১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`

যুক্তরাষ্ট্রে ফেঁসে যাচ্ছেন গ্রিনকার্ডধারীরা

নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশীদের জীবন কঠিন হয়ে পড়বে। - ছবি: বিবিসি

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসন একটি প্রস্তাবনার ঘোষণা দিয়েছে যার ফলে দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার ক্ষেত্রে যারা ইতোমধ্যেই সরকারি সুবিধা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এমন বিদেশীদের জীবন কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

নতুন প্রস্তাবনা অনুযায়ী যেসব অভিবাসীরা খাদ্য, বাসস্থান বা স্বাস্থ্যসেবা নিচ্ছেন তারা বোঝা হিসেবে বিবেচিত হবেন এবং তাদের গ্রিন কার্ড পাওয়ার আবেদন প্রত্যাখ্যান হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বিদেশীদের জন্য নানা ধরণের সুবিধা বন্ধ কিংবা আরও কঠোর করার জন্য এ ধরণের উদ্যোগ নিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এর ফলে দেশটিতে বৈধভাবেও যেসব বিদেশী যাবেন বা রয়েছেন তারা খাদ্য সহায়তা, গৃহায়ন কিংবা স্বাস্থ্যসেবা পাওয়াটা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

হোমল্যান্ড সিকিউরিটির বিভাগের প্রস্তাবিত রেগুলেশন্সে অভিবাসন কর্মকর্তাদের ভিসা কিংবা বসবাসের অনুমতি প্রত্যাখ্যানের ক্ষমতা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।

দেশটিতে বসবাসের অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যসেবার মতো কিছু বিষয়ে সেবা পাওয়ার আইনগত অধিকার রয়েছে।

নতুন নীতমালা হলে বিদেশীদের জন্য এসব সুবিধা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

প্রায় দু'দশক ধরে চলমান নীতির আওতায় সেখানে অনুমতি নিয়ে বসবাসরত বিদেশীরা এসব সুবিধা পেয়ে আসছিলো।

এখন নতুন নীতিমালা কার্যকর হবে যারা ভিসা চাইবেন বা স্থায়ী বসবাসের আইনগত অনুমতি চাইবেন তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

তবে যারা নাগরিকত্বের আবেদন করবেন তাদের জন্য প্রযোজ্য হবেনা।

সেক্রেটারি অফ হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কার্স্টজেন নিয়েলসেন বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে যারা অভিবাসনের আবেদন করবেন তাদের আর্থিকভাবে নিজেদের সাহায্য করার ক্ষমতা থাকতে হবে।’

তিনি জানিয়েছেন অভিবাসীদের আত্মনির্ভরশীলতায় উদ্বুদ্ধ করা যাতে করে তারা আমেরিকান করদাতাদের জন্য বোঝা না হয় সেজন্য প্রস্তাবিত আইন কংগ্রেসে উত্থাপন করা হবে।

তবে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন নতুন নীতিমালা কংগ্রেসে উত্থাপনের প্রয়োজন হবেনা।

যদিও চূড়ান্ত হওয়ার আগে এর ওপর মতামত দেয়ার সুযোগ দেয়া হবে এবং সংশ্লিষ্টরা এসব বিষয়ে পাওয়া মতামতগুলো গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবেন।

প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রে থাকা প্রায় তিন লাখ বিরাশি হাজারের বেশি ব্যক্তি স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়ে থাকেন, আর নতুন এ নীতি তাদের ওপর প্রভাব ফেলবে।

 

আরো পড়ুন:  ড. কামালের ঐক্য প্রক্রিয়া : আওয়ামী লীগের জন্য চ্যালেঞ্জ?
বিবিসি, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮


ড. কামালের ঐক্য প্রক্রিয়া : আওয়ামী লীগের জন্য চ্যালেঞ্জ? - ছবি : সংগৃহীত
বাংলাদেশে সরকার বিরোধী বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট গঠনের লক্ষ্যে শনিবার ড. কামাল হেসেনের নেতৃত্বে ঢাকায় প্রথম প্রকাশ্য সমাবেশে বিএনপির সিনিয়র নেতারা যোগ দিয়েছিলেন।

'জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া' নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে এই নতুন রাজনৈতিক জোটে ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী, জাসদের একটি অংশের আ স ম আব্দুর রব এবং নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না। এই জোটের সাথে বৃহত্তর ঐক্য করার ব্যাপারে বিএনপিরও চেষ্টা রয়েছে।

কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাদের সরকারের বিরুদ্ধে এই ঐক্য প্রক্রিয়াকে আসলে কতটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছে তা নিয়ে কৌতূহল রয়েছে।

দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ নতুন এই জোট তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে বলে মনে করেননা তারা।

"বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হওয়ায় এবং দুর্নীতির দায়ে আদালত দ্বারা তাদের শীর্ষ নেতৃত্বের কারাদণ্ড হওয়ায় বা বিদেশে পলাতক থাকায় রাজনৈতিকভাবে তারা হতাশাগ্রস্ত ও জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে"।

তিনি বলেন, বিএনপি বহু চেষ্টা করেও জনসমর্থন না থাকায় দাবি উত্থাপন বা আন্দোলনও করতে পারেনি, এমনকি বিদেশীদের কাছে ধর্না দিয়েও সফল হয়নি।

"সবশেষে তারা একটি জোট করেছে। কিন্তু এই দল কারা? জনবিচ্ছিন্ন এবং জনগণ থেকে প্রত্যাখ্যাতদের সাথে জোট করে কোনো ফায়দা হবে না"।

কিন্তু আওয়ামী লীগে বা আওয়ামী লীগের জোটের বাইরের সব দল যদি একটি মঞ্চে আসে সেটা আওয়ামী লীগের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় কি-না?

জবাবে মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন এরশাদ আমলেও বায়াত্তর দলের জোট হয়েছিলো এবং সে দলের নেতা এখনো আছেন। এসব নামসর্বস্ব দলের নেতাদের নিয়ে জোট করলে তা নিয়ে আওয়ামী লীগের চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই।

কিন্তু এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী কিংবা ড. কামাল হোসেনের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি কাজে লাগানোর চেষ্টার কথা বলছে নতুন জোট- এটি কি বিবেচনায় নেয়ার মতো নয়?

জবাবে মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন ,"আমরা মনে করি এসব জনবিচ্ছিন্ন নেতাদের নিয়ে ভাবনার কিছু নেই"।

কিন্তু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ নেতারা তো এসব জোট নিয়ে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে দেখা যাচ্ছে, সেটি কেন তাহলে?

জবাবে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন আগামী সংসদ নির্বাচনে সব দল অংশ নিক এবং নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জোট গঠন বা সম্প্রসারণ তা হয়ে থাকে।

"কিন্তু এসব দলের অতীত ইতিহাস বলে তারা ষড়যন্ত্রের পথ খুঁজে বেড়ায়। ষড়যন্ত্রের জন্য কোনো জোট হলে সেটা জনগণ বরদাশত করবেনা। সেটাই আওয়ামী লীগের নেতারা হয়তো বলছেন"।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটি বৃহত্তর জোট হলে আওয়ামী লীগ কি একা হয়ে পড়বে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে মিস্টার হানিফ বলেন, "আওয়ামী লীগ একা হবে কেনো? নামসর্বস্ব এখন একশ ব্যক্তি নিয়ে এক শ' দল হলে তাদের ঐক্যের কী গুরুত্ব আছে?"

আরো পড়ুন : ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য : ড. কামাল

গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে বৃহত্তম জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার কথা বেশ কিছুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল। শনিবার আনুষ্ঠানিক এক ঘোষণার মাধ্যমে সেই ঐক্য প্রক্রিয়া জনসম্মুখে এসেছে। যেখানে এক সারিতে বসে ছিলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খন্দকার মোশারফ হোসেন, ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদ, ড. মঈন খান, বাংলাদশের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদের) এর নেতা আ.স.ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দ। 

সমাবেশে লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন ড. কামাল হোসেন। তিনি তার বক্তব্যে একাধিকবার দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ্য হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।  নয়া দিগন্তের পাঠকদের জন্য এখানে ড. কামাল হোসেনের লিখিত ভাষণ হুবুহু তুলে ধরা হলো। 

প্রিয় ভাই ও বোনেরা,

আস্সালামু আলাইকুম

জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার আজকের এ সমাবেশে আপনাদের স্বাগত জানাই। আজকের এ সমাবেশ থেকে আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লক্ষ শহীদদের, শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। আমি সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করছি শের-ই-বাংরা এ, কে ফজলুল হক, মজলুম জননেতা মৌলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানী, গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের সকল শহীদদের কথা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।

বন্ধুগণ

আজ এ সমাবেশে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আপনারা এসেছেন। আপনারা এসেছেন একটি আকাঙ্খা নিয়ে, তা হচ্ছে : হারানো গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। আপনারা এসেছেন একটি প্রতিজ্ঞা নিয়ে, আর তা হচ্ছে লুণ্ঠিত ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। আপনারা এসেছেন একটি স্বপ্ন নিয়ে, তা হচ্ছে আমাদের এ দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের সবার প্রত্যাশা, সুখী সমৃদ্ধ, উদার গণতান্ত্রিক ও বহুমতের বাংলাদেশ। দেশের পরিস্থিতি আপনারা সকলে জানেন। এখন দেশে অপশাসন ও দুঃশাসন চলছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে প্রতিনিয়ত হয়রানি ও অপদস্থ করা হচ্ছে। বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্রের জন্য অনেক সংগ্রাম করে জয়ী হয়েছে, আবার হোচট খেয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বঙ্গবন্ধু বলতেন মানুষ ঐক্যবদ্ধ হলে কেউ তাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। তিনি জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করতেন। কিন্তু আজ জনগণ সেই ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত।

আজ এ সমাবেশ থেকে আমি প্রিয় দেশবাসীকে জানাতে চাই- আমরা শুধু ক্ষমতার রাজনীতি করি না। আমরা জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। জনগণের ক্ষমতা জনগণের নিকট ফিরিয়ে দেয়াই আমাদের রাজনৈতিক লক্ষ্য। আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। আমরা জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে চাই। আপনারা জানেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্টার সংগ্রামের ইতিহাস যেমন আছে, গণতন্ত্রকে হত্যা করে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার ইতিহাসও আছে।

আজ বাংলাদেশে উন্নয়নের নামে অবাধে লুটপাট চলছে। ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করা হচ্ছে। মেগা প্রকল্পের নামে জনগণের টাকা অপচয় করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা ও স্বর্ণ গচ্ছিত রাখাও নিরাপদ নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ধনীর সংখ্যা বাড়ার যে প্রবণতা তাতে বাংলাদেরশর নাম সবার আগে, এটা আমাদের জন্য লজ্জার বিষয়।

এ থেকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটা ভয়াবহ চিত্র পুটে উঠেছে। এখানে ধনী আরও হচ্ছে, গরীব আরও গরীব হচ্ছে, মধ্যবিত্তরা টিকে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে। বহির্বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক প্রতিনিয়ত খারাপ হচ্ছ্ তাই জনশক্তি রপ্তানিতে ধস নেমেছে। প্রবাসীরা দেশের বিনিয়োগে ভরসা পাচ্ছে না। উপরোন্ত কতিপয় ধনীক শ্রেণী দেশের সম্পদ লুট করে বিভিন্ন দেশে সেকেন্ড হোম গড়ে তুলছে।

সমবেত ভাই ও বোনেরা

কেউ কেউ আমাদের এ জতীয় ঐক্যের প্রচেষ্টা ক্ষমতায় যাওয়ার ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছে, আমরা প্রকাশ্য সভা করছি। কোন গোপন বৈঠক করছি না। যারা জনগণের শক্তিকে ভয় পায়, তারা জনগণের সংগটিত হওয়ার প্রচেষ্টাকে ষড়যন্ত্র বলে জনগণকেই অপমান করছে। আমি বঙ্গবন্ধুর সানিধ্য পেয়েছি। বঙ্গবন্ধু আমাকে সদ্য স্বাধীন দেশের সংবিধান রচনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। এটা আমার সবচেয়ে বড় পাওনা। ব্যক্তিগতভাবে আমার চাওয়া-পাওয়ার আর কিছুই নেই। সংবিধান অনুযায়ী জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করাই একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে আমার পবিত্র কর্তব্য।

আমরা জনগণের ভোটাধিকারসহ মৌলিক অধিকার মানবাধিকার ও সাংবিধানিক অধিকারসমূহ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যকর গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও আইনের নিরপেক্ষ প্রয়োগ নিশ্চিত করার লক্ষে- বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। জনগণ তাতে ব্যাপক সাড়া দিয়েছে। মৌলিক বিষয়ে মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে আছে। এখন সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার সময় এসেছে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের প্রচেষ্টা সফল হবে, ইনশাল্লাহ।

আপনারা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে গিয়ে সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলুন, মুক্তির বার্তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ান। মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করুণ। অতীতে জনগণের বিজয়কে কেউ ঠেকাতে পারে নাই; ভবিষ্যতেও পারবে না, ইনশাল্লাহ্।
আপনাদের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। আল্লাহ হাফেজ।


আরো সংবাদ



premium cement
জনগণের শক্তির কাছে আ'লীগকে পরাজয় বরণ করতেই হবে : মির্জা ফখরুল টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় মেরিনা তাবাসসুম বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেয়ার অপচেষ্টা করছে : ওবায়দুল কাদের ট্রাকচাপায় নিহত ১৪ : তদন্ত কমিটি গঠন, চালক-হেলপার গ্রেফতার নেতানিয়াহুর একগুঁয়েমির কারণে মধ্যস্তকারীর ভূমিকা থেকে সরে যাবে কাতার! আফ্রিদির সাথে বিবাদের বিষয়ে কথা বললেন বাবর বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাকিস্তানের সাথে টেস্ট খেলতে চান রোহিত অধ্যাপক মাযহারুল ইসলামের বাসভবনে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান ইউক্রেনের ২০টি ড্রোন, ২টি ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্কিৃয় করল রাশিয়া তালেবানকে আফগান মাটি অন্যদের ব্যবহারের সুযোগ না দেয়ার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের।

সকল