একই অনুষ্ঠানের বিচারক তারা
- বিনোদন প্রতিবেদক
- ২২ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০
প্রথমবারের মতো একই অনুষ্ঠানের বিচারক হিসেবে কাজ করছেন নন্দিত নৃত্যশিল্পী, মডেল, অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ, চিত্রনায়ক আমিন খান ও অভিনেতা তুষার খান। পঞ্চমবারের মতো শুরু হওয়া ‘হান্ডশো’র প্রধান তিন বিচারক হিসেবে কাজ করছেন তারা তিনজন। এরই মধ্যে সারা দেশ থেকে নানান পর্যায়ের বিচার কার্যক্রম শেষের মধ্য দিয়ে চূড়ান্তভাবে ৩৬ জন প্রতিযোগী নিয়ে ‘হান্ডশো’ রেকর্ডিংয়ের কাজ শুরু হয়েছে। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের এনটিভির রেকর্ডিং স্টুডিওতে এর রেকর্ডিং চলছে। এই অনুষ্ঠানের বিচারক হিসেবে কাজ করা প্রসঙ্গে মুনমুন আহমেদ বলেন, হান্ডশোর বিচারক হিসেবে কাজ করতে ভীষণ ভালো লাগছে আমার। এই অনুষ্ঠানে বিচারক হিসেবে কাজ করা না হলে আমার জানাই হতো না বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা এত মেধাবী। কারণ কোনোরকম ভাঁড়ামো ছাড়াই তারা নানা ধরনের জোকস বলছে। আমরা সেসব বেশ মনোযোগ দিয়েই শুনছি এবং বিচারকার্য সম্পন্ন করছি। আমি পুরো প্রক্রিয়াই দারুণ উপভোগ করছি। আয়োজকদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইল আমাকে এই অনুষ্ঠানের বিচারক হিসেবে রাখার জন্য। চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, এর আগে রিয়েলিটি শোর অতিথি বিচারক হিসেবে আমি কাজ করেছি। তবে এবারই প্রথম প্রধান বিচারক হিসেবে কাজ করছি এবং এটা করতে গিয়ে আমি দেখছি যে, আমাদের ছেলেমেয়েরা জোকস বলার বিষয়টিকে অনেক মানসম্পন্ন একটি পর্যায়ে নিয়ে গেছে। যেখানে একে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেকেই জীবিকা নির্বাহ করতে পারবে। হান্ডশোর মাধ্যমে বাংলাদেশের সেই মেধাবীদের খুঁজে বের করার এই প্রক্রিয়াকে আমি সাধুবাদ জানাই। অবশ্যই ধন্যবাদ জানাই মার্সেল প্রতিষ্ঠানকে এ অনুষ্ঠানের প্রযোজনা করার জন্য। তুষার খান বলেন, অনুষ্ঠানে যারা অংশগ্রহণ করছে নিঃসন্দেহে তারা অনেক মেধাবী। কারণ তারা যে ধরনের জোকস বলছে, তা আমাদের ভাবনারও ঊর্ধ্বে। আমরা জোকস শুনে হাসছি ঠিকই, কিন্তু এটা সত্যি; তাদের উপস্থাপন বেশ যৌক্তিক। চূড়ান্তপর্যায়ে একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে মাত্র কয়েকজন শীর্ষস্থানে আসেন। কিন্তু আমি বলব প্রত্যেকেই ভীষণ মেধাবী। অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করছে মার্সেল এবং পরিচালনা করছেন জাহাঙ্গীর ও মোস্তফা।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা