আজ থেকে এক পা পিছু হব না : ধানের শীষের বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরব
- কিবরিয়া চৌধুরী, নবীগঞ্জ
- ২১ ডিসেম্বর ২০১৮, ০৭:১৪
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে বিএনপির যৌথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে নবীগঞ্জ শহরের গোল্ডেন প্লাজাস্থ কার্যালয়ের সামনে নবীগঞ্জ- বাহুবল উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথ পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়। নবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়ার সভাপতিত্বে ও পৌর বিএনপি’র নেতা আশফাকুজ্জামান চৌধুরী নোমান ও ছাত্রদল নেতা অলিউর রহমান অলির যৌথ পরিচালনায় উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন নবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই, বাহুবল উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি আকাদ্দছ মিয়া বাবুল, নবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান শেফু, নবীগঞ্জ পৌর বিএনপি’র সভাপতি ও পৌর মেয়র আলহাজ্ব ছাবির আহমদ চৌধুরী প্রমুখ ।
পরে যৌথ সভায় ড. রেজা কিবরিয়া যোগদান করেন। এসময় সহস্রাধিক নেতাকর্মী রেজা কিবরিয়াকে বরণ করেন। এসময় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তির জন্য এই নির্বাচন। আমি এ নির্বাচনে জয়ী হতে সাবেক এমপি শেখ সুজাতের সহযোগিতা চাচ্ছি। মামলা, হামলা, ভয়ভীতি হুমকি যাই আসুক আজ থেকে এক পা পিছু হব না। ধানের শীষকে ৩০ ডিসেম্বর বিজয়ী করে ঘরে ফিরব।
জনগণের ওপর আস্থা হারিয়ে পুলিশ নির্ভর হয়ে পড়ছে আ’লীগ
টঙ্গী (গাজীপুর) সংবাদদাতা
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-২ (টঙ্গী-সদর) আসনে ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী সালাহউদ্দিন সরকার বলেছেন, জনগণের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে আওয়ামী লীগ এখন পুলিশ নির্ভর হয়ে পড়ছে। বিগত স্থানীয় সরকার নির্বাচনের অনুকরণে তারা জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পুলিশ দিয়ে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু তাদের এসব অপচেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। জনতার রায়ে আগামী ৩০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের নিশ্চিত পরাজয় হবে। জনগণের মনোভাব বুঝতে পেরে প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতারা থানায় আশ্রয় নিয়েছেন।
সালাহউদ্দিন সরকার বুধবার টঙ্গীর বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগকালে পথসভায় এসব কথা বলেন। গত বুধবার তিনি গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগকালে কয়েকটি পথসভায় এসব কথা বলেন। পথে পথে ধানের শীষের এসব পথসভা জনসভায় ও গণসংযোগ গণমিছিলে রূপ নেয়।
পথসভার সালাহউদ্দিন সরকার বলেন, হামলা, মিথ্যা মামলা, গ্রেফতার-হয়রানি ও আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন সুনির্দিষ্ট অভিযোগে একাধিক অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর রঙিন পোস্টার এখনো এলাকায় শোভা পাচ্ছে। অন্য দিকে আমাদের বিধি মোতাবেক সাদা-কালো পোস্টারও সাঁটাতে দেয়া হচ্ছে না। সাঁটানো হলে তা ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও তাদের নেতাকর্মীরা গণসংযোগ বাদ দিয়ে থানায় গিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। জনগণের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে তারা এখন পুলিশ নির্ভর হয়ে পড়ছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা