২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

বিশ্বসাহিত্যের টুকিটাকি

-

বেস্ট সেলার তালিকায় অ্যালেক্সের ড্যেবু নভেল দি সারভাইভার্স
অ্যালেক্স শুলম্যান সুইডেনের একজন বেস্টসেলিং লেখক, সাংবাদিক এবং দেশটির জনপ্রিয় পডকাস্টের কো- হোস্ট। ‘দি সারভাইভার্স ’ নিয়ে আন্তর্জাতিক বই বাজারে প্রবেশ করেছেন অ্যালেক্স। এই ডেব্যু উপন্যাসেই তিনি বেস্ট সেলারের তালিকায় উঠে এসেছেন। এ উপন্যাসে একটি দুঃখজনক ঘটনার পর বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া তিন ভাইয়ের মিলন দেখানো হয়েছে কৌতুকপূর্ণ বর্ণনাভঙ্গি ব্যবহার করে। অ্যালেক্স তার পারিবারিক ইতিহাসের স্মৃতিচারণমূলক তিনটি বই লিখে সাহিত্যজীবন শুরু করেছিলেন। তাই সম্ভবত অবাক হওয়ার কিছু নেই যে তার প্রথম উপন্যাসটিও একই খনি থেকে উৎসারিত হবে। বেঁচে থাকা তিন বিচ্ছিন্ন ভাই, যারা তাদের মায়ের দেহভস্মকে লেকসাইড কটেজে ছড়িয়ে দিতে আবার একত্রিত হয়, যেখানে তারা তাদের গ্রীষ্মকাল কাটাত, যতক্ষণ না একটি অনির্দিষ্ট ট্র্যাজেডি তাদের পরিবারকে ভেঙে দেয়। তিনি তার গল্পটি দুটি সমান্তরাল বর্ণনায় বলেছেন, একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার দিনের পিছনে পিছনে ছুটে চলেছে, অন্যটি শৈশব গ্রীষ্মকালের মধ্য দিয়ে কিভাবে বিপর্যয়ের চরম বিন্দুতে এগিয়ে যাচ্ছে, যার সঠিক প্রকৃতি কেবল শেষে গিয়ে ইঙ্গিত করা হয়েছে। মেঝভাই বেন্জামিনের কষ্টটাই উপন্যাসে বেশি। সমালোচকের ভাষায় ‘‘অ্যালেক্সের লেখা উপন্যাস ‘দি সারভাইভার্স’ ইমোশনাল ও সাইকিক পেইনের একটি টাইট বা ঘনবদ্ধ, উত্তেজনাপূর্ণ বিস্ময়কর কাহিনী, যা হৃদয়বিদারকও। উপন্যাসটির শেষে এসে পাঠকের দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয় এক বর্ণনাগুণে।’’ অ্যালেক্সের পুরো নাম কার্ল ম্যাগনাস আলেকজান্ডার শুলম্যান। জন্ম ১৯৭৬ সালে। তিনি স্টকহোম ইউনিভার্সিটিতে ফিল্ম, লিটারারি সায়েন্স ও ফিলসফি বিষয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি তার স্ত্রী এবং তাদের তিন সন্তানের সাথে সুইডেনে থাকেন। ২০০৯ সালে তার প্রথম বই ‘হারি টু লাভ’ প্রকাশিত হয়।
২০১১ সালে ‘টু বি উইথ হার’ ও ২০১৬ সালে ‘ফরগেট মি’ নামে আরো দুটি স্মৃতিকথামূলক বই বের হয়েছে। এর মধ্যে প্রথমটা তার বাবাকে উৎসর্গ করা হয়েছে, রয়েছে তার কাহিনী, দ্বিতীয়টি তার বর্তমান স্ত্রী আমান্ডাকে নিবেদিত ও তৃতীয়টি তার অ্যালকোহলিক মায়ের বিষয়ে সত্য অনুসন্ধানমূলক লেখা। এগুলো সবই সুইডিশ ভাষায় লেখা।
‘ফরগেট মি’ ২০১৭ সালে গোথেনবার্গে সুইডিশ বুক ফেয়ারে ‘বুক অফ দি ইয়ার’ এর সম্মান পেয়েছিল। অনেকে এগুলোকে আত্মজৈবনিক উপন্যাস বলতে চেয়েছেন। আর ২০২০ সালে বের হওয়া ‘দি সারভাইভার্স’ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলকে লক্ষ্য করে লেখা। এটি প্রকাশ করেছে প্রকাশনা সংস্থা ফ্লিট। ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন রাসেল উইলসন। বেস্ট সেলার এই বইটি ৩০ টিরও বেশি দেশে বিক্রি হচ্ছে।


আরো সংবাদ



premium cement
ময়মনসিংহে বাসচাপায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত রমজানের প্রথমার্ধে ওমরাহ পালন করলেন ৮০ লাখ মুসল্লি পোরশায় বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশী যুবক লাশ ফেরত গণতন্ত্রের আন্দোলন ন্যায়সঙ্গত, এতে আমরা বিজয়ী হবো : মির্জা ফখরুল নিঝুমদ্বীপে পুকুরে পাওয়া গেল ১০ কেজি ইলিশ ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় চলবে ১৫ ফেরি ও ২০ লঞ্চ দি স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের রক্তদাতাদের সংবর্ধনা প্রদান কক্সবাজারে ওরিয়ন হোম অ্যাপ্লায়েন্সেসের ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত সৈয়দপুরে ফেসবুক লাইভে থেকে যুবকের আত্মহত্যা! মোবাইল ব্যাংকিংয়ে হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেফতার ৫ ১৫ বছর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

সকল