২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে না দেয়ায় বিভিন্ন সংগঠনের ক্ষোভ

-

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি না দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিভিন্ন সংগঠন। পৃথক বিবৃতিতে নেতারা বলেন, মানবতার দিক দিয়ে হলেও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জামিন দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দেয়া উচিত।
জামায়াত: সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের লক্ষ্যে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি প্রদানের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা: শফিকুর রহমান। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা জেনে উদ্বিগ্ন। যেকোনো নাগরিকের চিকিৎসা নিশ্চিত করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। সরকারের যদি মানবিক বিবেচনাবোধ থাকে তাহলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বয়স ও নানা জটিল রোগের কথা বিবেচনা করে তাকে বিদেশে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ দেয়া উচিত। মহান রবের কাছে দোয়া করি তিনি যেন তাকে সুস্থতার পূর্ণ নিয়ামত দান করেন।’
এলডিপি : লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এলডিপির প্রেসিডেন্ট ডক্টর অলি আহমদ বীর বিক্রম ও মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ এক বিবৃতিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে নেতৃদ্বয় বলেন, এ সরকার তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ব্যাপারে মানবিকতা দেখায়নি। এ সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে সরকারের অমানবিকতার চিত্র ফুটে উঠেছে। মানবতার দিক দিয়ে হলেও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জামিন দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দেয়া উচিত। এলডিপির এ দুই শীর্ষ নেতা বলেন, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা না দিয়ে তার ওপর সরকার অন্যায়-অবিচার করেছে। তাকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, যে আইনি ব্যাখ্যায় বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেয়া হলো না, তা সঠিক নয়। কারণ, ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ৪০১ ধারায় সরকারকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিষয়ে শর্তহীন কিংবা শর্তযুক্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার। ৪০১ (১) এবং ৪০১(৪ক) ধারায় বলা আছে, আদালত যদি বিদেশ যেতে নিষেধ করে কোনো আদেশও দেয় তারপরও সরকার বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে পারে।
জাতীয় পার্টি: গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর)। গতকাল এক বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী মোস্তাফা জামাল হায়দার এবং ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন বলেন, বেগম খালেদা জিয়া একজন ৭৬ বছরের বয়স্ক নারী। সম্প্রতি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। এছাড়া আরো বেশ কিছু জটিল রোগাক্রান্ত খালেদা জিয়া করোনায় আক্রান্ত হলে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা বেশ সঙ্কটাপন্ন। বর্তমান সরকার দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। তারা তাকে বিদেশে উন্নত ও সুচিকিৎসার সুযোগ দিচ্ছে না। অথচ মানবতার কাছে আইন কোনো বিষয় নয়। আমরা সরকারের এহেন অগণতান্ত্রিক ও বেআইনি সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
নাগরিক ঐক্য : নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না এক বিবৃতিতে বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতা এবং তার চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার বিষয় নিয়ে গত কয়েক দিনে সরকারের পক্ষ থেকে যা করা হয়েছে তাতে আমি বিস্মিত এবং উদ্বিগ্ন। সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে যে আইনি বাধার কথা আইন মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, তার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিদেশে চিকিৎসার নজির এ দেশে রয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবার পরও জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রবকে ১৯৭৯ সালে উন্নত চিকিৎসার জন্য জার্মানিতে পাঠানো হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে মানবিক বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছিল সবার আগে। বেগম জিয়ার ক্ষেত্রেও তেমনটি আমি আশা করেছিলাম। বিএনপির নেতাদের কাছ থেকে যতটুকু জানতে পেরেছি, বেগম জিয়ার ফুসফুস এবং পেটে পানি এসেছে যা ৭৬ বছর বয়সী একজন মানুষের জন্য খুবই মারাত্মক। এ মুহূর্তে ওনার সার্বক্ষণিক উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। আমাদের দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার যে নাজুক অবস্থা তাতে দেশে থেকে ওনার সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে মানবিক দিক বিবেচনায় সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী এবং একজন বীর উত্তমের স্ত্রী হিসেবে বেগম জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা সরকারের দায়িত্ব। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও সরকার তাদের প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বের হতে পারল না।
লেবার পার্টি: অসুস্থ খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসা প্রশ্নে সরকারের নেতিবাচক সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা: মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ও মহাসচিব লায়ন ফারুক রহমান গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত অমানবিক ও ধৃষ্টতাপূর্ণ। স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশে আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও সুশাসন না থাকায় দেশ আজ মাফিয়া রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। সরকার মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দিয়ে হয়রানি করতেই আদালতকে ব্যবহার করে বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়েছে। বিনা চিকিৎসায় বছরের পর বছর কারান্তরীণ থাকায় বেগম জিয়া এখন গুরুতর অসুস্থ। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বেগম জিয়ার চিকিৎসক টিম বিদেশে নেয়ার সুপারিশ করলেও সরকার চিকিৎসা প্রাপ্তিতে বাধা সৃষ্টি করেছে। জরুরি সরকারের আমলে ২০০৮ সালে শেখ হাসিনা ৮ সপ্তাহের মুক্তিতে বিদেশ গিয়েছিলেন। তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলও প্যারোলে মুক্তিতে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন। তাই বেগম জিয়ার ক্ষেত্রে আইন মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত প্রতিহিংসামূলক ও উন্নত চিকিৎসা বঞ্চিত রেখে মৌলিক অধিকার হরণের শামিল।
ইসলামী ঐক্যজোট: ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রকিব এক বিবৃতিতে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার আবেদন নাকোচ করা উচিত হয়নি। তার বিদেশ যাওয়ার আবেদন মানবিক কারণে পুনঃবিবেচনা করা উচিত এবং ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ৪০১ ধারার বিধান মতে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট আদালতের মতামতক্রমে দেশের সরকারপ্রধান যেকোনো সময় যেকোনো আসামিকে মানবিক কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠাতে পারেন। এতে আইনের কোনো বাধা নেই। দেশের জনপ্রিয় বয়োবৃদ্ধ নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য কালবিলম্ব না করে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি প্রদান করার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে সরকার ভয় পায়Ñ জহির উদ্দিন স্বপন : খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি না দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক এমপি জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো এই সরকার কতটা অমানবিক। গোটা রাষ্ট্র ও সংবিধানকে তারা দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে তারা ভয় পায়।
এলডিপি (অপর অংশ) : খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি না দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ২০ দলীয় জোট শরিক লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি- (এলডিপি অপর অংশ) সভাপতি আবদুল করিম আব্বাসী ও মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো এই সরকার কতটা অমানবিক। গোটা রাষ্ট্র ও সংবিধানকে তারা দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তাকে তারা ভয় পায়।
জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন : বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ না দেয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। জেডআরএফের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা:ঢ় ফরহাদ হালিম ডোনার বলেন, বর্তমান সরকার বেগম খালেদা জিয়ার জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। তারা তাকে বিদেশে উন্নত ও সুচিকিৎসার সুযোগ দিচ্ছে না। অথচ মানবতার কাছে আইন কোনো বিষয় নয়। আমরা সরকারের এহেন অগণতান্ত্রিক ও বেআইনি সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
কল্যাণ পার্টি : বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব:) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক এক বিবৃতিতে বলেন, তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য সরকার অনুমতি না দেয়ায় আমরা উদ্বেগ জানাচ্ছি। সরকারের এ সিদ্ধান্তটি অবশ্যই অমানবিক ও নিবর্তনমূলক। আমরা এ সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার জন্য মানবিক আহবান জানাচ্ছি। কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসা ও আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার রাজনৈতিক গুরুত্বও অপরিসীম। তিনি আরো বলেন, আদালতের মাধ্যমে জামিনবঞ্চিত বেগম জিয়াকে নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করে জেলের বাইরে নিজ বাড়িতে থেকে চিকিৎসার সুযোগ দিয়েছে সরকার, এর জন্য সরকার অবশ্যই ধন্যবাদ প্রাপ্য। একই পদ্ধতিতে সরকার বেগম জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে পারতেন বা এখনো পারেন। আমরা সেই আবেদনই করছি।
গণসংহতি আন্দোলন : খালেদা জিয়ার চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসায় বাধা অপসারণ করে তাকে জামিনে মুক্তি দিয়ে শারীরিক সুস্থতার শর্ত তৈরি করার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। এক যুক্ত বিবৃতিতে গণসংহতি আন্দোলনের শীর্ষ এ দুই নেতা বলেন, সম্প্রতি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বিষয়ে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। খালেদা জিয়া অনেক দিন ধরেই নানা ধরনের শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। সম্প্রতি কোভিড আক্রান্ত হওয়ায় একে আরো জটিল করেছে। দীর্ঘদিন ধরে কারাবাস ও গৃহবন্দিত্বের মানসিক চাপ এর সাথে যুক্ত আছে। এ পরিস্থিতিতে তার পরিবারের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী চিকিৎসা এমনকি বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা পাওয়া একটা মানবিক অধিকার। এ অধিকারে রাজনৈতিক বাধা তৈরি করা ভীষণ অন্যায় কাজ। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বাংলাদেশে এর আগেও এ সরকারের আমলেই আইনি প্রক্রিয়াতে শাস্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তির জামিনের বহু উদাহরণ আছে। আমরা খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের প্রশ্নটিকেই মানবিক কারণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে তাকে জামিনে মুক্ত করা এবং তার পরিবার ও চিকিৎসকদের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।

 


আরো সংবাদ



premium cement
গণকবরে প্রিয়জনদের খোঁজ কক্সবাজারে ভুল চিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যু, স্বজনদের হাসপাতাল ঘেরাও বঙ্গোপসাগরে ১২ নাবিকসহ কার্গো জাহাজডুবি ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশকে ‘নেট সিকিউরিটি প্রোভাইডার’ হিসেবে দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র রাজশাহীতে তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি রাজশাহীতে টানা তাপদাহ থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা শরীয়তপুরে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ জামায়াতের এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী নয় : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী নজিরবিহীন দুর্নীতির মহারাজার আত্মকথা ফতুল্লায় ১০ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে নির্মাণকাজ বন্ধ, মারধরে আহত ২, মামলা পার্বত্যাঞ্চলে সেনাবাহিনী: সাম্প্রতিক ভাবনা

সকল