২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`
করোনা সঙ্কট মোকাবেলা

কক্সবাজারের প্রতি বিশেষ নজর দেয়ার আহ্বান

-

করোনা পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত সংবাদ পরিবেশন ও গুজব মোকাবেলায় টেকনাফ ও উখিয়ায় সাময়িকভাবে হলেও ৪জি মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট সেবা চালুর দাবি জানিয়েছে এনজিওগুলো। কক্সবাজারে বিভিন্ন উন্নয়ন ও মানবিক কর্মসূচি বাস্তবায়নরত ৬০টি স্থানীয় এবং জাতীয় এনজিওর নেটওয়ার্ক কক্সবাজার সিএসওএনই এনজিও ফোরাম (সিসিএনএফ) গতকাল ঢাকায় এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায়। এতে বলা হয়, করোনা সঙ্কট মোকাবেলার ক্ষেত্রে কক্সবাজার জেলা সরকার এবং দাতাসংস্থাগুলোর কাছ বিশেষ গুরুত্বের দাবি রাখে। কারণ জেলাটি মানবিক উন্নয়ন সূচকে তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে আছে এবং এ জেলায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছে।
সিসিএনএফের তিন কো-চেয়ার কোস্ট ট্রাস্টের পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আরও অংশগ্রহণ করেন পালসের আবু মোর্শেদ চৌধুরী, মুক্তি কক্সবাজারের বিমল দে সরকার, দুর্যোগ ফোরামের নঈম গওহর ওয়ারা, নাহাবর আবদুল লতিফ খান, এডাবের জসিম উদ্দিন, এফএনবির রফিকুল ইসলাম। প্রসঙ্গত এডাব এবং এফএনবি দেশের এনজিগুলোর বৃহত্তর দু’টি নেটওয়ার্ক। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, করোনা সংক্রমণের মূল কারণ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বিদেশীরা-এ ধরনের ভুল ধারণার বিরুদ্ধেও সচেনতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। কক্সবাজারের দিনমজুর হোটেল শ্রমিক, জেলেসহ নি¤œ আয়ের মানুষদের বিশেষ সহায়তা দিতে হবে। শহরে প্রচুর পথশিশু আছে, তাদের সহায়তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার উচিত পুরো কক্সবাজার জেলাকেই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয়দানকারী স্থানীয় এলাকা হিসেবে বিবেচনা করা। সামাজিক দূরত্বের বিষয়ে রোহিঙ্গা শিবির এবং স্থানীয় এলাকাগুলোকে ব্যাপক সচেতনতা ও কিছু মাত্রায় বাধ্যবাধকতা প্রয়োজন। শিবিরে যাতায়াতের ক্ষেত্রে সব দর্শনার্থীর এবং কর্মরত সবারই তাপমাত্রা পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন। সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কারিগরি সহযোগিতা প্রয়োজন; কিন্তু ভবিষ্যতে খরচ কমিয়ে আনার লক্ষ্যে এবং সামগ্রিক সমাজ উন্নয়ন নিশ্চিত করতে অবিলম্বে স্থানীয়করণ রূপরেখা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে স্থানীয় এবং জাতীয় এনজিওগুলোর এগিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি তাদের নিজস্ব উদ্যোগে পুরো জেলায় ত্রাণ ও সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে। জেলার ডাক্তার, নার্স এবং ক্লিনিক মালিকদের উজ্জীবিত করতে জেলা প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে তারা চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম চালিয়ে যান। তাদের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিরাপত্তা উপকরণ নিশ্চিত করতে হবে।


আরো সংবাদ



premium cement
ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মিজানুরের ইন্তেকাল থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সাথেপ্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্যাস বিতরণে সিস্টেম লস ২২ শতাংশ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশে নেমে এসেছে : নসরুল হামিদ গণকবরে প্রিয়জনদের খোঁজ কক্সবাজারে ভুল চিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যু, স্বজনদের হাসপাতাল ঘেরাও বঙ্গোপসাগরে ১২ নাবিকসহ কার্গো জাহাজডুবি ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশকে ‘নেট সিকিউরিটি প্রোভাইডার’ হিসেবে দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র রাজশাহীতে তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি রাজশাহীতে টানা তাপদাহ থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা শরীয়তপুরে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ জামায়াতের এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী নয় : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

সকল