১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ইউক্রেন যুদ্ধের সাথে জড়িয়ে গেছে পুতিনের ভাগ্য

ইউক্রেন যুদ্ধের সাথে জড়িয়ে গেছে পুতিনের ভাগ্য। - ছবি : সংগৃহীত

তিন বছর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে শোনা একটা কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। ওই সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যাতে আরো ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে সংবিধানে আনা একটি পরিবর্তনকে সমর্থন করাতে রুশ নাগরিকদের প্রতি টিভিতে আহ্বান জানানো হচ্ছিল। জনগণকে সমর্থনদানে উদ্বুদ্ধ করতে সংবাদ পাঠক প্রেসিডেন্ট পুতিনকে উপস্থাপন করেছিলেন ‘জাহাজের ক্যাপ্টেন’ হিসেবে।

সংবাদ পাঠক বলছিলেন, বিশ্ব জুড়ে যে অসন্তোষের উত্তাল ঢেউ উঠেছে, তার মধ্যে দিয়ে রাশিয়াকে একটা স্থিতিশীল জাহাজের মতো টেনে নিয়ে চলেছেন সুদক্ষ ক্যাপ্টেন পুতিন।

ওই সংবাদ পাঠক বলেছিলেন, ‘রাশিয়া স্থিতিশীলতার একটা মরুদ্যান, একটা নিরাপদ বন্দর। পুতিন না থাকলে আজ আমরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াতাম?’

আজ কোথায় ওই স্থিতিশীলতার মরুদ্যান? কোথায় ওই নিরাপদ বন্দর? ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ওই ক্যাপ্টেন তার নিজেরই তৈরি করা উত্তাল সাগরে জাহাজ ভাসিয়েছেন। আর ওই জাহাজকে তিনি সোজা একটা হিমবাহের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন, যে হিমবাহের ধাক্কায় তার জাহাজ চুরমার হয়ে যাওয়া আশঙ্কা রয়েছে।

ইউক্রেনের ওপর ভ্লাদিমির পুতিনের চালানো হামলা প্রতিবেশী দেশটিতে মৃত্যু ও ধ্বংস ডেকে এনেছে। এমনকি তার নিজের দেশের সেনাবাহিনীতেও ব্যাপক প্রাণহানি হয়েছে। কেউ কেউ অনুমান করে যে হাজার হাজার রুশ সৈন্য এই যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছে।

কয়েক লাখ রুশ নাগরিক সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়েছে এবং রুশ বন্দিদের, এমনকি দোষী সাব্যস্ত সাজাপ্রাপ্তদেরও ইউক্রেনে যুদ্ধ করতে পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাপী জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্যের দামের ওপর এই যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে। এছাড়াও এই যুদ্ধ ইউরোপ ও বিশ্ব নিরাপত্তার প্রতি হুমকি তৈরি করেছে।

সবক্ষেত্রেই সমস্যার ব্যাপকতা টাইটানিক জাহাজের মতোই বিশাল। তাহলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কেনো এই যুদ্ধে জড়ালেন? কেনো ওই অঞ্চলে তার বিজয় পতাকা তুলতে তিনি এত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হলেন?

রুশ পরিকল্পনায় ‘সুদক্ষ ক্যাপ্টেন’
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী একাতেরিনা শুলমান বলছেন ‘২০২৪ সালে রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আসছে। ওই নির্বাচনের দু’বছর আগে ক্রেমলিন চেয়েছিল কোনো একটা বিজয়ের ঘটনা। তাদের লক্ষ্য ছিল ২০২২ সালে ওই বিজয় অর্জন। তারা চেয়েছিল ২০২৩ সালে রুশদের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল করে দিতে যে রুশদের ভাগ্য কত ভালো যে পুতিনের মতো সুদক্ষ একজন ক্যাপ্টেন জাহাজের স্টিয়ারিং হুইল নিজের হাতে ধরে রেখেছিলেন।’

একাতেরিনা শুলমান বলছেন, ‘তিনি শুধু অসন্তোষের উত্তাল সমুদ্রই পাড়ি দেননি, তিনি তার জাহাজকে আরো সমৃদ্ধির পথে নিয়ে নতুন এক বন্দরে ওই জাহাজ ভিড়িয়েছেন। এই কথার পর রুশ জনগণ তো তাকেই ভোট দেবে। ব্যস্! পাক্কা পরিকল্পনা। কোথাও ভুল হবার সুযোগ কি আছে?’

কিন্তু অনেক সুযোগ আছে বলে মনে করেন এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানী।

তিনি আরো বলেন, ভুল হিসাব আর ভুল অনুমানের ভিত্তিতে পরিকল্পনা তৈরি করা হলে সে পরিকল্পনা সফল না হওয়া অনেক সুযোগ থেকে যায়।

ক্রেমলিন আশা করেছিল, তাদের ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ বিদ্যুৎ গতিতে এগিয়ে যাবে। তারা আশা করেছিল, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই রাশিয়া-ইউক্রেনকে কব্জা করে ফেলবে। ইউক্রেন যে প্রতিরোধ গড়ে তোলার এবং লড়াই করার ক্ষমতা দেখাবে, তা বুঝতে বড় রকমের ভুল করেছিলেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। তিনি এটাও ধারণা করতে পারেননি যে কিয়েভকে সমর্থন জোগাতে পাশ্চাত্যের দেশগুলো এতটা বদ্ধপরিকর হবে।

রুশ নেতা অবশ্য এখনো এটা স্বীকার করতে নারাজ যে ইউক্রেন আক্রমণ করে তিনি ভুল করেছেন। পুতিনের পথ হলো এগিয়ে যাওয়া, আক্রমণের তীব্রতা বাড়ানো এবং একই সাথে আরো ঝুঁকি নেয়া।

এ পটভূমিতে দুটি প্রশ্ন এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, এক বছর পর পরিস্থিতিকে কিভাবে মূল্যায়ন করছেন পুতিন? আর দ্বিতীয়ত, ইউক্রেনে তার পরের পদক্ষেপ কি হবে?

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার পরের লক্ষ্য
এ সপ্তাহে পুতিন এ বিষয়ে কিছু ইঙ্গিত দিয়েছেন। জাতির উদ্দেশে দেয়া তার বার্ষিক ভাষণের বেশির ভাগটা জুড়েই ছিল পাশ্চাত্যের দেশগুলোর প্রতি তার বিষোদ্গার। তিনি ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য দায়ী করেছেন আমেরিকা ও ন্যাটো জোটকে।

তিনি বলেছেন, এই যুদ্ধে রাশিয়া নিরপরাধ ভূমিকা পালন করেছে।

রাশিয়া ও আমেরিকার মধ্যে নিউ স্টার্ট নামে যে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি হয়েছিল তার বাকি মেয়াদকাল পুরো করার আগেই রাশিয়ার এ চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের যে সিদ্ধান্ত পুতিন ঘোষণা করেছেন, তা থেকে মনে হচ্ছে প্রেসিডেন্ট পুতিনের এই যুদ্ধ বন্ধের কোনো আকাঙ্ক্ষাই নেই অথবা পাশ্চাত্যের সাথে অচলাবস্থা নিরসনের কোনো আগ্রহই তার নেই।

ওই ভাষণের পর দিন মস্কোর এক ফুটবল স্টেডিয়ামে ইউক্রেনের সম্মুখ রণাঙ্গন থেকে ফিরে আসা রুশ সেনাদের সাথে এক মঞ্চে উপস্থিত হন পুতিন।

ক্রেমলিনের সমর্থনে খুবই পরিকল্পনা মাফিক আয়োজন করা এক সমাবেশে জনতার উদ্দেশে প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার ঐতিহাসিক সীমান্তে এই মুহূর্তে লড়াই চলছে’।

তিনি রাশিয়ার ‘সাহসী যোদ্ধাদের’ প্রশংসা করেন।

ওই ভাষণের উপসংহার ছিল এমন যে ক্রেমলিন তার লক্ষ্য পাল্টাবে এমনটা আশা করো না। রুশ প্রেসিডেন্ট তার লক্ষ্যে অটল।

পুতিনের সাথে শান্তি আলোচনা কি সম্ভব?
প্রেসিডেন্ট পুতিনের সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা আন্দ্রেই ইলারিওনফ মনে করেন, ‘তাকে বাধা না দিলে, তিনি যতদূর যাওয়া সম্ভব যাবেন। সামরিকভাবে প্রতিহত করা ছাড়া অন্য কোনোভাবে তাকে থামানো সম্ভব নয়।’

কিন্তু ট্যাঙ্ক নিয়ে আলোচনার কোনো সুযোগ কি আছে? পুতিনের সাথে শান্তি আলোচনা কি সম্ভব?

আন্দ্রেই ইলারিওনফ বলেছেন, ‘যে কারো সাথে আলোচনায় বসা সম্ভব। পুতিনের সাথে আলোচনায় বসার ঐতিহাসিক রেকর্ডও রয়েছে এবং তার সাথে নানা চুক্তিও হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘পুতিন সব নথিপত্র অগ্রাহ্য করেছেন। স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহের জোট-কমনওয়েলথ অফ ইন্ডিপেনডেন্ট স্টেটস গঠনের চুক্তি, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানা সংক্রান্ত চুক্তি, জাতিসঙ্ঘ সনদ, ১৯৭৫-এর হেলসিঙ্কি চুক্তি, বুদাপেস্ট সমঝোতা ইত্যাদি নানা চুক্তি। এমন কোনো চুক্তি নেই যা তিনি ভঙ্গ করেননি।’

যখনই চুক্তি ভাঙ্গার বিষয় এসেছে, রুশ কর্তৃপক্ষ পাশ্চাত্যের বিরুদ্ধে তাদের ব্যক্তিগত আক্রোশের লম্বা ফিরিস্তি হাজির করেছে। মস্কোর বিশ্বাস যে ন্যাটো জোটকে পূর্বদিকে আরো সম্প্রসারিত না করার যে অঙ্গীকার ১৯৯০ সালে পশ্চিম করেছিল, তা তারা লঙ্ঘন করেছে।

অথচ, ক্ষমতায় বসার পর গোড়ার দিকে ভ্লাদিমির পুতিন ন্যাটোকে হুমকি বলে কার্যকালে দেখেননি। এমনকি ২০০০ সালে রাশিয়ার এই জোটের অংশ হওয়ার বিষয়টিও তিনি খারিজ করে দেননি।

কিন্তু দু’বছর পর ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করার বিষয় তার মতামত জানতে চাওয়া হলে প্রেসিডেন্ট পুতিন জবাব দিয়েছিলেন, ‘ইউক্রেন একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র এবং তার দেশের নিরাপত্তা তারা কিভাবে নিশ্চিত করবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার অধিকার তাদের আছে।’

তিনি এমন কথাও জোর দিয়ে বলেছিলেন যে এ বিষয়টি মস্কো ও কিয়েভের সম্পর্কের ওপর কোনো ছায়া ফেলবে না।

২০২৩ সালের পুতিন
কিন্তু ২০২৩ সালের পুতিন খুবই ভিন্ন এক মানুষ। ‘পাশ্চাত্যের জোটের’ বিরোধিতায় সোচ্চার পুতিন নিজেকে এখন তুলে ধরছেন অবরুদ্ধ এক দুর্গের নেতা হিসেবে। রাশিয়ার শত্রুরা তার দেশকে ধ্বংস করার উদ্যোগ নিয়েছে বলে অভিযোগ তুলে তিনি বলছেন যে রাশিয়া তা প্রতিহত করছে।

তার ভাষণ ও বক্তব্যে পিটার দ্য গ্রেট বা ক্যাথরিন দ্য গ্রেটের মতো সাম্রাজ্যবাদী রুশ শাসকদের কথা তিনি যেভাবে উল্লেখ করছেন, তার থেকে মনে হয় পুতিন বিশ্বাস করেন যে রুশ সাম্রাজ্যকে কোনো না কোনোভাবে আবার প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব তারই কাঁধে।

কিন্তু এর জন্য কী মূল্য দিতে হবে রাশিয়াকে?
দেশে স্থিতিশীলতা আনার জন্য এক সময় মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছিলেন পুতিন। কিন্তু সেনা অভিযানে হতাহতের সংখ্যা বৃদ্ধি, যুদ্ধে সৈন্য মোতায়েন ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার যাঁতাকলে পড়ে সেই জনপ্রিয়তা তিনি হারিয়েছেন।

ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হবার পর থেকে কয়েক লাখ রাশিয়ান দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। এদের অধিকাংশই তরুণ, কর্মদক্ষ ও শিক্ষিত। এই মেধাশক্তি হারানোর ফলে রুশ অর্থনীতি আরো ক্ষতির মুখে পড়তে চলেছে। যুদ্ধের কারণে, হঠাৎ করেই সেখানে বন্দুকের শক্তি বেড়ে গেছে।

ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের ওয়াগনার সংস্থার মতো ব্যক্তি মালিকানার বেশ কিছু সামরিক সংস্থা ও আঞ্চলিক স্তরে বিভিন্ন ব্যাটালিয়ান গড়ে উঠেছে। নিয়মিত সশস্ত্র বাহিনীর সাথে তাদের সম্পর্কও সৌহার্দ্যপূর্ণ নয়।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও ওয়াগনার গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব থেকে বোঝা যায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে কোন্দলের বিষয়টা এখন প্রকাশ্যে চলে আসছে। একদিকে অস্থিতিশীলতা, অন্যদিকে বেসামরিক সেনাবাহিনীর উত্থান, খুবই বিপজ্জনক একটা সংমিশ্রণ।

মস্কো ভিত্তিক সংবাদপত্র নেজাভিসিমায়া গেজেটার মালিক ও সম্পাদক কনস্টানটিন রেমচুকফ বলেন, ‘আগামী দশক জুড়ে রাশিয়ায় গৃহযুদ্ধের সম্ভাবনা বাড়ছে। বেশ কিছু স্বার্থসন্ধানী গোষ্ঠী তৈরি হয়ে গেছে যারা জানে যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে সম্পদ ভাগ করে নেবার সুযোগ এসেছে। পুতিনের পর সঠিক কোনো নেতা ক্ষমতায় বসছেন কিনা তার ওপরই নির্ভর করছে গৃহযুদ্ধ এড়ানোর প্রকৃত সুযোগ আছে কিনা।’

তিনি আরো বলেন, ‘এমন কোনো ব্যক্তির ক্ষমতায় আসা দরকার যিনি এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ওপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন এবং যারা পরিস্থিতির সুযোগ নিতে মুখিয়ে আছে তাদের সরিয়ে দিতে তিনি কতটা বদ্ধপরিকর।’

ক্ষমতায় উত্তরসূরী
‘কিন্তু কে সেই সঠিক নেতা তা নিয়ে রুশ শীর্ষ মহলে কি আলোচনা হচ্ছে?’ প্রশ্নের জবাবে কনস্টানটিন রেমচুকফ বলেন, ‘ফিসফিস করে, বাতি নিভিয়ে তারা কথাবর্তা বলছে। তাদেরও বক্তব্য আছে।’

‘তাহলে পুতিন কি জানেন উপরের মহলে এ নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে?’ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার ধারণা তিনি সব কিছুই জানেন।’

এ সপ্তাহে রুশ সংসদের নিম্ন কক্ষের স্পিকার ঘোষণা করেছেন : ‘যত দিন পুতিন ক্ষমতায় থাকবেন, ততদিন রাশিয়া টিকে থাকবে।’

এটা আনুগত্যের বক্তব্য। এর কোনো তথ্যগত ভিত্তি নেই।

তবে রাশিয়া টিকে থাকবে। বহু শতাব্দী ধরেই রাশিয়া টিকে আছে। কিন্তু ভ্লাদিমির পুতিন টিকে থাকবেন কিনা তা এখন প্রশ্নের মুখে। তার ভাগ্য এখন জড়িয়ে গেছে ইউক্রেন যুদ্ধের শেষ কোথায় এবং কিভাবে হয় তার সাথে।

সূত্র : বিবিসি


আরো সংবাদ



premium cement
শিবপুরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারীর নিহত চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩ গাজা মানবিক নরকে পরিণত হয়েছে : জাতিসঙ্ঘ প্রধান রাফা হামলার পরিকল্পনা ইসরাইলের ত্যাগ করা উচিত : চীন গাজা যুদ্ধে নতুন যে কৌশল অবলম্বন করল ইসরাইল হাসপাতালের শৌচাগারে মিলল নবজাতক শিশু ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিডিপি গঠন করা হবে : পরিবেশমন্ত্রী অননুমোদিত জমি ভরাট কার্যক্রমের সন্ধান পেলে দ্রুত ব্যবস্থার নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা ইসরাইলকে পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাতের ব্যাপারে সতর্ক করলো আইআরজিসি

সকল