প্রশ্নোত্তর
- ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০
রাশেদা খাতুন : কুরআন মাজিদ পড়া অবস্থায় অথবা দোয়া দরূদ পড়া অবস্থায় কেউ যদি সালাম দেয় কিংবা মসজিদে আজান দেয়, তাহলে কি সালামের জবাব কিংবা আজানের জবাব দিতে হবে?
মাওলানা লিয়াকত আলী : শরিয়তের বিধান পালন করার কারণে হোক বা অন্য কোনো কাজে লিপ্ত থাকার কারণেই হোক, যেই মুহূর্তে সালাম দিলে তার সালামের জবাব দেয়া অসুবিধা হবে, সেই সময় সালাম দেয়া মাকরুহ। এই নিয়মের আওতায় পড়বে নামাজরত, কুরআন তিলাওয়াতরত, জিকিররত, হাদিসের দরস দানে রত ব্যক্তি, খুৎবা বা ওয়াজ করার সময় বক্তা এবং তার শ্রোতারা, নামাজরত ব্যক্তির কাছের ব্যক্তি, ফিকাহ নিয়ে গবেষণারত ব্যক্তি, বিচারকার্য সম্পাদনে রত বিচারক, ইলম শিক্ষারত ব্যক্তি, আজান ইকামতের সময়, ক্লাসরত শিক্ষার্থীরা, গায়রে মাহরাম যুবতী মহিলা, যেকোনো অনর্থক কাজ বা খেলায় লিপ্ত ব্যক্তি, ছতর অনাবৃত ব্যক্তি, ইসতেঞ্জারত ব্যক্তি, খানা খাওয়া অবস্থায় (কিন্তু লোকমা মুখে না থাকা অবস্থায় যদি তাকে সালাম দিলে সে কিছু মনে না করে, তাহলে তাকে সালাম দেয়া যাবে) ও অজুরত ব্যক্তি। ওই সময়েও উল্লিখিত ব্যক্তিদের সালাম দেয়া মাকরুহ। ফলে উল্লিখিত ব্যক্তিদের জন্য সালাম গ্রহণ না করা বা জবাব না দেয়া জায়েজ। তবে কুরআন তিলাওয়াত ও দোয়া দরূদ পাঠের সময় আজান হলে তিলাওয়াত ও দোয়া দরূদ বন্ধ করে তার জবাব দেয়া উত্তম।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা