২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`
বিশ্ব খাদ্যদিবস আজ

উৎপাদন বাড়লেও নিশ্চিত হয়নি খাদ্যনিরাপত্তা

- ছবি : সংগৃহীত

স্বাধীনতার ৫০ বছর পার করছে বাংলাদেশ। চালসহ দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়লেও স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন হয়নি এখনো। বাংলাদেশের প্রধান শস্য ধান। চাল উৎপাদনে বিশে^ তৃতীয় অবস্থান, সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, চাষ করা মাছ উৎপাদনে দ্বিতীয়, আম উৎপাদনে সপ্তম, আলু উৎপাদনে অষ্টম, পেঁয়াজ উৎপাদনেও বাংলাদেশ বিশে^র তৃতীয় অবস্থানে। প্রায় প্রতিটি খাদ্যপণ্যের উৎপাদন বেড়েছে। কিন্তু স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন হয়নি এখনো। ঘাটতি রয়েছে খাদ্যনিরাপত্তার। এই অবস্থায় বিশে^র অন্যান্য দেশের মতো আজ শনিবার বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে বিশ^ খাদ্যদিবস। ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ-ভালো উৎপাদনে ভালো পুষ্টি, আর ভালো পরিবেশেই উন্নত জীবন’- এই প্রতিপাদ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্যোগে পালিত হচ্ছে দিনটি। এ উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দিবসটি উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার কৃষি মন্ত্রণালয় এবং জাতিসঙ্ঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সিনিয়র সচিব মো: মেসবাহুল ইসলাম ও এফএওর বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি. সিম্পসনসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনেও প্রশ্ন ছিল, এত কিছু অর্জনে পরও দেশের চালসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার অস্থিতিশীল কেন? বাংলাদেশ কবে নাগাদ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, এটা নিয়েও প্রশ্ন ছিল সাংবাদিকদের। এর জবাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো: মেসবাহুল ইসলাম বলেছেন, খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অনেক বিষয়ে কাজ এগিয়ে চলছে। আর কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বরাবরই পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে তথ্যগত গলদের কথাই বললেন।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) পরিসংখ্যান বলছে, দেশে প্রতি বছর গড়ে ৬৭ লাখ টন চাল নষ্ট হয়। এ ক্ষতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা গেলে বছরে প্রায় ৫০ লাখ টন বাড়তি চাল পাওয়া সম্ভব। অন্য দিকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে এ পর্যন্ত বার্ষিক সর্বোচ্চ চাল আমদানির পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৯ লাখ টন। এ বছরও প্রায় ৩০ লাখ টন চাল আমদানি করছে সরকার। এর মধ্যে আগে এসেছে ১৩ লাখ টন। নতুন করে ১৭ লাখ টন চাল আমদানি প্রক্রিয়াধীন। সে অনুযায়ী উৎপাদিত ধান-চাল নষ্ট হওয়ার মাত্রা কমিয়ে আনা সম্ভব হলে প্রকৃতপক্ষেই চালে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করত দেশ।

জাতিসঙ্ঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মতে, যেকোনো রাষ্ট্রের নাগরিকদের খাদ্যনিরাপত্তায় সরকারিভাবে কমপক্ষে ৬০ দিনের খাদ্য মজুদ রাখা প্রয়োজন। আমাদের মোট জনগোষ্ঠীর একদিনের খাদ্যচাহিদা প্রায় ৪৬ হাজার টন। সে হিসেবে ৬০ দিনের জন্য খাদ্যমজুদ রাখার কথা ২৭ লাখ টন। সেখানে সরকারের কাছে খাদ্যমজুদ রয়েছে ১৮ লাখ ১৪ হাজার টন, যা সাম্প্রতিক সময়ের রেকর্ড পরিমাণ মজুদ। তবে বাংলাদেশের মানুষের ঘরে, মিল ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় খাদ্যপণ্য যথেষ্ট মজুদ রয়েছে বলে মনে করে সরকার। পৃথিবীর অনেক দেশেই এমন ব্যবস্থা নেই।

গতকাল সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনাকালে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী কৃষি মন্ত্রণালয় সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। ফলে করোনাকালেও দেশে খাদ্য উৎপাদনের ধারা অব্যাহত রয়েছে ও তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে রেকর্ড বোরো উৎপাদন হয়েছে দুই কোটি টনেরও বেশি, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। গত বছরের তুলনায় এ বছর সকল ফসলের উৎপাদনই বেড়েছে। মোট চালের উৎপাদন হয়েছে ৩ কোটি ৮৬ লাখ টন, গম ১২ লাখ টন, ভুট্টা প্রায় ৫৭ লাখ টন, আলু এক কোটি ৬ লাখ টন, শাকসবজি ১ কোটি ৯৭ লাখ টন, তেল ফসল ১২ লাখ টন ও ডাল ফসল ৯ লাখ টন। পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এক বছরেই কৃষি মন্ত্রণালয় সাত লাখ টন উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে। এ বছর ৩৩ লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে।

ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরতে কৃষি মন্ত্রণালয় বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আজ শনিবার দিবসের প্রথমভাগে সকালে ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে প্রতিপাদ্যের ওপর একটি আন্তর্জাতিক সেমিনার এবং বিকেলে কারিগরি সেশন অনুষ্ঠিত হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ স্মরণীয় করে রাখার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। তার অংশ হিসেবে এ সেমিনারে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে ১০০ বছরের কৃষি উন্নয়ন’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন এবং বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত ‘বঙ্গবন্ধু ধান ১০০’ অবমুক্ত করবেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী ‘বঙ্গবন্ধু ধান ১০০ দিয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি উন্মোচন করবেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার সবার জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্যের নিশ্চিত করতে সচেষ্ট রয়েছে। সে জন্য, একটি টেকসই খাদ্যব্যবস্থা উন্নয়নে ‘জাতীয় কৃষিনীতি ২০১৮’, জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণ নীতি ২০২০’ ‘জাতীয় কৃষি যান্ত্রিকীকরণ নীতি ২০২০’ ‘বাংলাদেশ উত্তম কৃষি চর্চা নীতিমালা ২০২০’ এবং ‘জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নীতি ২০২০’ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ সব নীতির লক্ষ্য হলো খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন।

খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশে প্রতি বছর ২৪ লাখ মানুষ বাড়ছে। বিশে^র বহু দেশে এ পরিমাণ মানুষই নেই। তারপর কৃষিজমি কমছে। এর মধ্যেও আমরা উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। তবে সব খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসেনি। আমরা দৈনিক ৩৮০ গ্রাম চাল খাই। এত চাল (ভাত) খাওয়ার তো দরকার নাই। আরো তো অনেক খাদ্য রয়েছে। সেগুলোও খাওয়ার অভ্যাস গড়তে হবে। আবার বিবিএস ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যগত তারতম্যের কথা জানান কৃষিমন্ত্রী। বলেন, এবারের পরিসংখ্যান শতভাগ সঠিক করতে বিবিএসকে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে সময় বেশি যাক, কিন্তু সঠিক পরিসংখ্যান আশা করছি আমরা।

চালের দাম বাড়া প্রসঙ্গে ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের উৎপাদিত চাল বহু ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে। মানুষ চাল গরু ছাগলকে খাওয়াচ্ছে। মৎস্য, পোলট্রি, হাঁসের খামারে ধান-চাল ও বাই প্রোডাক্ট ব্যবহার হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে কত চাল নন-হিউম্যান কনজাম্পশনে যাচ্ছে তার হিসাব নেই। সবজিসহ বাজারে অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে বাজারব্যবস্থাপনাকে দায়ী করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, এই সময় আমি দেখেছি, যেখানে ফুলকপি হচ্ছে সেখানে বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। সেটা ঢাকায় এসে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। রাস্তায় চাঁদা নেয়া হচ্ছে। বাজারে সিন্ডিকেট। হাত ঘুরে ঘুরে দাম বাড়ছে। কারণ দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনা। এ নিয়ে কাজ করতে হবে সংশ্লিষ্টদের।

দেশে চালের দাম কিছুটা বেশি হলেও মানুষ অস্বস্তিতে নেই উল্লখ করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, চালের দাম বেশি হলেও কেউ না খেয়ে নেই। বছরের এই সময়টায় আগে দুর্ভিক্ষ হতো। আজ কোনো মানুষ না খেয়ে নেই। বেশি দামে কিনতে হলেও আয় বাড়ায় তাদের কোনো অস্বস্তিও নেই। চালের দাম প্রসঙ্গে আরো বলেন, আগে চালের দাম কম ছিল। কিন্তু তখন একদিনের ইনকাম দিয়ে গরিব মানুষ তিন-চার কেজি চাল কিনতে পারত না। এখন একদিনের টাকায় ১০ থেকে ১২ কেজি চাল কিনছে তারা।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী
বাসস জানায়, রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর পথ ধরেই গ্রামীণ ও কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত, সুখী ও সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
আজ ১৬ অক্টোবর ‘বিশ্ব খাদ্যদিবস-২০২১’ উপলক্ষে গতকাল এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতি বছরের মতো এ বছরও বাংলাদেশে ‘বিশ্ব খাদ্যদিবস-২০২১’ উদযাপনের উদ্যোগকে রাষ্ট্রপতি স্বাগত জানান। বিশ্ব খাদ্যদিবসের এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ। ভালো উৎপাদনে ভালো পুষ্টি আর ভালো পরিবেশেই উন্নত জীবন’ যথার্থ হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ছোট ভূখণ্ডের বিপুল জনসংখ্যার এই দেশে খাদ্যচাহিদা মেটানোর জন্য কৃষি জমির ওপর চাপ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যাণে খাদ্য উৎপাদন জনসংখ্যার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়লেও উৎপাদন পরবর্তী সংগ্রহ ও পরিবহনকালীন অপচয়ের কারণে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ খাদ্যশস্য নষ্ট হচ্ছে।
ভবিষ্যতে মানুষের জন্য নিরাপদ, পুষ্টিকর খাদ্যের জোগান নিশ্চিত করতে অপচয় কমিয়ে সুষম পুষ্টিকর খাবারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এ ছাড়া শস্যের বহুমুখীকরণ ও ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার, কৃষি আধুনিকীকরণ, প্রতিকূলতাসহিষ্ণু নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন এবং লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও ব্যবহারে সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিরলস প্রয়াস অব্যাহত রাখবে বলে রাষ্ট্রপতি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

তিনি বিশ্ব খাদ্য দিবসের সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সরকারের গৃহীত কৃষিবান্ধব নীতি ও কার্যক্রমে দানাদার খাদ্য, মাছ, গোশত ও ডিম উৎপাদনে বাংলাদেশ আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং দুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে।’

‘বিশ্ব খাদ্যদিবস-২০২১’ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বে পাট ও কাঁঠাল উৎপাদনে দ্বিতীয়, ধান ও সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, আম ও আলু উৎপাদনে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে তৃতীয় এবং বদ্ধ জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। বর্তমানে আমাদের মোট খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়ে ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৪৩ হাজার মেট্রিক টন হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারো জাতিসঙ্ঘের অন্যান্য সদস্য দেশের মতো কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ ১৬ অক্টোবর ‘বিশ্ব খাদ্যদিবস’ পালন করতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
প্রধানমন্ত্রী ‘বিশ্ব খাদ্যদিবস-২০২১’ উপলক্ষে গৃহীত সব কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।


আরো সংবাদ



premium cement
‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ সংবিধান বিরোধী নয় ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মিজানুরের ইন্তেকাল থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সাথে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ গ্যাস বিতরণে সিস্টেম লস ২২ শতাংশ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশে নেমে এসেছে : নসরুল হামিদ গণকবরে প্রিয়জনদের খোঁজ কক্সবাজারে ভুল চিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যু, স্বজনদের হাসপাতাল ঘেরাও বঙ্গোপসাগরে ১২ নাবিকসহ কার্গো জাহাজডুবি ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশকে ‘নেট সিকিউরিটি প্রোভাইডার’ হিসেবে দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র রাজশাহীতে তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি রাজশাহীতে টানা তাপদাহ থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা শরীয়তপুরে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ জামায়াতের

সকল