২৮ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৯, ০৭ জিলকদ ১৪৪৪
`

এবারের বইমেলা শুরু ২ ফেব্র“য়ারি  

-

অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রতি বছর ১ ফেব্র“য়ারি শুরু হলেও এবার শুরু হবে ২ ফেব্র“য়ারি। এ বছরের ১ ফেব্র“য়ারি ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হবে বিধায় বইমেলার আয়োজন পিছিয়ে দেয়া হলো। গত ১৯ ফেব্র“য়ারি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি ও লেখক হাবীবুল্লাহ সিরাজী বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, নির্বাচনের কারণে ১ ফেব্র“য়ারির পরিবর্তে ২ ফেব্র“য়ারি বিকেল ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বইমেলার উদ্বোধন করবেন। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও তৎসংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রতি বছর বসে বইমেলা। এ মেলা নতুন বই প্রকাশের পাশাপাশি লেখক, সাহিত্যিক, পাঠক ও প্রকাশকদের মিলনমেলা।
বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এখন চলছে বইয়ের স্টল নির্মাণের জোর প্রস্তুতি। সেখানে মেলার মাঠে গেলেই শোনা যাচ্ছে হাতুড়ি-পেরেকের ঠুকঠাক আওয়াজ। বাংলা একাডেমি কর্তৃক স্টল বরাদ্দ দেয়ার পর এখন চলছে বিভিন্ন প্রকাশনীর নান্দনিক স্টল নির্মাণের প্রস্তুতি। ১ ফেব্র“য়ারি থেকে অমর একুশে বইমেলার জমজমাট আসর বসবে। প্রতিদিন হাজারো বইপ্রেমী দর্শনার্থী, লেখক, কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠবে বইমেলা প্রাঙ্গণ।
চলতি বছরের আসন্ন এ বইমেলায় রাজধানীর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সর্বমোট ৬৬২টি স্টল বরাদ্দ দিয়েছে বাংলা একাডেমি।
গতবারের চেয়ে এবার স্টলের ইউনিট বৃদ্ধি পেয়েছে ১৩৩টি। এবারের মেলায় নতুন ২৪টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে স্টল দেয়া হয়েছে। বেড়েছে ১২টি প্যাভিলিয়ন। গতবার প্যাভিলিয়ন ছিল ১১টি। এ বছর ২৩টি প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে পুরনো প্রকাশনা সংস্থা ১১ ও নতুন প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১২টি সংস্থাকে।
আয়োজকরা জানান, অন্যবারের মতো এবারের মেলায় দোয়েল চত্বর থেকে টিএসসি পর্যন্ত সড়কটিতে কোনো হকার বসতে দেয়া হবে না। এই সড়কটি দর্শনার্থীদের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এ দিকে সময় ঘনিয়ে আসায় বরাদ্দপ্রাপ্ত স্টল মালিকরা বর্তমানে তাদের নিজ নিজ স্টল সাজাতে ব্যস্ত। গতকাল সরেজমিন বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘুরে দেখা গেছে, বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানজুড়ে সাজ সাজ রব। কোথাও ইট, কোথাও বালু, কোথাও বা বাঁশ স্তূপ করে রাখা হয়েছে।
কাঠমিস্ত্রিরা হাতুড়ি বাটাল নিয়ে স্টলের অবকাঠামো নির্মাণে ব্যস্ত। ছোট স্টলগুলো টিন, বাঁশ ও প্লাইবোর্ডে নির্মিত হলেও বড় স্টল অর্থাৎ প্যাভিলিয়ন স্টলগুলোর কোনোটি স্টিল ও ইট-সিমেন্টে তৈরি করা হচ্ছে। মেলায় আগত দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে ইট-বালু ফেলে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। স্টল মালিকরা সামনে দাঁড়িয়ে থেকে নিজেদের পছন্দমাফিক স্টল নির্মাণের নির্দেশনা দিচ্ছেন।


আরো সংবাদ


premium cement
সংঘাতপূর্ণ এলাকায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনতে ঢাকা মুখ্য ভূমিকা পালন করে : মস্কো মসলার বাজার নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালাবে ভোক্তা অধিদফতর শাহরিয়ার আলমের সাথে জাতিসঙ্ঘের বিশেষ দূতের সাক্ষাৎ ফেনীতে ৬ মাদরাসার ভবন নির্মাণ ৪ বছরেও শেষ হয়নি সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ১১ ভারতীয় অবৈধ গরু আটক দ্বিতীয় দফায়ও এরদোগান এগিয়ে আওয়ামী লীগের ভেতরে বাকশাল, বাইরে গণতন্ত্রের মোড়ক : জিএম কাদের তুরস্কে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন : দ্বিতীয় দফার ভোট গণনা চলছে পদযাত্রার মাধ্যমে আগামীতে ঢাকা ঘেরাও করা হবে : ডা. মাজহারুল পবিপ্রবি ভিসির পদত্যাগ চেয়ে পোস্টারিংয়ের অভিযোগে অধ্যাপক বরখাস্ত সিরাজগঞ্জে নদীতে বিষাক্ত বর্জ্যে মাছচাষিদের কোটি টাকার ক্ষতি

সকল