১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ভ্যাকসিন সমবণ্টনে যুগান্তকারী চুক্তি

-

করোনাভাইরাসের নতুন কোনো টিকা পাওয়া গেলে তা বিশ্বব্যাপী দ্রুত ও সমভাবে বিতরণ করতে একটি উল্লেখযোগ্য চুক্তিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্বকারী ১৫৬টি দেশ। চুক্তিতে সম্মত দেশগুলোর ৩ শতাংশ জনসংখ্যাকে এ টিকা দেয়া হবে। এর আতওতায় স্বাস্থ্য খাত সেবা, সম্মুখ সারিতে কাজ করা স্বাস্থ্যকর্মী ও সমাজকর্মীদের প্রাধান্য দেয়া হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে গ্লোবাল অ্যাকসেস ফ্যাসিলিটি (কোভ্যাক্স ) প্রকল্পের মাধ্যমে টিকা বরাদ্দের পরিকল্পনা করেছে। উদ্যোগটির সাথে রয়েছে কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশন (সিইপিআই) ও দাতব্য সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই)। উচ্চ আয়ের ৬৪টি দেশ ইতোমধ্যে কোভ্যাক্সে যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫টি দেশ ও ইউরোপিয়ান কমিশনের পক্ষ থেকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। দরিদ্র দেশগুলোয় করোনার টিকা সাহায্য হিসেবে ৪০ কোটি ইউরো বা ৮ কোটি ৮০ লাখ ডোজ টিকার সমান অবদান রাখবে ইউরোপিয়ান কমিশন। সামনে আরো ৩৮টি দেশ এই দলে যুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই প্রকল্পের আওতায় ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে ২০০ কোটি ডোজ নিরাপদ, কার্যকর টিকা সরবরাহ করার উদ্যোগ নিয়েছে। সরকার, টিকা নির্মাতারা, সংস্থা এবং ব্যক্তিপর্যায়ে এখন পর্যন্ত টিকা গবেষণা এবং উন্নয়নের জন্য ১৪০ কোটি মার্কিন ডলার দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছেন। চুক্তিবদ্ধ দেশগুলোতে প্রথমে ৩ শতাংশ টিকা বরাদ্দ করা হলেও পরে প্রতিটি দেশের দুর্বল জনসংখ্যার কথা চিন্তা তা ২০ শতাংশে উন্নীত করা হবে।
খবর সিনহুয়া, ওয়াশিংটন পোস্ট, দ্য গার্ডিয়ান, রয়টার্স, ডন, বিবিসি, এনডিটিভি, এশিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক, নিউজ এইটটিন, বোস্টন হেরাল্ড, ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল, ওয়ার্ল্ডোমিটারস ও এএফপির।
কোভ্যাক্সে ঝুঁকিতে থাকাদের অগ্রাধিকার : গত সোমবার জেনেভায় এক ব্রিফিংয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, কোভ্যাক্স বিশ্বের বৃহত্তম এবং কোভিডের টিকাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ পোর্টফোলিও উপস্থাপন করেছে। এর মাধ্যমে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। কোভ্যাক্স সুবিধা কোনো দাতব্য বিষয় নয়, এটি প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ আগ্রহের বিষয়। আমরা হয় একসাথে বাঁচব বা একসাথে মরব। জিএভিআইয়ের প্রধান নির্বাহী সেথ বার্কলে বলেন, ‘প্রতিটি মহাদেশের দেশগুলো একত্রে কাজ করতে সম্মত হয়েছে। কোভ্যাক্স সুবিধার জন্য যে প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে, তাতে নিরাপদ ও কার্যকর টিকা পাওয়া গেলে করোনা মহামারী শেষ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।’ সিপির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা: রিচার্ড হ্যাচেট বলেছেন, এই মহামারী মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় একত্রিত হয়ে জনস্বাস্থ্যের ইতিহাসের এক যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত রেখেছে।
যুক্তরাজ্যে দিনে ৫০ হাজার সংক্রমণের আশঙ্কা : করোনাভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় ধাক্কা সামলাতে দেশে সীমিত আকারে লকডাউন জারি করেছে যুক্তরাজ্য সরকার। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে দেশের সব মদের দোকান, বার ও রেস্টুরেন্টুসহ অন্যান্য অতিথিশালা ও গল্প-গুজবের স্থানগুলো অবশ্যই রাত ১০টার মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই খাতটি কেবলমাত্র টেবিল পরিষেবার আইন দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকবে। মঙ্গলবার এক ঘোষণায় প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এই পদক্ষেপের কথা জানিয়েছেন। বরিস জনসন আশা করেন, লোকজন সামাজিক দূরত্বের নির্দেশনা অনুসরণ মেনে মুখে নিয়মিত মাস্ক পরবে এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে পরিচ্ছন্ন থাকবে। আর্থিক ক্ষতি না হলে বিভিন্ন সেক্টরে কর্মজীবীদের বাড়ি থেকে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। যুক্তরাজ্যে করোনার ভয়াবহ প্রাদুর্ভাবের শঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাজ্যে সরকারের প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা স্যার প্যাট্রিক ভ্যালান্স সতর্ক করে বলেছেন যে, পূর্বপ্রস্তুতি ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা না গেলে অক্টোবরের মাঝামাঝি নাগাদ দৈনিক ৫০ হাজার করে সংক্রমিত হতে পারে এবং নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত প্রতিদিনই ২০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গত এক সপ্তাহে প্রায় প্রত্যেকদিন ব্রিটেনে ৬ হাজারের বেশি মানুষ নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ ছাড়া হাসপাতালে রোগী ভর্তির পরিমাণ প্রত্যেক ৮ দিনে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
আক্রান্ত ৩ কোটি ১৪ লাখ ছাড়াল : দুনিয়াজুড়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা তিন কোটি ১৪ লাখ ছাড়িয়েছে। করোনাভাইরাস বৈশ্বিক মহামারীতে এ পর্যন্ত বিশ্বের ২১৫টি দেশ ও অঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা তিন কোটি ১৪ লাখ ৮০ হাজার ৫১৭। এর মধ্যে ৯ লাখ ৬৯ হাজার ২৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ইতোমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছে দুই কোটি ৩১ লাখ ৯ হাজার ৫৯২ জন। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭০ লাখ ৪৬ হাজার ২১৬। মৃত্যু হয়েছে দুই লাখ চার হাজার ৫০৬ জনের। আক্রান্তের হিসাবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫৫ লাখ ৬০ হাজার ১০৫। এর মধ্যে ৮৮ হাজার ৯৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ব্রাজিলে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ৮৩। এর মধ্যে এক লাখ ৩৭ হাজার ৩৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। উৎপত্তিস্থল চীনে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৫ হাজার ২৯৭। এর মধ্যে চার হাজার ৬৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে লকডাউন জারি : মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন শহরে ‘স্টে অ্যাট হোম’ জারি করা হয়েছে। লকডাউনের আগে সব ধরনের প্রস্তুতির জন্য ইয়াঙ্গুনের ৪০ লাখের বেশি বাসিন্দা ২৪ ঘণ্টাও সময় পায়নি। সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকেই কঠোর বিধিনিষেধ কার্যকর হয়ে গেছে। বেশির ভাগ বেসরকারি সেক্টরের লোকজনকে বাড়িতে বসেই অফিসের কাজ করতে হবে। সরকারি কর্মচারীদের দুই সপ্তাহ অফিসে এবং দুই সপ্তাহ বাড়িতে বসে কাজ করতে হবে। খাবার কেনা বা চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার জন্য অবশ্যই বাইরে যেতে হলে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। যেকোনো প্রয়োজনে বাড়ির একজন সদস্য বের হওয়ার অনুমতি পাবেন। তবে কাউকে ইয়াঙ্গুন শহর থেকে দূরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি। ব্যাংক, পেট্রোল স্টেশন এবং খাবারের দোকানগুলো তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে। রোববার দেশটিতে ৬৭১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৫৪১। এর মধ্যে মারা গেছেন ৯২ জন।
এক মাসে সর্বনিম্ন সংক্রমণ শনাক্ত ভারতে : ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসাবে আরো ৭৫ হাজার ৮৩ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, নতুন এই আক্রান্তের সংখ্যা গত এক মাসের মধ্যে একদিনে সর্বনিম্ন। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে মারা গেছেন এক হাজার ৫৩ জন। এ নিয়ে দেশটিতে করোনায় মোট মৃত্যু ৮৮ হাজার ৯৩৫ জনে পৌঁছেছে। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের তুলনায় দেশটিতে সুস্থ হয়েছেন অনেক বেশি মানুষ। সোমবার করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৩ জন; বিপরীতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন এক লাখ ১ হাজার ৪৬৮ জন। দেশটিতে একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার এই সংখ্যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। দেশটিতে টানা চতুর্থদিনের মতো করোনা সংক্রমিত রোগী শনাক্তের চেয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন বেশি।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে উপকারী ইলিশ : বিজ্ঞানবিষয়ক আন্তর্জাতিক একটি জার্নালে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ হলেও শেষ পর্যন্ত নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউতে যেতে নাও হতে পারে ইলিশের কারণে। গবেষকরা বলছেন, আসলে ম্যাজিকটা করছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। সার্ডিন, টুনা ইত্যাদি মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকলেও বাঙালির কাছে তা দূরের জিনিস, আর অন্য দিকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডে পূর্ণ ইলিশেরই মওসুম এখন। তাই ইলিশকে ত্রাতা হিসেবে মানছেন স্বাস্থ্যবিদরা। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে উপস্থিত অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান সংক্রমণকে অনেকটা লঘু করে দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আসল কাজটা করছে, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের থাকা ইপিএ। এটিই মূল অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। এক কেজি ইলিশে ইপিএ আছে অন্তত ১১.৮৩ শতাংশ। এটি শরীরে প্রবেশ করে এনজাইমের সাথে মিশে যায়। সৃষ্টি হয় আইকোসানয়েডস। এই আইকোসানয়েডস সংক্রমণকে বাধা দেয়।
ডেঙ্গু আক্রান্তদের করোনার ঝুঁকি কম : নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব এলাকায় আগে ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব হয়েছে সেসব এলাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের হার কম। ব্রাজিলে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। এই বিশ্লেষণের ভিত্তিতে গবেষক দলের প্রধান অধ্যাপক মিগুয়েল নিকোলেলিস ধারণা করছেন; মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু থেকে আরোগ্য পাওয়া ব্যক্তিরা হয়তো কিছু মাত্রায় কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করেছেন। এই অনুমান সত্যি হলে ডেঙ্গুর নিরাপদ ভ্যাকসিন ব্যবহার করে কিছু মাত্রায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। শিগগিরই গবেষণাকর্মটি বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশের জন্য উপস্থাপন করা হবে।
ভিটামিন ডি কমাতে পারে করোনার ঝুঁকি : বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেডিসিনের অধ্যাপক মাইকেল হলিক বলেছেন, করোনার জন্য জাদুকরী কোনো ওষুধের অপেক্ষা বাদ দিন। আপনার যত ভিটামিন ডি থাকবে, ততই করোনার ঝুঁকি কমবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৫৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। মানুষ এখন করোনা থেকে মুক্তিতে জাদুকরী কোনো ওষুধ বা টিকার জন্য অপেক্ষা করছে। কিন্তু এই সোজা উপায় কেউ নিচ্ছে না। হলিক ও তার সহযোগীরা দেখেছেন, যাদের শরীরে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত মাত্রায় আছে, তাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি যাদের এর ঘাটতি আছে, তাদের তুলনায় ৫৪ শতাংশ কম। এ সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদন পাবলিক লাইব্রেরি অব সায়েন্স ওয়ানে প্রকাশিত হয়েছে।
ব্যবহারের জন্য কিছু টিকা এ বছরেই : যুক্তরাজ্যে বছর শেষ হওয়ার আগেই করোনাভাইরাসের অল্প কিছু টিকা পাওয়া যেতে পারে। যুক্তরাজ্য সরকারের প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা স্যার প্যাট্রিক ভ্যালান্স বলেছেন, কার্যকর কোভিড টিকার কয়েকটি ডোজ বছর শেষের আগে ব্যবহারের জন্য পাওয়া যেতে পারে। তবে আগামী বছরের প্রথম ছয় মাসের মধ্যে এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটবে। টিকা পাওয়ার দিক থেকে যুক্তরাজ্য ভালো অবস্থানে রয়েছে। টিকা তৈরিতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। আমরা সঠিক পথে আছি, তার পক্ষে প্রমাণ বাড়ছে। এ বছর শেষ হওয়ার আগেই কিছু টিকা পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি নির্দিষ্ট গ্রুপের অল্প কিছু মানুষকে টিকা দেয়া হতে পারে। আগামী বছরের প্রথমার্ধে টিকা সহজলভ্য হতে দেখা যাবে। নিশ্চিত না হলেও আমরা সঠিক পথে যাচ্ছি।

 


আরো সংবাদ



premium cement