২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫
`

জোগজা-নেটপ্যাক উৎসবে ‘মায়ার জঞ্জাল’

-

ইন্দোনেশিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য জোগজা-নেটপ্যাক এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ১৫তম আসরে আমন্ত্রণ পেয়েছে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘মায়ার জঞ্জাল’ (ডেব্রি অব ডিজায়ার)। এশিয়ান পার্সপেক্টিভস বিভাগে দেখানো হবে এটি।
জাকার্তায় ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া ওই উৎসব চলবে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত। ‘মায়ার জঞ্জাল’সহ এতে ২৯ দেশের ৭১টি স্বল্পদৈর্ঘ্য আর ৫৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র স্থান পেয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ছবিটির অন্যতম প্রযোজক জসীম আহমেদ বলেন, ‘এশিয়ান পার্সপেক্টিভস হলো উৎসবটির প্রধান প্রতিযোগিতা বিভাগ। তবে করোনার কারণে এ বছর সব বিভাগই প্রতিযোগিতার বাইরে। এশিয়ান সিনেমার আগামী প্রতিনিধি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ও উদীয়মান পরিচালকদের ছবি জায়গা দেয়া হয় এই বিভাগে। সাংহাই উৎসবে আমাদের ছবি দেখে জোগজা-নেটপ্যাক এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কর্তৃপক্ষ আগ্রহ দেখিয়েছে। এ জন্য আমরা আনন্দিত।’
২০০৬ সাল থেকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জোগজা-নেটপ্যাক এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ছবি উপস্থাপন করা হয় এতে। শুরু থেকে ইউনেস্কো সমর্থিত নেটপ্যাকের (নেটওয়ার্ক ফর দ্য প্রমোশন অব এশিয়ান সিনেমা) সাথে অংশীদারিত্ব স্থাপন করে কর্তৃপক্ষ। বার্লিন, লোকার্নো, কার্লোভি ভ্যারি, রটারডাম, বুসানসহ এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন উৎসবে এশিয়ান ছবিকে পুরস্কার দিয়ে থাকে নেটপ্যাক।
এর আগে চীনের সাংহাই ও রাশিয়ার মস্কোতে অফিসিয়াল সিলেকশনে জায়গা পেয়েছে ‘মায়ার জঞ্জাল’। সম্প্রতি ছবিটির আন্তর্জাতিক সাফল্য উদযাপন করল ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী ছবিটিকে কেন্দ্র করে নিজেদের দূতাবাসে ঘরোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। এতে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী ও দূতাবাসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
এ প্রসঙ্গে ছবিটির বাংলাদেশী প্রযোজক জসীম আহমেদ বলেন, ‘সিনেমা ও পপকর্নসহ রাষ্ট্রদূত বিক্রম দোরাইস্বামীর সাথে একটি ভালো সন্ধ্যা কাটল। হাইকমিশনার ও ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালকের উদ্যোগে এটি ছিল একটি সৌজন্য আয়োজন। এতে আমরা সম্মানিত। যেহেতু ছবিটি বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনা, ফলে বলা যায় আন্তর্জাতিক সাফল্যের অংশীদার দুই দেশই। কিভাবে বাংলা ভাষার সিনেমায় দুই দেশের অংশীদারিত্ব আরো বাড়ানো যায় তা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। এ ক্ষেত্রে তিনি সর্বাত্মক সহযোগিতা ও বাধাগুলো দূর করতে তার জায়গা থেকে করণীয় সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।’
‘মায়ার জঞ্জাল’-এর মাধ্যমে ১৫ বছর পর বড় পর্দার জন্য কাজ করলেন অপি করিম। ছবিটিতে তার চরিত্রের নাম সোমা। মেয়েটি কলকাতার। সে বিবাহিতা। স্বামী আর একমাত্র সন্তানকে নিয়ে তার সংসার। তবে স্বামী বেকার। এ কারণে সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াতে চাকরি করে সোমা। তার স্বামী চাঁদু চরিত্রে আছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তী।


আরো সংবাদ



premium cement
মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন : যা বলছে আওয়ামী লীগ মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি রিজওয়ানকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ব্র্যাডম্যান বললেন আফ্রিদি গোবিন্দগঞ্জে ট্রাক্টরচাপায় নারী নিহত অভিযোগ করার পর ইনসুলিন ইঞ্জেকশন কেজরিওয়ালকে! হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনা তালায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ১৩টি পরিবারের মাঝে জামায়াতের সহায়তা প্রদান শেরপুরের মহাসড়ক যেন মরণ ফাঁদ বেনজীরের সম্পদ নিয়ে দুদকের অনুসন্ধানের অগ্রগতি প্রতিবেদন চাইলেন হাইকোর্ট আবারো বৃষ্টির শঙ্কা দুবাইয়ে, চিন্তা বাড়াচ্ছে ইউরোপ সিদ্ধিরগঞ্জে চোর আখ্যা দিয়ে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

সকল