২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

আহসান মঞ্জিলের ইতিকথা

-

আজ তোমরা জানবে আহসান মঞ্জিল সম্পর্কে। এটি একটি সুদৃশ্য ইমরাত। একসময় এটি ছিল নবাববাড়ি। বর্তমানে এটি একটি জাদুঘর। লিখেছেন লোপাশ্রী আকন্দ


জানো,
ঢাকায় বেশ ক’টি দর্শনীয় স্থান রয়েছে? আহসান মঞ্জিল এগুলোর অন্যতম। এটি একটি সুদৃশ্য ইমরাত। একসময় এটি ছিল নবাববাড়ি। বর্তমানে এটি একটি জাদুঘর। ঢাকার সদরঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এর অবস্থান।
আহসান মঞ্জিলের দক্ষিণে প্রবাহিত নদী, উত্তর দিকে প্রধান ফটক ও নহবতখানা। দোতলার পুব দিকে অতিথিখানা, গ্রন্থাগার ও বৈঠকখানা। পশ্চিম দিকে রয়েছে নাচঘর, নবাবদের শোবার ঘর ও খাবার ঘর। লালগালিচা, গোল মার্বেল পাথরের টেবিল, বিভিন্ন রঙের কাচের দরজা, সর্বোপরি পারিপার্শ্বিক গঠন আহসান মঞ্জিলকে করেছে যেন রূপের রানী।
১৮৩৫ সালে খাজা আলিমউল্লাহ ফরাসি কুঠিয়ালদের কাছ থেকে এ বাড়ি ক্রয় করেন। জানা যায়, বাড়িটি তৈরি করেছিলেন ফরিদপুরের জমিদার শেখ এনায়েত উল্লাহ। পরে তার ছেলে শেখ মুতিউল্লাহর কাছ থেকে এ বাড়ি ক্রয় করে ফরাসিরা। আর ফরাসিদের কাছ থেকে কিনে নেন খাজা আলিমউল্লাহ। তিনি এ বাড়ির ব্যাপক সংস্কার করেন। ১৮৭২ সালে এ পরিবারের সদস্য নবাব আবদুল গণি এ বাড়ি পুনর্নির্মাণ করেন, যা এখনো টিকে আছে।
ছবি : সংগ্রহ


আরো সংবাদ



premium cement