২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

জরুরি প্রয়োজনে ৪১টি কারখানা খোলা রয়েছে : বিজিএমইএ

-

জরুরি শিপমেন্ট থাকায় এবং মাস্ক ও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামসহ (পিপিই) করোনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরির কাজে নিয়োজিত ৪১টি পোশাক কারখানা গতকাল খোলা ছিল বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ তৈরী পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। তবে বিজিএমইএর সদস্য নয়, এমন কয়টি কারখানা চালু রয়েছে, সেটি জানাতে পারেনি সংগঠনটি।
বিজিএমইএর পক্ষ থেকে জানানো হয়, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান ছুটির সময়ে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সারা দেশে ৪১টি পোশাক কারখানা চালু আছে। এসব কারখানার অনেকের জরুরি রফতানি ক্রয়াদেশ রয়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান মাস্ক, চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামসহ (পিপিই) করোনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করছে।
খোলা কারখানার মধ্যে সাভারের আশুলিয়া এলাকায় ছয়টি, চট্টগ্রামে ১০টি, গাজীপুরে ২১টি, ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় চারটি গার্মেন্ট খোলা রয়েছে। তবে করোনায় সম্পূর্ণ লকডাউন হওয়ায় আজকে নারায়ণগঞ্জে কোনো পোশাক কারখানা খোলা ছিল না।
এর আগে, গত ৬ এপ্রিল পোশাক মালিকদের বড় দু’টি সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ যৌথ বিবৃতিতে জানায়, মহামারী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে সরকার ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছে। সরকারি ছুটির সাথে সমন্বয় করে দেশের সব পোশাক কারখানা আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া শ্রমিক-কর্মচারীদের মার্চ মাসের বেতন আগামী ১৬ এপ্রিলের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।


আরো সংবাদ



premium cement