১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`

শেষ দিকে এসে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি

শেষ দিকে এসে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি - ছবি : আজিম উদ্দিন বাপ্পী

স্বাভাবিক নিয়মে আগামী ৩১ জুনায়ারি শেষ হওয়ার কথা ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। কিন্তু দেশজুড়ে করোনাভাইরাসের দাপটের ফলে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই মেলা বন্ধের দাবি জানিয়েছে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

দেশজুড়ে করোনাভাইরাসের দাপট ব্যাপক হারে বাড়তে থাকায় পরামর্শক কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে বন্ধ হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু সবকিছু খোলা থাকায় পরিস্থিতি আরো অবনতি হচ্ছে। এমতাবস্থায় বইমেলা আরো পেছানোর পাশাপাশি বাণিজ্য মেলা বন্ধ চান জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, দেশে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে গত বছরের ২৪ জুলাই সর্বোচ্চ ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশে উঠেছিল দৈনিক করোনা শনাক্তের হার। ছয় মাস পর এবার তা ছাড়িয়ে যাওয়ার উপক্রম। তখন ছিল ভারতীয় বা ডেলটার প্রভাব, এবার আফ্রিকান ধরন ওমিক্রনের।

সরকারের করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ বলেছেন, করোনা মোকাবিলায় বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের ব্যাপারে আমরা ইতিমধ্যে কয়েক দফায় বলেছি। শুধুমাত্র নির্দেশনা দিলেই তো আর হবে না, প্রয়োগ লাগবে। গণপরিবহনে অর্ধেক যাত্রী, সবার মাস্ক নিশ্চিত করা, অফিসে অর্ধেক লোক নিয়ে কাজ করার পাশাপাশি বাণিজ্য মেলা খোলা রাখা উচিত নয়। এখন এগুলোর যদি বাস্তব প্রয়োগ না হয়, তাহলে তো ফলাফল ভালো হবে না। যার ফলে আমরা বারবার বলেছি, সরকার যে নির্দেশ দিয়েছে সেগুলো খারাপ না, কিন্তু এগুলো কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রত্যেকে যাতে মাস্ক পরে, এই মুহূর্তে কঠোরভাবে এটি নেওয়া দরকার।

লকডাউন দিয়ে এই মুহূর্তে লাভ হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে যেহেতু ওমিক্রনের সামাজিক সংক্রমণ হয়ে গেছে, এ ছাড়া আমরা যখন দেখি হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ সামাল দিতে পারছে না, তখন আমরা লকডাউনের কথা বলি। লকডাউনে যে একেবারে উপকার হবে না, তা নয়। কিন্তু জীবিকার ওপরে যে আঘাত হবে সেটা কম না। যার ফলে লকডাউনের আগে চেষ্টা করি, যে কাজগুলো বেশি কার্যকর, তার একটি হলো স্বাস্থ্যবিধি মানাটা। ওটা লকডাউন দিই আর না দিই, মানতেই হবে।

দক্ষিণ আফ্রিকায় শুধু মাস্ক পরা নিশ্চিত করেই অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এবার ওখানে লকডাউনের মত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। যতক্ষণ আমরা মাস্ক পরা নিশ্চিত না করতে পারব, ততক্ষণ কোন লাভ হবে না।


আরো সংবাদ



premium cement
তীব্র তাপপ্রবাহে বাড়ছে ডায়রিয়া হিটস্ট্রোক মাছ-ডাল-ভাতের অভাব নেই, মানুষের চাহিদা এখন মাংস : প্রধানমন্ত্রী মৌসুমের শুরুতেই আলু নিয়ে হুলস্থূল মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে মূল্যস্ফীতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না এত শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি বুঝতে পারেনি ইসরাইল রাখাইনে তুমুল যুদ্ধ : মর্টার শেলে প্রকম্পিত সীমান্ত বিএনপির কৌশল বুঝতে চায় ব্রিটেন ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট আজ নিষেধাজ্ঞার কারণে মিয়ানমারের সাথে সম্পৃক্ততায় ঝুঁকি রয়েছে : সেনাপ্রধান নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে বিএনপি : কাদের রৌমারীতে বড়াইবাড়ী সীমান্তযুদ্ধ দিবস পালিত

সকল