছি না করছি। আগে জিজ্ঞাসা করছেন কেনো? আমরা তো বলেছি। আপনারা প্রত্যাহার করেন আপনাদের আদেশ (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
বিকল্প প্রস্তাব দিলে কী করবেন?- এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মির্জা আব্বাস ভাই শনিবার প্রেস ব্রিফিং করেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ঠিক আছে বিকল্প কী আছে আপনারা বলেন। সেটা (বিকল্প প্রস্তাব) দিলে আমরা বিবেচনা করব আলোচনাসাপেক্ষে, চিন্তা করে দেখব। বিভাগীয় সমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাস এ সময় বলেন, বিকল্প প্রস্তাব যদি গ্রহণযোগ্য হয় সোহরাওয়ার্দী ছাড়া, আমরা চিন্তা করে দেখব এটি। তবে সোহরাওয়ার্দী আর পল্টন এক না।
গত সপ্তাহে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ২৬ শর্তে বিএনপির সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয় যে, তারা নয়াপল্টনের জন্য আবেদন করেছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা সমাবেশ করবে না।


গত ৯টি বিভাগীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ হয়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ৯টা সমাবেশে কোথাও কোনো অঘটন হয়নি। লাখ লাখ মানুষের সমাবেশে ছিল সব। আমরা এ কথা খুব পরিষ্কার করে বলতে পারি, ঢাকাতে যে সমাবেশ হবে সেই সমাবেশ শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে। এখানে কেউ কোনো রকমের কোনো নাশকতার সৃষ্টি করলে সেটা সরকার করবে। তার দায়-দায়িত্ব সম্পূর্ণ সরকারকেই করতে হবে। তিনি বলেন, পুলিশের আইজি সুন্দর কথা বলেছেন। আমি তাকে ধন্যবাদ দেই। তিনি বলেছেন, ১০ ডিসেম্বরের গণসমাবেশকে ঘিরে নাশকতার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই। তা হলে কেন এসব মামলা দেন, এগুলো কেন করছেন।
খালেদা জিয়ার বাসার সামনে তল্লাশি চৌকি প্রত্যাহারের দাবি : গুলশানে খালেদা জিয়ার ‘ফিরোজা’র বাসায় সামনে পুলিশের বসানো তল্লাশি চৌকি প্রত্যাহারের দাবি জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, গণতন্ত্রের মাতা সর্বাধিক জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাসার সামনে সেই বালুর ট্রাকের কায়দায় চেক পোস্ট ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ অবরোধ করে রেখেছে। এটি দেশনেত্রীর ওপর নিপীড়নের আরেকটা নতুন মাত্রা। আওয়ামী সরকারের এহেন আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমি এই মুহূর্তে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাড়ির সামনে থেকে চেক পোস্ট ও ব্যারিকেড তুলে নেয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি। ফখরুল বলেন, একজন জনপ্রিয় নেত্রীকে মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি রায়ে কারারুদ্ধ রেখে চিকিৎসার সব পথ রুদ্ধ করে প্রতিনিয়ত প্রাণনাশের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী সরকার। তার বাসভবন অবরোধ করে এবং তাকে জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়ে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে, তাকে মানসিক চাপে রাখা হচ্ছে। গত শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গুলশানেরে ৭৯ নম্বর সড়কের ১ নম্বর হোল্ডিংয়ে ‘ফিরোজা’ নামের বাসার সামনে চেকপোস্ট বসানো হয়।


নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, আবদুস সালাম আজাদ, মীর সরাফত আলী সপু, আমিনুল হক, আবদুল বারী ড্যানী, আমিরুজ্জামান শিমুল, আকম মোজাম্মেল, আমিনুল ইসলাম, ওমর ফারুক শাফিন, এস এম জাহাঙ্গীর, হায়দার আলী লেলিন, অঙ্গসংগঠনের উলামা দলের শাহ নেছারুল হক, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, জাসাসের সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির ছাত্র দলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ নেতা উপস্থিত ছিলেন।
এ দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের বিভাগীয় সমাবেশ প্রস্তুতি কমিটি ও উপকমিটি দিনরাত কাজ করছে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে কর্মিসভা, লিফলেট বিতরণের কাজও চলছে সমানভাবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নেতাকর্মীদের ভিড় বাড়ছে। বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা ওয়ার্ড নেতাদের ঢেকে সভা করছে এই বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে।
গতরাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য সায়রুল কবির খান জানান, গুলশান কার্যালয়ে সাদা পোশাকধারী পুলিশের তৎপরতা বেড়েছে। বেগম জিয়ার বাসার সামনের চেকপোস্টেও রয়েছে কড়াকড়ি।


ডিএমপি কমিশনারের সাথে বৈঠক : এ দিকে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণসমাবেশের বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সাথে গতকাল বিকেলে বৈঠকে করেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। বিকেল সোয়া ৪টায় মিন্টো রোডে ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে বিএনপির প্রতিনিধিদল যান। প্রতিনিধি দলে ছিলেন- চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, যুগ্ম সচিব মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ ও সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু।
বৈঠক প্রসঙ্গে আবদুস সালাম আজাদ নয়া দিগন্তকে জানান, আমরা সোহরাওয়ার্দীতে সমাবেশ করব না, এটা পুলিশ কমিশনারকে জানিয়েছি। কারণ ওই স্থান নিরাপদ নয়। বিকল্প ভেনু দেয়া হলে বিবেচনা করা হতে পারে, এটাও জানানো হয়েছে। আজ সোমবারও তারা আবারো ডিএমপিতে যাবেন বলে জানান আবদুস সালাম।

 


আরো সংবাদ



premium cement
মসজিদের ভেতর থেকে খাদেমের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার মোরেলগঞ্জে সৎভাইকে কুপিয়ে হত্যা দুবাই পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কারণ কি কৃত্রিম বৃষ্টি ঝরানো? এ দেশের ঘরে ঘরে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতে হবে : ডাঃ শফিকুর রহমান পিছিয়েছে ডি মারিয়ার বাংলাদেশে আসার সময় ইরানে হামলা : ইস্ফাহান কেন টার্গেট? মাত্র ২ বলে শেষ পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড প্রথম টি-টোয়েন্টি জেলে কেজরিওয়ালকে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ দলের ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা তোকে যদি এরপর হলে দেখি তাহলে খবর আছে, হুমকি ছাত্রলীগ নেতার বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা করা হয়নি : প্রধানমন্ত্রী

সকল