২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

রুনা লায়লাকে ঘিরে তিন্নির স্বপ্নপূরণ

রুনা লায়লাকে ঘিরে তিন্নির স্বপ্নপূরণ -

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী, সুরস্র্রষ্টা রুনা লায়লাকে দেখার স্বপ্নপূরণ হলো এই প্রজন্মের শ্রোতাপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী কানিজ খাদিজা তিন্নির। সম্প্রতি মা দিবসকে ঘিরে আয়োজিত ‘মা পদক-২০২৩’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রুনা লায়লা। আর সেই অনুষ্ঠানেই রুনা লায়লাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়ার সুযোগটি পান তিন্নি। যেন এই মুহূর্তটির জন্য বছরের পর বছর তিন্নি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। রুনা লায়লাকে সরাসরি দেখতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে তিন্নি তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। পাঠকের জন্য তা হুবহু তুলে ধরা হলো। তিন্নি লিখেছেন- ‘যখন বিনোদনের ভরসা একমাত্র টেলিভিশন ছিল, রমরমা ক্যাসেট প্লে­য়ারের সময় ছিল তখন টেলিভিশনের এক ঈদ প্রোগ্রামে নীল রঙের গর্জিয়াস শাড়ি পরা, হাতের পাঁচ আঙ্গুল রাঙানো আংটি পরা অত্যন্ত গ্ল্যামারাস একজন কণ্ঠশিল্পী গাইছেন- যখন ফুলের গন্ধ এসে আবেশ ছড়াবে মনে, প্রথমবার কিংবদন্তি শিল্পী, আমার অনেক শ্রদ্ধার রুনা লায়লা ম্যামকে দেখলাম। এর আগে শুধু তার গান যখন তুলেছি, তখন গান লেখা শেষে সুরকার-গীতিকারের সাথে শিল্পী রুনা লায়লা লিখেছি। শুধু গানের ডায়েরির পাতায় তার নামে তাকে চিনতাম। আর সেদিন (১৩ মে) ঢাকার গুলশানের একটি হোটেল আলী-রূপা ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে ও মাদিহা মার্সিহা অ্যাডভারটাইজিংয়ের আয়োজনে হয়ে যাওয়া মা পদক-২০২৩ অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধেয় রুনা লায়লা ম্যামকে আমি একদম কাছ থেকে সরাসরি দেখতে পাই। শুধু দেখতে পাওয়াটাই আমার কাছে যথেষ্ট ছিল। তবে যখন নিজে ফুল দিয়ে ম্যামকে বরণ করলাম, সেটি ছিল আমার জন্য অনেক অনেক বিশেষ একটি মুহূর্ত। ম্যাম মন ভরে দোয়া করলেন। আর সবচেয়ে বড় পাওয়া ছিল তিনি আমার নাম ধরে ডেকে আদর করেছেন। তিনি আমার নাম জানেন এবং আমাকে তিনি মনে রেখেছেন, শিল্পী জীবনে অর্জনের তালিকায় এ ঘটনাটি আমার শীর্ষে থাকবে। ধন্যবাদ অভি মঈনুদ্দীন ভাই এভাবে ক্ষুদ্র অনুজটিকে, বিশাল মনের অধিকারী, শ্রদ্ধার অধিকারী, কিংবদন্তি সেই অগ্রজ শ্রদ্ধেয় রুনা লায়লা ম্যামের সাথে সাক্ষাত করিয়ে দেয়ার জন্য।


আরো সংবাদ



premium cement