১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫
`

এমু

-

এমু অস্ট্রেলিয়ার পাখি। এ পাখির গায়ের পালক নরম। এরা উড়তে পারে না। তবে দ্রুত হাঁটতে পারে। ঘণ্টায় এরা প্রায় ৭০ কি.মি. বা ৪৩ মাইল বেগে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে। খাবার খুঁজতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায়। পোকামাকড়, ঘাস-পাতা খেয়ে এরা বেঁচে থাকে। এক সপ্তাহ না খেয়ে এরা বেঁচে থাকতে পারে। এরা পানিতে বসতে পারে আবার সাঁতার কাটতে পারে। এরা বেশ কৌতূহলী প্রাণী। অন্য প্রাণী এবং মানুষ কী করে, তা বেশ আগ্রহ সহকারে এরা অনুসরণ করে। ডিম দেয়ার আগে এরা বেশ খোশমেজাজে ঘুরে বেড়ায়। এ সময় তাদের শরীরের ওজন বেড়ে যায়। তখন তাদের ওজন হয় ৪৫ থেকে ৫৮ কেজি ।
এমু বাসা বাঁধে এমন জায়গায় যেন সেখান থেকে অনেক দূর দেখা যায়। কোনো শিকারি পশু আসছে কি না তা-ও সে বোঝার চেষ্টা করে। গড়ে প্রায় ১১টি ডিম পাড়ে। তবে ২০টি পর্যন্ত পাড়তে পারে। পুরুষটি ডিমে তা দিতে দিতে শারীরিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
স্ত্রী এমু বছরে কয়েকবার ডিম দেয়। সে ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটানোর দায়িত্ব কার? অন্য সব জীবের ক্ষেত্রে আমরা দেখি বেশির ভাগ সময় মা ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মা ও বাবা মিলেই ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। এমুর বেলায় কেবল দেখা দেয় ব্যতিক্রম। মা ডিম দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পুরুষ এম্ ুওই ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফোটানোর দায়িত্ব নেয়। প্রায় আট সপ্তাহ তা দেয়ার পর বাচ্চা ফোটে। এই দীর্ঘ সময় পুরুষ এমুটি কিছুই খায় না। এতে তার শরীরের ওজন কমে যায়। পরে ছয় মাস পর্যন্ত তার বাবা তাকে দেখাশোনার দায়িত্বে থাকে। এরা ১০ থেকে ২০ বছর বাঁচে।

এমু অস্ট্রেলিয়ার পাখি। এ পাখির গায়ের পালক নরম। এরা উড়তে পারে না। তবে দ্রুত হাঁটতে পারে। ঘণ্টায় এরা প্রায় ৭০ কি.মি. বা ৪৩ মাইল বেগে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে। খাবার খুঁজতে তারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায়। পোকামাকড়, ঘাস-পাতা খেয়ে এরা বেঁচে থাকে। এক সপ্তাহ না খেয়ে এরা বেঁচে থাকতে পারে। এরা পানিতে বসতে পারে আবার সাঁতার কাটতে পারে। এরা বেশ কৌতূহলী প্রাণী। অন্য প্রাণী এবং মানুষ কী করে, তা বেশ আগ্রহ সহকারে এরা অনুসরণ করে। ডিম দেয়ার আগে এরা বেশ খোশমেজাজে ঘুরে বেড়ায়। এ সময় তাদের শরীরের ওজন বেড়ে যায়। তখন তাদের ওজন হয় ৪৫ থেকে ৫৮ কেজি ।
এমু বাসা বাঁধে এমন জায়গায় যেন সেখান থেকে অনেক দূর দেখা যায়। কোনো শিকারি পশু আসছে কি না তা-ও সে বোঝার চেষ্টা করে। গড়ে প্রায় ১১টি ডিম পাড়ে। তবে ২০টি পর্যন্ত পাড়তে পারে। পুরুষটি ডিমে তা দিতে দিতে শারীরিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
স্ত্রী এমু বছরে কয়েকবার ডিম দেয়। সে ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটানোর দায়িত্ব কার? অন্য সব জীবের ক্ষেত্রে আমরা দেখি বেশির ভাগ সময় মা ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে মা ও বাবা মিলেই ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। এমুর বেলায় কেবল দেখা দেয় ব্যতিক্রম। মা ডিম দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পুরুষ এম্ ুওই ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফোটানোর দায়িত্ব নেয়। প্রায় আট সপ্তাহ তা দেয়ার পর বাচ্চা ফোটে। এই দীর্ঘ সময় পুরুষ এমুটি কিছুই খায় না। এতে তার শরীরের ওজন কমে যায়। পরে ছয় মাস পর্যন্ত তার বাবা তাকে দেখাশোনার দায়িত্বে থাকে। এরা ১০ থেকে ২০ বছর বাঁচে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
ফরিদপুরের গণপিটুনিতে নিহত ২ নির্মাণশ্রমিক জাতিসঙ্ঘে ফিলিস্তিনি সদস্যপদ লাভের প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো তীব্র তাপপ্রবাহে বাড়ছে ডায়রিয়া হিটস্ট্রোক মাছ-ডাল-ভাতের অভাব নেই, মানুষের চাহিদা এখন মাংস : প্রধানমন্ত্রী মৌসুমের শুরুতেই আলু নিয়ে হুলস্থূল মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে মূল্যস্ফীতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না এত শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি বুঝতে পারেনি ইসরাইল রাখাইনে তুমুল যুদ্ধ : মর্টার শেলে প্রকম্পিত সীমান্ত বিএনপির কৌশল বুঝতে চায় ব্রিটেন ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোট আজ নিষেধাজ্ঞার কারণে মিয়ানমারের সাথে সম্পৃক্ততায় ঝুঁকি রয়েছে : সেনাপ্রধান

সকল