২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

কাব্যাকাশের নক্ষত্র : সৈয়দ আলী আহসান

-

সৈয়দ আলী আহসানের কবিতার সাথে পরিচয় হয়েছিল আমার ছাত্রজীবনে। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বইয়ে তার কবিতা আমাদের পাঠ্য ছিল। কবিতার নাম ‘আমার পূর্ব-বাংলা’। কবিতার নামকরণে স্বাধীনতার ঘ্রাণ লুকিয়েছিল কারণ আমাদের বর্তমান বাংলাদেশ তখন ছিল পূর্ব পাকিস্তান। এই কবিতাটি তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘একক সন্ধ্যায় বসন্ত’-এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। পাকিস্তান আমলে এই শিরোনামে কবিতা লিখতে পারা অত্যন্ত সাহসিকতার কাজ। তিনি তখনই স্বাধীনচেতা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের সুঘ্রাণ বহন করতেন যার ফলে তাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে দেখা যায়। আমি তখন সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের একাদশ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। ১৯৭৬ সালে আমি এই কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে ঢাকা বোর্ড থেকে বৃত্তি পাই। বিজ্ঞানের ছাত্র হয়েও আমি ফরিদপুর শহরে বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠনের অধীনে কবিতা চর্চা করতে থাকি। স্থানীয় পত্রিকায়, সাহিত্য ম্যাগাজিনে আমার কবিতা ও প্রবন্ধ ছাপা হতে থাকে। আমাকে নিবিড়ভাবে আকর্ষণ করত মাইকেল মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জসিমউদ্দীন, জীবনানন্দ দাশ, ফররুখ আহমদ, সৈয়দ আলী আহসান, আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান, আবদুল মান্নান সৈয়দ, আবুল হাসানসহ আরো অনেক কবি সাহিত্যিক।
আমাকে কেন বিপুলভাবে আকর্ষণ করত কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, ফররুখ আহমদ, সৈয়দ আলী আহসান, আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান এবং আবদুল মান্নান সৈয়দ। কলেজজীবনের পরবর্তী সময়ে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে অধ্যয়নকালে বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত কথাশিল্পী, নাট্যকার আমার শিক্ষক ড. হুমায়ুন আহমেদ স্যারের সাথে আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ি। এ ছাড়াও সাহিত্যচর্চার জন্য, সাহিত্যের বিভিন্ন আড্ডা, সভা-সেমিনারে, আলোচনা অনুষ্ঠানে আমি নিবিড়ভাবে জড়িত হয়ে পড়ি আল মাহমুদ, সৈয়দ আলী আহসান, আবদুল মান্নান সৈয়দ, আল মুজাহিদী, আসাদ চৌধুরী, আফজাল চৌধুরী, নুরুল হুদা, আবদুস সাত্তার, সানাউল্লাহ নুরীসহ আরো অনেক কবি-সাহিত্যিকের সাথে। সৈয়দ আলী আহসান এবং সৈয়দ আলী আশরাফ ভ্রাতৃদ্বয়ের সাথে একটা সময় দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক সাহিত্য সেমিনার ও কবিতা আসরে আমি বেশ জড়িয়ে পড়ি। সৈয়দ আলী আহসান কবি ফররুখ আহমদের সমসাময়িক চল্লিশ দশকের প্রতিভাবান মৌলিক কবি।
চল্লিশ দশকের অন্য নামজাদা কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে আহসান হাবীব, আবুল হোসেন, সিকান্দার আবু জাফর, কথাশিল্পী আবু রুশদ, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, শামসুদ্দীন আবুল কালাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
পাকিস্তান পূর্ব সময়ে এরা কলকাতা থেকে সাহিত্যচর্চা করতেন কিন্তু এদের কারো শরীরে কলকাতা সংস্কৃতি দাগ লাগাতে পারেনিÑ না বস্তুবাদ না নাস্তিবাদ। এরা আপন বিশ্বাস ও ঐতিহ্যে পরিপুষ্ট ছিলেন। এরপর এরা ঢাকা চলে এসে নিজস্ব বিশ্বাস ও ঐতিহ্যে আরো বেগবান হলেন এবং ঢাকাকেন্দ্রিক নতুন ধারার সাহিত্যচর্চা শুরু করলেন।
এদের লেখায় প্রচণ্ডভাবে আত্মবিশ্বাস, স্বাধীনতা এবং নতুন দিগন্ত উন্মোচনের প্রলয়োল্লাস পরিদৃষ্ট হয়।
কবিতা পায় নতুন কাব্যভাষা। এরা প্রচণ্ডভাবে রবীন্দ্র, নজরুল ভক্ত হলেও এদের লেখায় কোথাও রবীন্দ্র নজরুল খুঁজে পাওয়া যায়নি। এক একটি মৌলিক লেখক সত্তা এদের মধ্যে মহীরুহ হয়ে ওঠে। এমনকি সমসাময়িক বন্ধু কবিদের প্রভাব প্রমুক্ত হওয়ার প্রচণ্ড সাধনা করতে দেখা যায়। এ কথা নিশ্চিত হয়ে বলা যায় জীবনানন্দ দাশ যেমন ‘ঝরা পালক’ ঝরিয়ে পরবর্তী সময়ে ‘বনলতা সেন’ ‘রূপসী বাংলা’ কিংবা ‘সাতটি তারার তিমির’ নিয়ে নজরুল থেকে পৃথক হয়েছিলেন, সৈয়দ আলী আহসানও তদ্রƒপ ‘চাহার দরবেশ ও অন্যান্য কবিতা’ পরবর্তী ‘অনেক আকাশ’, ‘একক সন্ধ্যায় বসন্ত’ লিখে ফররুখ আহমদ থেকে একেবারে পৃথক এবং নতুন হয়ে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিলেন। বড় কবিরাই অন্য আরেক বড় কবি থেকে আলাদা হতে পারেন। পৃথক আকাশে পৃথক সূর্য হয়ে দেদীপ্যমান হতে পারেনÑ যেমন কাজী নজরুল ইসলাম এক্কেবারে পৃথক সূর্য হয়ে ধূমকেতুর মতো প্রোজ্জ্বল হয়ে উঠেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে সম্পূর্ণ আলাদা প্রতিভা, আলাদা বৈশিষ্ট্য ও আলোকিত এবং নজরুলীয় কাব্যভাষা ও গদ্য ভাষা নিয়ে।
সৈয়দ আলী আহসান ১৯২২ সালের ২৬ মার্চ যশোরের আলোকদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পূর্বপুরুষ ফরিদপুরের গেরদা গ্রামের বিখ্যাত, সম্ভ্রান্ত সৈয়দ পরিবারের সদস্য। শাহ আলী বোগদাদি তাঁর পূর্বপুরুষ যার মাজার ও হুজরাখানা রয়েছে গেরদা এবং মিরপুরে। তিনি দিল্লির সম্রাট আলাউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে বাগদাদ থেকে ভারতে আগমন করেন এবং সম্রাটের আতিথ্য গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিনি সম্রাটের প্রথমা কন্যা আয়েশা খাতুনকে বিয়ে করেন। লোদি বংশের আক্রমণে সম্রাট পরাজিত হন এবং দিল্লি ছেড়ে চলে যান। তখন শাহ আলী বোগদাদি ফতেহাবাদ বা ফরিদপুরের গেরদা গ্রামে চলে আসেন এবং বসবাস শুরু করেন। তিনি ইসলাম প্রচারক ওলি-আউলিয়া, পীর-দরবেশ ছিলেন। তার বংশের অনেকে এখানে বসবাস করছেন। শেষ জীবনে তিনি ঢাকার মিরপুরে মোরাকাবা করে, ধ্যানরত অবস্থায় ইহলোক ত্যাগ করেন।
সৈয়দ আলী আহসানের বাবার নাম মরহুম সৈয়দ আলী হামেদ এবং মায়ের নাম সৈয়দা কামরুন্নেগার খাতুন।
তিনি ১৯৩৮ সালে ঢাকার আরমানিটোলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন, ১৯৪০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট এবং ১৯৪৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এমএ পাস করেন। এরপর তিনি কর্মজীবনে প্রবেশ করেন কলকাতা অল ইন্ডিয়া রেডিওতে সহকারী কর্মসূচি নিয়ামক হিসেবে।
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আগেই ঢাকা চলে আসেন এবং ঢাকা রেডিওতে কিছুদিন কর্মরত ছিলেন।
১৯৪৯ থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে শিক্ষকতা করেন। এরপর ১৯৫৪ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে বিভাগীয় প্রধান এবং রিডার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলা একাডেমির পরিচালক ছিলেন । ১৯৬৬ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রফেসর এবং কলা অনুষদের ডিন ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭৭ সালে তিনি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শিক্ষা উপদেষ্টা ছিলেন।
১৯৮৯ সালে তিনি জাতীয় অধ্যাপক নিযুক্ত হন। ওই বছর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। এরপর তিনি দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কাজে তাঁর অনুজ প্রফেসর ড. সৈয়দ আলী আশরাফের সাথে যুক্ত হন এবং ১৯৯৯ সাল থেকে আমৃত্যু এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তার মৃত্যুর কয়েক বছর আগে আমি নব্বই দশকের প্রতিভাবান কবি ও গবেষক ইশারফ হোসেনের আহ্বানে সৈয়দ আলী আহসানের সাথে সাক্ষাৎ করি। এ সময়ে আমি তার রুমে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ সাহিত্য বিষয়ে আলাপচারিতায় যুক্ত হই। সেই সময়ে আমার কিছু কবিতা ও গবেষণার বই উপহার দেই। বইগুলোর মধ্যে ‘কাব্য মোজেজা’ শীর্ষক কবিতার বই এবং ‘কাব্যচিন্তা’ নামের প্রবন্ধের বই উল্লেøখযোগ্য। তিনি আমার প্রবন্ধ বইটি উল্টেপাল্টে দেখে আমাকে বেশ গম্ভীর স্বরে বললেন, এত অল্প বয়সে গবেষণা বা নতুন চিন্তাধারার প্রবন্ধ লিখতে যেও না। আমার কবিতা সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি তাৎক্ষণিকভাবে। তিনি আমার কবিতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা হয়তো রাখতেন। তিনি আমাকে বেশ স্নেহ করতেন। আমাদের কয়েক তরুণ কবি-সাহিত্যিককে তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সৈয়দ আলী আহসান আমাদের আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একটি অপরিহার্য নাম। তিনি একাধারে কবি, প্রবন্ধ লেখক, সাহিত্য গবেষক, ভাষাবিদ, শিল্পবিদগ্ধজন, উপন্যাসিক, ধর্মবেত্তা, বাগ্মী, শিক্ষাবিদ, মুক্তিযোদ্ধা, প্রশাসকসহ আরো বহুগুণে গুণান্বিত ব্যক্তিত্ব। তিনি শতাধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন, এর মধ্যে ১১০টি প্রকাশিত হয়েছে।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কিছু কাব্যগ্রন্থÑ অনেক আকাশ; একক সন্ধ্যায় বসন্ত; সহসা সচকিত; উচ্চারণ; আমার প্রতিদিনের শব্দ; সমুদ্রেই যাব; কাব্যসমগ্রÑ চাহার দরবেশ ও অন্যান্য কবিতা; শ্রেষ্ঠ কবিতা; কবিতাসমগ্র।
গবেষণা গ্রন্থÑ চর্যাগীতিকা; চর্যাগীতি প্রসঙ্গ; সন্দেশ রাসক; মৃগাবতী; চৌরপঞ্চাশিকা; পদ্মাবতী; মধুমালতী; বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত আধুনিক যুগ (মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের সাথে যৌথভাবে); বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ; আধুনিক জার্মান সাহিত্য প্রবন্ধ ও সমালোচনাÑ কবিতার কথা ও অন্যান্য বিবেচনা; মধুসূদন কবিকৃতি ও কাব্যাদর্শ; নজরুল ইসলাম; আধুনিক বাংলা কবিতাÑ শব্দের অনুষঙ্গে; কবিতার রূপকল্প; রবীন্দ্রনাথ : কাব্যবিচারের ভূমিকা; সতত স্বাগত; শিল্পবোধ ও শিল্পচৈতন্য; আমার সাক্ষ্য; বাংলাদেশের সংস্কৃতি।
স্মৃতিকথা ও ভ্রমণ কাহিনীÑ স্রোতবাহী নদী; যখন বৃষ্টি নামল; যে যার বৃত্তে; যখন সময় এলো; রাগ-অনুরাগ; হে প্রভু আমি উপস্থিত; প্রেম যেখানে সর্বস্ব।
অনুবাদÑ ইকবালের কবিতা; প্রেমের কবিতাÑ ক্লেয়ার গল ও ইভান গল; হুইটম্যানের কবিতা; উইলিয়াম মেরিডিথের কবিতা; ইডিপাস। আরো উল্লেøখযোগ্য গ্রন্থের নামÑ জীবনের শিলান্যাস (আত্মজীবনী) জিন্দাবাহারের গলি (উপন্যাস); শিল্পের স্বভাব ও আনন্দ (শিল্প তত্ত্ব); মোজদ্দেদ আল্ফ সানি : তাঁর মকতুবাত; আল্লøাহর অস্তিত্ব; ১৯৭৫ (স্মৃতিকথা); বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ; বিশ্বসাহিত্য এবং আনুষাঙ্গিক রচনাবলি; আমার জীবনে নারী; আমেরিকা : আমার দৃষ্টিতে (ভ্রমণ কাহিনী);
সম্মাননা, পুরস্কার ও পদক অর্জনÑ
সুফি মোতাহার হোসেন স্বর্ণপদক, বাংলা একাডেমী পুরস্কার, দাউদ পুরস্কার,একুশে পদক,নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল এর ‘পল হ্যারিস’ পদক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বর্ণপদক।
সৈয়দ আলী আহসান আমাদের আধুনিক বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ সাহিত্য গবেষক এবং অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। সৈয়দ আলী আহসানের কাব্য ভাষা, কবিতায় শব্দের আশ্চর্য সুন্দর ব্যবহার, চিত্রকল্প এবং অলঙ্কার পৃথক। তিনি তার সমসাময়িক প্রখর প্রদীপ্ত ফররুখ আহমদ এবং সিকান্দার আবু জাফর থেকে অনেক আলাদা। তিনি তার কাব্যসাহিত্যকে অন্য অনেক প্রতিভাবান কবি থেকে অন্য সৌন্দর্যে, অন্য আধুনিক শব্দগুচ্ছে সুসজ্জিত করতে পেরেছেন। এখানেই তার প্রবল কাব্যশক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি আমাদের সাহিত্যাকাশে ধ্রুব নক্ষত্র।


আরো সংবাদ



premium cement
ফিলিপাইনে ব্রহ্মস পাঠাল ভারত, ৩৭৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি চীনের মোকাবেলায় নতুন ডিভিশন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে! আবারো চেন্নাইয়ের হার, ম্লান মোস্তাফিজ 'কেএনএফ' সন্ত্রাস : সার্বভৌম নিরাপত্তা সতর্কতা অর্থনীতিতে চুরি : ব্যাংকে ডাকাতি পাকিস্তানে আফগান তালেবান আলেম নিহত যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য না করলে এ বছরই রাশিয়ার কাছে হারতে পারে ইউক্রেন : সিআইএ প্রধান রাশিয়ার সামরিক শিল্পক্ষেত্রে প্রধান যোগানদার চীন : ব্লিংকন ইরাকে সামরিক ঘাঁটিতে 'বিকট বিস্ফোরণ' শেখ হাসিনা সব প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী গাজায় ইসরাইলি গণহত্যা বন্ধে বিশ্ববাসীকে সোচ্চার

সকল