তামিমের সেঞ্চুরি, হেরে গেল সাকিবের মোহামেডান
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ২৪ মার্চ ২০২৩, ১৬:৫২

জাতীয় দলের ফর্মটাই যেন ডিপিএলে টেনে এনেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলতে নেমেই শতকের দেখা পেয়েছেন তামিম ইকবাল খান। খেলেছেন ১৫৬ বলে ১০৯ রানের ইনিংস। এই শতকে ভর করে তার দল প্রাইম ব্যাংক ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে সাকিব আল হাসানের দল মোহামেডানকে। যদিও দলের সাথে ছিলেন না সাকিব।
গতকাল মাঠে ছিলেন লাল-সবুজ জার্সি গায়ে, জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন সিলেটে; রাত না পোহাতেই আজ শুক্রবার তামিম ইকবালকে দেখা গেলো লাল-নীল জার্সিতে, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে। একই গল্প মুশফিকুর রহিমেরও, গতকাল সন্ধ্যাতেই তো আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ইতিহাস গড়া ১০ উইকেটের জয়ের সাক্ষী ছিলেন তিনি, জিতেছিলেন সিরিজ সেরার পুরস্কারও!
গতকাল তামিম-মুশফিক দু’জনেই জাতীয় দলের ভার বহন করলেও আজ দুই বন্ধুই খেলেছেন প্রাইম ব্যাংকের হয়ে। এমনকি দু’জনে একসাথে শতরানের জুটিও গড়ে তুলেছিলেন আজ, দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন দু’জনে। এই দু’জনের সাথে ছিলেন জাতীয় দলের আরো দুই সতীর্থ ইয়াসির আলী রাব্বি ও শরিফুল ইসলাম।
এদিন ফতুল্লায় টস হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রাইম ব্যাংকের বোলারদের তোপের মুখে পুরো পঞ্চাশ ওভারও খেলতে পারেনি মোহামেডান, ৪২ ওভারে ১৯৯ রানে গুটিয়ে যায় তারা। সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন মাহিদুল ইসলাম, শুভাগত হোম ২৬ ও মজুমদার করেন ২৫ রান। অধিনায়ক ইমরুল কায়েসের ব্যাটে আসে ২২ রান।
এদিন বল হাতে দারুণ ছিলেন নাসির হোসেন, ২৬ রানে ৩ উইকেট শিকার করেন তিনি। তাছাড়া রুবেল হোসেন ও রেজাউর রহমান রাজা শিকার করেন দুটো করে উইকেট। একটি করে উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম ও তাইজুল ইসলাম।
২০০ রানের লক্ষ্য টপকাতে নেমে তামিম ইকবাল ও মিথুন আলি মিলে যোগ করেন ৭৩। তবে এরপরই ১০ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলে প্রাইম ব্যাংক। মিথুন ৩১ রান করে শুভাগতর শিকার হন। এরপর খালেদ আহমেদ নিজের পরপর দুই ওভারে ফেরান নাসির হোসেন ও ইয়াসির আলীকে। দু’জনেই আউট হন সমান ১ রান করে।
৮৩ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বাকি পথটা মুশফিকুর রহিমকে সাথে নিয়ে পাড়ি দেন তামিম ইকবাল। এই জুটিতেই নিশ্চিত হয় দলের জয়, ৪৭ বল বাকি থাকতেই জয় পায় প্রাইম ব্যাংক।
এদিকে, ফিফটির পর তামিম ধীরে ধীরে তোলে নেন শতকও। মুশফিক অপরাজিত থাকেন ৫৭ বলে ৩৯ রানে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা