২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

করোনা আতঙ্কে ডাক্তার ও রোগী শূন্য ঝালকাঠি হাসপাতাল

-

করোনা আতঙ্কে রোগী শূন্য হয়ে পড়েছে ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল। নিরাপত্তার অভাবে চিকিৎসকরাও আসছেন না হাসপাতালে। বন্ধ রয়েছে বহির্বিভাগ। কর্তৃপক্ষের বলছে, সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনা বিষয়ে সচেতনা বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতাল রোগী শূন্য হয়ে পড়েছে। তবে জরুরি বিভাগ সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার, ল্যাবরটারি এবং অভ্যর্থনাকেন্দ্র বন্ধ। বুধবার সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালে গিয়ে বহির্বিভাগে কোনো রোগীর ও ডাক্তারের দেখা মেলেনি। চিকিৎসকদের কক্ষগুলো তালাবদ্ধ। বন্ধ রয়েছে টিকিট কাউন্টার। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে ৩০০ থেকে ৪০০ রোগীর ভিড় থাকত সেখানে পুরোটাই রোগী শূন্য। বর্তমানে গোটা হাসপাতালে বিরাজ করছে ভুতুরে পরিবেশ। তবে নিচ তলায় জরুরি বিভাগে মাঝে মধ্যে কাটাছেঁড়া কিছু রোগী আসছেন। যাদের ব্যান্ডেজ ও সেলাই করে বিদায় দেয়া হচ্ছে। জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত হাসপাতালের স্টাফরা সেলাই ও ব্যান্ডেজ করছেন। তবে আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার আবুল হাসানের কক্ষটি তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখা গেছে।
দ্বিতীয় তলায় ওয়ার্ডগুলো ফাঁকা পড়ে আছে। তবে দুই-তিন জন নার্সকে অলস সবে থাকতে দেখা গেছে। এক নার্স বলেন, রোগী না থাকায় বসে বসে চেয়ার টেবিল পাহাড়া দিচ্ছি।
এ ব্যাপারে ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা: শ্যামল কৃষ্ণ হাওলাদার বলেন, বহির্বিভাগ সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত খোলা থাকে। ভর্তি রোগীও ছিল, অনেকে চলে গেছে। জরুরি বিভাগ সবসময় খোলা আছে। চিকিৎসকরাও সেবা দিচ্ছেন।


আরো সংবাদ



premium cement
অনির্দিষ্টকালের জন্য অনলাইন ক্লাসে যাচ্ছে জবি, বন্ধ থাকবে পরীক্ষা কুড়িগ্রামে রেলের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ ক্রিকেট খেলতে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে দেওয়ানগঞ্জের প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী শিহাব কিশোরগঞ্জে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ সাতক্ষীরা বৈদ্যুতিক খুটিতে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেলআরোহী নিহত বার্সেলোনাতেই থাকছেন জাভি চতুর্থ দফা ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি : এবারের তাপদাহ শেষেই বৃষ্টিপাতের আশা ফরিদপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজে হাজারো মুসুল্লির কান্না পোরশার নোচনাহারে আগুনে ৩টি দোকান পুড়ে গেছে খুলনা বিভাগ ও ৬ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ ‘১ টাকার কাজ ১০০ টাকায়, ৯৯ যায় মুজিব কোটে’

সকল