২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

জাল ভোট ঠেকাতে ইসির পদক্ষেপ চান আরিফুল

জাল ভোট ঠেকাতে ইসির পদক্ষেপ চান আরিফুল - ছবি : সংগৃহীত

সিলেট সিটিতে স্থগিত হওয়া দুই কেন্দ্রে যেন জাল ভোট না পড়ে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সিইসির কাছে দাবি জানিয়েছেন রিটার্নিং অফিসারের ঘোষিত ফলে এগিয়ে থাকা বিএনপির মেয়রপ্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার সাথে সাাৎ করে ভোটের দিন মৃত ও প্রবাসীদের ভোট গণনায় না নেয়ার দাবি জানান তিনি। ৩০ জুলাইয়ের ভোটে দুই কেন্দ্রের জন্য সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ফল স্থগিত রয়েছে। সেই দুই কেন্দ্রে ভোট হবে শনিবার। 

গতকাল সিইসির সাথে দেখা করে বের হয়ে সাংবাদিকদের আরিফুল হক চৌধুরীর বলেন, সিলেটে যেসব ভোটার মৃত্যুবরণ করেছেন এবং প্রবাসে আছেন তাদের নামের তালিকাটা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে দিয়েছি। নামসহ এ তালিকা দেয়া হয়েছে। আমার তাদের (ইসির) প্রতি অনুরোধ থাকল মৃত এবং প্রবাসীদের ভোটগুলো যেন কাস্ট না হয়। 

আরিফুল জানান, তার দাবির বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন সিইসি। তিন বলেন, এমনিতেও আমি আনেক ভোটে এগিয়ে আছি। সিইসি আমাকে বলেছেন, এটা তারা দেখবেন। এখন তারা দেখছেন। সার্বিকভাবে সিলেটের নির্বাচন নিয়ে আরিফুল হক বলেন, এগুলো বলে লাভ নেই, আমার মনে হয় লাইভ হলে ভালো হতো। আপনারা এগুলো জনগণকে দেখান না। 

সিলেট সিটির ভোট নিয়ে সিইসিকে কী জানানো হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে আরিফুল হক বলেন, বলার জায়গায় সব বলেছি। আমি এখন আপনাদেরকে লাইভ (সরাসরি প্রচার) ছাড়া কিছু বলতে চাই না। লাইভ হলে আপনারা কাট করতে পারবেন না। আর না হলে আসল কথাটা জনগণ জানল না। নানা অভিযোগের পরও এগিয়ে থাকার বিষয়ে আরিফুল বলেন, আমি প্রত্যেকটা মিডিয়ার সামনে একই কথা বলেছি, সুষ্ঠু নিরপে নির্বাচন হলে আমি এক লাখের উপরে ভোট পাবো। কারণ জনগণের প্রতি আমার কনফিডেন্স আছে। আমি সে কনফিডেন্স নিয়েই কথা বলেছি। তার প্রমাণও পেয়েছেন। সিলেট সিটি নির্বাচনের আসল চিত্র জনগণ দেখার সুযোগ পায়নি। তার পরও আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে আমি এখনও এগিয়ে আছি। 

গত ৩০ জুলাই রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের সাথে সিলেট সিটিতে ভোটগ্রহণ করা হয়। অনিয়মের কারণে দু’টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করে ইসি। সিলেটের রিটার্নিং অফিসার ১৩৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৩২টির যে ফলাফল ঘোষণা করেন, তাতে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী ৪ হাজার ৬২৬ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের বদর উদ্দীন আহমদ কামরানের চেয়ে এগিয়ে আছেন। সিলেটের গত মেয়াদের মেয়র আরিফুল ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৯০ হাজার ৪৯৩ ভোট। আর সাবেক মেয়র কামরান নৌকা প্রতীকে ৮৫ হাজার ৮৭০ ভোট পেয়েছেন। স্থগিত থাকা গাজী বোরহান উদ্দিন মাদ্রাসা (১১৬ নম্বর কেন্দ্র) ও হবিনন্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৩৪ নম্বর কেন্দ্র) কেন্দ্রে মোট ভোট আছে ৪৭৮৭টি। অর্থাৎ দুই প্রার্থীর ভোটের ব্যবধানের চেয়ে ১৬১টি ভোট বেশি রয়েছে স্থগিত কেন্দ্র দুটিতে।

আরো পড়ুন :

সুনামগঞ্জ-১ আসনআওয়ামী লীগ-বিএনপির একাধিক প্রার্থী
জাহাঙ্গীর আলম ভূঁইয়া তাহিরপুর সুনামগঞ্জ

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সুনামগঞ্জ-১ নির্বাচনী এলাকায় আ’লীগ-বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে তরুণদের তৎপরতাই লক্ষণীয়। আ’লীগ-বিএনপির নতুন ও পুরনো প্রার্থীরা পোস্টার, বিলবোর্ড দিয়ে এবং সভা সমাবেশে যোগ দিয়ে কেন্দ্রীয় নেতাদের গ্রীন সিগন্যাল তাদের পক্ষে আছে জানিয়ে মনোনয়নের প্রত্যাশা ব্যক্ত করছেন। বিএনপি ও আ’লীগ দু-দলের প্রার্থীরাই গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভায় একে অন্যের দুর্বলতা খুঁজে খুঁজে বের করে বক্তব্যের মাঝে তা তুলে ধরছেন। তবে এলাকাবাসীর অনেকেই চাইছেন নতুন মুখ। আবারো অনেকেই চাইছেন পুরনো চাল ভাতে বাড়ে সেই আশায় আবার সুযোগ প্রদান। 

সুনামগঞ্জ-১ আসনটি ধর্মপাশা, মধ্যনগর, তাহিরপুর ও জামালগঞ্জ চারটি থানা নিয়ে গঠিত। চরম অনুন্নত কিন্তু সম্পদশালী ও নান্দনিক হাওর জনপদ এটি। এখানকার অনেক রাস্তাঘাট যান চলাচলের অনুপযোগী। স্বাধীনতার পর থেকে নির্বাচিত এমপিরা অদতা, নেতৃত্বের দুর্বলতা এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে সরকারের কাছ থেকে অনেক সাহায্য-সহযোগিতা পেলেও সেগুলো পরিকল্পিতভাবে কাজে লাগাতে পারেননি। এদিকে বড় দুই দলের কর্মী-সমর্থকেরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে মনোনয়নের দৌড়ে যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে তুলে ধরে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সুনামগঞ্জ-১ নির্বাচনী এলাকার বিএনপি ও আ’লীগের একাধিক নেতা জানান, তাদের দল থেকে কে মনোনয়ন পায় তা এখন বলা মুশকিল। তাই এই মুহূর্তে কারো সাথে গিয়ে তারা নিজের অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায় না। বিএনপি ও আ’লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা প্রত্যাশা করছেন নতুন মুখের। কেউবা আবার প্রত্যাশা করছেন পুরনোদের নিয়ে। অপরদিকে নির্বাচনী এলাকায় দলীয় নেতারা এখনই মুখ খুলতে নারাজ। উপজেলা পর্যায়ে কিছু সংখ্যক নেতাকর্মী একাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশীর সাথে সরাসরি থাকলেও বেশির ভাগ নেতাকর্মী এই মুহূর্তে নিজেদের একটু আড়াল করেই রাখছেন। সরাসরি কারো পে মাঠে কাজ করছেন না, সবাইকে সাথে আছি বলে চালিয়ে যাচ্ছেন। কারণ তারা দেখছেন পছন্দের নেতা মনোনয়ন না পেয়ে অন্যজন পেলে সম্পর্ক ও দলীয় অবস্থানের অবনতি ঘটবে। 

এ আসনে ১৯৭৩ সালে আবদুল হেকিম চৌধুরী আওয়ামী লীগ থেকে এমপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৯ সালে বিএনপি থেকে সৈয়দ রফিকুল হক সোহেল, ১৯৮৬ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে ১৫ দলীয় ঐক্যজোট থেকে কমরেড বরুণ রায়, ১৯৮৮সালে মধ্যবর্তী নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকে বদরুদ্দোজা আহমেদ সুজা, ১৯৯১ সালে ঐক্যজোট থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নজির হোসেন,১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সৈয়দ রফিকুল হক সোহেল, ২০০১সালে বিএনপি থেকে নজির হোসেন এবং ২০০৮সালে মোয়াজ্জেম হোসেন রতন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এ আসনে এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোয়াজ্জেম হোসেন রতন আবারো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি ও আ’লীগের নতুন পুরনো একাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশীর নাম শোনা যাচ্ছে।

এদিকে বিএনপির ৭ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী মাঠে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও দু-বারের নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য নজির হোসেন, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার মোঃ রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনিসুল হক, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামরুল, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও ধর্মপাশা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মোতালিব খাঁন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ শান্ত এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী ব্যারিস্টার হামিদুল হক আফিন্দী লিটন। 

সাবেক দু-বারের সংসদ সদস্য নজির হোসেন জানান, ম্যাডাম জিয়ার মুক্তির আন্দোলনই এখন মূল লক্ষ্য। নির্বাচন নিয়ে ভাবছি না। আর জেলা,উপজেলা,ওয়ার্ড কমিটি গঠন করতে হবে নির্বাচনের পূর্বে। দলকে সংগঠিত করতে হবে না হলে ভোট কারচুপি প্রতিরোধ করতে পারব না। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নির্দেশে এলাকায় কাজ করছি। আশা করি দলীয় মনোনয়ন পাব এবং জনগণ অতীতের মত আবারো ভোট দিয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করবে। 
কামরুজ্জামান কামরুল বলেন, বর্তমানে আমিসহ সবাই নেত্রীর মুক্তি আন্দোলন এবং দলকে শক্তিশালী করার জন্য ব্যস্ত রয়েছি। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া যদি আমার রাজনৈতিক অবস্থান ও কর্মকান্ড বিচার করেন আর আগামী নির্বাচনে এই আসনে মনোনয়ন দেন তাহলে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে দলের বিজয় নিশ্চিত করবে। 

আনিসুল হক বলেন, আমি নিজের চিন্তা না করে সঙ্কট মুহূর্তে দলের স্বার্থে প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছি এখনও নিচ্ছি। ১/১১ সময় দলের জন্যে কেউ ছিলনা তখন আর কেউ নয় রাজপথে আমি ছিলাম এলাকার সবাই দেখেছে। দলীয় প্রধান দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নিয়ে এখনো কাজ করছি। নেত্রী যদি আমার কাজের মূল্যায়ন করেন তাহলে আমি আশা রাখি মনোনয়ন পাব এবং সুনামগঞ্জ ১আসনে বিজয় নিশ্চিত করব।
ডাক্তার রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এক এগারোর পর থেকেই আমি এলাকায় নেতা-কর্মীদের নিয়ে দলীয় সকল কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে আসছি। এই জুলুমবাজ সরকারের আমলে আমি মামলা-হামলার শিকার হয়েও মাঠে ছিলাম এখনও আছি থাকব। 

আ’লীগের সম্ভাব্য ৯ প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন বর্তমান এমপি প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ রফিকুল ইসলাম (সুহেল), সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আক্তারুজামান সেলিম, সিলেট জেলা আ’লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক অ্যাডভোকেট রনজিত সরকার, সাবেক যুগ্ম সচিব বিনয় ভূষণ তালুকদার, জেলা আ’লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম শামীম, আওয়ামী কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামীমা শাহরিয়ার, বঙ্গবন্ধু পরিষদ সুনামগঞ্জ জেলা শাখার আহবায়ক ডঃ রফিকুল ইসলাম তালুকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি রফিকুল হাসান চৌধুরী। 

প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন বলেন, আমি আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কার প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করার প্রত্যাশা রাখি। যারা নিজেরা প্রার্থী হিসাবে প্রচার চালাচ্ছে তারাই আমার বিরুদ্ধে কথা বলছে। তারা নিজেদের বলয় তৈরি করার চেষ্টায় এসব কথা বলছে। 

সৈয়দ রফিকুল হক সুহেল বলেন, এই আসনের ২বার এমপি থাকাকালিন এলাকার উন্নয়ন করেছি। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে শক্তিশালী করে জাতীয় নির্বাচনে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে আমি সুনামগঞ্জ-১ নির্বাচনী এলাকায় কাজ করেছি। 

অ্যাডভোকেট আক্তারুজামান সেলিম বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ নেতৃত্ব পছন্দ করেন। আমি দলের স্বার্থেই মামলা হামলার শিকার হয়েছি কিন্তু পিছপা হইনি। 
অ্যাডভোকেট রনজিত সরকার বলেন, আমি এই এলাকার সন্তান। তাই এলাকায় আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। সবাই চাইছে আমি এই আসনে নির্বাচন করি।

 


আরো সংবাদ



premium cement
বান্দরবানে বৃষ্টির চেয়ে চোখের পানি ফেলে বিশেষ নামাজ চকরিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৭ উপজেলা নির্বাচনে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি বাগাতিপাড়ায় ইসতিসকার নামাজ পরিবর্তনশীল জলবায়ুর জন্য কাসাভা উপযুক্ত, হেক্টরপ্রতি ফলন ৩৫-৫০ টন : বাকৃবি অধ্যাপক বৃষ্টির জন্য হাকাকার, সাভারে ইসতিসকার নামাজ আদায় বরিশালে সালাতুল ইসতিসকার আদায় অর্ধ শতাব্দীতে ভ্যাকসিন সাড়ে ১৫ কোটি লোকের জীবন বাঁচিয়েছে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আল্লাহর রহমত কামনায় সকলকে সিজদাহ অবনত হতে হবে-মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন কাউখালীতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা ভাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

সকল