দুঃসাহসী দুই কিশোর
- মূল : এব্বা মুরমান রূপান্তর : এনায়েত রসুল
- ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০০:০০
(গত দিনের পর)
উলাভ ভেবেছিল সে জেন্সের চোখে পড়বে না, কিন্তু পড়ে গেলো। আর অমনি ছুটে এসে সে উলাভকে জাপটে ধরলো। শুধু তাই নয়, উলাভের গালে ঠাস করে একটা থাপ্পড় মেরে বললো, এতো সাহস তোমার উলাভ? আবার তুমি পালিয়ে যাচ্ছিলে? না, আমি আর তোমাকে সেই সুযোগ দেবো না। চলো আমার সঙ্গে। এবার আর নিচতলার কোনো ঘরে নয়, জেন্স টানতে টানতে উলাভকে দোতালায় নিয়ে গেল। তারপর একটা ঘরে নিয়ে ওকে তালাবদ্ধ করে রাখলো। এত সব খারাপ ঘটনার মধ্যে ভালো দিক একটিই, বেন্ট এখনো বদরাগী জেন্সের চোখে পড়েনি। বা উলাভকে মুক্ত করে নেয়ার জন্য বেন্টের মতো এক বুদ্ধিমান ছেলে যে তৎপর রয়েছে, ঘুণাক্ষরেও সে তা বুঝতে পারেনি।
বেন্ট দ্রুত তার করণীয় সম্পর্কে ভেবে চললো। সে এখন কী করবে? চিৎকার চেঁচামেচি করে পথচারীদের জড়ো করবে? থানায় গিয়ে পুলিশ নিয়ে আসবে না বাড়িতে ফিরে গিয়ে বাবাকে সব জানাবে? এসব করলে বেন্টের বীরত্বের মূল্যায়ন হবে না। আর এ জায়গাটার নামও বেন্টের জানা নেই। পুলিশদের প্রশ্নের জবাবে সে কিছুই বলতে পারবে না।
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা