২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

ওসাকা ট্টায়েনালে ১৯৯৭

-

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বছরব্যাপী নানা ধরনের শিল্পকর্মের প্রদর্শনী লেগেই থাকে। এর মধ্যে বাইয়েনিয়াল এবং ট্টায়েনিয়াল অর্থাৎ দ্বি-বার্ষিক এবং ত্রি-বার্ষিক নামের প্রদর্শনীগুলো বিশেষভাবে পরিচিত। নিয়মিতভাবে বিভিন্ন দেশে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। যেমনÑ বাংলাদেশে প্রতি দুই বছর পরপর অনুষ্ঠিত হয় এশীয় চারুকলার দ্বি-বার্ষিক প্রদর্শনী। ওসাকা ট্টায়েনিয়াল অর্থাৎ ওসাকা ত্রি-বার্ষিক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় জাপানে। প্রতি তিন বছর পরপর নিয়মিত এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। ১৯৯৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় অষ্টম আন্তর্জাতিক ত্রি-বার্ষিক প্রদর্শনী। এ প্রদর্শনী যারা ছাপচিত্র করেন তাদের জন্য। ১৯৯৭ সালে জাপানের বিখ্যাত এ প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের দু’জন শিল্পী প্রদর্শনীর জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। উল্লেখ্য, প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের আকাক্সক্ষায় হাজার হাজার শিল্পী আবেদন করে থাকেন। এ সব আবেদনকারীর মধ্য থেকে মানসম্মত চিত্রকর্মের ভিত্তিতে বাছাই কমিটি শিল্পী এবং তাদের শিল্পকর্ম বাছাই করে থাকেন। এই বাছাই প্রক্রিয়ার পর বাংলাদেশের শিল্পী ওয়াকিলুর রহমানের ‘অন দা ওয়ে’ এবং আব্দুস সাত্তার অর্থাৎ আমার আনটাইটেল্ড- ২’ নামক চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর জন্য নির্বাচিত হয়। এই প্রদর্শনীর বিশেষত্ব হলোÑ প্রদর্শনীর জন্য নির্বাচিত প্রত্যেক চিত্রের বিষয়ে শিল্পীকে লিখে পাঠাতে হয়েছে, যা ক্যাটালগে গুরুত্বসহকারে ছাপা হয়েছে। শিল্পী ওয়াকিলুর রহমান বলেছেনÑ প্রাকৃতিক এবং সামাজিক কিংবা জিওমেট্রিক বিষয়গুলোই শিল্পের বিষয় হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সমতল ভূমির বিস্তৃতি এবং এর সৌন্দর্য শিল্পী ওয়াকিলকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করায় তিনি তার নির্বাচিত চিত্র অন দা ওয়ের বিষয় হিসেবে দিগন্তের সমান্তরাল বিষয়কে বেছে নিয়েছেন। প্রকৃতির সমভূমি এবং তার পরিবেশ (যেখানে তিনি বেড়ে উঠেছেন) শিল্পীর জীবনে যেমন প্রভাব ফেলেছে তেমনি এই ভূমিতে বসবাসকারী মানুষকেও প্রভাবিত করে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। সমতল ভূমির বিস্তৃতি এবং বিশালতা শহরকেন্দ্রিক ক্ষুদ্র পরিসরের ঠিক বিপরীত। আর এই শহরকেন্দ্রিক জীবন, জীবনের জটিল সমস্যা ও সঙ্কীর্ণতা আধ্যাত্মিকতা, রহস্যময়তা এবং প্রশান্তির দিকগুলোকে বিনষ্ট করে। ফলে তিনি প্রকৃতির বিশালতা ও উদারতাকেই বেছে নিয়েছেন তার শিল্পের বিষয় হিসেবে। এই বিশালতাকে শিল্পী অন দা ওয়ে নামক চিত্রের (২৫´১২৯ সেন্টিমিটার) মাধ্যমে প্রকাশ করতে সমর্থ হয়েছেন।
‘ওসাকা ট্রায়েনালে’ কর্তৃপক্ষএই নামের আওতায় তিনটি বিষয়ের প্রদর্শনীর আয়োজন করে থাকেন। যেমনÑ পেইন্টিং, প্রিন্ট (ছাপচিত্র) এবং ভাস্কর্য। এক বছর পেইন্টিং বা চিত্র কলার আয়োজন করলে পরের বছর আয়োজিত হয় প্রিন্ট বা ছাপচিত্রের প্রদর্শনী। তার পরের বছর ভাস্কর্য। এভাবে কর্তৃপক্ষ প্রতিবছরই প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। অর্থাৎ একটি বিষয়ের প্রদর্শনী তিন বছর পরপর আয়োজিত হয়ে থাকে। প্রিন্ট বা ছাপচিত্রের প্রথম প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল ১৯৯১ সালে। সেবার বিশ্বের ৬৭টি দেশের এক হাজার ৭৪৮ জন শিল্পীর পাঠানো সাত হাজার ৩৭০টি প্রিন্ট বা ছাপচিত্রের মধ্যে মাত্র ১৫৬টি চিত্র বাছাই করে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল। ১৯৯৭ সালে অনুষ্ঠিত ওসাকার অষ্টম প্রদর্শনী এবং প্রিন্ট বা ছাপচিত্রের তৃতীয় প্রদর্শনীতে ৯১টি দেশের এক হাজার ৫০০ শিল্পীর পাঁচ হাজার ৬২টি চিত্রের মধ্যে বাছাইকৃত ১৫০টি চিত্রের মাধ্যমে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল। এই ১৫০টি চিত্রের মধ্যে বাংলাদেশের ওয়াকিলুর রহমান এবং আমার চিত্র স্থান পায়। প্রদর্শনীতে স্থান পাওয়া আমার চিত্রের নাম ‘আনটাইটেল্ড-২’ বা শিরোনামহীন-২। এ চিত্রটি কাঠখোদাই এবং অফসেটের সমন্বয়ে করা (৫২.৫৮৫.৫ সেন্টিমিটার)। আমার এ চিত্রের বিষয়-‘মানব জাতির বেঁচে থাকার বিরতিহীন প্রতিযোগিতা’। অর্থাৎ জীবন সংগ্রামে লিপ্ত মানুষের বিরামহীন দিগি¦দিক ছুটে চলা এবং এশীয় বাসীর নিজস্ব স্বর্ণোজ্জ্বল ঐতিহ্যের বিষয়গুলোকে ভুলে গিয়ে পশ্চিমা বিষয়ের স্বপ্নে বিভোর হওয়া।
ধুরন্ধর ব্রিটিশরা ব্যবসার উসিলায় ভারতে প্রবেশ করে সমগ্র ভারতকে গ্রাস করার যে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল এবং ভারতের মীরজাফরদের হাত করে কিংবা বলা যায় লোভ দেখিয়ে বশ করে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে সমগ্র ভারত দখলের পর তাদের নিজস্ব যে পশ্চিমা ধারা ভারতবাসীর উপর চাপিয়ে দিয়ে ভারতের ঐতিহ্য ধ্বংস করেছিল আমার এ চিত্র সে কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। স্মরণ করিয়ে দেয় পশ্চিমা জগতের মানুষদের উলঙ্গপনার কথাও। ব্রিটিশরা প্রায় ২০০ বছর শাসন করে, অত্যাচার করে আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে যে ভুলিয়ে দিয়েছে স্মরণ করিয়ে দেয় সে কথাও। শিল্পকলার উন্নয়নের ক্ষেত্রে পশ্চিমা রেনেসাঁস যে অবদান রেখেছে আমরা সে কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি এবং সমস্ত কৃতিত্ব পশ্চিমাদেরকেই দেই। কিন্তু আমাদের অঞ্চলে রেনেসাঁসের অনুরূপ উন্নয়ন প্রাচীনকালেই যে হয়েছিল সে কথা বেমালুম ভুলে বসে আছি। প্রাচীন শিল্প-পরিচয় নামক গ্রন্থে এ বিষয়ে অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে। গ্রন্থের ১২০ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছেÑ ‘বর্তমান সময়ে আমরা জলের কলে কুকুরের অথবা বাঘের মুখ হইতে জল পড়িতেছে দেখিয়া পাশ্চাত্য শিল্পের নৈপুণ্য অনুভব করি। কিন্তু বহু শতাব্দী আগে আমাদের দেশের সুপ্রসিদ্ধ কবি বানভট্ট কাদম্বরীর ভবন যেভাবে সাজাইয়া গিয়াছেন, তাহার প্রতি লক্ষ্য করিলে আধুনিক পাশ্চাত্য শিল্পের তুলনায় প্রাচীন প্রাচ্য শিল্পের ন্যুনতা অনুভূত হয় না।’
ওসাকা ট্রায়েনালে ১৯৯৭ প্রদর্শনীতে প্রায় প্রত্যেক শিল্পীই নিজ নিজ দেশের নিজস্ব সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে সচেষ্ট হয়েছেন তাদের চিত্রকর্মে। অনেকে বিশ্ব রাজনীতির অমানবিক বিষয়কেও স্থান দিয়েছেন চিত্রে। কলম্বিয়ার এন্টিকুইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর শিল্পী হারনানডো গুয়েরিরো বিশ্বের আগ্রাসী রাজনীতি, যুদ্ধ এবং ধ্বংসযজ্ঞ মানব জীবনে কী ভয়াবহ পরিণতি ডেকে এনেছে সে বিষয়ে প্রচার মাধ্যমগুলো যে ভূমিকা পালন করেছে সেই বিষয়কে চিত্রে স্থান দিয়েছেন। প্রচণ্ড প্রতিক্রিয়া প্রদানকারী বিষয়ে পূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও শিল্পী তার চিত্রের নাম রেখেছেন ‘আনটাইটেল্ড’। অর্থাৎ শিরোনামহীন। অবশ্য চিত্রে হৃদয়বিদারক যে দৃশ্য ফুটে উঠেছে তাতে কোনো শিরোনামের প্রয়োজন হয় না। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে খেতে না পাওয়া মৃতপ্রায় হাড্ডিসার মানুষের উপস্থিতিই হয়েছে চিত্রের শিরোনাম। মায়ের কোলে শীর্নকায় অবলা শিশুর উপস্থিতিই মনে করিয়ে দেয় হৃদয়হীন যুদ্ধবাজ রাষ্ট্রনায়কদের অত্যাচারের কথা। শিল্পীর এ চিত্র বর্তমান মানবসভ্যতার কলঙ্কজনক অধ্যায়।
আমেরিকার শিল্পী পিক এডেয়ার সিয়া একটি বৃহৎ আকারের কাঠখোদাই চিত্রে ‘নিউ ইয়র্ক শহরের বার’কে কেন্দ্র করে যা ঘটে থাকে সেই বিষয়ে তার অনুভূতিকে ব্যক্ত করেছেন। তিনি প্রতিদিন শহরের পার্ক, হোটেল, সাবওয়ে এবং রাস্তায় যা যা দেখে অভ্যস্ত সে সব বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েই চিত্রচর্চা করে থাকেন। ভয়, ভালোবাসা, বিদ্রƒপাত্মক রসের বিষয়সহ রাস্তায় কিংবা অন্যত্র যা কিছু দেখেন তার ওপর ভিত্তি করেই তিনি তার চিত্রের বিষয় নির্বাচন করেন। বার বা মদের আসর, এমনি একটি তার দেখা বিষয়কে তিনি তার চিত্রে স্থান দিয়েছেন। সবারই জানা, আমেরিকা সব বিষয়ে মুক্ত একটি দেশ। যৌনজীবন থেকে শুরু করে স্বাধীনভাবে সব কিছুই করতে পারেন সে দেশের মানুষ। রাস্তার ধারে কিংবা বিশাল বাজারের দোকানগুলোতে সাজানো থাকে নানা ধরনের মদ। যে কেউ ইচ্ছে করলেই সেই সব দোকান থেকে মদ কিনতে পারেন এবং যত খুশি পান করতে পারেন। ‘নিউ ইয়র্ক বার’ নামক চিত্রে এরই প্রতিফলন ঘটেছে। নানা বয়সের মানুষের সমাবেশ ঘটেছে এই মদের আড্ডায়। দীর্ঘ টেবিলের পাশে বসা অসংখ্য মানুষ। টেবিলে সাজানো মদের বোতল এবং গ্লাস। কেউ কেউ মদের নেশায় চুর হয়ে আছেন। কেউ কেউ গল্পে মসগুল। স্বাধীন দেশের স্বাধীন চেতা মানুষদের ভয় ও সঙ্কোচহীন অনুভূতি সবার চেহারায়। নিউইয়র্ক শহরের প্রকৃত চেহারা স্পষ্ট হয়েছে শিল্পীর এ চিত্রে।
উগান্ডার শিল্পী ফ্রেড কাতো মুতেবি। শিল্পী মুতেবির চিত্রের নাম ‘গাভী এবং মানুষ (শোষণ)’। গাভী দুধ দেয় এটা সবার জানা। কিন্তু স্বার্থপর মানুষ দুধ সংগ্রহের জন্য গাভীর বাচ্চাকে দুধ খেতে না দিয়ে সারা দিন আটকে রাখে। দিন শেষে গাভীর দুধ সংগ্রহ করে গাভীর মালিক। শিল্পীর দৃষ্টিতে এটা এক ধরনের শোষণ। গাভীর কচি বাচ্চাকে দুধ খেতে না দিয়ে সমস্ত দুধই মানুষে খাচ্ছে। এটা অন্যায়। মা যেমন তার বাচ্চাকে দিনভর দুধ পান করায়, গাভীরও তেমনি তার বাচ্চাকে দিনভর দুধ খাওয়ানোর কথা। কিন্তু স্বার্থপর মানুষ গাভীর বাচ্চাকে দুধ খেতে না দিয়ে নিজেরা খায়। এই শোষণের বিষয়টি তুলে ধরতে শিল্পী দীর্ঘ শিংওয়ালা গাভী এবং মানুষের চিত্র সৃষ্টি করেছেন। মানুষ বসে গাভীর দুধ দুইছে। কাগজে কাঠখোদাই মাধ্যমে শিল্পী চিত্রটি করেছেন। তবে এই চিত্রে তিনি তেল রঙও ব্যবহার করেছেন। পুরো প্রদর্শনীতে এ ধরনের অসংখ্য চিত্র স্থান পেয়েছে। যেগুলো সমাজের অসঙ্গতিগুলোকে তুলে ধরেছে।
প্রদর্শনীর গ্র্যান্ড পুরস্কার পাওয়া চিত্রের নাম ‘চোয়াল এবং সাদা কুকুর।’ শিল্পী ফ্র্যাঙ্ক বাসিল কোলিন। তিনি ইস্রাইলের আধিবাসী। তিনি সূর্যাস্তের প্রাক্কালে সমুদ্রসৈকতে হা করা ভয়ঙ্কর শার্ক বা হাঙ্গরের চোয়ালের সাদা হাড্ডি এবং সাদা কুকুরকে স্থান দিয়েছেন তার চিত্রে। চিত্রে সমুদ্রের ঢেউ একের পর এক আছড়ে পড়ছে। ডুবন্ত সূর্যের লালাভ আলোয় সমুদ্রের পানি লালচে রঙ ধারণ করেছে। এমনি এক পরিবেশে সাদা কুকুর হাঙ্গরের চোয়ালের দিকে একদৃষ্টে চেয়ে আছে। বুঝতে চেষ্টা করছে বস্তুটি কি। কিংবা অনুভব করছে তার নিজের চোয়ালের ভয়ঙ্কর রূপটির কথা। যদিও হাঙ্গরের চোয়াল অপেক্ষা অনেকটাই ক্ষুদ্র।
কিন্তু আক্রমণের ক্ষেত্রে সমান কার্যকর। ভূমধ্যসাগরের বিশালতা আর হাঙ্গরের দাঁতাল চোয়ালের দৃশ্য এবং শুভ্র কুকুরের এক দৃষ্টে চোয়ালের দিকে চেয়ে থাকা চিত্রকে বিশেষ মর্যাদা দান করেছে। কারণ শিল্পী তার এ চিত্রে সুকৌশলে অমঙ্গলসূচক, ভয় প্রদর্শক, মহাজাগতিক ও ঝলসানো অনুভূতি। হতবুদ্ধি এবং সতন্ত্রানুভূতির বিষয়গুলো এ চিত্রে যুক্ত করতে সমর্থ হয়েছেন। কুকুর হাঙ্গরের ভয়ঙ্কর চোয়াল দর্শনে যেমন হতবুদ্ধি ভাবাপন্ন হয়ে পড়েছে। প্রদর্শনীর এ সব চিত্রকর্ম প্রমাণ করে যে, কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত দক্ষতার সাথে হাজার হাজার চিত্রকর্মের মধ্য থেকে বিশ্বের সেরা শিল্পীদের গুরুত্বপূর্ণ চিত্রকর্ম বাছাই করতে সক্ষম হয়েছেন। যা সমগ্র বিশ্বের শিল্পপ্রেমী মানুষকে সুন্দর শিল্পের সন্ধান দিতে সক্ষম হবে এবং এর মধ্য দিয়ে প্রদর্শনী আয়োজকদের উদ্দেশ্যও সফল হবে, যা তারা কামনা করেছেন তাদের বক্তব্যে। হ

 


আরো সংবাদ



premium cement
ড. ইউনূসের ইউনেস্কো পুরস্কার নিয়ে যা বললেন তার আইনজীবী একনেকে ৮৪২৫ কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন সান্তাহারে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবক নিহত জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে : আব্দুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রের সেতু ভাঙ্গার প্রভাব পড়বে বিশ্বজুড়ে! নাশকতার মামলায় চুয়াডাঙ্গা বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী কারাগারে হারল্যানের পণ্য কিনে লাখপতি হলেন ফাহিম-উর্বানা দম্পতি যাদের ফিতরা দেয়া যায় না ১৭ দিনের ছুটি পাচ্ছে জবি শিক্ষার্থীরা বেলাবতে অটোরিকশা উল্টে কাঠমিস্ত্রি নিহত রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে জাতিসঙ্ঘের প্রতিবেদন

সকল