বৈশ্বিক অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা আনবে ফাইভজি
- আহমেদ ইফতেখার
- ১৯ অক্টোবর ২০২০, ০০:০২
কোভিড-১৯ মহামারী ফাইভজি প্রযুক্তি খাতে ভ্যালু যোগ করার সম্ভাবনা বাড়িয়েছে। ডিজিটালাইজেশনের ফলে অনেক প্রতিষ্ঠান এ প্রযুক্তির দীর্ঘমেয়াদি সুবিধা ভোগ করবে। আগামী এক দশকে ফাইভজি প্রযুক্তিতে ব্যবসা পরিচালনায় এগিয়ে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর ৪৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
কোভিড-১৯ মহামারী পরবর্তী অর্থনীতি চাঙ্গা করতে প্রযুক্তি খাতের ওপর জোর দিচ্ছে বিভিন্ন দেশের সরকার। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো এ ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ব্লকচেইন ও ফাইভজি প্রযুক্তিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে। অর্থনীতি চাঙ্গা করতে ফাইভজিতে শুরুত্ব দিচ্ছে ভারতের সরকারও। গত আগস্টে দেশটির তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড সার্ভিস কোম্পানির (নাসকম) এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশটির জিডিপিতে শুধু এআই প্রযুক্তির অবদান ৪৫০ থেকে ৫০০ বিলিয়ন ডলারে (৪৫ থেকে ৫০ হাজার কোটি ডলার) পৌঁছবে।
বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ টেলিযোগাযোগ বাজারগুলো যদি পরিকল্পনা অনুযায়ী দ্রুত এআই ও ফাইভজি খাতের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে হলিস্টিক ডাটা ইউটিলাইজেশন এবং এআই প্রযুক্তি বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ তৈরি হবে। বিশেষ করে মহামারী ও অর্থনৈতিক সঙ্কট পরবর্তী উদীয়মান দেশ হিসেবে ফাইভজি ও এআই প্রযুক্তি অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
তথ্যপ্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা দেশগুলোকে এখন ফাইভজি প্রযুক্তি খাতের বিষয়গুলো বাস্তবায়নে সূক্ষ্ম নজর দেয়া দরকার। বিভিন্ন দেশের প্রতিটি খাতে ফাইভজি ও এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো দরকার। বৈশ্বিক জিডিপিতে নতুন এ টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট শিল্পখাত ২০৩০ সাল নাগাদ ৮ ট্রিলিয়ন ডলার যোগ করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা