২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ঢাকাসহ সারাদেশের সরকারিভাবে ভ্রাম্যমাণ দুধ ডিম গোশত বিক্রয় শুরু

-

চলমান করোনা পরিস্থিতিতে জনসাধারণের প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সারাদেশে ভ্রাম্যমাণ পদ্ধতিতে ‘ন্যায্যমূল্যে’ দুধ, ডিম ও গোশত বিক্রয় শুরু হয়েছে।

বুধবার সারাদেশে এ কার্যক্রম শুরু হয়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এদিন রাজধানীর সচিবালয় গেট, খামাবাড়ি, মিরপুর-১০, গোল চক্কর ও ধানমন্ডি এলাকায় ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। এ কার্যক্রমের প্রথম দিনে রাজধানীতে এক হাজার ২০০ লিটার দুধ বিক্রি করা হয়েছে।

করোনার এ পরিস্থিতিতে ক্রমান্বয়ে ঢাকার ১০টি স্থানে ডেইরি ও পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনসহ প্রান্তিক খামারিদের সম্পৃক্ত করে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ দফতর। পাশাপাশি দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতরের উদ্যোগে দুধ, ডিম, ও গোশতের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় চলমান থাকবে। ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়ের মাধ্যমে খামারিরা ন্যায্যমূল্যে সরাসরি ভোক্তাদের কাছে দুধ, ডিম ও গোশত বিক্রির সুযোগ পাবে।

গত মঙ্গলবার বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতিতে সরকার ঘোষিত চলমান নিষেধাজ্ঞাকালে মাছ, হাঁস-মুরগি, গবাদিপশু, দুধ, ডিম, মাছের পোনা, মুরগির বাচ্চা, পশু চিকিৎসা সামগ্রী, টিকা, কৃত্রিম প্রজনন সামগ্রী, মৎস্য ও পশু খাদ্য, ওষুধ ইত্যাদি পরিবহণ ও বিপণন কার্যক্রম নিশ্চিতকরণ বিষয়ে সারাদেশের কর্মকর্তাদের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় চালুর নির্দেশ দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

এসময় তিনি বলেন, ‘আমরা সবকিছু বন্ধ করে দিলে মানুষের মাছ, গোশত, দুধ ডিমের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে না। আবার উৎপাদক, খামারি, বিপণনকারীসহ এ খাত সংশ্লিষ্ট অন্যারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গতবছর এ খাতের সঙ্কট উত্তরণে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল, কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে, পরিবহনের বাধা দূর করা হয়েছে।
বন্দরে মৎস্য ও প্রাণী খাদ্য ছাড়করণেও আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। এ বছরও প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদিত পণ্য ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।

ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়ের জন্য জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এবং পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করার জন্য সভায় সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় ও জেলা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের তৎপর থাকার নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, গতবছর করোনা সঙ্কটে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা মূল্যের খামারিদের উৎপাদিত মাছ, গোশত, দুধ ও ডিম ভ্রাম্যমাণ ব্যবস্থায় বিক্রয় করা হয়েছে।


আরো সংবাদ



premium cement
‘কাম না করলে তো ভাত জুটবো না, তাই রোইদের মধ্যেই কাম করি’ গাজা ইস্যুতে ইউরোপের নীতির সমালোচনায় অ্যামনেস্টি রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর গাজা যুদ্ধ নিয়ে প্রতিবাদ : নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৩৩ জন গ্রেফতার বিপজ্জনক মাত্রার অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতি থেকে বাঁচবেন কিভাবে বিয়ের বাজার শেষে বাড়ি ফেরা হলো না চাচা-ভাতিজির প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন ভারতীয় ৩ সংস্থার মশলায় ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান সাবেক শিবির নেতা সুমনের পিতার মৃত্যুতে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের শোক গণকবরে লাশ খুঁজছেন শত শত ফিলিস্তিনি মা ভারতের লোকসভা নির্বাচনে আলোচনায় নেতাদের ভাই-বোন ও সন্তান সংখ্যা

সকল