২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`
সায়ীদ আবুবকর রচিত

মহাকাব্য নবিনামা প্রসঙ্গে

সোলায়মান আহসান
-

মহাকাব্য হচ্ছে দীর্ঘ ও বিস্তৃত কবিতা বিশেষ। সাধারণত দেশ কিংবা সংস্কৃতির বীরত্ব গাথা এবং ঘটনাক্রমের বিস্তৃত বিবরণ এতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়। সুপ্রাচীনকালে মুখে মুখে প্রচলিত কবিতাসমগ্রও মহাকাব্যের মর্যাদা পেয়েছে। মহাকাব্য নিয়ে আলবার্ট লর্ড এবং মিলম্যান প্যারী গবেষণা করেছেন। তারা উভয়েই যুক্তি প্রদর্শন সহকারে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন যে, আধুনিককালের মহাকাব্যগুলো প্রকৃত অর্থে প্রাচীনকালের মৌখিকভাবে প্রচলিত ও প্রচারিত কবিতাসমগ্রেরই শ্রেণীবিভাগ মাত্র।
ঈশ^রচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতে-‘কোন দেবতার, অথবা সহজাত অশেষ গুণসম্পন্ন ক্ষত্রিয়ের কিংবা এক বংশোদ্ভব বহু ভূপতিদিগের বৃত্তান্ত লইয়া যে কাব্য রচিত হয়, তাহাকে মহাকাব্য বলে। মহাকাব্য নানা সর্গে অর্থাৎ পরিচ্ছেদে বিভক্ত। সর্গ সংখ্যা অষ্টাধিক না হইলে, তাহাকে মহাকাব্য বলে না। সংস্কৃত ভাষায় যত মহাকাব্য আছে, তাহাতে দ্বাবিংশতির অধিক সর্গ দেখিতে পাওয়া যায় না। কোন মহাকাব্য আদ্যোপান্ত এক ছন্দে রচিত নহে; এক এক সর্গ এক এক ভিন্ন ভিন্ন ছন্দে রচিত। সর্গের অবসানে এক, দুই অন্য অন্য ছন্দের শ্লোক থাকে। সব সর্গই যে এক এক ভিন্ন ভিন্ন ছন্দে রচিত দেখিতে পাওয়া যায়। কোন কোন সর্গ নানা ছন্দেও রচিত হইয়া থাকে। সর্গ সব অতি সংক্ষিপ্ত অথবা অতি বিস্তৃত নহে। সর্গের শেষে পর সর্গের বৃত্তান্ত সূচনা থাকে। মহাকাব্য সব আদিরস অথবা বীররস প্রধান, মধ্যে মধ্যে অন্যান্য রসেরও প্রসঙ্গ থাকে। কবি কিংবা বর্ণনীয় বিষয়, অথবা নায়কের নামানুসারে মহাকাব্যের নামনির্দেশ হয়।’ (প্রবন্ধ সঙ্কলন, চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়, বাংলা বিভাগ-চৈত্র ১৩৭৯)
ইংরেজি ‘ঊঢ়রপ’ শব্দের বাংলা শাব্দিক অর্থ মহাকাব্য। ঊঢ়রপ শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ ঊঢ়ড়ং থেকে। যার অর্থ ‘শব্দ’। মহাকাব্য বলতে যে অতিকায় কবিকৃতি বোঝায়, এক কথায় তার যথার্থ সংজ্ঞা নির্ধারণ করা অসম্ভব। সুপ্রাচীন এই সাহিত্য সৃষ্টি প্রাচ্যে পাশ্চাত্যে স্বাতন্ত্র্য বিকাশ লাভ করেছিল। সংস্কৃত অলঙ্কারিকদের মতে যা মহাকাব্য, তার সাথে পাশ্চাত্য মহাকাব্যের কোনো বৈসাদৃশ্য থাকলেও এদের মধ্যে ভাবগত সাদৃশ্য বর্তমান। পাশ্চাত্য আলঙ্কারিক এরিস্টটলের মতে-‘মহাকাব্য আদি মধ্য ও অন্ত-সমন্বিত বর্ণনাত্মক কাব্য। এতে বিশিষ্ট কোন নায়কের জীবনকাহিনী অখণ্ডরূপে একই বীরোচিত ছন্দের সাহায্যে কীর্তিত হয়।’

মহাকাব্য তন্ময় কাব্য। এটি ব্যক্তি-নিষ্ঠ নয়, বরঞ্চ বস্তু-নিষ্ঠ। লেখকের অন্তর অনুভূতির প্রকাশ নয়, বস্তু- প্রধান ঘটনা-বিন্যাসের প্রকাশ। গীতিকাব্যোচিত বাঁশির রাগিণী নয়, যুদ্ধসজ্জার তূর্য-নিনাদ। এ ছাড়াও, এটি মহাকায়, মহিমোজ্জ্বল, ব্যাপক হিমাদ্রি-কান্তির মতো ধীর, গম্ভীর, প্রশান্ত, সমুন্নত ও মহত্ত্বব্যঞ্জক। পাশ্চাত্যে রচিত ‘এপিক’ (ঊঢ়রপ) ও প্রাচের ‘মহাকাব্য’ এক নয় বলে অনেকের মত। তবে ঊঢ়রপ বা মহাকাব্য যা বলি না কেন এর প্রথম উদ্ভব ঘটে পাশ্চাত্যেই। ‘গিলগামেশ’ ও ‘এত্রাহ্যাসিস’ (মেসোপটেমিয়ার পৌরাণিক কাহিনী) ‘এনুমা এলিশ’ (বেবিলনের পৌরাণিক কাহিনী)-এগুলো প্রাচীনতম এপিক হিসেবে স্বীকৃত। তবে এসব ঠিক কোন সময়ে রচিত তা আজও নির্দিষ্ট করা যায়নি। আমাদের মহাদেশে হিন্দু পৌরাণিক উপাখ্যান হিসেবে ব্যাস দেব কর্তৃক প্রণীত ‘মহাভারত’ ও বাল্মিকী মুনি কর্তৃক প্রণীত ‘রামায়ণ’ কম প্রাচীন নয়। খ্রিষ্টপূর্ব ২০ থেকে পঞ্চম শতকের কালপর্বের। এ ছাড়া পাশ্চাত্যে রচিত গ্রিক পৌরাণিক উপাখ্যান হিসেবে হোমার রচিত ‘ইলিয়াড’ এবং ‘ওডিসি’; হেসিওড রচিত ‘ওয়ার্কস অ্যান্ড ডেজ’; ‘থিওগোনি’; ‘ক্যাটালগ অব ওম্যান’ এবং ‘দ্য শিল্ড অব হেরাক্লেস’ প্রাচীন মহাকাব্য বা এপিক হিসেবে স্বীকৃত।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাকাব্য সম্পর্কে বলেছেন-‘মহাকাব্য বলিতে কী বুঝি আমরা তাহার আলোচনা করিতে প্রস্তুত আছি, কিন্তু এপিকের সাথে তাহাকে আগাগোড়া মিলাইয়া দিবো এমন পণ করিতে পারি না। কেমন করিয়াই করিব? ‘প্যারাডাইস লস্ট ’কেও তো সাধারণে এপিক বলে, তা যদি হয় তবে রামায়ণ-মহাভারত এপিক নহে-উভয়ের এক পঙক্তিতে স্থান হইতেই পারে না।’ অন্যত্র তিনি বলেছেন-‘কালে কালে একটি সমগ্রজাতি যে কাব্যকে একজন কবির কবিত্বশক্তি আশ্রয় করিয়া রচনা করিয়া তুলিয়াছে, তাহাকেই যথার্থ মহাকাব্য বলা যায়।’
উপরিউক্ত কথাগুলো বলার উদ্দেশ্য হলো- প্রায় হারিয়ে যাওয়া শিল্প মাধ্যম ‘নিয়ে হাজির হয়েছেন নব্বইয়ের দশকের শক্তিমান কবি সায়ীদ আবুবকর, নাম-‘নবিনামা’ প্রসঙ্গে আলোকপাত করা। তিনি আরো একটি মহাকাব্য রচনা করেছেন-মুজিবনামা। বর্তমান সময়ে পরিশ্রমবিমুখ কবি-সাহিত্যিকদের ভিড়ে সায়ীদ আবুবকর নিজেকে ভিন্নভাবে পরিচিত করালেন। বলা বাহুল্য, বাংলা ভাষায় মহাকাব্য রচনা একেবারে মুষ্টিমেয় নয়। কিন্তু পাঠক সমীপে বহু মহাকাব্য আসার তেমন মওকা না পাওয়ায় হিসেবের খাতায় মহাকাব্যের ইতিহাস অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে, অনেক সময় কোনো কোনো মহাকাব্যের রচয়িতা সম্বন্ধে নিশ্চিত করে জানা যায় না। কারণ তারা ‘একলা কবির কথা’ নয়, যুগে যুগে বিভিন্ন অজ্ঞাত লেখকের হাতে পড়ে কাব্যের মূল বিষয়টি বর্ধিত হয়ে উঠেছে।

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের (১৮২৪-১৮৭৩) পর মহাকাব্য রচয়িতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় (বৃত্তসংহার) এবং নবীনচন্দ্র সেন (পলাশীর যুদ্ধ)। এ ছাড়া উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন- আনন্দচন্দ্র মিত্র (হেলেনা কাব্য), কায়কোবাদ (অশ্রুমালা), হামিদ আলী (সোহরাব বধ কাব্য), সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (অনল প্রবাহ), যোগীন্দ্রনাথ বসু (পৃথ্বীরাজ), ইসহাক রেজা চৌধুরী (তিমির বিদায়, মরুকল্লোল) প্রমুখ। চল্লিশের দশকের প্রধান কবি ফররুখ আহমদ ‘হাতেম তায়ী’ নামে যে কাহিনী কাব্য রচনা করেন, তা-ও অনেক সাহিত্য গবেষক মহাকাব্য হিসাবে অভিহিত করেন। পঞ্চাশের দশকের প্রধান কবি আল মাহমুদ জীবনের শেষ পাদে একটি মহাকাব্য রচনায় মনোনিবেশ করেছিলেন। নাম-‘এ গল্পের শেষ নেই, শুরুও ছিল না’। কিন্তু কবির শারীরিক অসুস্থতা এবং মৃত্যুজনিত কারণে ওই মহাকাব্যটি সমাপ্ত করে যেতে পারেননি।
আমরা নির্দ্বিধায় কলতে পারি, সাহিত্যের ঐতিহ্য ও ধ্রুপদ ধারাটি ধরে রাখার মহতী প্রচেষ্টা নিয়েছেন সায়ীদ আবুবকর। সসঙ্কোচে বলতে পারি-এতবড় গ্রন্থ পাঠের মতো আমার শারীরিক ও মানসিক শক্তি স্থিত নয়- পাতা পর্যায়ক্রমে উল্টিয়ে যা আস্বাাদন করতে পেরেছি তা সামান্য ব্যক্ত করছি মাত্র।

মূল্যায়ন করার মতো প্রয়াস এখানে অনুপস্থিত। মহাকাব্যের সাধারণ লক্ষণগুলো-
মহাকাব্যের আখ্যানবস্ত হবে (পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক)। মহাকাব্যের বিষয় ইতিহাসাশ্রিত অথবা সত্য ঘটনানির্ভর হবে।
মহাকাব্যের নায়ক কোনো দেবতা বা উচ্চ বংশজাত বা নৃপতি। ধর্ম অর্থ কাম ও মোক্ষ ফললাভের উপযোগী এবং নায়ক চতুর উদাত্তগুণসম্পন্ন সদ্বংশজাত।
কমপক্ষে ৮টি সর্বাধিক ৩০টি সর্গে মহাকাব্য বিভক্ত হবে। এক একটি সর্গ একই ছন্দে রচিত হবে এবং সর্গের শেষে ছন্দান্তর ঘটবে। সর্বশেষে পরবর্তী সর্গ সম্পর্কে বর্ণনা থাকবে। প্রতিটি সর্গে বিষয়ানুগ শিরোনাম থাকা আবশ্যক।
আশীর্বচন বা বস্তনির্দেশ দিয়ে মহাকাব্যের আরম্ভ।
মহাকাব্যের পটভূমি হবে স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল প্রসারী। এভাবে মহাকাব্যের ঘটনাক্রমে থাকবে নগর, পর্বত, সমুদ্র, চন্দ্রসূর্যের উদয়, যুদ্ধ, বীরত্ব, মৃত্যু, লোকরঞ্জনসহ বিবাদ, কলহ, প্রতারণা, বিবাহ-বিচ্ছেদ, মিলন।
মহাকাব্যে প্রকৃতি জগৎ, মিলন-বিরহ, যুদ্ধ-বিগ্রহ ইত্যাদির বর্ণনা থাকবে।
রচনা হবে অলঙ্কারসজ্জিত বা রসভাব সংবলিত। অলঙ্কারশাস্ত্রের সব রসাভাষ ও রসাভাস থাকবে মহাকাব্যে। তবে শৃঙ্গার, বীর অথবা শান্তরসের প্রাধান্য থাকবে।
মহাকাব্যের ভাষা হবে ওজস্বী ও গাম্ভীর্যপূর্ণ।
নায়কের জয় বা আত্মপ্রতিষ্ঠার মধ্যে মহাকাব্যে সমাপ্তি ঘটবে।

সাধারণত এতে ট্র্যাজেডির স্থান নেই। ট্র্যাজেডির নায়ক যতটা সার্বজনীন, মহাকাব্যের নায়ক অবশ্য ততটা সার্বজনীন নন। তুলনায় তিনি অধিকতর স্থানীয়। এ প্রসঙ্গে কথাটা বলা যায়, ট্র্যাজেডির সাথে মহাকাব্যের মৌলিক তফাত এইখানে, ট্র্যাজেডি জীবনের একটি খণ্ড অংশের ছবি ফুটিয়ে তোলে, আর মহাকাব্য চায় ছবি দেবে সমগ্র জীবনের।
উপরিউক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো এ জন্য উল্লেখ করা হলো, যাতে মহাকাব্য রচনা যে একটি জটিল ও দুরূহ বিষয় তা বুঝতে পারা যায়। এসব বৈশিষ্ট্য একটি মহাকাব্যে পূর্ণতা পাবে, এমন কোনো বিধান গৃহীত হয়নি। তবে একজন মহাকাব্য রচনায় নিবেদিত ‘মহাকবি’ এসব বিষয়ের প্রতি সজাগ থাকবেন- এটিই প্রত্যাশা।
সায়ীদ আবুবকর লিখিত মহাকাব্য ‘নবিনামা’ হজরত মুহাম্মদ সা:-এর জীবনীভিত্তিক। ত্রয়োবিংশ সর্গে বিন্যস্ত এ মহাকাব্যে প্রায় সব লক্ষণ খুঁজে পাওয়া যায় এ কথা বলব না, তবে আমাদের স্বীকার করতে দ্বিধা থাকে না- বাংলা সাহিত্যে আরো একটি মহাকাব্যের সংযোজন ঘটল।
মুহাম্মদ সা:-এর জীবনীভিত্তিক মহাকাব্য রচনা কত দুরূহ ও দুঃসাহসিক অভিযাত্রা তা সুধীমহলে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। প্রথমত রাসূলের সমগ্র জীবনকে উত্তমভাবে পাঠ করা এবং তা অন্তরে আবেগের সাথে বিন্যস্ত করা নেহায়াৎ একটি জটিল প্রক্রিয়া। এ ক্ষেত্রে রাসূলের প্রতি গভীর অনুরাগ এবং মহান আল্লাহর সরাসরি মদদ এ অসাধ্য কাজটি সম্পন্ন করিয়েছে বলা যায়।
বাংলা সাহিত্যের ব্যবহৃত ছন্দের ব্যবহার করেছেন কবি নিপুণভাবে। কখনো অন্ত্যমিলের বাধ্যবাধকতায় যাননি। মুক্তক অক্ষরবৃত্তের অবাধ ক্ষেত্রে রচনাকে বিন্যস্ত করেছেন। ত্রয়োবিংশ সর্গগুলোর শিরোনামের দিকে লক্ষ্য করলে বোঝা যাবে, রাসূলের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাপ্রবাহের দিকে কবির দৃষ্টি সজাগ। যেমন- আবির্ভাব, ধাত্রীগৃহে, করুণ কিশোর, নবুয়ত, দাবানল, কঠিন পরীক্ষা, দুঃখের ওপর দুঃখ, মিরাজ, হিজরত, বদরের যুদ্ধ, ওহুদের যুদ্ধ, শোক ও ক্রন্দন, পরিখার যুদ্ধ, হুদাইবিয়ার বৃক্ষতলে, বিশ্ব নেতৃবৃন্দের দ্বারে করাঘাত, খায়বার অবরোধ, কাজা ওমরাহ, মুতার যুদ্ধ, মক্কা বিজয়, হুনাইনের যুদ্ধ, তাবুকের যুদ্ধ, বিদায় হজ ও মহাপ্রয়াণ।
আগেই বলেছি গোটা মহাকাব্য পাঠ আমার সাধ্যের বাইরে। সে চেষ্টা করা থেকে বিরত থেকেছি। যতটুকু পাঠ করেছি আমাকে অভিভূক্ত করেছে, আপ্লুত করেছে। ভাষা সংযত ও সংহত ব্যবহার, আবেগকে যথাযথ প্রকাশ- একটা মহাকাব্যিক XO& গোটা বিন্যাসে স্পষ্ট। ছন্দ ব্যবহারে কবি সায়ীদ আবুবকর যথেষ্ট মুন্সিয়ানার পরিচয় রেখেছেন। মুক্তক অক্ষরবৃত্তের ব্যবহার এ কাব্য প্রবাহকে আরো গতিশীল ও প্রাণসম্পর্শী করেছে।


আরো সংবাদ



premium cement
মোরেলগঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু আল-আকসায় কোনো ধরণের সহিংসতা ছাড়াই অনুষ্ঠিত হলো তৃতীয় জুমআর জামাত ‘পেশাগত স্বার্থে সাংবাদিকদের ঐক্যবব্ধ হতে হবে’ গাজাবাসীর প্রধান কথা- ‘আমাদের খাবার চাই’ অধিকার প্রতিষ্ঠায় দেশপ্রেমিক জনতার ঐক্যের বিকল্প নেই : ডা: শফিকুর রহমান সোনাগাজীতে জামাতে নামাজ পড়ে বাইসাইকেল পুরস্কার পেল ২২ কিশোর গফরগাঁওয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশেহারা : আমিনুল লিবিয়ায় নিয়ে সালথার যুবককে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ১ মনুষ্য চামড়ায় তৈরি বইয়ের মলাট সরানো হলো হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আওয়ামী লীগকে বর্জন করতে হবে : ডা: ইরান

সকল