ক্লাসরুমে ক্ল্যাশ
- প্রিন্স আশরাফ
- ০৭ ডিসেম্বর ২০২২, ০০:০০
তিপান্ন.
‘তোর ভূত হতে হবে না। তুই যে আমার সাথে আছিস এই যথেষ্ট। এখন দেখ ওদের তাড়ানোর জন্য আমি কী করি। এরকম ভয় পাইয়ে দেবো বাপ বাপ করে ছুটে পালাবে।’
নেতা মিয়ানো স্বরে বললেন, ‘আমার খুব একটা ভালো লাগছে না। কেমন যেন গা ছমছম করছে। ওদিকে আপনাদের টর্চটা একটু জ্বালান তো।’ তিনি কোণের দিকে একটা জায়গায় নির্দেশ করলেন। জমাট অন্ধকারে মানুষ অথবা ভূতের অবয়বের মতো কিছু একটা দেখা যাচ্ছে।
পুলিশেরও ভয় লাগছিল। কিন্তু এরকম পেশায় ভয় লাগলেও তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা যায় না। পুলিশ নেতার দেখানো কোণের দিকে তিন ব্যাটারির টর্চের আলো ফেলল। কিচ্ছু নেই। থাকার কথাও নয়। তবে কয়েকবার ঝাঁকুনি দিয়ে টর্চের আলো নিভে গেল।
আর তখনই আবার সেই কালোর ভেতরে সাদা মুর্তিটি দেখতে পেল সবাই। এবার যেন আরো স্পষ্ট।
সেলারের ফাঁক দিয়ে চোখ গলিয়ে সজীব অবাক হয়ে গেল। ফিসফিস করে বলল, ‘স্যার, ওরকম ভূতের মতো কিভাবে করছেন?’
‘কিচ্ছু না খুব সিম্পল। লেজার রশ্মির কারসাজি।’ সজীবের মনে পড়ে গেল, তার বন্ধুদের কাছেও অমন লেজার আছে তবে তার আলো লাল।
ফিসফিসানি ভৌতিক অবয়ব, ইঁদুর ব্যাঙ টর্চ নিভে যাওয়া সব মিলিয়ে পরিবেশটা এরকম ভৌতিক হয়ে উঠল, সবাই পড়িমড়ি করে দৌড় লাগল। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা