ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ
- প্রিন্স আশরাফ
- ২৯ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০৫
তিরাশি.
তখন এক্সম্যানকে হাতেনাতে ধরতে হবে।’ নেতা সিদ্ধান্তের ভঙ্গিতে বললেন, ‘প্রয়োজনে এবারে --------।’
চারমূর্তি বেরিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সন্ধ্যার পর পর যে করেই হোক একসাথে মিলিত হবে। বাড়িতে মিথ্যা বলতে হবে। কিন্তু কি আর করা! সত্য উদঘাটন করতে গেলে একটু আধটু মিথ্যা বলতে হয়। পুরনো সিস্টেমটাই চালু করতে চাইছে। একজনের বাসায় আরেকজন পড়াশুনার জন্য যাবে। রাফি আর নিলয় সজীবের বাসায় আসবে সজীবকে ডাকতে। জানাবে রাফির বাসায় থাকবে। আর ওদের বাবা-মাকে জানাবে সজীবের বাসায় থাকবে। সমস্যা হয়েছে রিমিকে নিয়ে। সে অ্যাডভেঞ্চারে আসার জন্য বদ্ধপরিকর। কিন্তু কিভাবে বাসা থেকে বের হবে বুঝতে পারছে না।
রিমি যে আসতে পারবে না ওরা এক প্রকার ধরেই নিয়েছে।
রাফি আর নিলয় সাইকেল চালিয়ে সজীবের বাসায় এলো। মাগরিবের নামাজ শেষে সজীবের মা সজীব ফিরে আসায় শোকরানা আদায় করছিলেন।
রাফি আর নিলয়কে দেখে শাহেদা বেগম খুশি হলেন। সজীবের কতটা খেয়াল এই নতুন বন্ধুরা করে তার প্রমাণ কাল পেয়েছেন। আজ টিফিনে ওদের একজনের জন্মদিনে খেয়ে এসেছে। তিনি দু’জনকে উদ্দেশ করে বললেন, ‘জন্মদিন কেমন কাটল তোমার?’
দু’ুুজনেই চমকে উঠল। কার জন্মদিন? তার পরই মনে পড়ে গেল ফোনের কথা। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা