জুড়ীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা গেলেন পরিবারের শেষ সদস্যও
- মৌলভীবাজার সংবাদদাতা
- ২৮ মার্চ ২০২৪, ০০:০৫
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টের ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যুর পর আহত ছোট শিশু ১২ বছরের সোনিয়াও মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিলো। তার মৃত্যুর পর এই পরিবারের আর কেউ জীবিত রইল না।
আহত অবস্থায় সোনিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট থেকে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেয়া হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত ৪টায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সোনিয়ার মা, বাবা ও তিন ভাই বোনও মারা গেছেন। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একমাত্র সেই বেঁচে ছিল।
সোনিয়া উত্তর গোয়ালবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। পূর্বজুড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রুয়েল উদ্দিন সোনিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সোনিয়ার মামা আবদুল আজিজ জানান, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর দগ্ধ সোনিয়াকে মঙ্গলবার সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে রেফার করেন। সেখানে পৌঁছানোর কিছু সময় পরই সে মারা যায়।
এর আগে মঙ্গলবার ভোরে বসতঘরের ওপর ঝড় ও বজ্রপাতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে টিনের পুরো ঘরটি বিদ্যুতায়িত হলে ওই পরিবারের পাঁচ সদস্য মারা যান।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা