২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

ফররুখ আহমদের কবিতার শক্তি ও সামর্থ্য

-

গত সংখ্যার পর

‘চল্লিশের দশক থেকে শুরু করে যে অভিজ্ঞতাকে তিনি প্রকরণে সন্নিবেশ ঘটিয়েছেন, সেটা যে কোনো বিশেষ স্বার্থবুদ্ধি কিংবা ধর্মবুদ্ধি থেকে অবশ্যই নয়। যে আধিক্য বা আদর্শবোধটি তার মধ্যে ছিল তা নিজস্ব এবং রোম্যান্টিকতার বিষয়টিও সে মেধাবুদ্ধির ভেতর দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।... বিশেষ করে যে পরিপ্রেক্ষিতে ফররুখ কবিমানস বিবর্ধিত হয়েছে সেখানে তিনি যখন অনেকভাবে বিভ্রান্ত বা বিশেষ গোষ্ঠীর তকমা কারণে-অকারণে তাঁর ভাগ্যে জুটে গিয়েছিল। এবং এখনও তা অব্যাহত আছে। তবে, সবকিছুর ঊর্ধ্বে যে তিনি বড় রোমান্টিক প্রেরণার কবি, নিরঙ্কুশ আবেগে তিনি যে বাঙালির লৌকিক পরিক্রমার ¯্রােতধারারই অন্যতম পথিক সেটাতো কিছুতেই ভুললে চলে না।’
ফররুখের সমকালে এবং উত্তরকালেও আমরা সামাজিক অন্ধকারের প্রহর পার করেছি ও করছি। ডুবে আছি অনুভব এবং জ্ঞানের আঁধারেও। বাস্তবতার অন্তরালে আমরা প্রতিনিয়ত যাপন করছি প্রবলতর বিভ্রান্তি। তিনি এই সত্যের সান্নিধ্য পেয়েছিলেন। ‘অন্ধকার’ অনুষঙ্গে ফররুখ নির্দেশ করতে চেয়েছেন সামাজিক কৃষ্ণত্ব। তাঁর কবিতায় প্রকৃতি ও প্রেম বর্ণনায় যেমন ‘অন্ধকার’ বিদ্যমান, তেমনি স্বপ্ন আর বাস্তবতার দ্বন্দ্বের আড়ালে রয়েছে আলোর উদ্বোধনের ইশারা। ইংরেজ শাসনের সমূহ যন্ত্রণা, অপ্রাপ্তি; স্বাধীনতা প্রত্যাশার ব্যাকুলতা আর প্রাপ্তিনেশা তাঁর কবিতাকে আচ্ছন্ন করেছে। তিনি দেখেছেন ক্ষুধা, হতাশা আর নির্মমতার দাগ মুছে নির্মলতা আগমনের আশ্বাস।
ফররুখের আজাদ করো পাকিস্তান (১৯৪৬) কাব্যগ্রন্থে শোনা যায় পাকিস্তানবাদের যুদ্ধবাদী স্বর: ‘সাম্নে চল্ : সাম্নে চল্/ তৌহেদেরি শান্ত্রী দল/ ‘সাম্নে চল্ : সাম্নে চল্’ (‘ফৌজের গান’)। অনুস্বার (রচনা: ১৯৪৪-৪৬) ও বিসর্গ (রচনা: ১৯৪৬-১৯৪৮) কাব্যগ্রন্থের সামাজিক বাস্তবতার ধারায় মুখ্য হয়েছে উঠেছে ব্যঙ্গবিদ্রুপ-প্রবণতা। এসব ব্যঙ্গকবিতার কেন্দ্রীয় বিষয় সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অসংগতি, ধনতন্ত্র-বিদ্বেষ ও পুঁজিবাদী শোষণের রূপ। পাকিস্তানচেতনার সাহিত্যধারা অনুযায়ী মুসলমানের মুখের ভাষা অর্থাৎ আরবি-ফারসি-উর্দু মিশ্রিত ভাষায় কাব্য রচনা করেন কবি ফররুখ আহমদ। পুরাণচেতনায় তিনি বেছে নেন পুঁথি ও আরব্যোপন্যাসকে। ছন্দের ক্ষেত্রে মুক্তক অক্ষরবৃত্তে নির্মাণ করেন পাকিস্তানবাদী বাস্তবতার আশা-নীল জগৎ। ইসলামি আদর্শ, মুসলিম ঐতিহ্য ও পাকিস্তানের জাতীয়চেতনার ভিত্তিতে যে আবেগ কবির মধ্যে সঞ্চারিত হয়েছিল, তা সমকালে ছিল অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এবং উদ্দীপনা-ভরা। আর, তাঁর এই চেতনার অন্তরালে রয়েছে বিরাট-ব্যাপক ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যিক বাস্তবতা। যে ভারতবর্ষে প্রায় ৫ শত বছর মুসলমান শাসন-ব্যবস্থা চালু ছিল, সেখানে জীবন-প্রবাহে এবং ভাষা-প্রয়োগে ইসলামিচেতনা এবং আরবি-ফারসি মিশ্রিত ভাষার প্রভাব অত্যন্ত স্বাভাবিক। এই সত্যটুকুকে অস্বীকার করলে ভারতের ইতিহাস এবং দীর্ঘদিনের লালিত সংস্কৃতিকে অস্বীকার করা হয়। কাজেই সমাজসচেতন ও ঐতিহ্যলগ্ন কবিতা-কারিগর ফররুখের চিন্তাপ্রকাশের ঐতিহাসিক সত্যের প্রতি আমাদেরকে আরো মনোযোগী এবং শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। খণ্ডিত মূল্যায়নে ‘ইসলামি পুনর্জাগরণের কবি’ বলার চেয়ে ‘জাতীয় সংকট-উত্তরণের কবি’ বলাটাই বেশি প্রাসঙ্গিক ও যৌক্তিক হবে।
বাঙালি মুসলমানের মন নামক নিবন্ধগ্রন্থে আহমদ ছফা বলেছিলেন: ‘মুসলমান সাহিত্যিকদের রচনার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো হয়তো চর্বিত চর্বণ নয়তো ধর্মীয় পুনর্জাগরণ। এর বাইরে চিন্তা, যুক্তি এবং মণীষার সাহায্যে সামাজিক ডগ্মা বা বদ্ধমতসমূহের অসারতা প্রমাণ করেছেন, তেমন লেখক কবি মুসলমান সমাজে আসেননি। বাঙালি মুসলমান সমাজ স্বাধীন চিন্তাকেই সবচেয়ে ভয় করে। তার মনের আদিম সংস্কারগুলো কাটেনি। সে কিছুই গ্রহণ করে না মনের গভীরে। ভাসা ভাসা ভাবে, অনেক কিছুই জানার ভান করে, আসলে তার জানাশোনার পরিধি খুবই সংকুচিত।... বাঙালি মুসলমান বিমূর্তভাবে চিন্তা করতেই জানে না এবং জানে না এই কথাটি ঢেকে রাখার যাবতীয় প্রয়াসকে তার কৃষ্টি কালচার বলে পরিচিত করতে কুণ্ঠিত হয় না।’ এ প্রসঙ্গে কথানির্মাতা ও সাহিত্য-বিশ্লেষক হুমায়ুন কবিরের মন্তব্যও প্রায় একই ধরনের। খানিকটা পাঠ নিচ্ছি: ‘সাম্প্রতিক বাঙালি মুসলমান কবিদের মধ্যে প্রায় সকলেই পশ্চাদমুখী এবং নূতনের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও প্রাচীনপন্থী। সাহিত্যের আঙ্গিক নিয়ে নূতন পরীক্ষা করবার উদ্যম তাঁদের নাই, সমাজব্যবস্থার রূপান্তরে নূতন নূতন পরিস্থিতির উদ্ভাবনায়ও তাঁদের কল্পনা বিমুখ।’Ñ এখানে বলে রাখা ভালো, উল্লিখিত ব্যক্তিবর্গের মন্তব্য একেবারেই ব্যক্তিগত, পক্ষপাতদুষ্ট এবং খানিকটা উদ্দেশ্য-প্রণোদিত। তথাকথিত প্রগতিশীলতার নামে আমাদের বিদ্বৎসমাজের একটি অংশ সবসময়ই খণ্ডিত মূল্যায়নে এবং বিরূপ সমালোচনায় অভ্যস্ত। বাংলা ভাষায় মুসলমান সাহিত্যিকদের অবদান খুব সরলভাবে বিবেচনায় নিলেও এসব মূল্যায়ন ¯্রফে অবমূল্যায়ন বলেই প্রতীয়মান হবে। বিশেষত, মীর মশাররফ হোসেন, কাজী নজরুল ইসলাম, কাজী ইমদাদুল হক, ইসমাইল হোসেন সিরাজী, জসীম উদ্দীন, আবু রুশদ, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্, ফররুখ আহমদ, আহসান হাবীব, হাসান আজিজুল হক, সরদার জয়েনউদ্দীন, শওকত ওসমান, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আবুল হোসেন, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, শহীদ কাদরী, আলাউদ্দিন আল আজাদ, সেলিনা হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, হুমায়ুন আজাদ, সেলিম আল দীন, হুমায়ুন আহমেদ প্রমুখের রচনাপাঠে আহমদ ছফা এবং হুমায়ুন কবিরে মন্তব্য অসাড় বলেই প্রমাণিত হয়।Ñ এইসব বাঙালি মুসলমান সাহিত্যিকদের কীর্তিকে কি উড়িয়ে দিতে পারবেন ছফা কিংবা কবির?
কবিতার বিশ্লেষণ আজ আর কেবল সমাজ-পরিসরে সীমাবদ্ধ নয়Ñ এর সাথে যুক্ত হয়েছে বহুবিধ নিরীক্ষা। ‘গঠনবাদ, গঠন-উত্তরবাদ, বিনির্মাণবাদ এমন অনেক কোণ থেকে কবিতার আলোচনায় আলো এসে পড়েছে। মনস্তত্ত্ব, সংস্কৃতিবীক্ষা, ভাবনার ইতিহাস, নারীবাদ, মার্কসবাদের নানা স্তর থেকে কবিতার তলশায়ী ভাব-ভাষা ভাসিয়ে তোলার চেষ্টা দেখা যাচ্ছে। তবু বৈদিক উচ্চারণে ‘অবয়ব’ শব্দটিতে অ স্বরধ্বনিটিই আছে; আর কোনো ব্যঞ্জনধ্বনি নেই যেন, নিরবয়ব ব্যঞ্জনা আছে, একমাত্র। প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বেকার পাণিনির সময় থেকে ভারতে শব্দবিদ্যা বিজ্ঞান। মানবিকী-বিদ্যায় দীক্ষিত ভাষাবিদ হীনম্মন্যতার বোধ থেকে ভাষাতত্ত্বকে ভাষাবিজ্ঞান আখ্যা দিতে আগ্রহী। ভাষা মানুষের অভিভাবিকা, মানসের মাঝখানে বিকশিত মূর্তিতে তার অধিষ্ঠান স্বাভাবিক। ভাষার অংশ কবিতা, কবিতা-সমালোচনা ভাষা এবং রীতিরও বিশ্লেষণ। এ-বিশ্লেষণ প্রাচীন ব্যাকরণ-নিরুক্ত ছন্দ-অলংকার নির্ভর নয় শুধু আর, অতিআধুনিক যন্ত্রগণকের উপাত্ত থেকে গৃহীত সিদ্ধান্তও এর অবলম্বনের একক সূত্র নয়।’ কবিতার বিবেচনায় এখন উত্তর-উপনেশিকতা, বিনির্মাণতত্ত্ব এমনকি ফর্মালিজমও প্রাসঙ্গিক বিষয়। আর আছে সমাজ-ভাষা এবং সমাজ-মনস্তত্ত্বের মতো কঠিন কিছু বিষয়াদিও। তাই, ফররুখের কবিতাকে কেবল ঐতিহ্যের অনুসারি কিংবা নবজাগরণের ডালায় ভরে না রেখে উত্তরকালীন সমালোচনায় পাল্লায় তুলে দেখতে হবে। তাঁর ভাষা ও প্রকরণ, কাঠামো ও পরিবেশনা আমাদের কালে কীভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে রইল, তা হালকাভাবে দেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে ফররুখ-প্রতিভার প্রতি একপ্রকারের অবিচারই করা হয় বৈকি! কোনো কোনো ক্ষেত্রে, তার পরিসীমা কতটুকু তা নিরূপন না করেও বলা চলে, কবি ফররুখ আহমদের ভাষা, কাঠামো এবং প্রকাশভঙ্গি বর্তমান প্রজন্মের কবিদের কাছে অনুকরণীয় হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে বিভিন্ন সাহিত্য-সংগঠন ফররুখের চেতনাকে লালন করে চলেছে নীরবে ও প্রকাশ্যে। ফররুখের ভাষা যেন উত্তরকালে একটি প্রজন্মের সাহিত্যভাষার মর্যাদা পেয়েছে। কেননা, ‘ভাষা মানুষের মানসিক অ্যাবস্ট্রাক্ট আচরণগুলোকে একটি অর্থময় অবয়ব দিলেও ভাষা কিন্তু একটি সম্পূর্ণ আত্মনির্ভরশীল সত্তা নয়। মানে ভাষা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, সামাজিক সংগঠন বা বস্তু নিরপেক্ষ নয়।’
কবি-শিল্পীরা সমকালকে ধারণ করেন চিন্তায় ও কর্মে। সময়ের প্রয়োজনে তা সম্প্রসারিত হয় উত্তরকালের বারান্দায়। ফররুখ তাঁর সমকালকে ধারণ করে অতিক্রান্ত প্রহরেÑ একালেও প্রাসঙ্গিক হয়ে আছেন উপলব্ধির গাঢ়তায়। প্রসঙ্গত, আমরা আজকের প্রেক্ষাপটেÑ বিশ্বরাজনীতির দারুণ সংকটকালে ফিলিস্তিনের কবি সামিহ আল কাসিম-এর বহুল আলোচিত এবং অনেক ভাষায় অনূদিত একটি কবিতা থেকে খানিটা পাঠ নিতে পারি। তিনি সম্প্রতি ‘আমি দুঃখিত’ কবিতায় লিখেছেন:
আল্লাহর কাছে উড্ডীন করেছি আমার চোখ, হৃদয়, আমার হাত
হে প্রভু, আমি বেদনাক্লান্ত, অসহায়ত্ব আমাকে শেষ করে দিয়েছে
এই নরক আমার কৃষি, শষ্যভূমি আমার বাহু ধ্বংস করে দিয়েছে
প্রভু, আমি কাঁদছি, আমার চোখমুখ চেয়ে আছে
তোমার আরশের নূরালোকিত পথে...
হে প্রতিপালক, আমার আত্মার পুকুরগুলো তোমার বরকতে ভরে দাও
আমার রক্তাক্ত জখমগুলোতে তোমার করুণা ঢেলে দাও
আমার সময় তোমার সময় দিয়ে মহিমান্বিত করো হে
হে পরওয়ারদিগার, তোমাকে ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই।...
তুমি তো মহান ক্ষমাশীল, দয়াময়, ন্যায়বিচারক
আমি ক্ষমাপ্রার্থী প্রভু।
আমি দুঃখিত।
আমি দুঃখিত হে প্রভু...’ (দ্রষ্টব্য: তৈয়ব, ২০১৪)
Ñ সামিহ আল কাসিমের উপলব্ধির এই উপলব্ধির সোজা পথ সৃষ্টিকর্তার প্রতি অবিচল আস্থা ও বিশ্বাসের পথ। নিঃসংশয়বাদের এক সরল উপস্থাপন। তিনি গভীর এক সংকটে নিপতিত জাতির মুক্তির জন্য প্রার্থনা করছেন শৈল্পিক ভাষায়। কাসিমের পরিবেশনা সমকালীন বটে! তবে, ইতিহাসের পরিক্রমায় তা যদি উত্তরকালেও টিকে থাকে, তাতে আমরা বিস্মিত হবো না। ইরানের জনপ্রিয় কবি ফখরুদ্দিন ইরাকি তাঁর পাঠককেÑ সমকালের এবং উত্তরকালের সাহিত্য-সাধকদের ও সমাজ-রূপান্তরের করিগরদের পরামর্শ দিয়েছেন ‘অনুভবজ্ঞানে পরিশুদ্ধ’ হওয়ার জন্য। পেরুর প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক মারিও ভারগাস য়োসা পরিণত বয়সে বলেছেনÑ বাম ও ডান পন্থা পেরিয়ে জ্ঞানপন্থায় আস্থাশীল হওয়াটা মানুষের জন্য খুব জরুরি প্রসঙ্গ। তিনি অভিজ্ঞতা আর অভিজ্ঞানের ওপর ভর করে শিল্পের বিশেষ এক জায়গায় উপনীত হতে পেরেছেন বলেই মনে হয়। আমরা যখন ফরুরখ-সাহিত্য পাঠ করি, তখন বোধহয় অজান্তেই নীরবে কিংবা প্রকাশ্যে নিবিড় অনুভবশক্তি আর জ্ঞানভুবনের আহ্বান শুনতে পাই। এখন প্রয়োজন, ফররুখের কবিতাকে বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে বিশ্ব-সাহিত্য-পরিসরে সম্প্রসারণ এবং বিশ্ব-সাহিত্যের তুলনামূলক আলোচনার মধ্য দিয়ে তাঁর উত্তরকালীনতা ও আন্তর্জাতিকতার প্রাসঙ্গিকতা-বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ। হ


আরো সংবাদ



premium cement
ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে প্রথম হয়েছেন যারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত ইন্টার্ন চিকিৎসকদের নিজ দেশে ৫ বছর পর ফিরল দিপক চট্টগ্রামে ৬ কিশোর গ্যাংয়ের ৩৩ সদস্য আটক শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠন মজবুত করতে হবে : শামসুল ইসলাম ইউরো ২০২৪’কে সামনে রেখে দল নির্বাচনে বিপাকে সাউথগেট ভারতীয় পণ্য বর্জনকে যে কারণে ন্যায়সঙ্গত বললেন রিজভী মাকে ভরণ-পোষণ না দেয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেফতার প্রথম বাংলাদেশী আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিরাপত্তা-বিষয়ক আলোচনা করতে উত্তর কোরিয়ায় রুশ গোয়েন্দা প্রধান

সকল